অনলাইন ডেস্ক
কালো মানুষকে মশা কামড়ায় বেশি, বি পজিটিভ রক্তের গ্রুপ যাদের তারাও নাকি মশাদের কাছে খুব লোভনীয় শিকার! এমন নানা মিথ প্রচলিত। তবে এটা অভিজ্ঞতালব্ধ সত্য যে, কিছু মানুষ মশাদের কাছে বেশি প্রিয়। এর স্বপক্ষে এবার বৈজ্ঞানিক প্রমাণও মিলল।
কী কারণে কোনো কোনো মানুষকে মশারা বেশি আক্রমণ করে এ নিয়ে নতুন একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সম্প্রতি বিজ্ঞান সাময়িকী ‘সেল’ এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
গবেষণায় উঠে এসেছে, কিছু মানুষের ত্বক মশাকে চুম্বকের মতো আকর্ষণ করে। এই বিষয়টি মানুষের শরীরের গন্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। গবেষকেরা এটিকে ‘মশক চুম্বক’ বলে অভিহিত করেছেন।
নিউইয়র্কের দ্য রকফেলার ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা বলছেন, যেসব মানুষের ত্বকে কার্বক্সিলিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি তাঁদের ত্বকের প্রতি স্ত্রী ‘এডিস ইজিপ্টি’ মশা শত গুন বেশি আকর্ষিত হয়। এই স্ত্রী অ্যাডিস এজিপ্টি মশা ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, পীতজ্বর, জিকার মতো রোগের জীবাণুর বাহক। মানুষের ত্বকের প্রতি মশার এই আকর্ষণের বিষয়টি খাদ্য বা অন্যান্য অভ্যাসের সঙ্গে পরিবর্তিত হয় না।
দ্য রকফেলার ইউনিভার্সিটির গবেষক লেসলি ভোশাল সায়েন্টিফিক আমেরিকানকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘যদি আপনার ত্বকে কার্বক্সিলিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকে তাহলে আপনি বেশিমাত্রায় মশার কামড় খাবেন। সারাজীবনই মশাকে আকৃষ্ট করার উপাদানগুলো ত্বকেই থেকে। তাই মশারা সবসময়ই ওই মানুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়।’
লেসলি ভসহলে আরও বলেন, ‘কিছু মানুষকে মশা বেশি কামড়ানোর কারণ নিয়ে বিভিন্ন রকমের কল্পকাহিনী প্রচলিত আছে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলো বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত নয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৪ জন স্বেচ্ছাসেবক এই গবেষণায় অংশ নেন। দুই ভাবে তাঁদের ওপর গবেষণা চালানো হয়। প্রথমে স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে নায়লনের মোজা পরানো হয়। এতে মোজাগুলোতে শরীরের গন্ধ লেগে যায়। পরে মশা ধরার ফাঁদ পাতা হয়। সেই ফাঁদে মোজাগুলো টোপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এবার একটি বদ্ধ ঘরে ফাঁদগুলো রেখে কয়েক ডজন মশা ছেড়ে দেওয়া হয়। কোন ফাঁদে কতো মশা ধরা পড়লো সেটি গুনে দেখা হয়। এছাড়া একটি টিউবের দুপাশে দুজন স্বেচ্ছাসেবকের মোজার কিছু অংশ কেটে রাখা হয়। সেই টিউবে ছেড়ে দেওয়া হয় স্ত্রী এডিস মশা। পরে দেখা হয় মশাগুলো কোনো মোজার দিকে বেশি যাচ্ছে।
মারিয়া এলেইনা ডি ওবালদিয়া বলেন, ‘গবেষণায় দেখা যায়, মশাগুলো সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ছে। তখনই এই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে।’
মশাগুলো যেসব মোজার দিকে বেশি আকৃষ্ট হয়েছিল, দেখা গেছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিটির ত্বকে উচ্চমাত্রার কার্বক্সিলিক অ্যাসিড রয়েছে। গবেষণাটি কয়েক মাস সময় নিয়ে করা। ট্রায়ালগুলো একাধিকবার করা হয়েছে। ফলে এতে ভুলে সম্ভাবনা নেই বললেই চলে—এমনটাই দাবি করছেন গবেষকেরা।
কালো মানুষকে মশা কামড়ায় বেশি, বি পজিটিভ রক্তের গ্রুপ যাদের তারাও নাকি মশাদের কাছে খুব লোভনীয় শিকার! এমন নানা মিথ প্রচলিত। তবে এটা অভিজ্ঞতালব্ধ সত্য যে, কিছু মানুষ মশাদের কাছে বেশি প্রিয়। এর স্বপক্ষে এবার বৈজ্ঞানিক প্রমাণও মিলল।
কী কারণে কোনো কোনো মানুষকে মশারা বেশি আক্রমণ করে এ নিয়ে নতুন একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সম্প্রতি বিজ্ঞান সাময়িকী ‘সেল’ এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
গবেষণায় উঠে এসেছে, কিছু মানুষের ত্বক মশাকে চুম্বকের মতো আকর্ষণ করে। এই বিষয়টি মানুষের শরীরের গন্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। গবেষকেরা এটিকে ‘মশক চুম্বক’ বলে অভিহিত করেছেন।
নিউইয়র্কের দ্য রকফেলার ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা বলছেন, যেসব মানুষের ত্বকে কার্বক্সিলিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি তাঁদের ত্বকের প্রতি স্ত্রী ‘এডিস ইজিপ্টি’ মশা শত গুন বেশি আকর্ষিত হয়। এই স্ত্রী অ্যাডিস এজিপ্টি মশা ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, পীতজ্বর, জিকার মতো রোগের জীবাণুর বাহক। মানুষের ত্বকের প্রতি মশার এই আকর্ষণের বিষয়টি খাদ্য বা অন্যান্য অভ্যাসের সঙ্গে পরিবর্তিত হয় না।
দ্য রকফেলার ইউনিভার্সিটির গবেষক লেসলি ভোশাল সায়েন্টিফিক আমেরিকানকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘যদি আপনার ত্বকে কার্বক্সিলিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকে তাহলে আপনি বেশিমাত্রায় মশার কামড় খাবেন। সারাজীবনই মশাকে আকৃষ্ট করার উপাদানগুলো ত্বকেই থেকে। তাই মশারা সবসময়ই ওই মানুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়।’
লেসলি ভসহলে আরও বলেন, ‘কিছু মানুষকে মশা বেশি কামড়ানোর কারণ নিয়ে বিভিন্ন রকমের কল্পকাহিনী প্রচলিত আছে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলো বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত নয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৪ জন স্বেচ্ছাসেবক এই গবেষণায় অংশ নেন। দুই ভাবে তাঁদের ওপর গবেষণা চালানো হয়। প্রথমে স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে নায়লনের মোজা পরানো হয়। এতে মোজাগুলোতে শরীরের গন্ধ লেগে যায়। পরে মশা ধরার ফাঁদ পাতা হয়। সেই ফাঁদে মোজাগুলো টোপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এবার একটি বদ্ধ ঘরে ফাঁদগুলো রেখে কয়েক ডজন মশা ছেড়ে দেওয়া হয়। কোন ফাঁদে কতো মশা ধরা পড়লো সেটি গুনে দেখা হয়। এছাড়া একটি টিউবের দুপাশে দুজন স্বেচ্ছাসেবকের মোজার কিছু অংশ কেটে রাখা হয়। সেই টিউবে ছেড়ে দেওয়া হয় স্ত্রী এডিস মশা। পরে দেখা হয় মশাগুলো কোনো মোজার দিকে বেশি যাচ্ছে।
মারিয়া এলেইনা ডি ওবালদিয়া বলেন, ‘গবেষণায় দেখা যায়, মশাগুলো সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ছে। তখনই এই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে।’
মশাগুলো যেসব মোজার দিকে বেশি আকৃষ্ট হয়েছিল, দেখা গেছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিটির ত্বকে উচ্চমাত্রার কার্বক্সিলিক অ্যাসিড রয়েছে। গবেষণাটি কয়েক মাস সময় নিয়ে করা। ট্রায়ালগুলো একাধিকবার করা হয়েছে। ফলে এতে ভুলে সম্ভাবনা নেই বললেই চলে—এমনটাই দাবি করছেন গবেষকেরা।
সেলিব্রিটি শেফ বা ইতালি নানিরা যা কখনোই কল্পনা করতে পারেননি তাই তৈরি করে দেখালেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা। বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্প্যাগেটি তৈরি করলেন তাঁরা। গবেষকেরা এমন এক স্টার্চ ন্যানোফাইবারের তৈরি স্প্যাগেটি তৈরি করেছে, যা মাত্র ৩৭২ ন্যানোমিটার চওড়া। চুলের চেয়ে ২০০ গুণ পাত
৯ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
১১ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগে