অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: ফ্রান্সের রাজা চতুর্থ লুই ছিলেন সুগন্ধীর পাগল। ভার্সাই প্রাসাদের প্রতিটি ঘর শোভিত করতো ফুল। আসবাবপত্র এবং ঝর্ণাগুলোতে নিয়মিত সুগন্ধী স্প্রে করা হতো। এমনকি কোনো দর্শনার্থী এলে প্রাসাদে প্রবেশের আগে তাঁর সারা শরীরে ছিটিয়ে দেওয়া হতো সুগন্ধী। অবশ্য ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধির তেমন একটা ধার ধারতেন কি–না তা জানা যায় না। কিন্তু সুগন্ধীর প্রতি তাঁর ছিল অসম্ভব আকর্ষণ। ধরে নেওয়া যেতে পারে, রাজা মানুষের গায়ের গন্ধ সহ্য করতে পারতেন না।
শরীরের ঘ্রাণ হলো ব্যক্তির বিপুল জৈবিক ও মনস্তাত্ত্বিক তথ্যের উৎস। যদিও মানুষ সাধারণত এটিকে উপেক্ষা করে অথবা নানা সুগন্ধী মেখে প্রাণপণে শরীরের গন্ধ গোপনের চেষ্টা করে।
গায়ের গন্ধ স্বাস্থ্য সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দিতে পারে। শরীরে রোগের উপস্থিতির মতো নানা বিষয়ে বিশদ ধারণা মিলতে পারে গায়ের গন্ধ থেকে। যেমন–কলেরা আক্রান্ত রোগীর গা থেকে মিষ্টি গন্ধ বের হয়। আবার গুরুতর ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে শরীর থেকে পাওয়া যায় পচা আপেলের কটূ গন্ধ।
গায়ের গন্ধ ব্যক্তির ডায়েট সম্পর্কিত তথ্যও প্রকাশ করতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার ম্যাককুরি ইউনিভার্সিটির ঘ্রাণ ও গন্ধ মনোবিজ্ঞানী মেহমেত মাহমুত এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছেন। তিনি বিবিসিকে বলেন, বেশি মাংস খেলে গা থেকে সুন্দর সুবাস বেরোতে পারে।
ঋতুচক্রের শুরুর দিকে (যখন ডিম্বাণু তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়) নারীর গায়ের গন্ধ পুরুষদের কাছে অত্যন্ত মনোরম এবং আকর্ষণীয় মনে হয়। এ সময়টাতে নারীরা সবচেয়ে উর্বর থাকে। কিন্তু মাসিকের সময় পুরুষদের চোখে নারীরা সবচেয়ে কম আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক লাগে। এখানে প্রজননের জন্য উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে নিতে আমাদের পূর্বপুরুষদের একটি কার্যকর পদ্ধতির ইঙ্গিত পাওয়া যেতে পারে। পুরুষদের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা তাদের গায়ের ঘ্রাণকেও উন্নত করতে পারে।
অবশ্য ডায়েট এবং স্বাস্থ্যের ওপর ভিত্তি করে গায়ের গন্ধের যে ভিন্নতা এটি অনেকখানি জিনগত। মানুষের গায়ের গন্ধ সুনির্দিষ্ট। এটি ঘনিষ্ঠরা সহজেই চিনতে ও আলাদা করতে পারে। দেখা যায়, দুই যমজ ব্যক্তির দুটি ঘামে ভেজা টি–শার্ট অপরিচিত ব্যক্তিও শনাক্ত করতে পারেন। গবেষণায় সম্পূর্ণ অপরিচিত ব্যক্তিও অনেকগুলো ঘামে ভেজা টি–শার্টের মধ্য থেকে ঠিকই যমজের দুটি আলাদা করতে পেরেছেন।
আবার পোল্যান্ডের রোকলা ইউনিভার্সিটির মানব মনোবৃত্তির বিশেষজ্ঞ অ্যাগনিয়েসকা সোরোকোভস্কা বলেন, আমরা সেসব প্রসাধনী নির্বাচন করি যা আমাদের জিনগতভাবে নির্ধারিত পছন্দের গন্ধগুলোর সঙ্গে মেলে। সোরোকোভস্কা এবং তার সহকর্মীরা দেখিয়েছেন, ব্যক্তির পছন্দের সুগন্ধির ভিত্তিতে তাঁর ব্যক্তিত্বের মূল্যায়ন করা সম্ভব।
আরেকটি গবেষণায়, একদল নারীকে একদল অপরিচিত পুরুষের টি-শার্ট দিয়ে পছন্দের গন্ধের ভিত্তিতে একটি ক্রম তৈরি করতে বলা হয়েছিল। দেখা গেছে, তাঁদের পছন্দের ক্রমটি হিউম্যান লিউকোসাইট অ্যান্টিজেন (এইচএলএ) ভিন্নতার প্যাটার্ন অনুসরণ করে। অর্থাৎ, এইচএলএর ভিন্নতা যতো বেশি সেটি তত বেশি পছন্দ করেছেন তাঁরা।
এইচএলএ হলো এক ধরনের প্রোটিন যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ক্ষতিকর কোষ শনাক্তে সহায়তা করে। প্রত্যেকের এইচএলএ প্রোফাইল সম্পূর্ণ আলাদা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যদিও নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে খুব বেশি মিল থাকাটাই স্বাভাবিক। জিনগত দিক থেকে, সন্তান জন্মদানে এমন ব্যক্তিকেই সঙ্গী হিসেবে বেছে নেওয়া ভালো যাঁর আলাদা এইচএলএ প্রোফাইল রয়েছে। এতে সন্তানের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হয় বলে জানান গবেষক সোরোকোভস্কা।
তবে এইচএলএর ভিন্নতার সঙ্গে গায়ের গন্ধের সম্পর্কটা কেমন সেটি পরিষ্কার নয়। তবে গবেষকেরা ধারণা করেন, এইচএলএর ফলে গায়ে যেসব রাসায়নিক উপাদান তৈরি হয় এবং ত্বকের ব্যাকটেরিয়া সেগুলো হজম করে নির্দিষ্ট গন্ধ উৎপাদন করে।
গায়ের গন্ধে লুকানো জিনগত তথ্যের ভিত্তিতেই মানুষ সঙ্গী বেছে নেয় কি–না তা নিশ্চিত নয়। প্রায় ৩ হাজার ৭০০ বিবাহিত দম্পতির মধ্যে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ নির্দিষ্ট গন্ধের ভিত্তিতে কাউকে পছন্দ করতে পারে এবং এর পেছনে কোনো জিনগত কারণও থাকতে পারে। তবে কে কাকে বিয়ে করবে সেটি গায়ের গন্ধের ওপর মোটেই নির্ভর করে না।
জার্মানির ড্রেসডেন ইউনিভার্সিটির ইলোনা ক্রয়ের এক গবেষণায় মাহমুত উল্লেখ করেন, এইচএলএ সঙ্গী নির্বাচনকে প্রভাবিত করে না ঠিক। কিন্তু এটি প্রজননে প্রভাব ফেলে। গবেষক সোরোকোভস্কা বলেন, জন্মগত অ্যানোসমিয়ার (ঘ্রাণ না পাওয়া) সঙ্গে অসুখী দাম্পত্য সম্পর্কের উদাহরণ রয়েছে। দেখা গেছে, যে দম্পতির মধ্যে এইচএলএ প্রোফাইলে অধিক ভিন্নতা রয়েছে, যৌন জীবনে তাঁরা বেশি সুখী এবং সন্তান নেওয়ার জন্য আকাঙ্ক্ষাও বেশি। নারীদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব বেশি দেখা যায়।
অবশ্য সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে গায়ের গন্ধের উপযোগিতা অনেকখানি হারিয়ে গেছে। কারণ কয়েক হাজার বছর আগে থেকেই মানুষ সুগন্ধী ব্যবহার করতে শুরু করেছে। অধিকাংশ মানুষ এখন ছদ্মবেশী গন্ধ নিয়ে ঘোরেন!
ঢাকা: ফ্রান্সের রাজা চতুর্থ লুই ছিলেন সুগন্ধীর পাগল। ভার্সাই প্রাসাদের প্রতিটি ঘর শোভিত করতো ফুল। আসবাবপত্র এবং ঝর্ণাগুলোতে নিয়মিত সুগন্ধী স্প্রে করা হতো। এমনকি কোনো দর্শনার্থী এলে প্রাসাদে প্রবেশের আগে তাঁর সারা শরীরে ছিটিয়ে দেওয়া হতো সুগন্ধী। অবশ্য ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধির তেমন একটা ধার ধারতেন কি–না তা জানা যায় না। কিন্তু সুগন্ধীর প্রতি তাঁর ছিল অসম্ভব আকর্ষণ। ধরে নেওয়া যেতে পারে, রাজা মানুষের গায়ের গন্ধ সহ্য করতে পারতেন না।
শরীরের ঘ্রাণ হলো ব্যক্তির বিপুল জৈবিক ও মনস্তাত্ত্বিক তথ্যের উৎস। যদিও মানুষ সাধারণত এটিকে উপেক্ষা করে অথবা নানা সুগন্ধী মেখে প্রাণপণে শরীরের গন্ধ গোপনের চেষ্টা করে।
গায়ের গন্ধ স্বাস্থ্য সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দিতে পারে। শরীরে রোগের উপস্থিতির মতো নানা বিষয়ে বিশদ ধারণা মিলতে পারে গায়ের গন্ধ থেকে। যেমন–কলেরা আক্রান্ত রোগীর গা থেকে মিষ্টি গন্ধ বের হয়। আবার গুরুতর ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে শরীর থেকে পাওয়া যায় পচা আপেলের কটূ গন্ধ।
গায়ের গন্ধ ব্যক্তির ডায়েট সম্পর্কিত তথ্যও প্রকাশ করতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার ম্যাককুরি ইউনিভার্সিটির ঘ্রাণ ও গন্ধ মনোবিজ্ঞানী মেহমেত মাহমুত এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছেন। তিনি বিবিসিকে বলেন, বেশি মাংস খেলে গা থেকে সুন্দর সুবাস বেরোতে পারে।
ঋতুচক্রের শুরুর দিকে (যখন ডিম্বাণু তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়) নারীর গায়ের গন্ধ পুরুষদের কাছে অত্যন্ত মনোরম এবং আকর্ষণীয় মনে হয়। এ সময়টাতে নারীরা সবচেয়ে উর্বর থাকে। কিন্তু মাসিকের সময় পুরুষদের চোখে নারীরা সবচেয়ে কম আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক লাগে। এখানে প্রজননের জন্য উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে নিতে আমাদের পূর্বপুরুষদের একটি কার্যকর পদ্ধতির ইঙ্গিত পাওয়া যেতে পারে। পুরুষদের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা তাদের গায়ের ঘ্রাণকেও উন্নত করতে পারে।
অবশ্য ডায়েট এবং স্বাস্থ্যের ওপর ভিত্তি করে গায়ের গন্ধের যে ভিন্নতা এটি অনেকখানি জিনগত। মানুষের গায়ের গন্ধ সুনির্দিষ্ট। এটি ঘনিষ্ঠরা সহজেই চিনতে ও আলাদা করতে পারে। দেখা যায়, দুই যমজ ব্যক্তির দুটি ঘামে ভেজা টি–শার্ট অপরিচিত ব্যক্তিও শনাক্ত করতে পারেন। গবেষণায় সম্পূর্ণ অপরিচিত ব্যক্তিও অনেকগুলো ঘামে ভেজা টি–শার্টের মধ্য থেকে ঠিকই যমজের দুটি আলাদা করতে পেরেছেন।
আবার পোল্যান্ডের রোকলা ইউনিভার্সিটির মানব মনোবৃত্তির বিশেষজ্ঞ অ্যাগনিয়েসকা সোরোকোভস্কা বলেন, আমরা সেসব প্রসাধনী নির্বাচন করি যা আমাদের জিনগতভাবে নির্ধারিত পছন্দের গন্ধগুলোর সঙ্গে মেলে। সোরোকোভস্কা এবং তার সহকর্মীরা দেখিয়েছেন, ব্যক্তির পছন্দের সুগন্ধির ভিত্তিতে তাঁর ব্যক্তিত্বের মূল্যায়ন করা সম্ভব।
আরেকটি গবেষণায়, একদল নারীকে একদল অপরিচিত পুরুষের টি-শার্ট দিয়ে পছন্দের গন্ধের ভিত্তিতে একটি ক্রম তৈরি করতে বলা হয়েছিল। দেখা গেছে, তাঁদের পছন্দের ক্রমটি হিউম্যান লিউকোসাইট অ্যান্টিজেন (এইচএলএ) ভিন্নতার প্যাটার্ন অনুসরণ করে। অর্থাৎ, এইচএলএর ভিন্নতা যতো বেশি সেটি তত বেশি পছন্দ করেছেন তাঁরা।
এইচএলএ হলো এক ধরনের প্রোটিন যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ক্ষতিকর কোষ শনাক্তে সহায়তা করে। প্রত্যেকের এইচএলএ প্রোফাইল সম্পূর্ণ আলাদা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যদিও নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে খুব বেশি মিল থাকাটাই স্বাভাবিক। জিনগত দিক থেকে, সন্তান জন্মদানে এমন ব্যক্তিকেই সঙ্গী হিসেবে বেছে নেওয়া ভালো যাঁর আলাদা এইচএলএ প্রোফাইল রয়েছে। এতে সন্তানের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হয় বলে জানান গবেষক সোরোকোভস্কা।
তবে এইচএলএর ভিন্নতার সঙ্গে গায়ের গন্ধের সম্পর্কটা কেমন সেটি পরিষ্কার নয়। তবে গবেষকেরা ধারণা করেন, এইচএলএর ফলে গায়ে যেসব রাসায়নিক উপাদান তৈরি হয় এবং ত্বকের ব্যাকটেরিয়া সেগুলো হজম করে নির্দিষ্ট গন্ধ উৎপাদন করে।
গায়ের গন্ধে লুকানো জিনগত তথ্যের ভিত্তিতেই মানুষ সঙ্গী বেছে নেয় কি–না তা নিশ্চিত নয়। প্রায় ৩ হাজার ৭০০ বিবাহিত দম্পতির মধ্যে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ নির্দিষ্ট গন্ধের ভিত্তিতে কাউকে পছন্দ করতে পারে এবং এর পেছনে কোনো জিনগত কারণও থাকতে পারে। তবে কে কাকে বিয়ে করবে সেটি গায়ের গন্ধের ওপর মোটেই নির্ভর করে না।
জার্মানির ড্রেসডেন ইউনিভার্সিটির ইলোনা ক্রয়ের এক গবেষণায় মাহমুত উল্লেখ করেন, এইচএলএ সঙ্গী নির্বাচনকে প্রভাবিত করে না ঠিক। কিন্তু এটি প্রজননে প্রভাব ফেলে। গবেষক সোরোকোভস্কা বলেন, জন্মগত অ্যানোসমিয়ার (ঘ্রাণ না পাওয়া) সঙ্গে অসুখী দাম্পত্য সম্পর্কের উদাহরণ রয়েছে। দেখা গেছে, যে দম্পতির মধ্যে এইচএলএ প্রোফাইলে অধিক ভিন্নতা রয়েছে, যৌন জীবনে তাঁরা বেশি সুখী এবং সন্তান নেওয়ার জন্য আকাঙ্ক্ষাও বেশি। নারীদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব বেশি দেখা যায়।
অবশ্য সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে গায়ের গন্ধের উপযোগিতা অনেকখানি হারিয়ে গেছে। কারণ কয়েক হাজার বছর আগে থেকেই মানুষ সুগন্ধী ব্যবহার করতে শুরু করেছে। অধিকাংশ মানুষ এখন ছদ্মবেশী গন্ধ নিয়ে ঘোরেন!
সেলিব্রিটি শেফ বা ইতালি নানিরা যা কখনোই কল্পনা করতে পারেননি তাই তৈরি করে দেখালেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা। বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্প্যাগেটি তৈরি করলেন তাঁরা। গবেষকেরা এমন এক স্টার্চ ন্যানোফাইবারের তৈরি স্প্যাগেটি তৈরি করেছে, যা মাত্র ৩৭২ ন্যানোমিটার চওড়া। চুলের চেয়ে ২০০ গুণ পাত
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগে