অনলাইন ডেস্ক
‘অংশগ্রহণ নয়, চ্যাম্পিয়ন হতে এসেছি’—ম্যাচের আগের দিন এমনই হুংকার দেন আফগানিস্তানের অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদি। কিন্তু কথার সঙ্গে মাঠে কাজের মিল আর পাওয়া গেল কই? চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেক্কা দেওয়া তো দূরের কথা, পাত্তাই পেল না আফগানরা। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই রাখতে পারেনি লড়াইয়ের ছাপ। তাতে ফল যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, ১০৭ রানে হেরেছে আফগানরা।
৩১৬ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে এসে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে আফগানরা। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে এসে রহমত শাহ ৯২ বলে ৯০ রান করলেও তাঁর আর কোনো সতীর্থই ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখাতে পারেননি। ৪৩.৩ ওভারে ২০৮ রানে অলআউট হয়ে যায় আফগানিস্তান। দলটির হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮ রান রান করেন দুজন ওমরজাই ও রশিদ খান। রহমত শাহকে সেঞ্চুরি বঞ্চিত করা কাগিসো রাবাদা নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এর আগে টস জিতে করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে রায়ান রিকেল্টনের প্রথম সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ৩১৫ রান করে প্রোটিয়ারা। আফগানদের বিপক্ষে এটিই তাদের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এর আগে ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে লক্ষ্য তাড়া করে ২৪৭ রান করেছিল তারা।
যদিও শুরুটা ভালো হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার। দলীয় ২৮ রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার টনি ডি জর্জি। মোহাম্মদ নবির এনে দেওয়া ব্রেক থ্রুর পরও আফগান বোলিং লাইনআপ অনেকটাই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। এর সুযোগ নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে বড় জুটি গড়েন রিকেল্টন ও অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা।
ফিফটি তুলে নেওয়ার পর দুজনের জন্য সেঞ্চুরি তোলাটা সহজই মনে হচ্ছিল; কিন্তু পথ হারিয়ে বসেন বাভুমা। নবির একটি বাজে ডেলিভারিতে তিনি ক্যাচ তুলে দেন সেদিকুল্লাহ অতলের হাতে। ফলে ভাঙে ১২৯ রানের জুটি। প্রোটিয়া অধিনায়ক ফেরেন ৭৬ বলে ৫ চারে ৫৮ রান করে।
রিকেল্টন অবশ্য ধৈর্য হারাননি। পেসারদের সঙ্গে স্পিনারদেরও সমানতালে সামলেছেন তিনি, যা তাঁকে এনে দিয়েছে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির স্বাদ। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তবে সেঞ্চুরির পর আর টিকে থাকতে পারেননি। রশিদ খানের দুর্দান্ত এক থ্রোয়ে শিকার হন রান-আউটের। ১০৩ রানের ইনিংসটি তিনি সাজিয়েছেন ১০৬ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কা মেরে।
রিকেল্টন চলে যাওয়ার পর দলের হাল ধরেন রাসি ফনডার ডুসেন ও এইডেন মার্করাম। দুজনেই তুলে নেন ফিফটি। তবে ৪৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫২ রানে আউট হন ডুসেন। ৩৬ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় সমান রানে অপরাজিত থাকেন মার্করাম। ৩৩ বলে ফিফটি পূরণ করেন তিনি, যা চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে প্রোটিয়াদের মধ্যে দ্রুততম।
আফগানিস্তানের হয়ে দুটি উইকেট নেন নবী। এ ছাড়া একটি করে শিকার ফজল হক ফারুকী, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও নুর আহমেদের।
‘অংশগ্রহণ নয়, চ্যাম্পিয়ন হতে এসেছি’—ম্যাচের আগের দিন এমনই হুংকার দেন আফগানিস্তানের অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদি। কিন্তু কথার সঙ্গে মাঠে কাজের মিল আর পাওয়া গেল কই? চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেক্কা দেওয়া তো দূরের কথা, পাত্তাই পেল না আফগানরা। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই রাখতে পারেনি লড়াইয়ের ছাপ। তাতে ফল যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, ১০৭ রানে হেরেছে আফগানরা।
৩১৬ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে এসে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে আফগানরা। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে এসে রহমত শাহ ৯২ বলে ৯০ রান করলেও তাঁর আর কোনো সতীর্থই ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখাতে পারেননি। ৪৩.৩ ওভারে ২০৮ রানে অলআউট হয়ে যায় আফগানিস্তান। দলটির হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮ রান রান করেন দুজন ওমরজাই ও রশিদ খান। রহমত শাহকে সেঞ্চুরি বঞ্চিত করা কাগিসো রাবাদা নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এর আগে টস জিতে করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে রায়ান রিকেল্টনের প্রথম সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ৩১৫ রান করে প্রোটিয়ারা। আফগানদের বিপক্ষে এটিই তাদের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এর আগে ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে লক্ষ্য তাড়া করে ২৪৭ রান করেছিল তারা।
যদিও শুরুটা ভালো হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার। দলীয় ২৮ রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার টনি ডি জর্জি। মোহাম্মদ নবির এনে দেওয়া ব্রেক থ্রুর পরও আফগান বোলিং লাইনআপ অনেকটাই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। এর সুযোগ নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে বড় জুটি গড়েন রিকেল্টন ও অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা।
ফিফটি তুলে নেওয়ার পর দুজনের জন্য সেঞ্চুরি তোলাটা সহজই মনে হচ্ছিল; কিন্তু পথ হারিয়ে বসেন বাভুমা। নবির একটি বাজে ডেলিভারিতে তিনি ক্যাচ তুলে দেন সেদিকুল্লাহ অতলের হাতে। ফলে ভাঙে ১২৯ রানের জুটি। প্রোটিয়া অধিনায়ক ফেরেন ৭৬ বলে ৫ চারে ৫৮ রান করে।
রিকেল্টন অবশ্য ধৈর্য হারাননি। পেসারদের সঙ্গে স্পিনারদেরও সমানতালে সামলেছেন তিনি, যা তাঁকে এনে দিয়েছে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির স্বাদ। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তবে সেঞ্চুরির পর আর টিকে থাকতে পারেননি। রশিদ খানের দুর্দান্ত এক থ্রোয়ে শিকার হন রান-আউটের। ১০৩ রানের ইনিংসটি তিনি সাজিয়েছেন ১০৬ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কা মেরে।
রিকেল্টন চলে যাওয়ার পর দলের হাল ধরেন রাসি ফনডার ডুসেন ও এইডেন মার্করাম। দুজনেই তুলে নেন ফিফটি। তবে ৪৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫২ রানে আউট হন ডুসেন। ৩৬ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় সমান রানে অপরাজিত থাকেন মার্করাম। ৩৩ বলে ফিফটি পূরণ করেন তিনি, যা চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে প্রোটিয়াদের মধ্যে দ্রুততম।
আফগানিস্তানের হয়ে দুটি উইকেট নেন নবী। এ ছাড়া একটি করে শিকার ফজল হক ফারুকী, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও নুর আহমেদের।
সকালে বৃষ্টি, বিকেলে আলোকস্বল্পতা—সব মিলিয়ে সিলেট টেস্টে তৃতীয় দিন খেলা হয়েছে ৪৩ ওভার। দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৯৪ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টেস্টে নিজেদের সর্বোচ্চ স্কোরও এরই মধ্যে হয়ে গেছে স্বাগতিকদের। এই স্কোর কোথায় গিয়ে থামবে সেটাই দেখার অপেক্ষা।
২৭ মিনিট আগেসকাল থেকে বৃষ্টির আভাস পাওয়া যাচ্ছিল। যদিও নির্বিঘ্নে শেষ হয় প্রথমার্ধ। কিন্তু বিরতির সময় শুরু হয় কালবৈশাখী। বৃষ্টি থামলেও মাঠ এখনো খেলার উপযোগী হয়নি। এক ঘণ্টার মতো বন্ধ রয়েছে আবাহনী লিমিটেড ও বসুন্ধরা কিংসের ফেডারেশন কাপ ফাইনাল।
৩৭ মিনিট আগেএবারের আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের অবস্থা খুব একটা সন্তোষজনক নয়। তার ওপর ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বিরুদ্ধে এসেছে ফিক্সিংয়ের গুরুতর অভিযোগ। তবে ম্যাচ পাতানোর এমন অভিযোগকে ভিত্তিহীন দাবি করছে এই ফ্র্যাঞ্চাইজি।
১ ঘণ্টা আগেশর্ট বলের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটারদের চিরায়ত দুর্বলতা দেখা গেছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও। সিলেটে প্রথম টেস্টে ব্লেসিং মুজারাবানি, ভিক্টর নিয়াউচির মতো জিম্বাবুয়ের পেসাররা সেই লেংথেই বোলিং করে যাচ্ছেন। হঠাৎ করে তাঁদের বল লাফিয়ে উঠছে একটু বেশি। তাতেই ধরা খাচ্ছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগে