ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে কোনো মাইলফলক অর্জন করার স্বপ্ন তো থাকে অনেক খেলোয়াড়েরই। বাংলাদেশ নারী টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি এক বিশেষ মাইলফলক অর্জন করতে যাচ্ছেন এবারের বিশ্বকাপে। মাইলফলকের ম্যাচটা তিনি রাঙাতে চান নিজের মতো করে।
বাংলাদেশ-স্কটল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে আগামীকাল শুরু হচ্ছে ২০২৪ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই ম্যাচে মাঠে নামলেই বাংলাদেশের প্রথম নারী ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ ম্যাচ খেলতে যাচ্ছেন জ্যোতি। বিশ্বকাপ শুরুর আগে শারজার তপ্ত গরমে অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। বিসিবির পাঠানো ভিডিও বার্তায় আজ জ্যোতি বলেছেন, ‘১০০তম ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা অন্য রকম। অনেক বেশি খুশি। অনেক সময় আসলে অবাকও লাগে। মনে হচ্ছিল এই হয়তোবা ক্যারিয়ার শুরু করেছি। দেখতে দেখতে প্রায় ১০০টা ম্যাচ হয়ে যাচ্ছে। যদি আল্লাহ পাক সুস্থতা রাখেন, তাহলে সেটা (১০০ ম্যাচ) হবে।’
এ বছর বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খুব একটা আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে পারছে না। ১২ টি–টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে জিতেছে কেবল ২ ম্যাচ। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ ধবলধোলাই হয়েছে অস্ট্রেলিয়া, ভারত এই দুই দলের বিপক্ষে। এশিয়া কাপে ২ ম্যাচ জিতলেও সেমিতে বাজেভাবে হেরেছেন জ্যোতিরা। বাংলাদেশের ব্যাটারদের ব্যর্থতার মাঝে জ্যোতি বেশিরভাগ সময়ই লড়ে গেছেন ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো। বিশ্বকাপের শুরুতে যে মাইলফলকের ম্যাচ জ্যোতি খেলতে যাচ্ছেন, সেটাতে রাঙাতে চান তিনি, ‘এদিক থেকে আমি অনেক বেশি আনন্দিত (১০০তম ম্যাচ)। সবচেয়ে বেশি খুশি হব যাতে এই শততম ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ে অবদান রাখতে পারি। সেটা হবে অনেক স্মরণীয়।’
সংযুক্ত আরব আমিরাতে হলেও মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল আয়োজক বাংলাদেশ। এ ছাড়া আগের পাঁচ আসরের মধ্যে বাংলাদেশ শুধু জয় পেয়েছে ২০১৪ সালে। ১০ বছর আগে সেবার পেয়েছে দুটি জয়। জ্যোতির তখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয়নি। এবারের বিশ্বকাপটা তাই স্মরণীয় করে রাখতে চান জ্যোতি, ‘আমি বলব যে দলের জন্য এটা অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই জন্য যে আমরা যতগুলো বিশ্বকাপ খেলেছি, ২০১৪ সাল বাদে আমরা বলার মতো কিছু করতে পারিনি। এই বিশ্বকাপটাই এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে এটা যেন আমাদের মনে রাখার মতো হয়।’
মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জ্যোতির দল ম্যাচ দুটি খেলেছে দুই এশিয়ার দল শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে। যেখানে শ্রীলঙ্কার কাছে বাংলাদেশ হেরেছিল ৩৩ রানে। জ্যোতিদের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছিলেন লঙ্কান বাঁহাতি স্পিনার সুগন্দিকা কুমারী। পরের ম্যাচেই বাংলাদেশ ২৩ রানে হারায় পাকিস্তানকে।
বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে কোনো মাইলফলক অর্জন করার স্বপ্ন তো থাকে অনেক খেলোয়াড়েরই। বাংলাদেশ নারী টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি এক বিশেষ মাইলফলক অর্জন করতে যাচ্ছেন এবারের বিশ্বকাপে। মাইলফলকের ম্যাচটা তিনি রাঙাতে চান নিজের মতো করে।
বাংলাদেশ-স্কটল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে আগামীকাল শুরু হচ্ছে ২০২৪ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই ম্যাচে মাঠে নামলেই বাংলাদেশের প্রথম নারী ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ ম্যাচ খেলতে যাচ্ছেন জ্যোতি। বিশ্বকাপ শুরুর আগে শারজার তপ্ত গরমে অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। বিসিবির পাঠানো ভিডিও বার্তায় আজ জ্যোতি বলেছেন, ‘১০০তম ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা অন্য রকম। অনেক বেশি খুশি। অনেক সময় আসলে অবাকও লাগে। মনে হচ্ছিল এই হয়তোবা ক্যারিয়ার শুরু করেছি। দেখতে দেখতে প্রায় ১০০টা ম্যাচ হয়ে যাচ্ছে। যদি আল্লাহ পাক সুস্থতা রাখেন, তাহলে সেটা (১০০ ম্যাচ) হবে।’
এ বছর বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খুব একটা আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে পারছে না। ১২ টি–টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে জিতেছে কেবল ২ ম্যাচ। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ ধবলধোলাই হয়েছে অস্ট্রেলিয়া, ভারত এই দুই দলের বিপক্ষে। এশিয়া কাপে ২ ম্যাচ জিতলেও সেমিতে বাজেভাবে হেরেছেন জ্যোতিরা। বাংলাদেশের ব্যাটারদের ব্যর্থতার মাঝে জ্যোতি বেশিরভাগ সময়ই লড়ে গেছেন ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো। বিশ্বকাপের শুরুতে যে মাইলফলকের ম্যাচ জ্যোতি খেলতে যাচ্ছেন, সেটাতে রাঙাতে চান তিনি, ‘এদিক থেকে আমি অনেক বেশি আনন্দিত (১০০তম ম্যাচ)। সবচেয়ে বেশি খুশি হব যাতে এই শততম ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ে অবদান রাখতে পারি। সেটা হবে অনেক স্মরণীয়।’
সংযুক্ত আরব আমিরাতে হলেও মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল আয়োজক বাংলাদেশ। এ ছাড়া আগের পাঁচ আসরের মধ্যে বাংলাদেশ শুধু জয় পেয়েছে ২০১৪ সালে। ১০ বছর আগে সেবার পেয়েছে দুটি জয়। জ্যোতির তখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয়নি। এবারের বিশ্বকাপটা তাই স্মরণীয় করে রাখতে চান জ্যোতি, ‘আমি বলব যে দলের জন্য এটা অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই জন্য যে আমরা যতগুলো বিশ্বকাপ খেলেছি, ২০১৪ সাল বাদে আমরা বলার মতো কিছু করতে পারিনি। এই বিশ্বকাপটাই এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে এটা যেন আমাদের মনে রাখার মতো হয়।’
মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জ্যোতির দল ম্যাচ দুটি খেলেছে দুই এশিয়ার দল শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে। যেখানে শ্রীলঙ্কার কাছে বাংলাদেশ হেরেছিল ৩৩ রানে। জ্যোতিদের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছিলেন লঙ্কান বাঁহাতি স্পিনার সুগন্দিকা কুমারী। পরের ম্যাচেই বাংলাদেশ ২৩ রানে হারায় পাকিস্তানকে।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৫ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৭ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে