নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ দলের একদিন ব্যাটিং ঠিকঠাক হচ্ছে তো বোলিং এলোমেলো। আরেক দিন বোলিং ঠিকঠাক কিন্তু ব্যাটিং বাজে—এ অধারাবাহিকতায় যা হওয়ার তাই হচ্ছে। সেন্ট কিটসে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাইয়ের সামনে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। আজ সেন্ট কিটসে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়ানোর লক্ষ্যে। আর ১০ বছর বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ নিশ্চিত করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ চাইবে সফরকারীদের ধবলধোলাইয়ের স্বাদ দিয়ে সিরিজটার মধুর সমাপ্তি ঘটানোর।
পরশু সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সেন্ট কিটসের ব্যাটিংবান্ধব উইকেট বাংলাদেশ যেন ঠিকভাবে পড়তেই পারেনি। প্রথম ম্যাচে প্রত্যাশিত ব্যাটিং দেখা গেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটিং বিভাগ ভেঙে পড়েছে। মাহমুদউল্লাহ ও তানজিম হাসান সাকিবের লড়াকু ইনিংস ছাড়া দলের বাকিরা ছিলেন ব্যর্থ। ম্যাচ শেষে মিরাজও ব্যাটিং ব্যর্থতার দায় মেনে নিয়েছেন। বাংলাদেশ অধিনায়ক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা মাঝের ওভারগুলোয় ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি। কোনো জুটি গড়তে পারিনি, আর একের পর এক উইকেট হারিয়েছি। মাহমুদউল্লাহ ও সাকিব ভালো খেলেছেন, কিন্তু ব্যাটিংয়ের ভুলগুলোই আমাদের ডুবিয়েছে।’
ম্যাচের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ছিল চাপে, দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে দল। টপ অর্ডার দ্রুত ধসে পড়ার পর মিডল অর্ডারও বড় জুটি গড়তে ব্যর্থ হয়। ব্যতিক্রম ছিলেন মাহমুদউল্লাহ (৬২) আর শেষ দিকে তানজিম সাকিব (৪৫)। তাঁদের ব্যাটে চড়ে দল ২০০ ছাড়ালেও ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে সাদা বলের ক্রিকেটে ঝড় তুলতে পারদর্শী ক্যারিবীয় ব্যাটারদের সামনে খুব বড় কোনো বাধা মনে হয়নি।
হারের ব্যাখ্যায় মিরাজ স্বীকার করে নিলেন পুঁজি লড়াইয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না, ‘এই স্কোর জিততে যথেষ্ট ছিল না। আমাদের কমপক্ষে ৩০০ পেরোনো স্কোর প্রয়োজন ছিল।’ ক্যারিবীয় পেস আক্রমণ বিশেষ করে জেডেন সিলসের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। বোলাররা ভালো না করতে পারলেও বাংলাদেশের বোলারদের হতশ্রী বোলিংয়ের মধ্যেও ইতিবাচক দিক খুঁজে পেয়েছেন মিরাজ, ‘আমাদের প্রথম ১০ ওভারে দারুণ বোলিং হয়েছে, বিশেষ করে (নাহিদ) রানা অসাধারণ বোলিং করেছেন।’
টেস্ট আর টি-টোয়েন্টিতে পায়ের তলার মাটি খুঁজে না পেলেও ৫০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশ সব সময় সমীহজাগানো দল। কিন্তু এখন এই ফরম্যাটেও ভালো করতে পারছে না তারা। দলে মুশফিকুর রহিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়ের মতো নিয়মিত কয়েকজন ক্রিকেটার নেই চোটে পড়ে। তাঁদের অনুপস্থিতির প্রভাব কি পড়েছে দলে? মিরাজ তা মনে করেন না। তাঁর যুক্তি, ‘আমরা যদি আমাদের সেরাটা দিতে পারি, তাহলে জয় সম্ভব। দলে কে আছে বা নেই, তা নিয়ে ভাবি না। আমরা যাঁরা আছি, তাঁদের সেরাটা দিয়ে খেলতে হবে। এই উইকেটে আরও শৃঙ্খল থেকে স্টাম্প টু স্টাম্প বোলিং করা জরুরি।’
২-০ পিছিয়ে থাকলেও এখনো ওয়ানডে সিরিজ থেকে পাওয়ার অনেক কিছুই দেখছেন, গত ম্যাচে বিপর্যয়ে হাল ধরা তানজিম সাকিব। আজ সিরিজের শেষ ম্যাচ জিতে তিনি টি-টোয়েন্টি সিরিজের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিতে চান। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘শেষ ম্যাচ জিতে আমরা আত্মবিশ্বাস নিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করতে চাই।’
বাংলাদেশ দলের একদিন ব্যাটিং ঠিকঠাক হচ্ছে তো বোলিং এলোমেলো। আরেক দিন বোলিং ঠিকঠাক কিন্তু ব্যাটিং বাজে—এ অধারাবাহিকতায় যা হওয়ার তাই হচ্ছে। সেন্ট কিটসে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাইয়ের সামনে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। আজ সেন্ট কিটসে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়ানোর লক্ষ্যে। আর ১০ বছর বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ নিশ্চিত করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ চাইবে সফরকারীদের ধবলধোলাইয়ের স্বাদ দিয়ে সিরিজটার মধুর সমাপ্তি ঘটানোর।
পরশু সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সেন্ট কিটসের ব্যাটিংবান্ধব উইকেট বাংলাদেশ যেন ঠিকভাবে পড়তেই পারেনি। প্রথম ম্যাচে প্রত্যাশিত ব্যাটিং দেখা গেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটিং বিভাগ ভেঙে পড়েছে। মাহমুদউল্লাহ ও তানজিম হাসান সাকিবের লড়াকু ইনিংস ছাড়া দলের বাকিরা ছিলেন ব্যর্থ। ম্যাচ শেষে মিরাজও ব্যাটিং ব্যর্থতার দায় মেনে নিয়েছেন। বাংলাদেশ অধিনায়ক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা মাঝের ওভারগুলোয় ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি। কোনো জুটি গড়তে পারিনি, আর একের পর এক উইকেট হারিয়েছি। মাহমুদউল্লাহ ও সাকিব ভালো খেলেছেন, কিন্তু ব্যাটিংয়ের ভুলগুলোই আমাদের ডুবিয়েছে।’
ম্যাচের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ছিল চাপে, দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে দল। টপ অর্ডার দ্রুত ধসে পড়ার পর মিডল অর্ডারও বড় জুটি গড়তে ব্যর্থ হয়। ব্যতিক্রম ছিলেন মাহমুদউল্লাহ (৬২) আর শেষ দিকে তানজিম সাকিব (৪৫)। তাঁদের ব্যাটে চড়ে দল ২০০ ছাড়ালেও ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে সাদা বলের ক্রিকেটে ঝড় তুলতে পারদর্শী ক্যারিবীয় ব্যাটারদের সামনে খুব বড় কোনো বাধা মনে হয়নি।
হারের ব্যাখ্যায় মিরাজ স্বীকার করে নিলেন পুঁজি লড়াইয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না, ‘এই স্কোর জিততে যথেষ্ট ছিল না। আমাদের কমপক্ষে ৩০০ পেরোনো স্কোর প্রয়োজন ছিল।’ ক্যারিবীয় পেস আক্রমণ বিশেষ করে জেডেন সিলসের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। বোলাররা ভালো না করতে পারলেও বাংলাদেশের বোলারদের হতশ্রী বোলিংয়ের মধ্যেও ইতিবাচক দিক খুঁজে পেয়েছেন মিরাজ, ‘আমাদের প্রথম ১০ ওভারে দারুণ বোলিং হয়েছে, বিশেষ করে (নাহিদ) রানা অসাধারণ বোলিং করেছেন।’
টেস্ট আর টি-টোয়েন্টিতে পায়ের তলার মাটি খুঁজে না পেলেও ৫০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশ সব সময় সমীহজাগানো দল। কিন্তু এখন এই ফরম্যাটেও ভালো করতে পারছে না তারা। দলে মুশফিকুর রহিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়ের মতো নিয়মিত কয়েকজন ক্রিকেটার নেই চোটে পড়ে। তাঁদের অনুপস্থিতির প্রভাব কি পড়েছে দলে? মিরাজ তা মনে করেন না। তাঁর যুক্তি, ‘আমরা যদি আমাদের সেরাটা দিতে পারি, তাহলে জয় সম্ভব। দলে কে আছে বা নেই, তা নিয়ে ভাবি না। আমরা যাঁরা আছি, তাঁদের সেরাটা দিয়ে খেলতে হবে। এই উইকেটে আরও শৃঙ্খল থেকে স্টাম্প টু স্টাম্প বোলিং করা জরুরি।’
২-০ পিছিয়ে থাকলেও এখনো ওয়ানডে সিরিজ থেকে পাওয়ার অনেক কিছুই দেখছেন, গত ম্যাচে বিপর্যয়ে হাল ধরা তানজিম সাকিব। আজ সিরিজের শেষ ম্যাচ জিতে তিনি টি-টোয়েন্টি সিরিজের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিতে চান। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘শেষ ম্যাচ জিতে আমরা আত্মবিশ্বাস নিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করতে চাই।’
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রভাব সম্পর্কে পাকিস্তানের ক্রিকেটাররাই সবচেয়ে বেশি বলাবলি করেন সাধারণত। তবে এবার এই বিতর্ক যুক্ত হলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররাও। দুই দিন পরেই বক্সিং ডে টেস্ট—তার আগমুহূর্তে প্যাট কামিন্স-স্টিভেন স্মিথরা
১ ঘণ্টা আগেজোহানেসবার্গে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩৬ রানে হারিয়েছে পাকিস্তান। তবে অতিথিদের জয়ের পাশাপাশি ওয়ান্ডারার্স স্টেডিয়ামে আরও ‘ওয়ান্ডারফুল’ ঘটনাও ঘটেছে গতকাল। খেলা দেখতে আসা এক তরুণী সন্তানের মা হয়েছেন স্টেডিয়ামেই। আরেকজন বান্ধবীকে পরিয়ে দিয়েছেন বিয়ের আংটি।
৩ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া-ভারত বোর্ডার গাভাস্কার ট্রফি নিয়ে আলোচনার কোনো শেষ নেই। মাঠের পারফরম্যান্স না যতটা, তার চেয়ে বেশি অন্যান্য ঘটনা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক চলে।এবার অনুশীলন গ্রাউন্ডের পিচ নিয়ে শোনা গেছে রহস্যময় কথা।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ম্যাচ থাকলে আহমেদ শেহজাদ তো ঘুমিয়ে থাকার পাত্র নন। কারও পছন্দ হোক বা না হোক, দলের পারফরম্যান্স নিয়ে মন্তব্য করেন সোজাসাপ্টা। সমালোচনা করতে গিয়ে খোঁচা মারতেও দ্বিধাবোধ করেন না পাকিস্তানি এই ক্রিকেটার। এবার আব্দুল্লাহ শফিককে নিয়ে বিদ্রুপ করেছেন শেহজাদ।
৪ ঘণ্টা আগে