ক্রীড়া ডেস্ক
দলীয় ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে যখন ইংল্যান্ড ধুঁকছে, একপাশে দাঁত কামড়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন বেন স্টোকস। এমন পরীক্ষায় ইংলিশ অলরাউন্ডারকে কতবারই পড়তে হয়েছে। মেলবোর্নে আরেকবার সে পরীক্ষা দিয়ে ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা এনে দিলেন স্টোকস। ৩১ বছর বয়সী তারকা যে বড় ম্যাচের খেলোয়াড়, তার প্রমাণ আরেকবার পেল ক্রিকেট বিশ্ব।
পাকিস্তানকে যেন একা হাতেই হারিয়ে দিলেন স্টোকস। তাঁর ব্যাটে চড়েই ১৩৭ রানের লক্ষ্য পার করে শিরোপা জয়ের আনন্দে মেতে উঠে ইংলিশরা। ইংল্যান্ড ফাইনাল জিতল ৫ উইকেটে। মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়রের করা ইনিংসের ১৯তম ওভারের চতুর্থ বলে যখন চার মেরে স্টোকস স্কোরটা সমান করলেন তখন ধারাভাষ্যকারও উত্তেজনায় বলে ফেললেন, ‘ম্যান অব বিগ ওকেশন’।
২০১৯ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতার পর আরেকটি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরল ইংল্যান্ড। এটি তাদের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা। সেই সঙ্গে ৩০ বছর আগের এক প্রতিশোধও নিল গ্রাহাম গুচদের উত্তরসূরীরা। এবারের বিশ্বকাপের সঙ্গে যে দারুণ মিল ১৯৯২ বিশ্বকাপের!
সেবারও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ফাইনালে উঠে একই ভেন্যুতে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ নিয়ে ঘরে ফিরেছিলেন রমিজ রাজা। কিন্তু বাবর আজম তার পুনরাবৃত্তি করতে পারলেন। এই যাত্রাও পাকিস্তান ছাইভস্ম থেকে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে ওঠে শিরোপার স্বপ্ন দেখেছিল পাকিস্তান। কিন্তু দ্বিতীয়বারের মতো সীমিত ওভারের এই বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখা হলো না তাদের। সংখ্যাটা দুই করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ শিরোপা জয়ের তালিকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাশে বসল ইংল্যান্ড। আর দুই মাসের ব্যবধানে এশিয়া কাপের পর বিশ্বকাপের ফাইনালও হারলেন বাবর আজমরা।
এই বিশ্বকাপে মেলবোর্নে আগে যে দুই ম্যাচ খেলেছিল পাকিস্তান তার দুটিতে হেরেছিল পাকিস্তান। ফাইনালেও তার ব্যত্যয় হলো না। পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে তাদের ব্যাটিং লাইন-আপ। টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেটে ১৩৭ রান করতে পারে তারা। কিন্তু এই মামুলি পুঁজি নিয়েও বাটলারদের ঘাম ছুটিয়ে দিয়েছিলেন নাসিম শাহ, শাহীন আফ্রিদি ও হারিস রউফদের পেস তোপ। কিন্তু ইংল্যান্ডের যে একজন ‘ঠান্ডা মাথার খুনি’ স্টোকস আছেন।
পুরো টুর্নামেন্ট তেমন স্বরূপে দেখা না গেলেও সব পারফরম্যান্স যেন ফাইনালের মঞ্চের যেন জমিয়ে রেখেছিলেন তিনি। খেললেন নিজের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসও। ৪৯ বলে অপরাজিত ৫২ রানের ইনিংস খেলে ইংল্যান্ডকে এনে দিলেন শিরোপা। যা স্টোকসের প্রথম টি-টোয়েন্টি ফিফটিও। দলের দুঃসময়ে হ্যারি ব্রুকের সঙ্গে ৩৯ ও মঈন আলীর সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়ে পার্থক্যটা গড়ে দেন তিনি। এরপর লিয়াম লিভিংস্টোনকে নিয়ে টানলেন আনন্দের পরিসমাপ্তি। ১৯ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৩৮ রান করে জয়ের আনন্দে মেতে ওঠে ইংল্যান্ড।
দলীয় ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে যখন ইংল্যান্ড ধুঁকছে, একপাশে দাঁত কামড়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন বেন স্টোকস। এমন পরীক্ষায় ইংলিশ অলরাউন্ডারকে কতবারই পড়তে হয়েছে। মেলবোর্নে আরেকবার সে পরীক্ষা দিয়ে ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা এনে দিলেন স্টোকস। ৩১ বছর বয়সী তারকা যে বড় ম্যাচের খেলোয়াড়, তার প্রমাণ আরেকবার পেল ক্রিকেট বিশ্ব।
পাকিস্তানকে যেন একা হাতেই হারিয়ে দিলেন স্টোকস। তাঁর ব্যাটে চড়েই ১৩৭ রানের লক্ষ্য পার করে শিরোপা জয়ের আনন্দে মেতে উঠে ইংলিশরা। ইংল্যান্ড ফাইনাল জিতল ৫ উইকেটে। মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়রের করা ইনিংসের ১৯তম ওভারের চতুর্থ বলে যখন চার মেরে স্টোকস স্কোরটা সমান করলেন তখন ধারাভাষ্যকারও উত্তেজনায় বলে ফেললেন, ‘ম্যান অব বিগ ওকেশন’।
২০১৯ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতার পর আরেকটি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরল ইংল্যান্ড। এটি তাদের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা। সেই সঙ্গে ৩০ বছর আগের এক প্রতিশোধও নিল গ্রাহাম গুচদের উত্তরসূরীরা। এবারের বিশ্বকাপের সঙ্গে যে দারুণ মিল ১৯৯২ বিশ্বকাপের!
সেবারও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ফাইনালে উঠে একই ভেন্যুতে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ নিয়ে ঘরে ফিরেছিলেন রমিজ রাজা। কিন্তু বাবর আজম তার পুনরাবৃত্তি করতে পারলেন। এই যাত্রাও পাকিস্তান ছাইভস্ম থেকে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে ওঠে শিরোপার স্বপ্ন দেখেছিল পাকিস্তান। কিন্তু দ্বিতীয়বারের মতো সীমিত ওভারের এই বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখা হলো না তাদের। সংখ্যাটা দুই করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ শিরোপা জয়ের তালিকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাশে বসল ইংল্যান্ড। আর দুই মাসের ব্যবধানে এশিয়া কাপের পর বিশ্বকাপের ফাইনালও হারলেন বাবর আজমরা।
এই বিশ্বকাপে মেলবোর্নে আগে যে দুই ম্যাচ খেলেছিল পাকিস্তান তার দুটিতে হেরেছিল পাকিস্তান। ফাইনালেও তার ব্যত্যয় হলো না। পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে তাদের ব্যাটিং লাইন-আপ। টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেটে ১৩৭ রান করতে পারে তারা। কিন্তু এই মামুলি পুঁজি নিয়েও বাটলারদের ঘাম ছুটিয়ে দিয়েছিলেন নাসিম শাহ, শাহীন আফ্রিদি ও হারিস রউফদের পেস তোপ। কিন্তু ইংল্যান্ডের যে একজন ‘ঠান্ডা মাথার খুনি’ স্টোকস আছেন।
পুরো টুর্নামেন্ট তেমন স্বরূপে দেখা না গেলেও সব পারফরম্যান্স যেন ফাইনালের মঞ্চের যেন জমিয়ে রেখেছিলেন তিনি। খেললেন নিজের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসও। ৪৯ বলে অপরাজিত ৫২ রানের ইনিংস খেলে ইংল্যান্ডকে এনে দিলেন শিরোপা। যা স্টোকসের প্রথম টি-টোয়েন্টি ফিফটিও। দলের দুঃসময়ে হ্যারি ব্রুকের সঙ্গে ৩৯ ও মঈন আলীর সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়ে পার্থক্যটা গড়ে দেন তিনি। এরপর লিয়াম লিভিংস্টোনকে নিয়ে টানলেন আনন্দের পরিসমাপ্তি। ১৯ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৩৮ রান করে জয়ের আনন্দে মেতে ওঠে ইংল্যান্ড।
৩, ২, ০, ১, ১৩, ৭, ০, ০, ০, ১০, ০—এই হলো ডারবান টেস্টে শ্রীলঙ্কার ব্যাটারদের প্রথম ইনিংসের রান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের সামনে এক সেশন তো দূর কি বাত, সফরকারীরা টিকতে পেরেছে ১৩.৫ বল। মাত্র ৪২ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড গড়েছে লঙ্কানরা। টেস্টে এক ইনিংসে এটিই সর্বনিম্ন স্কোর তাদের।
৬ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আইনে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে জিতেছিল জিম্বাবুয়ে। আর একটি ম্যাচ জিতলেই নিজেদের করে নিতে পারত সিরিজ। সঙ্গে প্রথমবারের মতো পেত পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের স্বাদ। সেই ইচ্ছে অপূর্ণই থেকে গেল জিম্বাবুয়েনদের।
৮ ঘণ্টা আগে৩, ২, ০, ১, ১৩, ৭, ০, ০, ০, ১০, ০—এই হলো ডারবান টেস্টে শ্রীলঙ্কার ব্যাটারদের প্রথম ইনিংসের রান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের সামনে এক সেশনও টিকতে পারেনি সফরকারীরা। আজ দ্বিতীয় দিনে মধ্যাহ্নভোজের পর ব্যাটিংয়ে নেমে লঙ্কানরা অলআউট হয়েছে মাত্র ৪২ রানে! যার মধ্যে আবার ৬ রানই এসেছে অতিরিক্ত থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে