ক্রীড়া ডেস্ক
ভারতের জয়ের মঞ্চটা আগেই প্রস্তুত করে রেখেছিলেন দলটির বোলাররা। পরে ১১৬ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকাকে রীতিমতো উড়ে দিল ভারতীয় ব্যাটাররা। জোহানেসবার্গে তিন ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটিতে খেলতে নেমে ৮ উইকেটের জয় পেয়েছে বিশ্বকাপের রানার্সআপরা।
অথচ দিনটা স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার হওয়ার কথা ছিল। কেননা নিজেদের মাটিতে প্রতিপক্ষের জন্য তারা বেশ কঠিন দল। আবার ম্যাচটি গোলাপি দিনের। এক দশক ধরে স্তন ক্যানসারের সচেতনতায় ‘পিংক ডে’ ওয়ানডে আয়োজন করে আসছে প্রোটিয়ারা। এমন দিনে খেলা ১১ ম্যাচে ৯ টিতেই জিতেছে তারা।
তবে আজ জয় উদ্যাপন করতে দেয়নি ভারত। উল্টো বিব্রতকর এক লজ্জায় ফেলেছে স্বাগতিকদের। প্রোটিয়াদের তাদের মাটিতে ওয়ানডেতে সর্বনিম্ন রানে অলআউট করেছে। আর্শদীপ সিং ও আবেশ খানের বোলিংয়ে মাত্র ১১৬ রানে অলআউট হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। আগের সর্বনিম্ন স্কোরটিও ছিল ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রানের।
ঘরের মাঠে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রোটিয়াদের শুরুটাই হয় ধাক্কায়। দলীয় ৩ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। রিজা হেনড্রিকস ও রাসি ফন ডার ডুসেন দুজনকেই ফেরান আর্শদীপ। সেখান থেকে শুরুর ধাক্কা সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন টনি ডি জর্জি ও এইডেন মার্করাম। তবে তাঁদের চেষ্টাকে খুব বেশি সাফল্য পেতে দেননি আর্শদীপ। ওপেনার টনিকে উইকেটের পেছনের লোকেশ রাহুলের ক্যাচ বানিয়ে ৩৯ রানের জুটি ভাঙেন বাঁহাতি পেসার।
পরে আর্শদীপের সঙ্গে উইকেট উদ্যাপনে যোগ দেন আবেশ খান। দুই পেসারের ধ্বংসলীলায় ১১৬ রানে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। একটা সময় ৫৮ রানে ৭ উইকেট হারানো প্রোটিয়ারা এক শ করতে পারবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা ছিল। পরে সেই শঙ্কা দূর করেন আটে নামা আন্দিলে ফেলুকাওয়ে। ৩৩ রানের ইনিংস খেলে এক শ রান পার করলেও নিজেদের মাঠে সর্বনিম্ন রানের বিব্রতকর রেকর্ড থেকে দলকে রক্ষা করতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। আর্শদীপের ৫ উইকেটের বিপরীতে ৪টি নিয়েছেন আবেশ। বাকি উইকেটটি কুলদীপ যাদবের।
এই রান তাড়া করতে নেমে ২০০ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটে জয় পেয়েছে ভারত। বলের হিসেবে এটি যেকোনো দলের দক্ষিণ আফ্রিকার এটি দ্বিতীয় বড় হার। আগের রেকর্ডটি ছিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০০৮ সালে ২১৫ বলের। রান তাড়া করতে নেমে ২৩ রানে অবশ্য প্রথম উইকেট হারিয়েছিল ভারত। ব্যক্তিগত ৫ রানে রুতুরাজ গায়কোয়াড় আউট হলেও ভারতের জয় পেতে কোনো সমস্যা হয়নি।
দ্বিতীয় উইকেটে শ্রেয়াস আইয়ারের সঙ্গে ৮৮ রানের জুটি গড়ে প্রোটিয়াদের সামন্যটুকু আশাও মিশিয়ে দেন অভিষিক্ত সাই সুদর্শন। তবে দলের জয়ের যখন ৬ রান প্রয়োজন ঠিক তখনই ব্যক্তিগত ৫২ রানে আউট হন শ্রেয়াস। পরে তিলক ভার্মাকে নিয়ে জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন অভিষেকে ফিফটি করা সুদর্শন। ৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। আর তিলক থাকেন ১ রানে।
ভারতের জয়ের মঞ্চটা আগেই প্রস্তুত করে রেখেছিলেন দলটির বোলাররা। পরে ১১৬ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকাকে রীতিমতো উড়ে দিল ভারতীয় ব্যাটাররা। জোহানেসবার্গে তিন ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটিতে খেলতে নেমে ৮ উইকেটের জয় পেয়েছে বিশ্বকাপের রানার্সআপরা।
অথচ দিনটা স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার হওয়ার কথা ছিল। কেননা নিজেদের মাটিতে প্রতিপক্ষের জন্য তারা বেশ কঠিন দল। আবার ম্যাচটি গোলাপি দিনের। এক দশক ধরে স্তন ক্যানসারের সচেতনতায় ‘পিংক ডে’ ওয়ানডে আয়োজন করে আসছে প্রোটিয়ারা। এমন দিনে খেলা ১১ ম্যাচে ৯ টিতেই জিতেছে তারা।
তবে আজ জয় উদ্যাপন করতে দেয়নি ভারত। উল্টো বিব্রতকর এক লজ্জায় ফেলেছে স্বাগতিকদের। প্রোটিয়াদের তাদের মাটিতে ওয়ানডেতে সর্বনিম্ন রানে অলআউট করেছে। আর্শদীপ সিং ও আবেশ খানের বোলিংয়ে মাত্র ১১৬ রানে অলআউট হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। আগের সর্বনিম্ন স্কোরটিও ছিল ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রানের।
ঘরের মাঠে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রোটিয়াদের শুরুটাই হয় ধাক্কায়। দলীয় ৩ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। রিজা হেনড্রিকস ও রাসি ফন ডার ডুসেন দুজনকেই ফেরান আর্শদীপ। সেখান থেকে শুরুর ধাক্কা সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন টনি ডি জর্জি ও এইডেন মার্করাম। তবে তাঁদের চেষ্টাকে খুব বেশি সাফল্য পেতে দেননি আর্শদীপ। ওপেনার টনিকে উইকেটের পেছনের লোকেশ রাহুলের ক্যাচ বানিয়ে ৩৯ রানের জুটি ভাঙেন বাঁহাতি পেসার।
পরে আর্শদীপের সঙ্গে উইকেট উদ্যাপনে যোগ দেন আবেশ খান। দুই পেসারের ধ্বংসলীলায় ১১৬ রানে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। একটা সময় ৫৮ রানে ৭ উইকেট হারানো প্রোটিয়ারা এক শ করতে পারবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা ছিল। পরে সেই শঙ্কা দূর করেন আটে নামা আন্দিলে ফেলুকাওয়ে। ৩৩ রানের ইনিংস খেলে এক শ রান পার করলেও নিজেদের মাঠে সর্বনিম্ন রানের বিব্রতকর রেকর্ড থেকে দলকে রক্ষা করতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। আর্শদীপের ৫ উইকেটের বিপরীতে ৪টি নিয়েছেন আবেশ। বাকি উইকেটটি কুলদীপ যাদবের।
এই রান তাড়া করতে নেমে ২০০ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটে জয় পেয়েছে ভারত। বলের হিসেবে এটি যেকোনো দলের দক্ষিণ আফ্রিকার এটি দ্বিতীয় বড় হার। আগের রেকর্ডটি ছিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০০৮ সালে ২১৫ বলের। রান তাড়া করতে নেমে ২৩ রানে অবশ্য প্রথম উইকেট হারিয়েছিল ভারত। ব্যক্তিগত ৫ রানে রুতুরাজ গায়কোয়াড় আউট হলেও ভারতের জয় পেতে কোনো সমস্যা হয়নি।
দ্বিতীয় উইকেটে শ্রেয়াস আইয়ারের সঙ্গে ৮৮ রানের জুটি গড়ে প্রোটিয়াদের সামন্যটুকু আশাও মিশিয়ে দেন অভিষিক্ত সাই সুদর্শন। তবে দলের জয়ের যখন ৬ রান প্রয়োজন ঠিক তখনই ব্যক্তিগত ৫২ রানে আউট হন শ্রেয়াস। পরে তিলক ভার্মাকে নিয়ে জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন অভিষেকে ফিফটি করা সুদর্শন। ৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। আর তিলক থাকেন ১ রানে।
অফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
১০ ঘণ্টা আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
১১ ঘণ্টা আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
১১ ঘণ্টা আগে