ক্রীড়া ডেস্ক
দিনের শুরুতে নেদারল্যান্ডসের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকা হারবে—এমনটা কে ভেবেছিল! আগেই ৫ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালের স্বপ্ন দেখছিল প্রোটিয়ারা। কিন্তু সেই আশা পূরণ হলো না টেম্বা বাভুমাদের। আর তাদের দুর্ভাগ্যই যেন ভাগ্য হয়ে এলো পাকিস্তানের। একই ভাগ্যের ছোঁয়া যদি বাংলাদেশ পেত, তবে শেষ চারে যেতেন সাকিব আল হাসানরা।
কিন্তু দিনটা যে পাকিস্তানের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারের পর যাদের সেমিতে যাওয়ার স্বপ্নটাই ফিকে হয়ে গিয়েছিল, আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশকে হারিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে তারাই। আর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষ চারে যাওয়ার পথ খোলা পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারল না বাংলাদেশ। বিদায় নিল সুপার টুয়েলভ থেকে। বাংলাদেশের প্রাপ্তি বলতে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুই ম্যাচ জয়।
ইনিংসের শেষ ১০ ওভারে মাত্র ৫৮ রান নেওয়া, সাকিবের বিতর্কিত আউট, পাকিস্তানের ইনিংসের শুরুতে বেশ কয়েকটি ক্যাচ মিস, রানআউটের সুযোগ হাতছাড়ার পাশাপাশি বাজে ফিল্ডিংয়ে অতিরিক্ত রান দেওয়াই যেন কাল হয়ে দাঁড়াল বাংলাদেশের জন্য। তাসকিন আহমেদ এক দিন আগেই সেমিতে যাওয়ার ব্যাপারে জানিয়েছিলেন অলৌকিক কিছুর কথা। সেই অলৌকিক কিছু অবশ্য ঘটল পাকিস্তানের সঙ্গে।
আজ অ্যাডিলেডে যখন সাকিব ও বাবর আজম টস করতে নামলেন, তখন দুই দলের স্বপ্ন দেখছিল সেমির। তিন পরিবর্তন নিয়ে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দারুণ করেছিল বাংলাদেশ। দুই ওপেনার লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাটে বড় সংগ্রহের দিকে তাকিয়েছিল বাংলাদেশ। লিটন অবশ্য আজ তাণ্ডবের আশা জাগিয়েও বেশি দূর এগোতে পারেননি। এরপর দলীয় ৭৩ রানের মাথায় পরপর সৌম্য সরকার ও সাকিবের বিদায় চাপে ফেলে দেয় বাংলাদেশকে। শাহীন আফ্রিদির তোপে দেখতে দেখতে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে গিয়ে থামে ১২৭ রানে। এক পাশ আগলে রেখেছিলেন শান্ত। ৪৮ বলে ৫৪ রান করেন তিনি। কিন্তু মিডল-অর্ডারে আফিফ (২৪*) ছাড়া আর কেউ দাঁড়াতেই পারেননি।
তার মধ্যে আবারও আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত বিপক্ষে গেছে বাংলাদেশের। সাকিবের এলডব্লিউটা নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন আকাশ চোপড়া, মাশরাফি বিন মর্তুজাও। সাকিবও মাঠে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হতে পারেননি। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি সাকিব।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সাবধানী শুরু করে পাকিস্তান। এবার অবশ্য মোটামুটি সফল তাদের ওপেনিং জুটি। ৫৭ রানে বিচ্ছিন্ন হন বাবর-রিজওয়ান। ৯২ রানে তিন উইকেট ফিরিয়ে ফের আশা জাগিয়েছিল বাংলদেশ। কিন্তু মামুলি রান নিয়ে আর যুদ্ধ করতে পারেননি সাকিবরা। ১১ বল বাকি থাকতে ১২৮ রান করে ৫ উইকেটে জয় তুলে নেয় পাকিস্তান।
দিনের শুরুতে নেদারল্যান্ডসের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকা হারবে—এমনটা কে ভেবেছিল! আগেই ৫ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালের স্বপ্ন দেখছিল প্রোটিয়ারা। কিন্তু সেই আশা পূরণ হলো না টেম্বা বাভুমাদের। আর তাদের দুর্ভাগ্যই যেন ভাগ্য হয়ে এলো পাকিস্তানের। একই ভাগ্যের ছোঁয়া যদি বাংলাদেশ পেত, তবে শেষ চারে যেতেন সাকিব আল হাসানরা।
কিন্তু দিনটা যে পাকিস্তানের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারের পর যাদের সেমিতে যাওয়ার স্বপ্নটাই ফিকে হয়ে গিয়েছিল, আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশকে হারিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে তারাই। আর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষ চারে যাওয়ার পথ খোলা পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারল না বাংলাদেশ। বিদায় নিল সুপার টুয়েলভ থেকে। বাংলাদেশের প্রাপ্তি বলতে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুই ম্যাচ জয়।
ইনিংসের শেষ ১০ ওভারে মাত্র ৫৮ রান নেওয়া, সাকিবের বিতর্কিত আউট, পাকিস্তানের ইনিংসের শুরুতে বেশ কয়েকটি ক্যাচ মিস, রানআউটের সুযোগ হাতছাড়ার পাশাপাশি বাজে ফিল্ডিংয়ে অতিরিক্ত রান দেওয়াই যেন কাল হয়ে দাঁড়াল বাংলাদেশের জন্য। তাসকিন আহমেদ এক দিন আগেই সেমিতে যাওয়ার ব্যাপারে জানিয়েছিলেন অলৌকিক কিছুর কথা। সেই অলৌকিক কিছু অবশ্য ঘটল পাকিস্তানের সঙ্গে।
আজ অ্যাডিলেডে যখন সাকিব ও বাবর আজম টস করতে নামলেন, তখন দুই দলের স্বপ্ন দেখছিল সেমির। তিন পরিবর্তন নিয়ে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দারুণ করেছিল বাংলাদেশ। দুই ওপেনার লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাটে বড় সংগ্রহের দিকে তাকিয়েছিল বাংলাদেশ। লিটন অবশ্য আজ তাণ্ডবের আশা জাগিয়েও বেশি দূর এগোতে পারেননি। এরপর দলীয় ৭৩ রানের মাথায় পরপর সৌম্য সরকার ও সাকিবের বিদায় চাপে ফেলে দেয় বাংলাদেশকে। শাহীন আফ্রিদির তোপে দেখতে দেখতে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে গিয়ে থামে ১২৭ রানে। এক পাশ আগলে রেখেছিলেন শান্ত। ৪৮ বলে ৫৪ রান করেন তিনি। কিন্তু মিডল-অর্ডারে আফিফ (২৪*) ছাড়া আর কেউ দাঁড়াতেই পারেননি।
তার মধ্যে আবারও আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত বিপক্ষে গেছে বাংলাদেশের। সাকিবের এলডব্লিউটা নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন আকাশ চোপড়া, মাশরাফি বিন মর্তুজাও। সাকিবও মাঠে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হতে পারেননি। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি সাকিব।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সাবধানী শুরু করে পাকিস্তান। এবার অবশ্য মোটামুটি সফল তাদের ওপেনিং জুটি। ৫৭ রানে বিচ্ছিন্ন হন বাবর-রিজওয়ান। ৯২ রানে তিন উইকেট ফিরিয়ে ফের আশা জাগিয়েছিল বাংলদেশ। কিন্তু মামুলি রান নিয়ে আর যুদ্ধ করতে পারেননি সাকিবরা। ১১ বল বাকি থাকতে ১২৮ রান করে ৫ উইকেটে জয় তুলে নেয় পাকিস্তান।
৩, ২, ০, ১, ১৩, ৭, ০, ০, ০, ১০, ০—এই হলো ডারবান টেস্টে শ্রীলঙ্কার ব্যাটারদের প্রথম ইনিংসের রান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের সামনে এক সেশন তো দূর কি বাত, সফরকারীরা টিকতে পেরেছে ১৩.৫ বল। মাত্র ৪২ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড গড়েছে লঙ্কানরা। টেস্টে এক ইনিংসে এটিই সর্বনিম্ন স্কোর তাদের।
১০ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আইনে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে জিতেছিল জিম্বাবুয়ে। আর একটি ম্যাচ জিতলেই নিজেদের করে নিতে পারত সিরিজ। সঙ্গে প্রথমবারের মতো পেত পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের স্বাদ। সেই ইচ্ছে অপূর্ণই থেকে গেল জিম্বাবুয়েনদের।
১২ ঘণ্টা আগে৩, ২, ০, ১, ১৩, ৭, ০, ০, ০, ১০, ০—এই হলো ডারবান টেস্টে শ্রীলঙ্কার ব্যাটারদের প্রথম ইনিংসের রান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের সামনে এক সেশনও টিকতে পারেনি সফরকারীরা। আজ দ্বিতীয় দিনে মধ্যাহ্নভোজের পর ব্যাটিংয়ে নেমে লঙ্কানরা অলআউট হয়েছে মাত্র ৪২ রানে! যার মধ্যে আবার ৬ রানই এসেছে অতিরিক্ত থেকে।
১৪ ঘণ্টা আগে