ক্রীড়া ডেস্ক
একদিন আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সানিয়া মির্জার এক ‘রহস্যময়’ স্ট্যাটাস ঘিরে শুরু হয়েছিল আলোচনা। গতকাল ভারতের সাবেক টেনিস তারকা ইনস্টাগ্রামে লেখেন, ‘বিয়ে কঠিন। বিচ্ছেদও কঠিন। নিজের কঠিনকে বেছে নিন। স্থূলতা কঠিন। তেমনি ফিট থাকাও কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। ঋণের মধ্যে থাকা কঠিন। অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা বজায় রাখাও কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। যোগাযোগ রাখা কঠিন। যোগাযোগ না রাখাও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। জীবন কখনো সহজ নয়। এটা সব সময় কঠিন। কিন্তু আপনি কঠিনটা বেছে নিতে পারেন। বুদ্ধি দিয়ে বাছাই করুন।’
সানিয়ার এই পোস্টের ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই নতুন খবর—আবারও বিয়ে করেছেন তাঁর সন্তানের বাবা শোয়েব মালিক। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়কের এটি তৃতীয় বিয়ে। ২০০৬ সালে আয়েশা সিদ্দিকীকে বিয়ে করেন তিনি। সেই সংসার টেকে ৪ বছর। এরপর ২০১০ সালে মালাবদল করেন সানিয়ার সঙ্গে। এই সংসারও বেশি দিন টিকল না। গত এক বছর ধরে এ দম্পতির বিচ্ছেদের খবর শোনা যাচ্ছিল। সেই গুঞ্জনের মাঝে পাকিস্তানের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ের খবর দিলেন মালিক নিজেই। সামাজিক মাধ্যমে দুজনের বিয়ের দুটি ছবি পোস্ট করেছেন মালিক।
চারদিকে যখন পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের বিয়ে নিয়ে কথাবার্তা চলছে, তখন তিনি আজ বিপিএলে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ফরচুন বরিশালের হয়ে খেলতে নেমে পড়েছেন মাঠে। একেই হয়তো বলে, ‘যার বিয়ে তার খবর নাই, পাড়াপড়শির ঘুম নাই।’ তারকা বলেই যে তাদের নিয়ে এমন আলাপ-আলোচনা হবে, সেটিই স্বাভাবিক। আর সানিয়াও হয়তো ‘প্রাক্তনের’ বিয়ের খবর জানতেন বলেই এমন রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন। তবে এখন আলোচনা, ‘ডিভোর্স’ না নিয়েই কি মালিক নতুন বিয়ে করেছেন? কারণ লম্বা সময় ধরে সানিয়ার সঙ্গে তাঁর ছাড়াছাড়ির গুঞ্জন চললেও বিচ্ছেদের ব্যাপারে দুই পক্ষ এখনো কিছুই জানায়নি।
মুসলিম ধর্মমতে, পুরুষের চার বিবাহের অনুমতি থাকলেও, ভারতের এনডিটিভি-সহ বেশ কিছু গণমাধ্যম জানিয়েছে, মালিক-সানিয়ার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। সানিয়ার পরিবারের বরাতে দ্য হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, ভারতীয় টেনিস তারকার সঙ্গে মালিকের ‘খুলা’ হয়েছে। মুসলিম শরিয়ত আইন অনুযায়ী, কোনো বিবাহিত নারীর একতরফাভাবে স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের অধিকার রয়েছে। আর সেটি ‘খুলা’ নামে পরিচিত। মুম্বাইয়ে জন্ম সানিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানের পাঞ্জাবের শিয়ালকোটের ছেলে মালিকের সেটিই হয়েছে।
২০১০ সালে হায়দরাবাদে ধুমধাম করে বিয়ে করেন দুই ভুবনের এই দুই তারকা। ২০১৮ সালে তাঁদের ঘর আলো করে একমাত্র পুত্রসন্তান ইজান মির্জা মালিক। তবে ২০২২ সাল থেকে দুজনের সম্পর্ক অবনতি হয়েছে জানা যায়। দুজনের সম্পর্ক যখন শেষ হওয়া নিয়ে গুঞ্জন চলছিল তখন বেশ কিছু ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, মালিকের সঙ্গে বিয়ের আগে ২০০৯ সালে সানিয়া তাঁর ছেলেবেলার বন্ধু হায়দরাবাদের ব্যবসায়ী শোহরাব মির্জার সঙ্গে বাগদান সম্পন্ন করেছিলেন।
মালিকের নতুন বিয়ের খবরে নেটিজেনদের মধ্যেও বেশ আলোচনা হচ্ছে। এক্স-এ সানা থাহিম নামে একজন পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের তিন বিয়ের তিনটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘রাত কত দ্রুত বদলে যায়’। প্রেমের সম্পর্ক হয়তো চিরস্থায়ী নয় বলেই কবি জীবনানন্দ দাশ অনেক আগে লিখে গেছেন, ‘প্রেম ধীরে মুছে যায়’।
কে এই সানা জাভেদ
পাকিস্তানের মিডিয়া জগতে বেশ পরিচিত তিনি। ৩০ বছর বয়সী সানার এটি দ্বিতীয় বিয়ে। ২০২০ সালে করাচিতে জন্ম এই অভিনেত্রী ইসলামাদের ছেলে গায়ক উমেয়ার জয়সওয়ালকে বিয়ে করেছিলেন। সানা পাকিস্তানের বেশ কিছু জনপ্রিয় টিভি ড্রামা ও ফিল্মে অভিনয় করেছেন। তাঁর সঙ্গে জয়সওয়ালের বিবাহবিচ্ছেদ হয় ২ মাস আগে। অভিনয়ে সানার অভিষেক হয় ২০১২ সালে। তাঁকে সবশেষ পর্দায় দেখা গেছে ২০২৩ সালে রোমান্টিক ড্রামা ‘শুকুন’-এ।
একদিন আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সানিয়া মির্জার এক ‘রহস্যময়’ স্ট্যাটাস ঘিরে শুরু হয়েছিল আলোচনা। গতকাল ভারতের সাবেক টেনিস তারকা ইনস্টাগ্রামে লেখেন, ‘বিয়ে কঠিন। বিচ্ছেদও কঠিন। নিজের কঠিনকে বেছে নিন। স্থূলতা কঠিন। তেমনি ফিট থাকাও কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। ঋণের মধ্যে থাকা কঠিন। অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা বজায় রাখাও কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। যোগাযোগ রাখা কঠিন। যোগাযোগ না রাখাও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। জীবন কখনো সহজ নয়। এটা সব সময় কঠিন। কিন্তু আপনি কঠিনটা বেছে নিতে পারেন। বুদ্ধি দিয়ে বাছাই করুন।’
সানিয়ার এই পোস্টের ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই নতুন খবর—আবারও বিয়ে করেছেন তাঁর সন্তানের বাবা শোয়েব মালিক। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়কের এটি তৃতীয় বিয়ে। ২০০৬ সালে আয়েশা সিদ্দিকীকে বিয়ে করেন তিনি। সেই সংসার টেকে ৪ বছর। এরপর ২০১০ সালে মালাবদল করেন সানিয়ার সঙ্গে। এই সংসারও বেশি দিন টিকল না। গত এক বছর ধরে এ দম্পতির বিচ্ছেদের খবর শোনা যাচ্ছিল। সেই গুঞ্জনের মাঝে পাকিস্তানের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ের খবর দিলেন মালিক নিজেই। সামাজিক মাধ্যমে দুজনের বিয়ের দুটি ছবি পোস্ট করেছেন মালিক।
চারদিকে যখন পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের বিয়ে নিয়ে কথাবার্তা চলছে, তখন তিনি আজ বিপিএলে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ফরচুন বরিশালের হয়ে খেলতে নেমে পড়েছেন মাঠে। একেই হয়তো বলে, ‘যার বিয়ে তার খবর নাই, পাড়াপড়শির ঘুম নাই।’ তারকা বলেই যে তাদের নিয়ে এমন আলাপ-আলোচনা হবে, সেটিই স্বাভাবিক। আর সানিয়াও হয়তো ‘প্রাক্তনের’ বিয়ের খবর জানতেন বলেই এমন রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন। তবে এখন আলোচনা, ‘ডিভোর্স’ না নিয়েই কি মালিক নতুন বিয়ে করেছেন? কারণ লম্বা সময় ধরে সানিয়ার সঙ্গে তাঁর ছাড়াছাড়ির গুঞ্জন চললেও বিচ্ছেদের ব্যাপারে দুই পক্ষ এখনো কিছুই জানায়নি।
মুসলিম ধর্মমতে, পুরুষের চার বিবাহের অনুমতি থাকলেও, ভারতের এনডিটিভি-সহ বেশ কিছু গণমাধ্যম জানিয়েছে, মালিক-সানিয়ার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। সানিয়ার পরিবারের বরাতে দ্য হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, ভারতীয় টেনিস তারকার সঙ্গে মালিকের ‘খুলা’ হয়েছে। মুসলিম শরিয়ত আইন অনুযায়ী, কোনো বিবাহিত নারীর একতরফাভাবে স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের অধিকার রয়েছে। আর সেটি ‘খুলা’ নামে পরিচিত। মুম্বাইয়ে জন্ম সানিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানের পাঞ্জাবের শিয়ালকোটের ছেলে মালিকের সেটিই হয়েছে।
২০১০ সালে হায়দরাবাদে ধুমধাম করে বিয়ে করেন দুই ভুবনের এই দুই তারকা। ২০১৮ সালে তাঁদের ঘর আলো করে একমাত্র পুত্রসন্তান ইজান মির্জা মালিক। তবে ২০২২ সাল থেকে দুজনের সম্পর্ক অবনতি হয়েছে জানা যায়। দুজনের সম্পর্ক যখন শেষ হওয়া নিয়ে গুঞ্জন চলছিল তখন বেশ কিছু ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, মালিকের সঙ্গে বিয়ের আগে ২০০৯ সালে সানিয়া তাঁর ছেলেবেলার বন্ধু হায়দরাবাদের ব্যবসায়ী শোহরাব মির্জার সঙ্গে বাগদান সম্পন্ন করেছিলেন।
মালিকের নতুন বিয়ের খবরে নেটিজেনদের মধ্যেও বেশ আলোচনা হচ্ছে। এক্স-এ সানা থাহিম নামে একজন পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের তিন বিয়ের তিনটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘রাত কত দ্রুত বদলে যায়’। প্রেমের সম্পর্ক হয়তো চিরস্থায়ী নয় বলেই কবি জীবনানন্দ দাশ অনেক আগে লিখে গেছেন, ‘প্রেম ধীরে মুছে যায়’।
কে এই সানা জাভেদ
পাকিস্তানের মিডিয়া জগতে বেশ পরিচিত তিনি। ৩০ বছর বয়সী সানার এটি দ্বিতীয় বিয়ে। ২০২০ সালে করাচিতে জন্ম এই অভিনেত্রী ইসলামাদের ছেলে গায়ক উমেয়ার জয়সওয়ালকে বিয়ে করেছিলেন। সানা পাকিস্তানের বেশ কিছু জনপ্রিয় টিভি ড্রামা ও ফিল্মে অভিনয় করেছেন। তাঁর সঙ্গে জয়সওয়ালের বিবাহবিচ্ছেদ হয় ২ মাস আগে। অভিনয়ে সানার অভিষেক হয় ২০১২ সালে। তাঁকে সবশেষ পর্দায় দেখা গেছে ২০২৩ সালে রোমান্টিক ড্রামা ‘শুকুন’-এ।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৫ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৭ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে