নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪ বিপিএল শেষের দিকে। ৪৬ ম্যাচের মধ্যে হয়ে গেছে ৩৬ ম্যাচ। বাকি ১০ ম্যাচের মধ্যে প্লে অফের ম্যাচ চারটি। লিগ পর্বের শেষের দিকে বিপিএলে প্লে অফে ওঠার লড়াই আরও জমে উঠেছে।
সাত দল নিয়ে চলছে এবারের বিপিএল। চার দলের ভাগ্য এরই মধ্যে ঠিক হয়ে গেছে। দুর্দান্ত ঢাকা, সিলেট স্ট্রাইকার্স দুটি দল প্লে অফের লড়াই থেকে বাদ পড়েছে। সবচেয়ে বাজে পারফরম্যান্স ছিল ঢাকার। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচ জিতে টানা ১১ ম্যাচ হেরেছে। ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার তলানিতে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে। অন্যদিকে ১০ ম্যাচে সিলেটের পয়েন্ট ৬। তারা শেষ দুই ম্যাচ জিতলেও ১০ পয়েন্টই পাচ্ছে। তাদের আগেই পাঁচ দল ১০ পয়েন্ট পেয়ে গেছে। এছাড়া নেট রানরেটেও সিলেট অনেক পিছিয়ে।
এ তো গেল পয়েন্ট তালিকার শেষ দুই দলের হিসেব। বিপরীতে সবার আগে প্লে অফ নিশ্চিত করেছে সাকিব আল হাসান-নুরুল হাসান সোহানদের রংপুর রাইডার্স। ১০ ম্যাচে রংপুরের ১৬ পয়েন্ট। যার মধ্যে সর্বশেষ ৭ ম্যাচ তারা জিতেছে। দ্বিতীয় দল হিসেবে প্লে অফে উঠেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। ৯ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১৪। ফরচুন বরিশাল, চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও খুলনা টাইগার্স—এই তিন দলের প্লে অফ খেলা ঝুলছে সুতোয়। বরিশাল, চট্টগ্রাম ও খুলনার পয়েন্ট ১২,১২ ও ১০। এর মধ্যে চট্টগ্রামের ম্যাচ বাকি রয়েছে ১টি এবং সেই ম্যাচ তারা খেলবে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে। অন্যদিকে খুলনা ও বরিশালের বাকি রয়েছে দুই ম্যাচ। যার মধ্যে খুলনার একটি ম্যাচ চট্টগ্রামের বিপক্ষে ও অপর ম্যাচে প্রতিপক্ষ সিলেট।
যদি চট্টগ্রাম তাদের হাতে বাকি থাকা ম্যাচ জিতে যায়, তাহলে তারা পাবে ১৪ পয়েন্ট। তখন খুলনা টাইগার্সের শেষ ম্যাচ সিলেটের বিপক্ষে জিততে তো হবেই, সঙ্গে কিছু সমীকরণও পক্ষে যেতে হবে খুলনার। তামিম ইকবাল-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের নিয়ে গড়া বরিশালের ম্যাচ বাকি দুই টেবিল টপার রংপুর, কুমিল্লার বিপক্ষে। যেভাবে দারুণ ছন্দে রয়েছে কুমিল্লা ও রংপুর, তাদের বিপক্ষে জিততে বরিশালকে একটু বেগই পেতে হবে। যদি বরিশাল শেষ দুই ম্যাচ হারে, তখন তাদের পয়েন্ট হবে ১২। বরিশাল, খুলনা দুই দলের ১২ পয়েন্ট হলে তখন বাধা হয়ে দাঁড়াবে নেট রানরেট। যেখানে খুলনার বর্তমান নেট রানরেট-০.১০১ ও বরিশালের নেট রানরেট + ০.৫১৮। সেক্ষেত্রে খুলনা নিজেদের শেষ দুই ম্যাচ জিতলে পাবে ১৪ পয়েন্ট ও চলে যাবে প্লে অফে।
প্লে অফে ওঠার লড়াইয়ে সবচেয়ে সহজ সমীকরণ বরিশালের। শেষ দুই ম্যাচ জিতলে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে তারা প্লে অফ নিশ্চিত করবে। চট্টগ্রাম, খুলনা এই দুই দলের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না বরিশালকে। চ্যালেঞ্জ বলতে রংপুর, কুমিল্লার মতো তুলনামূলক কঠিন দুই প্রতিপক্ষ।
কুমিল্লার শেষ তিন ম্যাচের প্রতিপক্ষ সিলেট স্ট্রাইকার্স, রংপুর রাইডার্স ও ফরচুন বরিশাল। রংপুরের যে দুই ম্যাচ বাকি রয়েছে, তার একটি কুমিল্লার বিপক্ষে ও অপর ম্যাচের প্রতিপক্ষ বরিশাল। দারুণ ছন্দে থাকা রংপুর, কুমিল্লার কাছে লড়াইটা যেন এখন পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে থাকা নিয়ে। যেখানে পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুই দল খেলবে কোয়ালিফায়ার ওয়ান।
লিগ পর্বের বাকি থাকা ম্যাচ
১৯ ফেব্রুয়ারি: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস-সিলেট স্ট্রাইকার্স; বেলা ১টা ৩০ মিনিট
১৯ ফেব্রুয়ারি: ফরচুন বরিশাল-রংপুর রাইডার্স; সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট
২০ ফেব্রুয়ারি: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স-খুলনা টাইগার্স; বেলা ১টা ৩০ মিনিট
২০ ফেব্রুয়ারি: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস-রংপুর রাইডার্স; সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট
২৩ ফেব্রুয়ারি: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস-ফরচুন বরিশাল; বেলা ২টা
২৩ ফেব্রুয়ারি: খুলনা টাইগার্স-সিলেট স্ট্রাইকার্স; সন্ধ্যা ৭ টা
২০২৪ বিপিএল শেষের দিকে। ৪৬ ম্যাচের মধ্যে হয়ে গেছে ৩৬ ম্যাচ। বাকি ১০ ম্যাচের মধ্যে প্লে অফের ম্যাচ চারটি। লিগ পর্বের শেষের দিকে বিপিএলে প্লে অফে ওঠার লড়াই আরও জমে উঠেছে।
সাত দল নিয়ে চলছে এবারের বিপিএল। চার দলের ভাগ্য এরই মধ্যে ঠিক হয়ে গেছে। দুর্দান্ত ঢাকা, সিলেট স্ট্রাইকার্স দুটি দল প্লে অফের লড়াই থেকে বাদ পড়েছে। সবচেয়ে বাজে পারফরম্যান্স ছিল ঢাকার। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচ জিতে টানা ১১ ম্যাচ হেরেছে। ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার তলানিতে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে। অন্যদিকে ১০ ম্যাচে সিলেটের পয়েন্ট ৬। তারা শেষ দুই ম্যাচ জিতলেও ১০ পয়েন্টই পাচ্ছে। তাদের আগেই পাঁচ দল ১০ পয়েন্ট পেয়ে গেছে। এছাড়া নেট রানরেটেও সিলেট অনেক পিছিয়ে।
এ তো গেল পয়েন্ট তালিকার শেষ দুই দলের হিসেব। বিপরীতে সবার আগে প্লে অফ নিশ্চিত করেছে সাকিব আল হাসান-নুরুল হাসান সোহানদের রংপুর রাইডার্স। ১০ ম্যাচে রংপুরের ১৬ পয়েন্ট। যার মধ্যে সর্বশেষ ৭ ম্যাচ তারা জিতেছে। দ্বিতীয় দল হিসেবে প্লে অফে উঠেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। ৯ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১৪। ফরচুন বরিশাল, চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও খুলনা টাইগার্স—এই তিন দলের প্লে অফ খেলা ঝুলছে সুতোয়। বরিশাল, চট্টগ্রাম ও খুলনার পয়েন্ট ১২,১২ ও ১০। এর মধ্যে চট্টগ্রামের ম্যাচ বাকি রয়েছে ১টি এবং সেই ম্যাচ তারা খেলবে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে। অন্যদিকে খুলনা ও বরিশালের বাকি রয়েছে দুই ম্যাচ। যার মধ্যে খুলনার একটি ম্যাচ চট্টগ্রামের বিপক্ষে ও অপর ম্যাচে প্রতিপক্ষ সিলেট।
যদি চট্টগ্রাম তাদের হাতে বাকি থাকা ম্যাচ জিতে যায়, তাহলে তারা পাবে ১৪ পয়েন্ট। তখন খুলনা টাইগার্সের শেষ ম্যাচ সিলেটের বিপক্ষে জিততে তো হবেই, সঙ্গে কিছু সমীকরণও পক্ষে যেতে হবে খুলনার। তামিম ইকবাল-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের নিয়ে গড়া বরিশালের ম্যাচ বাকি দুই টেবিল টপার রংপুর, কুমিল্লার বিপক্ষে। যেভাবে দারুণ ছন্দে রয়েছে কুমিল্লা ও রংপুর, তাদের বিপক্ষে জিততে বরিশালকে একটু বেগই পেতে হবে। যদি বরিশাল শেষ দুই ম্যাচ হারে, তখন তাদের পয়েন্ট হবে ১২। বরিশাল, খুলনা দুই দলের ১২ পয়েন্ট হলে তখন বাধা হয়ে দাঁড়াবে নেট রানরেট। যেখানে খুলনার বর্তমান নেট রানরেট-০.১০১ ও বরিশালের নেট রানরেট + ০.৫১৮। সেক্ষেত্রে খুলনা নিজেদের শেষ দুই ম্যাচ জিতলে পাবে ১৪ পয়েন্ট ও চলে যাবে প্লে অফে।
প্লে অফে ওঠার লড়াইয়ে সবচেয়ে সহজ সমীকরণ বরিশালের। শেষ দুই ম্যাচ জিতলে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে তারা প্লে অফ নিশ্চিত করবে। চট্টগ্রাম, খুলনা এই দুই দলের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না বরিশালকে। চ্যালেঞ্জ বলতে রংপুর, কুমিল্লার মতো তুলনামূলক কঠিন দুই প্রতিপক্ষ।
কুমিল্লার শেষ তিন ম্যাচের প্রতিপক্ষ সিলেট স্ট্রাইকার্স, রংপুর রাইডার্স ও ফরচুন বরিশাল। রংপুরের যে দুই ম্যাচ বাকি রয়েছে, তার একটি কুমিল্লার বিপক্ষে ও অপর ম্যাচের প্রতিপক্ষ বরিশাল। দারুণ ছন্দে থাকা রংপুর, কুমিল্লার কাছে লড়াইটা যেন এখন পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুইয়ে থাকা নিয়ে। যেখানে পয়েন্ট টেবিলের সেরা দুই দল খেলবে কোয়ালিফায়ার ওয়ান।
লিগ পর্বের বাকি থাকা ম্যাচ
১৯ ফেব্রুয়ারি: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস-সিলেট স্ট্রাইকার্স; বেলা ১টা ৩০ মিনিট
১৯ ফেব্রুয়ারি: ফরচুন বরিশাল-রংপুর রাইডার্স; সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট
২০ ফেব্রুয়ারি: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স-খুলনা টাইগার্স; বেলা ১টা ৩০ মিনিট
২০ ফেব্রুয়ারি: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস-রংপুর রাইডার্স; সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট
২৩ ফেব্রুয়ারি: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস-ফরচুন বরিশাল; বেলা ২টা
২৩ ফেব্রুয়ারি: খুলনা টাইগার্স-সিলেট স্ট্রাইকার্স; সন্ধ্যা ৭ টা
বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২৭ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেইচ্ছে প্রকাশ করেও সাকিব আল হাসান মিরপুরে খেলতে পারেননি তাঁর বিদায়ী টেস্ট ৷ দুবাইয়ে এসেও ঢাকায় আসতে পারেননি ৷ আজ বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, সাকিবের খেলার সম্ভাবনা নেই আসন্ন আফগানিস্তান সিরিজেও।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের হতশ্রী ব্যাটিং তো নতুন কিছু নয়। টেস্টে যেখানে ব্যাটারদের ধৈর্য, স্কিলের ‘টেস্ট’ হওয়ার কথা, সেখানে বাংলাদেশ ব্যর্থ হচ্ছে বারবার। চট্টগ্রামে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই টপাটপ উইকেট হারাতে শুরু করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
৩ ঘণ্টা আগে