টুর্নামেন্টসেরা না হতে পারলেও আফসোস নেই সদ্য শেষ হওয়া ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি আবু হায়দার রনির। ৪.৯২ ইকোনমিতে ৩১ উইকেটের সঙ্গে তিনি রান করছেন ২৫০। এবার মোহামেডানের রানার্সআপ হতে ব্যাটে-বলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বাঁহাতি পেসারের।
ডিপিএলের পারফরম্যান্স নিয়ে রনির চোখেমুখে তৃপ্তির আভা, ‘খুবই ভালো লাগছে। ভালো করতে থাকলে, ভালো করলে সব সময় ভালো লাগে। এ সময়টা এখন উপভোগ করছি।’ সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় বললেন, ‘শুরু থেকে এ রকম কোনো লক্ষ্য রাখিনি। সব সময় চিন্তা করেছি, নিজের যে দক্ষতা আছে, নিজের যে প্রক্রিয়াটা আছে ওটা ধরে রাখতে। জানতাম, যদি প্রক্রিয়া ঠিক থাকে, টুর্নামেন্টটা ভালো যাবে। আমার কাজ ছিল চেষ্টা করে যাব, কঠোর পরিশ্রম করে যাব। দলের চাওয়া অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করব। ব্যর্থ হলেও বলতে পারব, সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি। সাফল্য আসবে।’
বোলিংয়ে গত এক বছর ধারাবাহিক, ব্যাট হাতে মোহামেডানকে কয়েক ম্যাচে জিতিয়েছেনও। নিজের অলরাউন্ডার-সত্তা নিয়ে রনির ব্যাখ্যা, ‘বোলিংয়ে দুইটা বিষয়ে কাজ করেছি। প্রথমে বাংলা টাইগার্সের কোচ নাজমুল হোসেন ভাইয়ের সঙ্গে করেছিলাম। বোলিং রানআপটা একটু ফাস্ট করা, দৌড়ের গতি বাড়ানো। বিপিএল রংপুরের বোলিং কোচ তারিক আজিজ ভাইয়ের সঙ্গে লেন্থ-সুইং নিয়ে কাজ হয়েছে। আমার মনে হয়, ওই দুটি বিষয়ে উন্নতি হওয়ার পর বোলিংয়ে পরিবর্তন এসেছে।’ আর ব্যাটিংয়ে উন্নতি নিয়ে বললেন, ‘আগে শুধু একটাই পরিকল্পনা থাকত—শুধু মারব। পরিস্থিতি সব সময় মারাটা ডিমান্ড করে না। পরিস্থিতি বুঝে সিঙ্গেল খেলা, দায়িত্ব নিয়ে খেলা, উইকেটে পড়ে থাকার দরকার হয়ে পড়ে। বাংলা টাইগার্সে মিজানুর রহমান বাবুল স্যার, জেমি সিডন্সের সঙ্গে কাজ করেছি, তখন ওভাবেই নিজেকে তৈরি করেছি। দ্রুত রান তোলা এবং দায়িত্ব নিয়ে খেলা—দুই বিষয়ে কাজ করে ফল পেয়েছি।’
২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক রনির। ৮ বছরে খেলা হয়েছে ২ ওয়ানডে ও ১৩ টি-টোয়েন্টি। বিসিএল, বিপিএলের পর ডিপিএলেও ছন্দ ধরে রাখা রনির চোখে আবারও জাতীয় দলে ফেরার স্বপ্ন, ‘অবশ্যই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখি। এ স্বপ্ন না দেখলে আর ক্রিকেট খেলা হতো না। তবে আফসোসের কিছু নেই। আফসোস করলে পারফরম্যান্স কমে যাবে। ভালো খেললে সুযোগ আসবে।’
টুর্নামেন্টসেরা না হতে পারলেও আফসোস নেই সদ্য শেষ হওয়া ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি আবু হায়দার রনির। ৪.৯২ ইকোনমিতে ৩১ উইকেটের সঙ্গে তিনি রান করছেন ২৫০। এবার মোহামেডানের রানার্সআপ হতে ব্যাটে-বলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বাঁহাতি পেসারের।
ডিপিএলের পারফরম্যান্স নিয়ে রনির চোখেমুখে তৃপ্তির আভা, ‘খুবই ভালো লাগছে। ভালো করতে থাকলে, ভালো করলে সব সময় ভালো লাগে। এ সময়টা এখন উপভোগ করছি।’ সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় বললেন, ‘শুরু থেকে এ রকম কোনো লক্ষ্য রাখিনি। সব সময় চিন্তা করেছি, নিজের যে দক্ষতা আছে, নিজের যে প্রক্রিয়াটা আছে ওটা ধরে রাখতে। জানতাম, যদি প্রক্রিয়া ঠিক থাকে, টুর্নামেন্টটা ভালো যাবে। আমার কাজ ছিল চেষ্টা করে যাব, কঠোর পরিশ্রম করে যাব। দলের চাওয়া অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করব। ব্যর্থ হলেও বলতে পারব, সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি। সাফল্য আসবে।’
বোলিংয়ে গত এক বছর ধারাবাহিক, ব্যাট হাতে মোহামেডানকে কয়েক ম্যাচে জিতিয়েছেনও। নিজের অলরাউন্ডার-সত্তা নিয়ে রনির ব্যাখ্যা, ‘বোলিংয়ে দুইটা বিষয়ে কাজ করেছি। প্রথমে বাংলা টাইগার্সের কোচ নাজমুল হোসেন ভাইয়ের সঙ্গে করেছিলাম। বোলিং রানআপটা একটু ফাস্ট করা, দৌড়ের গতি বাড়ানো। বিপিএল রংপুরের বোলিং কোচ তারিক আজিজ ভাইয়ের সঙ্গে লেন্থ-সুইং নিয়ে কাজ হয়েছে। আমার মনে হয়, ওই দুটি বিষয়ে উন্নতি হওয়ার পর বোলিংয়ে পরিবর্তন এসেছে।’ আর ব্যাটিংয়ে উন্নতি নিয়ে বললেন, ‘আগে শুধু একটাই পরিকল্পনা থাকত—শুধু মারব। পরিস্থিতি সব সময় মারাটা ডিমান্ড করে না। পরিস্থিতি বুঝে সিঙ্গেল খেলা, দায়িত্ব নিয়ে খেলা, উইকেটে পড়ে থাকার দরকার হয়ে পড়ে। বাংলা টাইগার্সে মিজানুর রহমান বাবুল স্যার, জেমি সিডন্সের সঙ্গে কাজ করেছি, তখন ওভাবেই নিজেকে তৈরি করেছি। দ্রুত রান তোলা এবং দায়িত্ব নিয়ে খেলা—দুই বিষয়ে কাজ করে ফল পেয়েছি।’
২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক রনির। ৮ বছরে খেলা হয়েছে ২ ওয়ানডে ও ১৩ টি-টোয়েন্টি। বিসিএল, বিপিএলের পর ডিপিএলেও ছন্দ ধরে রাখা রনির চোখে আবারও জাতীয় দলে ফেরার স্বপ্ন, ‘অবশ্যই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখি। এ স্বপ্ন না দেখলে আর ক্রিকেট খেলা হতো না। তবে আফসোসের কিছু নেই। আফসোস করলে পারফরম্যান্স কমে যাবে। ভালো খেললে সুযোগ আসবে।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
২ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৪ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে