ক্রীড়া ডেস্ক
অলিভিয়ের জিরুর পা দুটোই শুধু বিশ্বস্ত নয়, হাতও। তাঁর প্রমাণ এসি মিলানের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচে দিয়েছেন ফরাসি ফরোয়ার্ড। নিশ্চয়ই ভাবছেন জিরুর পায়ের পরিবর্তে হাত নিয়ে কেন আলোচনা হচ্ছে। আসলে গতকাল নিজেই এই আলোচনার জন্ম দিয়েছেন জিরু।
স্ট্রাইকার হওয়ায় জিরুর কাজ মূল গোল করা। আর সেটা তিনি ভালোই পারেন। সর্বশেষ বিশ্বকাপে ফ্রান্সকে ফাইনালে তোলার অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি। ৪ গোল করে এবারের মৌসুমে এসি মিলানের হয়েও দায়িত্বটা দুর্দান্তভাবে পালন করছেন ৩৭ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। কিন্তু গতকাল পা কিংবা হেডে নয় দলকে বাঁচিয়েছেন হাত দিয়ে।
গ্লাভস হাতে গোলবার সামলিয়েছেন জিরু। শুধু গোলবারে দাঁড়াননি তিনি ম্যাচের যোগ করা সময়ে দুর্দান্ত এক সেভ করে এসি মিলানকে জয়ও এনে দিয়েছেন। ম্যাচের শেষ দিকে ৮৭ মিনিটে ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিচের গোলে এগিয়ে যায় মিলান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তারকার গোলে যখন জয়ের সুবাস পাচ্ছিল দল ঠিক সে সময়ই ফাউল করে বসেন মিলান গোলরক্ষক মাইক মাইগান। ৯৮ মিনিটে বক্সের বাইরে ফাউল করায় ভিএআরের সহায়তায় মাইগানকে লাল কার্ড দেখান রেফারি। সতীর্থর বিদায়ে গোলরক্ষক বনে যান জিরু।
ম্যাচের বাকি ৯ মিনিট গোলবারের দায়িত্ব নেন জিরু। যোগ করা সময়ের ১৫ মিনিটের মাথায় দুর্দান্ত এক আক্রমণ করে জেনোয়া। প্রতিপক্ষের ফরোয়ার্ড জর্জ পুসকাসের আক্রমণকে দারুণ বুদ্ধিমত্তায় নস্যাৎ করে দেন তিনি। গোলবার ছেড়ে এসে প্রথমবার পুসকাসের শট নেওয়ার আগ মুহূর্তে বল পাঞ্চ করেন তিনি। এরপর দ্রুত মাটি থেকে উঠে বলকে তালুবন্দী করেন। তাঁর এই বুদ্ধিমত্তায় জেনোয়ার মাঠ থেকে ১–০ ব্যবধানের জয় পায় মিলান। রেফারি শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে সতীর্থদের কাছে জিরু হয়ে যান ‘হিরো’।
ফরোয়ার্ড হিসেবে জিরুই প্রথম গোলবারের নিচে দাঁড়িয়েছেন এমনটা নয়। ফ্রান্সের সর্বোচ্চ গোলদাতার আগে আরও অনেক তারকা গ্লাভস হাতে নিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে, ইংলিশ অধিনায়ক হ্যারি কেইন, উরুগুয়ের তারকা ফরোয়ার্ড লুইস সুয়ারেজ এমনকি হাল আমলের সেরা ফরোয়ার্ড আর্লিং হালান্ডও কিছু সময়ের জন্য গোলরক্ষকের ভূমিকায় ছিলেন।
অলিভিয়ের জিরুর পা দুটোই শুধু বিশ্বস্ত নয়, হাতও। তাঁর প্রমাণ এসি মিলানের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচে দিয়েছেন ফরাসি ফরোয়ার্ড। নিশ্চয়ই ভাবছেন জিরুর পায়ের পরিবর্তে হাত নিয়ে কেন আলোচনা হচ্ছে। আসলে গতকাল নিজেই এই আলোচনার জন্ম দিয়েছেন জিরু।
স্ট্রাইকার হওয়ায় জিরুর কাজ মূল গোল করা। আর সেটা তিনি ভালোই পারেন। সর্বশেষ বিশ্বকাপে ফ্রান্সকে ফাইনালে তোলার অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি। ৪ গোল করে এবারের মৌসুমে এসি মিলানের হয়েও দায়িত্বটা দুর্দান্তভাবে পালন করছেন ৩৭ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। কিন্তু গতকাল পা কিংবা হেডে নয় দলকে বাঁচিয়েছেন হাত দিয়ে।
গ্লাভস হাতে গোলবার সামলিয়েছেন জিরু। শুধু গোলবারে দাঁড়াননি তিনি ম্যাচের যোগ করা সময়ে দুর্দান্ত এক সেভ করে এসি মিলানকে জয়ও এনে দিয়েছেন। ম্যাচের শেষ দিকে ৮৭ মিনিটে ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিচের গোলে এগিয়ে যায় মিলান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তারকার গোলে যখন জয়ের সুবাস পাচ্ছিল দল ঠিক সে সময়ই ফাউল করে বসেন মিলান গোলরক্ষক মাইক মাইগান। ৯৮ মিনিটে বক্সের বাইরে ফাউল করায় ভিএআরের সহায়তায় মাইগানকে লাল কার্ড দেখান রেফারি। সতীর্থর বিদায়ে গোলরক্ষক বনে যান জিরু।
ম্যাচের বাকি ৯ মিনিট গোলবারের দায়িত্ব নেন জিরু। যোগ করা সময়ের ১৫ মিনিটের মাথায় দুর্দান্ত এক আক্রমণ করে জেনোয়া। প্রতিপক্ষের ফরোয়ার্ড জর্জ পুসকাসের আক্রমণকে দারুণ বুদ্ধিমত্তায় নস্যাৎ করে দেন তিনি। গোলবার ছেড়ে এসে প্রথমবার পুসকাসের শট নেওয়ার আগ মুহূর্তে বল পাঞ্চ করেন তিনি। এরপর দ্রুত মাটি থেকে উঠে বলকে তালুবন্দী করেন। তাঁর এই বুদ্ধিমত্তায় জেনোয়ার মাঠ থেকে ১–০ ব্যবধানের জয় পায় মিলান। রেফারি শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে সতীর্থদের কাছে জিরু হয়ে যান ‘হিরো’।
ফরোয়ার্ড হিসেবে জিরুই প্রথম গোলবারের নিচে দাঁড়িয়েছেন এমনটা নয়। ফ্রান্সের সর্বোচ্চ গোলদাতার আগে আরও অনেক তারকা গ্লাভস হাতে নিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে, ইংলিশ অধিনায়ক হ্যারি কেইন, উরুগুয়ের তারকা ফরোয়ার্ড লুইস সুয়ারেজ এমনকি হাল আমলের সেরা ফরোয়ার্ড আর্লিং হালান্ডও কিছু সময়ের জন্য গোলরক্ষকের ভূমিকায় ছিলেন।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৫ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৭ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে