নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে চোট পেয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। গোড়ালির চোটে নিজেদের মাঠে বিশ্বকাপই শেষ হয়ে যায় এই অলরাউন্ডারের। এক বছর পর কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতকে জেতানের ক্ষেত্র তিনি রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। দারুণ এক ফিফটির পাশাপাশি ১টি উইকেট নিয়ে হাতে তুলেছেন ম্যাচসেরা পুরস্কার।
অ্যান্টিগায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার এইটে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশকে ৫০ রানে হারিয়েছে ভারত। আগে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়ে বাংলাদেশকে ১৯৭ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দেন রোহিত শর্মা-পান্ডিয়ারা। ভারতকে স্বস্থ্যবান স্কোর এনে দিতে পান্ডিয়া শেষ দিকে নেমে খেলেছেন ২৭ বলে ৫০ রানের ঝোড়ো ইনিংস। ৩টি ছক্কা সঙ্গে ইনিংসে ছিল ৪টি চার। বল হাতে ৩২ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট।
অথচ চোট থেকে ফিরে আইপিএলে একদমই হতাশ করেছিলেন পান্ডিয়া। সমালোচনাও হয়েছিল অনেক। সাবেকদের অনেকে বলেছিলেন, পান্ডিয়াকে বিশ্বকাপ দলে না রাখার। পান্ডিয়া সব সমালোচনার জবাব দিয়েছেন দুর্দান্ত পারফরম করে। ম্যাচশেষে পুরস্কার নিতে এসে জানালেন, কঠিন পরিশ্রমেরই সুফল পেয়েছেন তিনি।
দলের জয়ের প্রসঙ্গে পান্ডিয়া বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমরা সত্যিই ভালো ক্রিকেট খেলেছি। সবাই কাঁধ মিলিয়ে লড়েছি এবং আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছি। কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে সবাই এগিয়ে এসেছে। আমি বুঝতে পেরেছি ব্যাটাররা বাতাসে ব্যবহার করতে চায়। শুধু নিশ্চিত হয়েছি কোন দিক বাতাস বইছে, সেদিকে আমি তাদের খেলার সুযোগ দিইনি। এটা ব্যাটারদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে থাকা।’
নিজের ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে বললেন, ‘আমার জন্য দেশের হয়ে খেলা সবসময়ই সৌভাগ্যের। ২০২৩ বিশ্বকাপে একটা বাজে চোট পেয়েছিলাম। তখন ফিরে আসার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ঈশ্বরের অন্য কিছু পরিকল্পনা ছিল। একদিন আমি রাহুল (রাহুল দ্রাবিড) স্যারের সঙ্গে কথা বলছিলাম, তিনি বলেছিলেন যারা কঠোর পরিশ্রম করে তাদের জন্য ভাগ্য আসে, যা আমার সঙ্গে আটকে আছে। আমি শুধু মাথা নিচু করে পরিশ্রম করতে চাই।’
গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে চোট পেয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। গোড়ালির চোটে নিজেদের মাঠে বিশ্বকাপই শেষ হয়ে যায় এই অলরাউন্ডারের। এক বছর পর কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতকে জেতানের ক্ষেত্র তিনি রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। দারুণ এক ফিফটির পাশাপাশি ১টি উইকেট নিয়ে হাতে তুলেছেন ম্যাচসেরা পুরস্কার।
অ্যান্টিগায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার এইটে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশকে ৫০ রানে হারিয়েছে ভারত। আগে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়ে বাংলাদেশকে ১৯৭ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দেন রোহিত শর্মা-পান্ডিয়ারা। ভারতকে স্বস্থ্যবান স্কোর এনে দিতে পান্ডিয়া শেষ দিকে নেমে খেলেছেন ২৭ বলে ৫০ রানের ঝোড়ো ইনিংস। ৩টি ছক্কা সঙ্গে ইনিংসে ছিল ৪টি চার। বল হাতে ৩২ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট।
অথচ চোট থেকে ফিরে আইপিএলে একদমই হতাশ করেছিলেন পান্ডিয়া। সমালোচনাও হয়েছিল অনেক। সাবেকদের অনেকে বলেছিলেন, পান্ডিয়াকে বিশ্বকাপ দলে না রাখার। পান্ডিয়া সব সমালোচনার জবাব দিয়েছেন দুর্দান্ত পারফরম করে। ম্যাচশেষে পুরস্কার নিতে এসে জানালেন, কঠিন পরিশ্রমেরই সুফল পেয়েছেন তিনি।
দলের জয়ের প্রসঙ্গে পান্ডিয়া বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমরা সত্যিই ভালো ক্রিকেট খেলেছি। সবাই কাঁধ মিলিয়ে লড়েছি এবং আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছি। কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে সবাই এগিয়ে এসেছে। আমি বুঝতে পেরেছি ব্যাটাররা বাতাসে ব্যবহার করতে চায়। শুধু নিশ্চিত হয়েছি কোন দিক বাতাস বইছে, সেদিকে আমি তাদের খেলার সুযোগ দিইনি। এটা ব্যাটারদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে থাকা।’
নিজের ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে বললেন, ‘আমার জন্য দেশের হয়ে খেলা সবসময়ই সৌভাগ্যের। ২০২৩ বিশ্বকাপে একটা বাজে চোট পেয়েছিলাম। তখন ফিরে আসার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ঈশ্বরের অন্য কিছু পরিকল্পনা ছিল। একদিন আমি রাহুল (রাহুল দ্রাবিড) স্যারের সঙ্গে কথা বলছিলাম, তিনি বলেছিলেন যারা কঠোর পরিশ্রম করে তাদের জন্য ভাগ্য আসে, যা আমার সঙ্গে আটকে আছে। আমি শুধু মাথা নিচু করে পরিশ্রম করতে চাই।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
২৭ মিনিট আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
২ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৩ ঘণ্টা আগে