ক্রীড়া ডেস্ক
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ব্রাদার্স ইউনিয়নের ক্রিকেটাররা জনপ্রিয় বাংলা গানটি হয়তো জানেন, হয়তোবা না। কারণ ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে আজ আবাহনী লিমিটেড-ব্রাদার্স ইউনিয়ন ম্যাচের ফল আন্দাজ করা গেছে প্রথম ইনিংসের পরই। তানভীর ইসলামের স্পিন ভেলকিতে রীতিমতো হাঁসফাঁস করতে দেখা গেছে ব্রাদার্সকে।
৫০ ওভারের ম্যাচ হলেও আবাহনী-ব্রাদার্স ম্যাচে সব মিলে হয়েছে ৩৪ ওভার। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ব্রাদার্স ইউনিয়ন ২১.৩ ওভারে ৭১ রানে অলআউট হয়েছে। আবাহনীর বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেছেন তানভীর। বাঁহাতি স্পিনার ৬ ওভার বোলিং করে ৭ রানে নেন ৫ উইকেট। রান তাড়া করতে নেমে ১২.৩ ওভারেই ২ উইকেটে ৭২ রান করে ফেলে আবাহনী। ৮ উইকেটের জয়ে চার ম্যাচের চারটিই জিতল আবাহনী।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ব্রাদার্স ইউনিয়ন শুরুটা করেছিল ধীরস্থির। দুই ওপেনার রহমতউল্লাহ আলভী এবং আব্বাস মুসা আলভি ৬.৪ ওভারে উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৩৪ রান। সপ্তম ওভারেই বোলিংয়ে এসে নিজের প্রথম ওভারে উইকেট তুলে নেন তানভীর। ওভারের পঞ্চম বলে ব্রাদার্সের ওপেনার আলভী তুলে মারতে যান তানভীরকে। কাভারে ক্যাচ ধরেন আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
উদ্বোধনী জুটি ভেঙে ব্রাদার্সের ইনিংসে ভাঙন ধরানোর শুরুটাই যে করলেন তানভীর। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ব্রাদার্স গুটিয়ে গেছে ১০০ রানের আগেই। যার মধ্যে ৩৭ রানে শেষ ৯ উইকেট হারিয়েছে দলটি। শেষ ৯ উইকেটের মধ্যে তানভীর নিয়েছেন সৈয়দ জারিফ রহমান, অমিত মজুমদার, আবির হোসেন, মেরাজ মাহবুব নিলয়-এই চার ব্যাটারের উইকেট। বলতে গেলে আবাহনীর স্পিন ভেলকিতে খেই হারায় ব্রাদার্স। ব্রাদার্সের ১০ উইকেটের ৮টিই তুলে নেন স্পিনাররা। তানভীরের ৫ উইকেট তো রয়েছেই, দুই স্পিনার রাকিবুল হাসান ও নাহিদুল ইসলাম আবাহনীর এই দুই স্পিনার নেন ২ ও ১ উইকেট।২২তম ওভারের তৃতীয় বলে নুরকে বোল্ড করে ব্রাদার্সের ইনিংসের ইতি টেনেছেন রাকিবুল হাসান। ব্রাদার্সের ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন ওপেনার রহমতউল্লাহ। ২৯ বলে ৩টি করে চার ও ছক্কায় করেন ৩৫ রান।
রান তাড়া করতে নেমে দলীয় ১৪ রানেই ভেঙে যায় আবাহনীর উদ্বোধনী জুটি। ফর্মের তুঙ্গে থাকা আবাহনীর ওপেনার সাব্বির হোসেন ফেরেন ৮ বলে ২ রান করে। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে সাব্বিরকে ফেরান ব্রাদার্সের বাঁহাতি পেসার নুর। এরপর তিনে ব্যাটিংয়ে নামেন এনামুল হক বিজয়। ওপেনিংয়ে নামা নাঈম শেখের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ২৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন বিজয়। নবম ওভারের প্রথম বলে নাঈমকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন নুর। ৩২ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় নাঈম করেন ৩০ রান। এরপর তৃতীয় বলে বিজয় ও আফিফ হোসেন ধ্রুব ৩০ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন। তাতেই ১২.৩ ওভারে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় আবাহনী।
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ব্রাদার্স ইউনিয়নের ক্রিকেটাররা জনপ্রিয় বাংলা গানটি হয়তো জানেন, হয়তোবা না। কারণ ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে আজ আবাহনী লিমিটেড-ব্রাদার্স ইউনিয়ন ম্যাচের ফল আন্দাজ করা গেছে প্রথম ইনিংসের পরই। তানভীর ইসলামের স্পিন ভেলকিতে রীতিমতো হাঁসফাঁস করতে দেখা গেছে ব্রাদার্সকে।
৫০ ওভারের ম্যাচ হলেও আবাহনী-ব্রাদার্স ম্যাচে সব মিলে হয়েছে ৩৪ ওভার। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ব্রাদার্স ইউনিয়ন ২১.৩ ওভারে ৭১ রানে অলআউট হয়েছে। আবাহনীর বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেছেন তানভীর। বাঁহাতি স্পিনার ৬ ওভার বোলিং করে ৭ রানে নেন ৫ উইকেট। রান তাড়া করতে নেমে ১২.৩ ওভারেই ২ উইকেটে ৭২ রান করে ফেলে আবাহনী। ৮ উইকেটের জয়ে চার ম্যাচের চারটিই জিতল আবাহনী।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ব্রাদার্স ইউনিয়ন শুরুটা করেছিল ধীরস্থির। দুই ওপেনার রহমতউল্লাহ আলভী এবং আব্বাস মুসা আলভি ৬.৪ ওভারে উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৩৪ রান। সপ্তম ওভারেই বোলিংয়ে এসে নিজের প্রথম ওভারে উইকেট তুলে নেন তানভীর। ওভারের পঞ্চম বলে ব্রাদার্সের ওপেনার আলভী তুলে মারতে যান তানভীরকে। কাভারে ক্যাচ ধরেন আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
উদ্বোধনী জুটি ভেঙে ব্রাদার্সের ইনিংসে ভাঙন ধরানোর শুরুটাই যে করলেন তানভীর। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ব্রাদার্স গুটিয়ে গেছে ১০০ রানের আগেই। যার মধ্যে ৩৭ রানে শেষ ৯ উইকেট হারিয়েছে দলটি। শেষ ৯ উইকেটের মধ্যে তানভীর নিয়েছেন সৈয়দ জারিফ রহমান, অমিত মজুমদার, আবির হোসেন, মেরাজ মাহবুব নিলয়-এই চার ব্যাটারের উইকেট। বলতে গেলে আবাহনীর স্পিন ভেলকিতে খেই হারায় ব্রাদার্স। ব্রাদার্সের ১০ উইকেটের ৮টিই তুলে নেন স্পিনাররা। তানভীরের ৫ উইকেট তো রয়েছেই, দুই স্পিনার রাকিবুল হাসান ও নাহিদুল ইসলাম আবাহনীর এই দুই স্পিনার নেন ২ ও ১ উইকেট।২২তম ওভারের তৃতীয় বলে নুরকে বোল্ড করে ব্রাদার্সের ইনিংসের ইতি টেনেছেন রাকিবুল হাসান। ব্রাদার্সের ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন ওপেনার রহমতউল্লাহ। ২৯ বলে ৩টি করে চার ও ছক্কায় করেন ৩৫ রান।
রান তাড়া করতে নেমে দলীয় ১৪ রানেই ভেঙে যায় আবাহনীর উদ্বোধনী জুটি। ফর্মের তুঙ্গে থাকা আবাহনীর ওপেনার সাব্বির হোসেন ফেরেন ৮ বলে ২ রান করে। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে সাব্বিরকে ফেরান ব্রাদার্সের বাঁহাতি পেসার নুর। এরপর তিনে ব্যাটিংয়ে নামেন এনামুল হক বিজয়। ওপেনিংয়ে নামা নাঈম শেখের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ২৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন বিজয়। নবম ওভারের প্রথম বলে নাঈমকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন নুর। ৩২ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় নাঈম করেন ৩০ রান। এরপর তৃতীয় বলে বিজয় ও আফিফ হোসেন ধ্রুব ৩০ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন। তাতেই ১২.৩ ওভারে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় আবাহনী।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে