ক্রীড়া ডেস্ক
মহেন্দ্র সিং ধোনির শিরোপাভাগ্য নিয়ে কারও প্রশ্ন থাকার কথা নয়। আরেকবার সেটা প্রমাণ করলেন তিনি। আরেকবার চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়ক হিসেবে। অধিনায়ক হিসেবে এমনিতে ধোনির রেকর্ড বেশ সমৃদ্ধ। সম্ভাব্য প্রায় সব শিরোপাই জিতেছেন অধিনায়ক হিসেবে।
সর্বশেষ গত রাতে জিতলেন আরেকটি শিরোপা। অধিনায়ক হিসেবে চেন্নাইকে জেতালেন চতুর্থ শিরোপা। ২০১০ আর ২০১১ আইপিএলে টানা দুবার শিরোপা জেতার পর আরেকটি শিরোপা জিততে চেন্নাইকে অপেক্ষা করতে হয় চার বছর। দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরার পর ২০১৮ সালে ধোনির নেতৃত্বে শিরোপা ঘরে তোলে আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল দলটি।
গতবার পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থেকে আইপিএল শেষ করেছিল চেন্নাই। এবার শিরোপা পুনরুদ্ধার করল দলটি। অধিনায়ক সেই ধোনি। পুরো আইপিএলে ব্যাটিংয়ে সেভাবে আলো ছড়াতে পারেননি। কিন্তু নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকেই। সেটা কীভাবে? একটু পেছন ফিরে দেখা যাক।
টেস্ট ক্রিকেট থেকে সেই ২০১৪ সালে অবসর নিয়েছেন ধোনি। অবসর নিয়েছেন ওয়ানডে থেকেও। এখনো আনুষ্ঠানিক অবসর ঘোষণার বাকি রেখেছেন টি-টোয়েন্টিতে। ভারতের হয়ে এই সংস্করণেও তাঁর খেলার সম্ভাবনা ক্ষীণ। যদিও বিরাট কোহলিদের মেন্টর হিসেবে এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে থাকছেন। বিচক্ষণ ধোনিকে বিশ্বকাপে কাজে লাগাতে চায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। এই বিচক্ষণতা কাজে লাগিয়ে চেন্নাইকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আরেকটি শিরোপা জেতালেন অধিনায়ক ধোনি।
অধিনায়ক হিসেবে ধোনির সাফল্যগাথার শুরু ২০০৭ সালে। তরুণ এক দল নিয়ে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে এসেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে। এরপর যত সময় গড়িয়েছে, অধিনায়ক ধোনির সাফল্যের ঝুুড়ি ভারী হয়েছে পাল্লা দিয়ে। কদিন আগে ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী একপ্রকার ঘোষণা দিয়েই বললেন, সাদা বলের ক্রিকেটে ধোনিই সর্বকালের সেরা অধিনায়ক। শাস্ত্রী যে খুব একটা ভুল বলেননি, সেটা যেন আরেকবার প্রমাণ করলেন ধোনি।
বিচক্ষণতা দিয়েই সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতকে একের পর এক সাফল্যে এনে দিয়েছেন ধোনি। অধিনায়ক হিসেবে নিজেকেও নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপে তাঁর হাত ধরে ২৮ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে শিরোপা জেতে ভারত। ২০১৩ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও ধোনির অধিনায়কত্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। এ ছাড়া ২০১০ ও ২০১৬ এশিয়া কাপের শিরোপা জয় তো আছেই। এই অধিনায়ক ধোনিকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সাধ্য কার!
মহেন্দ্র সিং ধোনির শিরোপাভাগ্য নিয়ে কারও প্রশ্ন থাকার কথা নয়। আরেকবার সেটা প্রমাণ করলেন তিনি। আরেকবার চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়ক হিসেবে। অধিনায়ক হিসেবে এমনিতে ধোনির রেকর্ড বেশ সমৃদ্ধ। সম্ভাব্য প্রায় সব শিরোপাই জিতেছেন অধিনায়ক হিসেবে।
সর্বশেষ গত রাতে জিতলেন আরেকটি শিরোপা। অধিনায়ক হিসেবে চেন্নাইকে জেতালেন চতুর্থ শিরোপা। ২০১০ আর ২০১১ আইপিএলে টানা দুবার শিরোপা জেতার পর আরেকটি শিরোপা জিততে চেন্নাইকে অপেক্ষা করতে হয় চার বছর। দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরার পর ২০১৮ সালে ধোনির নেতৃত্বে শিরোপা ঘরে তোলে আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল দলটি।
গতবার পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থেকে আইপিএল শেষ করেছিল চেন্নাই। এবার শিরোপা পুনরুদ্ধার করল দলটি। অধিনায়ক সেই ধোনি। পুরো আইপিএলে ব্যাটিংয়ে সেভাবে আলো ছড়াতে পারেননি। কিন্তু নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকেই। সেটা কীভাবে? একটু পেছন ফিরে দেখা যাক।
টেস্ট ক্রিকেট থেকে সেই ২০১৪ সালে অবসর নিয়েছেন ধোনি। অবসর নিয়েছেন ওয়ানডে থেকেও। এখনো আনুষ্ঠানিক অবসর ঘোষণার বাকি রেখেছেন টি-টোয়েন্টিতে। ভারতের হয়ে এই সংস্করণেও তাঁর খেলার সম্ভাবনা ক্ষীণ। যদিও বিরাট কোহলিদের মেন্টর হিসেবে এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে থাকছেন। বিচক্ষণ ধোনিকে বিশ্বকাপে কাজে লাগাতে চায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। এই বিচক্ষণতা কাজে লাগিয়ে চেন্নাইকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আরেকটি শিরোপা জেতালেন অধিনায়ক ধোনি।
অধিনায়ক হিসেবে ধোনির সাফল্যগাথার শুরু ২০০৭ সালে। তরুণ এক দল নিয়ে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে এসেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে। এরপর যত সময় গড়িয়েছে, অধিনায়ক ধোনির সাফল্যের ঝুুড়ি ভারী হয়েছে পাল্লা দিয়ে। কদিন আগে ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী একপ্রকার ঘোষণা দিয়েই বললেন, সাদা বলের ক্রিকেটে ধোনিই সর্বকালের সেরা অধিনায়ক। শাস্ত্রী যে খুব একটা ভুল বলেননি, সেটা যেন আরেকবার প্রমাণ করলেন ধোনি।
বিচক্ষণতা দিয়েই সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতকে একের পর এক সাফল্যে এনে দিয়েছেন ধোনি। অধিনায়ক হিসেবে নিজেকেও নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপে তাঁর হাত ধরে ২৮ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে শিরোপা জেতে ভারত। ২০১৩ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও ধোনির অধিনায়কত্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। এ ছাড়া ২০১০ ও ২০১৬ এশিয়া কাপের শিরোপা জয় তো আছেই। এই অধিনায়ক ধোনিকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সাধ্য কার!
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে ২০০ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট।
১৯ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে