ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্টে সবচেয়ে বেশি ১৫ হাজার ৯২১ রান শচীন টেন্ডুলকারের। যে রেকর্ডটি অজেয়ই থাকবে বলে মতামত অনেক ক্রিকেট পণ্ডিতেরই।
যাঁরা বলছেন রেকর্ডটি অমর হয়ে থাকবে, তাঁদের যুক্তি, টি-টোয়েন্টি দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়ার কারণে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে এই সংস্করণের খেলা রাখতে গিয়ে কোপ পড়ছে টেস্টের ওপর। সাদা বলের ক্রিকেটে ক্যারিয়ার প্রলম্বিত করতে প্রয়োজন ফুরানোর আগেই টেস্ট ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা তৈরি হচ্ছে ক্রিকেটারদের মধ্যে। আন্তর্জাতিক ঘিঞ্জি সূচির কারণেও ক্লান্তি এড়াতে বেছে বেছে সিরিজ খেলার একটা সুযোগ বিভিন্ন বোর্ড করে দিচ্ছে তাদের ক্রিকেটারদের। তাই ব্যাটার যতই প্রতিভাবান কিংবা ধারাবাহিক হোক না কেন, কাছাকাছি ১৬ হাজার টেস্ট রান করার মতো ম্যাচ খেলার ধৈর্য, বয়স কিংবা সুযোগ তাঁর থাকবে কি!
সব মিলিয়ে শচীনের টেস্ট রানকে টপকে যাওয়াটা শুধু কঠিনই নয়, খুব বেশি কঠিন। সবচেয়ে বেশি টেস্ট রান করা ব্যাটারদের তালিকাটার দিকেই দেখা যাক না, ১০ হাজার রান পাওয়া ব্যাটারের সংখ্যা ১৪। এর মধ্যে একজনই আছেন, যিনি এখনো ক্রিকেট খেলছেন। তিনি হলেন জো রুট। ইংলিশ এই রুটকে নিয়েই রিকি পন্টিংয়ের বাজি। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক বলছেন, একদিন রুটই ভেঙে ফেলবেন টেন্ডুলকারের টেস্ট রানের রেকর্ড।
আইসিসির রিভিউ অনুষ্ঠানে পন্টিং বললেন, ‘সে সম্ভবত এটা করতে পারবে। তার বয়স ৩৩ বছর...পিছিয়ে ৩ হাজার রানে। (শচীনের) রেকর্ড ভাঙাটা নির্ভর করবে ইংল্যান্ড বছরে কতটা টেস্টে খেলবে তার ওপর। যদি বছরে ১০ থেকে ১৪টা টেস্ট খেলে, আর ৮০০ থেকে ১০০০ রান করতে পারে, তাহলে তিন থেকে চার বছরেই লক্ষ্যে পৌঁছে যাবে। সে জন্য তাকে ৩৭ বছর পর্যন্ত খেলতে হবে।’
১৫ হাজার ৯২১ রান করতে শচীন টেন্ডুলকারকে খেলতে হয়েছে ২০০ টেস্ট। ভারতীয় ব্যাটিং মাস্টারের ক্যারিয়ার গড় ৫৩.৭৯। আর জো রুট ১৪৩ টেস্টে করেছেন ১২ হাজার ২৭ রান। তাঁর ব্যাটিং গড়ও পঞ্চাশের ওপরে—৫০.১১। ১৪৩ টেস্টে কিন্তু টেন্ডুলকারের রান ছিল ১১ হাজার ৩৬৬, যা রুটের চেয়ে ৬৬১ রান কম।
টেন্ডুলকারের রানের রেকর্ড ভাঙার জন্য পন্টিংয়ের রুটকে বাছাইয়ের কারণ, ইংলিশ ব্যাটারের অসম্ভব রানক্ষুধা এবং চমৎকার ধারাবাহিকতা। পন্টিং বলছেন, ‘যদি সে তার ক্ষুধাটা ধরে রাখতে পারে, তাহলে এটা (রানে শচীনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার) সব সম্ভাবনাই আছে। গত দুই বছরে ব্যাটার হিসেবে উত্তরোত্তর ভালো করছে।’
টেস্টে সবচেয়ে বেশি ১৫ হাজার ৯২১ রান শচীন টেন্ডুলকারের। যে রেকর্ডটি অজেয়ই থাকবে বলে মতামত অনেক ক্রিকেট পণ্ডিতেরই।
যাঁরা বলছেন রেকর্ডটি অমর হয়ে থাকবে, তাঁদের যুক্তি, টি-টোয়েন্টি দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়ার কারণে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে এই সংস্করণের খেলা রাখতে গিয়ে কোপ পড়ছে টেস্টের ওপর। সাদা বলের ক্রিকেটে ক্যারিয়ার প্রলম্বিত করতে প্রয়োজন ফুরানোর আগেই টেস্ট ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা তৈরি হচ্ছে ক্রিকেটারদের মধ্যে। আন্তর্জাতিক ঘিঞ্জি সূচির কারণেও ক্লান্তি এড়াতে বেছে বেছে সিরিজ খেলার একটা সুযোগ বিভিন্ন বোর্ড করে দিচ্ছে তাদের ক্রিকেটারদের। তাই ব্যাটার যতই প্রতিভাবান কিংবা ধারাবাহিক হোক না কেন, কাছাকাছি ১৬ হাজার টেস্ট রান করার মতো ম্যাচ খেলার ধৈর্য, বয়স কিংবা সুযোগ তাঁর থাকবে কি!
সব মিলিয়ে শচীনের টেস্ট রানকে টপকে যাওয়াটা শুধু কঠিনই নয়, খুব বেশি কঠিন। সবচেয়ে বেশি টেস্ট রান করা ব্যাটারদের তালিকাটার দিকেই দেখা যাক না, ১০ হাজার রান পাওয়া ব্যাটারের সংখ্যা ১৪। এর মধ্যে একজনই আছেন, যিনি এখনো ক্রিকেট খেলছেন। তিনি হলেন জো রুট। ইংলিশ এই রুটকে নিয়েই রিকি পন্টিংয়ের বাজি। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক বলছেন, একদিন রুটই ভেঙে ফেলবেন টেন্ডুলকারের টেস্ট রানের রেকর্ড।
আইসিসির রিভিউ অনুষ্ঠানে পন্টিং বললেন, ‘সে সম্ভবত এটা করতে পারবে। তার বয়স ৩৩ বছর...পিছিয়ে ৩ হাজার রানে। (শচীনের) রেকর্ড ভাঙাটা নির্ভর করবে ইংল্যান্ড বছরে কতটা টেস্টে খেলবে তার ওপর। যদি বছরে ১০ থেকে ১৪টা টেস্ট খেলে, আর ৮০০ থেকে ১০০০ রান করতে পারে, তাহলে তিন থেকে চার বছরেই লক্ষ্যে পৌঁছে যাবে। সে জন্য তাকে ৩৭ বছর পর্যন্ত খেলতে হবে।’
১৫ হাজার ৯২১ রান করতে শচীন টেন্ডুলকারকে খেলতে হয়েছে ২০০ টেস্ট। ভারতীয় ব্যাটিং মাস্টারের ক্যারিয়ার গড় ৫৩.৭৯। আর জো রুট ১৪৩ টেস্টে করেছেন ১২ হাজার ২৭ রান। তাঁর ব্যাটিং গড়ও পঞ্চাশের ওপরে—৫০.১১। ১৪৩ টেস্টে কিন্তু টেন্ডুলকারের রান ছিল ১১ হাজার ৩৬৬, যা রুটের চেয়ে ৬৬১ রান কম।
টেন্ডুলকারের রানের রেকর্ড ভাঙার জন্য পন্টিংয়ের রুটকে বাছাইয়ের কারণ, ইংলিশ ব্যাটারের অসম্ভব রানক্ষুধা এবং চমৎকার ধারাবাহিকতা। পন্টিং বলছেন, ‘যদি সে তার ক্ষুধাটা ধরে রাখতে পারে, তাহলে এটা (রানে শচীনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার) সব সম্ভাবনাই আছে। গত দুই বছরে ব্যাটার হিসেবে উত্তরোত্তর ভালো করছে।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে