ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপ জিতে পরশু বার্বাডোজে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন বিরাট কোহলি। তবে আইপিএলকে বিদায় বলেননি। এমনকি শুরু থেকে যে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলে আসছেন, সেই দলও ছাড়েননি। নতুন মৌসুমে বেঙ্গালুরুর কোচিং স্টাফে দেখা যাবে দিনেশ কার্তিককে।
২০২৫ আইপিএলে একই সঙ্গে বেঙ্গালুরুর ব্যাটিং কোচ ও পরামর্শকের দায়িত্ব পালন করবেন কার্তিক। বেঙ্গালুরু তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আজ সেটা নিশ্চিত করেছে। এরই মধ্যে পেশাদার ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া কার্তিক কোচিং ক্যারিয়ার শুরু করতে মুখিয়ে আছেন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ভারতের সাবেক ব্যাটার বলেছেন, ‘পেশাদার পর্যায়ে কোচিং করানো আমার জন্য আসলেই রোমাঞ্চকর বিষয়। এমন নতুন যাত্রা শুরু করতে সত্যি বলতে অনেক আগ্রহী। আশা করি, ক্রিকেটার হিসেবে আমার অভিজ্ঞতা দলের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবে।’
বেঙ্গালুরু তো বটেই, ৮০০৪ রান করে আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক কোহলি। কোহলির থেকে এখানে বেশ পিছিয়ে আছেন কার্তিক। ৬০ ম্যাচে ৯৩৭ রান করে আইপিএলে বেঙ্গালুরুর সপ্তম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। গড় ও স্ট্রাইকরেট ২৪.৬৫ ও ১৬২.৯৫। চার মৌসুম খেলে করেছেন তিন ফিফটি। ২০১৫ আইপিএলের পর ২০২২ থেকে ২০২৪—টানা তিন মৌসুম বেঙ্গালুরুতে খেলেছেন কার্তিক।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত ১৭ মৌসুমে একবারও চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি বেঙ্গালুরু। তিনবার ফাইনাল খেলে হয়েছে রানার্সআপ। ফ্র্যাঞ্চাইজিটির নতুন দায়িত্ব পেয়ে উচ্ছ্বসিত কার্তিক বলেন, ‘আমার মতে, ক্রিকেটে সাফল্য শুধু কৌশলগত দক্ষতার ওপর নির্ভর করে না। একই সঙ্গে বুদ্ধিমত্তারও পরিচয় দিতে হয়। আমাদের ব্যাটিং গ্রুপকে কোচিং করানো ও মেন্টরের দায়িত্ব পালন করতে খুবই আগ্রহী। শুধু তাদের খেলার ধরন সংশোধন করলে হবে না। একই সঙ্গে চাপের মুখে ম্যাচে কীভাবে দায়িত্ব নিতে হয়, তাও শেখাব। এটা অনেক খুশির ব্যাপার যে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে আমার সম্পর্কটা চালিয়ে যেতে পারব।’
২০০৮ থেকে শুরু করে আইপিএলের ১৭ মৌসুমেই খেলেছেন কার্তিক। বেঙ্গালুরু, দিল্লি ডেয়ারডেভিলস (অধুনা দিল্লি ক্যাপিটালস), মুম্বাই ইন্ডিয়ানস, কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব (বর্তমান পাঞ্জাব কিংস), গুজরাট লায়ন্স, কলকাতা নাইট রাইডার্স—এই ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে ২৫৭ ম্যাচে করেছেন ৪৮৪২ রান। গড় ও স্ট্রাইকরেট ২৬.৩১ ও ১৩৫.৩৬। সবশেষ ২০২৪ আইপিএলে বেঙ্গালুরু ফাইনালে না উঠতে পারলেও দুর্দান্ত খেলেছেন কার্তিক। ২০০৪ থেকে ২০২২ পর্যন্ত ১৮ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে খেলেছেন ১৮০ ম্যাচ। ভারতের জার্সিতে খেলেছেন ৬৪ টি-টোয়েন্টি। টেস্ট ও ওয়ানডেতে খেলেছেন ২৬ ও ৯৪ ম্যাচ।
বিশ্বকাপ জিতে পরশু বার্বাডোজে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন বিরাট কোহলি। তবে আইপিএলকে বিদায় বলেননি। এমনকি শুরু থেকে যে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলে আসছেন, সেই দলও ছাড়েননি। নতুন মৌসুমে বেঙ্গালুরুর কোচিং স্টাফে দেখা যাবে দিনেশ কার্তিককে।
২০২৫ আইপিএলে একই সঙ্গে বেঙ্গালুরুর ব্যাটিং কোচ ও পরামর্শকের দায়িত্ব পালন করবেন কার্তিক। বেঙ্গালুরু তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আজ সেটা নিশ্চিত করেছে। এরই মধ্যে পেশাদার ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া কার্তিক কোচিং ক্যারিয়ার শুরু করতে মুখিয়ে আছেন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ভারতের সাবেক ব্যাটার বলেছেন, ‘পেশাদার পর্যায়ে কোচিং করানো আমার জন্য আসলেই রোমাঞ্চকর বিষয়। এমন নতুন যাত্রা শুরু করতে সত্যি বলতে অনেক আগ্রহী। আশা করি, ক্রিকেটার হিসেবে আমার অভিজ্ঞতা দলের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবে।’
বেঙ্গালুরু তো বটেই, ৮০০৪ রান করে আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক কোহলি। কোহলির থেকে এখানে বেশ পিছিয়ে আছেন কার্তিক। ৬০ ম্যাচে ৯৩৭ রান করে আইপিএলে বেঙ্গালুরুর সপ্তম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। গড় ও স্ট্রাইকরেট ২৪.৬৫ ও ১৬২.৯৫। চার মৌসুম খেলে করেছেন তিন ফিফটি। ২০১৫ আইপিএলের পর ২০২২ থেকে ২০২৪—টানা তিন মৌসুম বেঙ্গালুরুতে খেলেছেন কার্তিক।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত ১৭ মৌসুমে একবারও চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি বেঙ্গালুরু। তিনবার ফাইনাল খেলে হয়েছে রানার্সআপ। ফ্র্যাঞ্চাইজিটির নতুন দায়িত্ব পেয়ে উচ্ছ্বসিত কার্তিক বলেন, ‘আমার মতে, ক্রিকেটে সাফল্য শুধু কৌশলগত দক্ষতার ওপর নির্ভর করে না। একই সঙ্গে বুদ্ধিমত্তারও পরিচয় দিতে হয়। আমাদের ব্যাটিং গ্রুপকে কোচিং করানো ও মেন্টরের দায়িত্ব পালন করতে খুবই আগ্রহী। শুধু তাদের খেলার ধরন সংশোধন করলে হবে না। একই সঙ্গে চাপের মুখে ম্যাচে কীভাবে দায়িত্ব নিতে হয়, তাও শেখাব। এটা অনেক খুশির ব্যাপার যে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে আমার সম্পর্কটা চালিয়ে যেতে পারব।’
২০০৮ থেকে শুরু করে আইপিএলের ১৭ মৌসুমেই খেলেছেন কার্তিক। বেঙ্গালুরু, দিল্লি ডেয়ারডেভিলস (অধুনা দিল্লি ক্যাপিটালস), মুম্বাই ইন্ডিয়ানস, কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব (বর্তমান পাঞ্জাব কিংস), গুজরাট লায়ন্স, কলকাতা নাইট রাইডার্স—এই ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে ২৫৭ ম্যাচে করেছেন ৪৮৪২ রান। গড় ও স্ট্রাইকরেট ২৬.৩১ ও ১৩৫.৩৬। সবশেষ ২০২৪ আইপিএলে বেঙ্গালুরু ফাইনালে না উঠতে পারলেও দুর্দান্ত খেলেছেন কার্তিক। ২০০৪ থেকে ২০২২ পর্যন্ত ১৮ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে খেলেছেন ১৮০ ম্যাচ। ভারতের জার্সিতে খেলেছেন ৬৪ টি-টোয়েন্টি। টেস্ট ও ওয়ানডেতে খেলেছেন ২৬ ও ৯৪ ম্যাচ।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
২ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৪ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে