ক্রীড়া ডেস্ক
বিরাট কোহলির ব্যাটিং সামর্থ্য নিয়ে কারও কোনো প্রশ্ন নেই। দীর্ঘ ১৫ বছরের ক্যারিয়ারে হাজারো প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। তবে দীর্ঘদিন ধরেই টি-টোয়েন্টি সংস্করণের স্ট্রাইকরেট নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার।
এমনও গুঞ্জন উঠেছিল যে আইপিএলে দারুণ কিছু করতে না পারলে কোহলির টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা পাওয়া নাকি অনিশ্চিত। তবে শঙ্কাটা দ্রুতই মিইয়ে যায়। দুর্দান্ত ব্যাটিং করে সমালোচনার জবাব মাঠেই দিয়েছেন তিনি। ১৪৭.৪৯ স্ট্রাইকরেটে ৫০০ রান নিয়ে বর্তমানে রানসংগ্রাহকের তালিকায় দুইয়ে ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
কোহলি মুখে জবাব না দিলেও তাঁর হয়ে এবার সমালোচকদের ধুয়ে দিয়েছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে যাঁরা সমালোচনা করছেন তাঁদের ক্রিকেট জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটার। সমালোচকেরা ক্যারিয়ারে কতটা ম্যাচ এবং সেঞ্চুরি করেছেন সেটাও জানতে চেয়েছেন তিনি।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ওয়ানডেতে ৩১ বলে দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক ডি ভিলিয়ার্স বলেছেন, ‘পরিসংখ্যানের ওপর ভিত্তি করে কোহলির সমালোচনা করছেন এমন কিছু পণ্ডিত সম্পর্কে জানতে পেরেছে। যাঁদের খেলা সম্পর্কে কোনো জ্ঞান নেই। তাঁদের বলছি, ক্যারিয়ারে কতটা ম্যাচ খেলেছেন আপনি? আইপিএলে কতটা সেঞ্চুরি করেছেন আপনি?’
কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে সমালোচনাকারীদের ওপর বেশ বিরক্ত বলে জানিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স। ভারতীয় ব্যাটারের এক সময়ের ক্লাব রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সতীর্থ বলেছেন, ‘স্ট্রাইকরেট নিয়ে অনেক দিন ধরেই বিরাট কোহলি সমালোচনার মুখে পড়েছে। এটা নিয়ে আমি এখন খুবই বিরক্ত। বলা যায় হতাশ। এখন পর্যন্ত ক্রিকেটে খেলেছে এমন খেলোয়াড়দের সে (কোহলি) অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। তার আইপিএলের পারফরম্যান্সও অবিশ্বাস্য। আর বেঙ্গালুরুর হয়ে সে নির্দিষ্ট একটা ভূমিকা পালন করে।’
কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে যে কোনো সমস্যা ছিল না সেটা আজ নিশ্চিত করেছেন ভারতের প্রধান নির্বাচক অজিত আগারকারও। বিশ্বকাপের দল নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে আমরা কখনোই কোনো আলোচনা করিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আর আইপিএলের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। শক্তির সঙ্গে আমরা দলে ভারসাম্য রেখেছি। আইপিএলে যা ঘটেছে সেখান থেকে ইতিবাচক কিছু দেখার চেষ্টা করেন। বিশ্বকাপের ম্যাচের চাপ পুরোটাই ভিন্ন।’
বিরাট কোহলির ব্যাটিং সামর্থ্য নিয়ে কারও কোনো প্রশ্ন নেই। দীর্ঘ ১৫ বছরের ক্যারিয়ারে হাজারো প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। তবে দীর্ঘদিন ধরেই টি-টোয়েন্টি সংস্করণের স্ট্রাইকরেট নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার।
এমনও গুঞ্জন উঠেছিল যে আইপিএলে দারুণ কিছু করতে না পারলে কোহলির টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা পাওয়া নাকি অনিশ্চিত। তবে শঙ্কাটা দ্রুতই মিইয়ে যায়। দুর্দান্ত ব্যাটিং করে সমালোচনার জবাব মাঠেই দিয়েছেন তিনি। ১৪৭.৪৯ স্ট্রাইকরেটে ৫০০ রান নিয়ে বর্তমানে রানসংগ্রাহকের তালিকায় দুইয়ে ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
কোহলি মুখে জবাব না দিলেও তাঁর হয়ে এবার সমালোচকদের ধুয়ে দিয়েছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে যাঁরা সমালোচনা করছেন তাঁদের ক্রিকেট জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটার। সমালোচকেরা ক্যারিয়ারে কতটা ম্যাচ এবং সেঞ্চুরি করেছেন সেটাও জানতে চেয়েছেন তিনি।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ওয়ানডেতে ৩১ বলে দ্রুততম সেঞ্চুরির মালিক ডি ভিলিয়ার্স বলেছেন, ‘পরিসংখ্যানের ওপর ভিত্তি করে কোহলির সমালোচনা করছেন এমন কিছু পণ্ডিত সম্পর্কে জানতে পেরেছে। যাঁদের খেলা সম্পর্কে কোনো জ্ঞান নেই। তাঁদের বলছি, ক্যারিয়ারে কতটা ম্যাচ খেলেছেন আপনি? আইপিএলে কতটা সেঞ্চুরি করেছেন আপনি?’
কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে সমালোচনাকারীদের ওপর বেশ বিরক্ত বলে জানিয়েছেন ডি ভিলিয়ার্স। ভারতীয় ব্যাটারের এক সময়ের ক্লাব রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সতীর্থ বলেছেন, ‘স্ট্রাইকরেট নিয়ে অনেক দিন ধরেই বিরাট কোহলি সমালোচনার মুখে পড়েছে। এটা নিয়ে আমি এখন খুবই বিরক্ত। বলা যায় হতাশ। এখন পর্যন্ত ক্রিকেটে খেলেছে এমন খেলোয়াড়দের সে (কোহলি) অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। তার আইপিএলের পারফরম্যান্সও অবিশ্বাস্য। আর বেঙ্গালুরুর হয়ে সে নির্দিষ্ট একটা ভূমিকা পালন করে।’
কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে যে কোনো সমস্যা ছিল না সেটা আজ নিশ্চিত করেছেন ভারতের প্রধান নির্বাচক অজিত আগারকারও। বিশ্বকাপের দল নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে আমরা কখনোই কোনো আলোচনা করিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আর আইপিএলের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। শক্তির সঙ্গে আমরা দলে ভারসাম্য রেখেছি। আইপিএলে যা ঘটেছে সেখান থেকে ইতিবাচক কিছু দেখার চেষ্টা করেন। বিশ্বকাপের ম্যাচের চাপ পুরোটাই ভিন্ন।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে