ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজকে পাখির চোখ করে নেমেছিল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। তবে বাংলাদেশের মেয়েরা সিরিজ জয় তো দূরে থাক, তিন ম্যাচের তিনটিতে হেরে হয়েছে ধবলধোলাই। কোনো ম্যাচেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি অবাক না হয়ে পারেননি।
৯৫, ৯৭ ও ৮৯—অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন ওয়ানডেতে বাংলাদেশের স্কোরকার্ড এমনই। বাংলাদেশ এত রান করতে পেরেছে অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের উদারতার কারণেই। তিন ম্যাচ মিলিয়ে অতিরিক্ত ৬৩ রান দিয়েছে সফরকারীরা। বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সিরিজে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেছেন জ্যোতি। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৭ রানের ইনিংস বাংলাদেশের অধিনায়কেরই। জ্যোতির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭ রান স্বাগতিকদের বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা আকতারের। বোঝাই যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কতটা ভরাডুবি হয়েছে।
মিরপুরে আজ তৃতীয় ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতেছে ১৮৯ বল হাতে রেখে। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো আয়োজিত দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে জেতে অজিরা। ম্যাচ শেষে সংবাদসম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে আসেন জ্যোতি। ব্যাটারদের পারফরম্যান্স নিয়ে জিজ্ঞেস করা হলে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘১০ শতাংশও না (ব্যাটাররা কতটুকু দিতে পেরেছেন সামর্থ্যের)। কারণ আমি নিজেও পুরো বিস্মিত। কারণ গত ৬ মাসে যেভাবে ক্রিকেট খেলেছি, এটা একেবারেই অমন না। পুরো দল ব্যর্থ। দু একটা দিকে ভুল হলে তবুও মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু পুরো দল ভিন্ন ধরনের ক্রিকেট খেলছে। মনে হচ্ছে যে ব্যাকফুটে রেখেছে। সামর্থ্যের ১০ ভাগও মনে হয় খেলতে পারিনি।’
২০২৩ সালে ঘরের মাঠে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স ছিল দারুণ। ভারতের বিপক্ষে ২০২৩ সালের বছরের জুলাইতে ওয়ানডে সিরিজ ড্র করে বাংলাদেশ। নভেম্বরে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ হেরেও ওয়ানডে সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশের মেয়েরা প্রথম ওয়ানডেতে এবার অস্ট্রেলিয়ার কাছে ১১৮ রানে হেরে যায়। জ্যোতির মতে, মনস্তাত্বিক দিক থেকেই পিছিয়ে গেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক বলেন,
‘মনে হয় মনস্ত্বাত্ত্বিক ব্যাপার। কারণ স্কিল অনুযায়ী তো সমস্যা আছে বলে মনে হয় না। যদি থাকত, তাহলে তো আগে ম্যাচ জিততে পারত না। আমি জানি না সবার মধ্যে কী কাজ করছে। আমি তো সবাইকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কেন জানি সবাই ব্যাকফুটে ছিল প্রথম ম্যাচ থেকেই। সেখান থেকে খেলোয়াড়রা আর ফিরতে পারেনি।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজকে পাখির চোখ করে নেমেছিল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। তবে বাংলাদেশের মেয়েরা সিরিজ জয় তো দূরে থাক, তিন ম্যাচের তিনটিতে হেরে হয়েছে ধবলধোলাই। কোনো ম্যাচেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি অবাক না হয়ে পারেননি।
৯৫, ৯৭ ও ৮৯—অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন ওয়ানডেতে বাংলাদেশের স্কোরকার্ড এমনই। বাংলাদেশ এত রান করতে পেরেছে অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের উদারতার কারণেই। তিন ম্যাচ মিলিয়ে অতিরিক্ত ৬৩ রান দিয়েছে সফরকারীরা। বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সিরিজে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেছেন জ্যোতি। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৭ রানের ইনিংস বাংলাদেশের অধিনায়কেরই। জ্যোতির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭ রান স্বাগতিকদের বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা আকতারের। বোঝাই যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কতটা ভরাডুবি হয়েছে।
মিরপুরে আজ তৃতীয় ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতেছে ১৮৯ বল হাতে রেখে। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো আয়োজিত দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে জেতে অজিরা। ম্যাচ শেষে সংবাদসম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে আসেন জ্যোতি। ব্যাটারদের পারফরম্যান্স নিয়ে জিজ্ঞেস করা হলে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘১০ শতাংশও না (ব্যাটাররা কতটুকু দিতে পেরেছেন সামর্থ্যের)। কারণ আমি নিজেও পুরো বিস্মিত। কারণ গত ৬ মাসে যেভাবে ক্রিকেট খেলেছি, এটা একেবারেই অমন না। পুরো দল ব্যর্থ। দু একটা দিকে ভুল হলে তবুও মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু পুরো দল ভিন্ন ধরনের ক্রিকেট খেলছে। মনে হচ্ছে যে ব্যাকফুটে রেখেছে। সামর্থ্যের ১০ ভাগও মনে হয় খেলতে পারিনি।’
২০২৩ সালে ঘরের মাঠে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স ছিল দারুণ। ভারতের বিপক্ষে ২০২৩ সালের বছরের জুলাইতে ওয়ানডে সিরিজ ড্র করে বাংলাদেশ। নভেম্বরে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ হেরেও ওয়ানডে সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশের মেয়েরা প্রথম ওয়ানডেতে এবার অস্ট্রেলিয়ার কাছে ১১৮ রানে হেরে যায়। জ্যোতির মতে, মনস্তাত্বিক দিক থেকেই পিছিয়ে গেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক বলেন,
‘মনে হয় মনস্ত্বাত্ত্বিক ব্যাপার। কারণ স্কিল অনুযায়ী তো সমস্যা আছে বলে মনে হয় না। যদি থাকত, তাহলে তো আগে ম্যাচ জিততে পারত না। আমি জানি না সবার মধ্যে কী কাজ করছে। আমি তো সবাইকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কেন জানি সবাই ব্যাকফুটে ছিল প্রথম ম্যাচ থেকেই। সেখান থেকে খেলোয়াড়রা আর ফিরতে পারেনি।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে