ক্রীড়া ডেস্ক
কিছুটা সময় নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আঙিনায় এলেও শুরুতেই আলো ছড়িয়েছেন সূর্যকুমার যাদব। ৩০টি বসন্ত পার করে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে চাপানোর সুযোগ পেয়েই সেটি কী দারুণভাবেই না কাজে লাগালেন মহারাষ্ট্রের ছেলেটি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটিতে অভিষেক হওয়া সূর্যকুমার সিরিজের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন।
বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় মূল দল ইংল্যান্ড সফরে থাকায় দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে শ্রীলঙ্কায় এসেছে ভারত। আর তাতেই কপাল খুলেছে পাইপলাইনে থাকা ক্রিকেটারদের। সূর্যকুমার তাঁদেরই একজন। সিরিজের প্রথম ম্যাচে দলে সুযোগ পেয়ে খেলেছেন ২০ বলে অপরাজিত ৩১ রানের ঝোড়ো ইনিংস। নিজের প্রথম ম্যাচেই দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন সূর্যকুমার।
পরের ম্যাচেই পেয়ে যান ওয়ানডেতে নিজের প্রথম অর্ধশতক। প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও টি-টোয়েন্টি মেজাজে ব্যাট করেছেন। ৪৪ বলে ৫৩ রানের ইনিংস ভারতের তিন উইকেটের জয়ে বড় অবদান রেখেছিল। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুটিতে জিতে এক ম্যাচ হাতে রেখেই ভারতও সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ভারত হারলেও সূর্যকুমার ছিলেন সূর্যের মতো উজ্জ্বল। তাঁর খেলার ধরনে কোনো পরিবর্তন নেই। এই ম্যাচেও ব্যাট চালিয়েছেন এক শ ছাড়ানো স্ট্রাইক রেটে। ৩৭ বলে করেছেন ৪০। তিন ম্যাচে একটি অর্ধশতকে ১২৪ রান, যেখানে গড় স্ট্রাইক রেট ১২২.৭৯।
পুরো সিরিজে এই অনবদ্য পারফরম্যান্সে সিরিজ–সেরার পুরস্কারও তাঁর হাতে। সিরিজ–সেরার পুরস্কার হাতে নেওয়ার পর তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি শেষ দুই বছর ধরে আমি একই কাজ করে যাচ্ছি। শেষ দুই ম্যাচে আমি বড় রান করতে চেয়েছি, কিন্তু পারিনি। এখানকার পরিবেশও দারুণ। এখন সামনের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি।’
ওয়ানডের আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই সংস্করণের সঙ্গেই সূর্যকুমারের প্রথম পরিচয় হয়েছিল। গত মার্চে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচেই হইচই ফেলে দিয়েছিলেন প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে। এবার শ্রীলঙ্কার বোলারদেরও নিশ্চয় ছাড় দিতে চাইবেন না!
কিছুটা সময় নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আঙিনায় এলেও শুরুতেই আলো ছড়িয়েছেন সূর্যকুমার যাদব। ৩০টি বসন্ত পার করে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে চাপানোর সুযোগ পেয়েই সেটি কী দারুণভাবেই না কাজে লাগালেন মহারাষ্ট্রের ছেলেটি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটিতে অভিষেক হওয়া সূর্যকুমার সিরিজের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন।
বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় মূল দল ইংল্যান্ড সফরে থাকায় দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে শ্রীলঙ্কায় এসেছে ভারত। আর তাতেই কপাল খুলেছে পাইপলাইনে থাকা ক্রিকেটারদের। সূর্যকুমার তাঁদেরই একজন। সিরিজের প্রথম ম্যাচে দলে সুযোগ পেয়ে খেলেছেন ২০ বলে অপরাজিত ৩১ রানের ঝোড়ো ইনিংস। নিজের প্রথম ম্যাচেই দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন সূর্যকুমার।
পরের ম্যাচেই পেয়ে যান ওয়ানডেতে নিজের প্রথম অর্ধশতক। প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও টি-টোয়েন্টি মেজাজে ব্যাট করেছেন। ৪৪ বলে ৫৩ রানের ইনিংস ভারতের তিন উইকেটের জয়ে বড় অবদান রেখেছিল। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুটিতে জিতে এক ম্যাচ হাতে রেখেই ভারতও সিরিজ নিশ্চিত করে ফেলে।
সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ভারত হারলেও সূর্যকুমার ছিলেন সূর্যের মতো উজ্জ্বল। তাঁর খেলার ধরনে কোনো পরিবর্তন নেই। এই ম্যাচেও ব্যাট চালিয়েছেন এক শ ছাড়ানো স্ট্রাইক রেটে। ৩৭ বলে করেছেন ৪০। তিন ম্যাচে একটি অর্ধশতকে ১২৪ রান, যেখানে গড় স্ট্রাইক রেট ১২২.৭৯।
পুরো সিরিজে এই অনবদ্য পারফরম্যান্সে সিরিজ–সেরার পুরস্কারও তাঁর হাতে। সিরিজ–সেরার পুরস্কার হাতে নেওয়ার পর তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি শেষ দুই বছর ধরে আমি একই কাজ করে যাচ্ছি। শেষ দুই ম্যাচে আমি বড় রান করতে চেয়েছি, কিন্তু পারিনি। এখানকার পরিবেশও দারুণ। এখন সামনের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি।’
ওয়ানডের আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই সংস্করণের সঙ্গেই সূর্যকুমারের প্রথম পরিচয় হয়েছিল। গত মার্চে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচেই হইচই ফেলে দিয়েছিলেন প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে। এবার শ্রীলঙ্কার বোলারদেরও নিশ্চয় ছাড় দিতে চাইবেন না!
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৫ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৭ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে