ক্রীড়া ডেস্ক
এবারের বিপিএলের অপেক্ষাটা অবশেষে ফুরাল। ২৬ তম ম্যাচে এসে সেঞ্চুরির দেখা পেল টুর্নামেন্টে। বিপিএলের অপূর্ণতা ঘুচালেন তাওহীদ হৃদয়। ঢাকার বিপক্ষে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে।
দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেই থেমে যাননি হৃদয়। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন তিনি। তার ১০৮ রানের অপরাজিত ইনিংসের সৌজন্যে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে কুমিল্লা। এতে টানা হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে চারবারের চ্যাম্পিয়নরা। অন্যদিকে টানা সপ্তম ম্যাচ হারল ঢাকা।
১৭৬ রানের লক্ষ তাড়া করে জয় পাওয়ার জন্য কুমিল্লার শুরুটা ভালো হওয়া দরকার ছিল। কিন্তু ২৩ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। তবে তিনে নেমে দলের হাল ধরেন হৃদয়। এক প্রান্ত আগলে রেখে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করে একাই দলকে জয় এনে দেন তিনি।
৫৭ বলে ১০৮ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন হৃদয়। বাংলাদেশি ব্যাটার ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৮ চার ও ৭ ছক্কায়। এবারের বিপিএলে প্রথম সেঞ্চুরি তাঁর। তবে ম্যাচ জয়ে তাঁকে দুর্দান্ত সহায়তা করেছেন ৩৪ রান করা ব্রুক গেস্ট। চতুর্থ উইকেটে দুজনের ৮৪ রানের জুটিতেই জয়ের ভিত পায় কুমিল্লা।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ১৭৫ রান করে ঢাকা। তবে শুরুটা তাদেরও ভালো ছিল না। দলীয় ২৩ রানে প্রথম উইকেট হারায় ঢাকা। ওপেনিংয়ে নেমে চতুরাঙ্গা ডি সিলভা ১৪ রানে আলিস ইসলামের বলে আউট হন।
তবে সাইফ হাসানের সঙ্গে পরে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন আরেক ওপেনার নাঈম শেখ। দ্বিতীয় উইকেটে দুজনে মিলে এবারের বিপিএলে সর্বোচ্চ ১১৯ রানের জুটি গড়েন। সব মিলিয়ে এবারের বিপিএলে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। শীর্ষে রয়েছে শাহাদাত হোসেন দিপু ও নাজিবউল্লাহ জাদরানের জুটি। সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে গত ১৯ জানুয়ারি চতুর্থ উইকেটে ১২১ রানের অপরাজিত জুটি গড়ে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ম্যাচ জেতান তাঁরা।
দুর্দান্ত জুটি গড়ার পথে দুজনে ফিফটিও তুলে নিয়েছেন নাঈম-সাইফ। এবারের বিপিএলে প্রথম ফিফটি করার পর ৫৭ রানে সাইফ আউট হলে তাঁদের জুটি ভেঙে যায়। তখন ঢাকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেটে ১৪২ রান। বাংলাদেশি ব্যাটারের আউটের পর এক রানের ব্যবধানে দ্রুত ২ উইকেট হারায় ঢাকা। ৬৪ রান করা নাঈমকে আউট করার পরের বলেই আন্দ্রে ম্যাকার্থিকে আউট করেন ম্যাথিউ ফোর্ড।
টানা দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে কুমিল্লাকে ফোর্ড ম্যাচে ফেরানোর চেষ্টা করলেও শেষ দিকে অ্যালেক্স রোসের ঝোড়ো ইনিংসে ঠিকই চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় ঢাকা। ২ চার ও ১ ছক্কায় ১১ বলে ২১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন রোস। কিন্তু দলের কোনো কাজে আসল না। ৩৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ফোর্ড কুমিল্লা সেরা বোলার।
এবারের বিপিএলের অপেক্ষাটা অবশেষে ফুরাল। ২৬ তম ম্যাচে এসে সেঞ্চুরির দেখা পেল টুর্নামেন্টে। বিপিএলের অপূর্ণতা ঘুচালেন তাওহীদ হৃদয়। ঢাকার বিপক্ষে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে।
দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেই থেমে যাননি হৃদয়। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন তিনি। তার ১০৮ রানের অপরাজিত ইনিংসের সৌজন্যে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে কুমিল্লা। এতে টানা হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে চারবারের চ্যাম্পিয়নরা। অন্যদিকে টানা সপ্তম ম্যাচ হারল ঢাকা।
১৭৬ রানের লক্ষ তাড়া করে জয় পাওয়ার জন্য কুমিল্লার শুরুটা ভালো হওয়া দরকার ছিল। কিন্তু ২৩ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। তবে তিনে নেমে দলের হাল ধরেন হৃদয়। এক প্রান্ত আগলে রেখে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করে একাই দলকে জয় এনে দেন তিনি।
৫৭ বলে ১০৮ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন হৃদয়। বাংলাদেশি ব্যাটার ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৮ চার ও ৭ ছক্কায়। এবারের বিপিএলে প্রথম সেঞ্চুরি তাঁর। তবে ম্যাচ জয়ে তাঁকে দুর্দান্ত সহায়তা করেছেন ৩৪ রান করা ব্রুক গেস্ট। চতুর্থ উইকেটে দুজনের ৮৪ রানের জুটিতেই জয়ের ভিত পায় কুমিল্লা।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ১৭৫ রান করে ঢাকা। তবে শুরুটা তাদেরও ভালো ছিল না। দলীয় ২৩ রানে প্রথম উইকেট হারায় ঢাকা। ওপেনিংয়ে নেমে চতুরাঙ্গা ডি সিলভা ১৪ রানে আলিস ইসলামের বলে আউট হন।
তবে সাইফ হাসানের সঙ্গে পরে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন আরেক ওপেনার নাঈম শেখ। দ্বিতীয় উইকেটে দুজনে মিলে এবারের বিপিএলে সর্বোচ্চ ১১৯ রানের জুটি গড়েন। সব মিলিয়ে এবারের বিপিএলে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। শীর্ষে রয়েছে শাহাদাত হোসেন দিপু ও নাজিবউল্লাহ জাদরানের জুটি। সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে গত ১৯ জানুয়ারি চতুর্থ উইকেটে ১২১ রানের অপরাজিত জুটি গড়ে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ম্যাচ জেতান তাঁরা।
দুর্দান্ত জুটি গড়ার পথে দুজনে ফিফটিও তুলে নিয়েছেন নাঈম-সাইফ। এবারের বিপিএলে প্রথম ফিফটি করার পর ৫৭ রানে সাইফ আউট হলে তাঁদের জুটি ভেঙে যায়। তখন ঢাকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেটে ১৪২ রান। বাংলাদেশি ব্যাটারের আউটের পর এক রানের ব্যবধানে দ্রুত ২ উইকেট হারায় ঢাকা। ৬৪ রান করা নাঈমকে আউট করার পরের বলেই আন্দ্রে ম্যাকার্থিকে আউট করেন ম্যাথিউ ফোর্ড।
টানা দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে কুমিল্লাকে ফোর্ড ম্যাচে ফেরানোর চেষ্টা করলেও শেষ দিকে অ্যালেক্স রোসের ঝোড়ো ইনিংসে ঠিকই চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় ঢাকা। ২ চার ও ১ ছক্কায় ১১ বলে ২১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন রোস। কিন্তু দলের কোনো কাজে আসল না। ৩৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ফোর্ড কুমিল্লা সেরা বোলার।
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে ২০০ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট।
১৪ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে