২০২৪ আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ অনেক রেকর্ড ভেঙেচূড়ে নতুন করে গড়েছে। রানবন্যার টুর্নামেন্টে যেভাবে দলটি রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছিল, তাতে সামাজিকমাধ্যমে দলটির পাশে ‘রানরাইজার্স হায়দরাবাদ’ তকমাও জুটে যায়। তবে চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে আজ চুপসে গেছে হায়দরাবাদ। হায়দরাবাদকে ৮ উইকেটে হারিয়ে তৃতীয় আইপিএল শিরোপা জেতে কলকাতা।
২০১২ ও ২০১৪ সালে নিজেদের ইতিহাসের প্রথম দুই আইপিএল শিরোপা জিতেছিল কলকাতা। সেই দুই শিরোপা জিততে কলকাতার রীতিমতো ঘাম ছুটে গিয়েছিল। ১০ বছর পর এবার কলকাতা আইপিএল জিতেছে হেসেখেলে। চিদম্বরমে হায়দরাবাদের দেওয়া ১১৪ রানের লক্ষ্য কলকাতা টপকে গেছে ১০.৩ ওভারে। ভেঙ্কটেশ আয়ার সিঙ্গেল নিতেই পুরো কলকাতা ডাগআউট ভেসে ওঠে তৃতীয় আইপিএল শিরোপা জয়ের আনন্দে।
তৃতীয় আইপিএল শিরোপা জয়ের লক্ষ্যে কলকাতা প্রথম ওভারে করে কোনো উইকেট না হারিয়ে করে ৫ রান। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে প্যাট কামিন্সকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মারেন সুনীল নারাইন। পরের বলে আবারও একই এলাকা দিয়ে ছক্কা মারতে যান নারাইন। টাইমিংয়ে গড়বড় হওয়া বল ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসে ধরেন শাহবাজ আহমেদ। ২ বলে ৬ রান করে ফেরেন নারাইন। কলকাতার স্কোর হয়ে যায় ১.২ ওভারে ১ উইকেটে ১১ রান।
নারাইনের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ভেঙ্কটেশ। হায়দরাবাদ কিছু বুঝে ওঠার আগেই চড়াও হয়েছেন ভেঙ্কটেশ। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে ভুবনেশ্বর কুমারকে ফাইন লেগ দিয়ে চার মারেন ভেঙ্কটেশ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুটি ছক্কা মারেন ভেঙ্কটেশ। কলকাতার বাঁহাতি ব্যাটার ছক্কা দুটি মেরেছেন বোলারের মাথার ওপর দিয়ে।
ভেঙ্কটেশ বিধ্বংসী রূপ দেখিয়েছেন পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে। ষষ্ঠ ওভারে টি নটরাজনকে তিন চার ও এক ছক্কা মারেন ভেঙ্কটেশ। নটরাজনের ওভারে কলকাতা ২০ রান নিলে পাওয়ার প্লে শেষে তাদের (কলকাতা) স্কোর হয়ে যায় ১ উইকেটে ৭২ রান। সপ্তম ও অষ্টম ওভারে কলকাতা নিয়েছে ১২ ও ৯ রান। যেখানে সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে ফাইন লেগ দিয়ে স্লগ সুইপে ছক্কা মারেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। অষ্টম ওভারে জয়দেব উনাদকাটকে পুল করে চার মারেন গুরবাজ।
পরপর দুই ওভারে বাউন্ডারি মারার ধারাবাহিকতা গুরবাজ ধরে রাখেন নবম ওভারেও। নবম ওভারের চতুর্থ বলে আফগান ব্যাটার ছক্কা মারেন শাহবাজকে। পরের বলে স্লগ সুইপ করতে যান গুরবাজ। শাহবাজের আবেদনের পর আঙুল তুলে নেন গুরবাজ। ৩২ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৩৯ রান করেন গুরবাজ। তাতে ভেঙে যায় গুরবাজ-ভেঙ্কটেশের ৪৫ বলে ৯১ রানের জুটি।
গুরবাজ ফেরার পর কলকাতার স্কোর হয়ে যায় ৮.৫ ওভারে ২ উইকেটে ১০২ রান। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা কলকাতা অধিনায়ক শ্রেয়াস আয়ার রিভার্স সুইপে চার মেরেছেন। শ্রেয়াস-ভেঙ্কটেশ মিলে ১০ বলে ১২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে কলকাতাকে শিরোপা জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। ৫৭ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ের পর কলকাতা মেতে ওঠে আনন্দ-উল্লাসে। ২৬ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৫২ রান করে অপরাজিত থাকেন ভেঙ্কটেশ।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। কলকাতার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে ১৪.১ ওভারে ৮ উইকেটে ৯০ রান হয়ে যায় হায়দরাবাদের। নবম উইকেটে কামিন্স-উনাদকাটের ২৩ রানের জুটি হায়দরাবাদকে ১০০ পেরোতে সাহায্য করেছে। ১৮.৩ ওভারে ১১২ রানে অলআউট হয়ে যায় কামিন্সের দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ২৪ রান করেন অধিনায়ক কামিন্স। কলকাতার সেরা বোলার আন্দ্রে রাসেল ১৯ রানে নেন ৩ উইকেট। বোলিং করেছেন ২.৩ ওভার। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন হারশিত রানা ও মিচেল স্টার্ক।
২০২৪ আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ অনেক রেকর্ড ভেঙেচূড়ে নতুন করে গড়েছে। রানবন্যার টুর্নামেন্টে যেভাবে দলটি রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছিল, তাতে সামাজিকমাধ্যমে দলটির পাশে ‘রানরাইজার্স হায়দরাবাদ’ তকমাও জুটে যায়। তবে চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে আজ চুপসে গেছে হায়দরাবাদ। হায়দরাবাদকে ৮ উইকেটে হারিয়ে তৃতীয় আইপিএল শিরোপা জেতে কলকাতা।
২০১২ ও ২০১৪ সালে নিজেদের ইতিহাসের প্রথম দুই আইপিএল শিরোপা জিতেছিল কলকাতা। সেই দুই শিরোপা জিততে কলকাতার রীতিমতো ঘাম ছুটে গিয়েছিল। ১০ বছর পর এবার কলকাতা আইপিএল জিতেছে হেসেখেলে। চিদম্বরমে হায়দরাবাদের দেওয়া ১১৪ রানের লক্ষ্য কলকাতা টপকে গেছে ১০.৩ ওভারে। ভেঙ্কটেশ আয়ার সিঙ্গেল নিতেই পুরো কলকাতা ডাগআউট ভেসে ওঠে তৃতীয় আইপিএল শিরোপা জয়ের আনন্দে।
তৃতীয় আইপিএল শিরোপা জয়ের লক্ষ্যে কলকাতা প্রথম ওভারে করে কোনো উইকেট না হারিয়ে করে ৫ রান। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে প্যাট কামিন্সকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মারেন সুনীল নারাইন। পরের বলে আবারও একই এলাকা দিয়ে ছক্কা মারতে যান নারাইন। টাইমিংয়ে গড়বড় হওয়া বল ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসে ধরেন শাহবাজ আহমেদ। ২ বলে ৬ রান করে ফেরেন নারাইন। কলকাতার স্কোর হয়ে যায় ১.২ ওভারে ১ উইকেটে ১১ রান।
নারাইনের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ভেঙ্কটেশ। হায়দরাবাদ কিছু বুঝে ওঠার আগেই চড়াও হয়েছেন ভেঙ্কটেশ। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে ভুবনেশ্বর কুমারকে ফাইন লেগ দিয়ে চার মারেন ভেঙ্কটেশ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুটি ছক্কা মারেন ভেঙ্কটেশ। কলকাতার বাঁহাতি ব্যাটার ছক্কা দুটি মেরেছেন বোলারের মাথার ওপর দিয়ে।
ভেঙ্কটেশ বিধ্বংসী রূপ দেখিয়েছেন পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে। ষষ্ঠ ওভারে টি নটরাজনকে তিন চার ও এক ছক্কা মারেন ভেঙ্কটেশ। নটরাজনের ওভারে কলকাতা ২০ রান নিলে পাওয়ার প্লে শেষে তাদের (কলকাতা) স্কোর হয়ে যায় ১ উইকেটে ৭২ রান। সপ্তম ও অষ্টম ওভারে কলকাতা নিয়েছে ১২ ও ৯ রান। যেখানে সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে ফাইন লেগ দিয়ে স্লগ সুইপে ছক্কা মারেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। অষ্টম ওভারে জয়দেব উনাদকাটকে পুল করে চার মারেন গুরবাজ।
পরপর দুই ওভারে বাউন্ডারি মারার ধারাবাহিকতা গুরবাজ ধরে রাখেন নবম ওভারেও। নবম ওভারের চতুর্থ বলে আফগান ব্যাটার ছক্কা মারেন শাহবাজকে। পরের বলে স্লগ সুইপ করতে যান গুরবাজ। শাহবাজের আবেদনের পর আঙুল তুলে নেন গুরবাজ। ৩২ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৩৯ রান করেন গুরবাজ। তাতে ভেঙে যায় গুরবাজ-ভেঙ্কটেশের ৪৫ বলে ৯১ রানের জুটি।
গুরবাজ ফেরার পর কলকাতার স্কোর হয়ে যায় ৮.৫ ওভারে ২ উইকেটে ১০২ রান। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা কলকাতা অধিনায়ক শ্রেয়াস আয়ার রিভার্স সুইপে চার মেরেছেন। শ্রেয়াস-ভেঙ্কটেশ মিলে ১০ বলে ১২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে কলকাতাকে শিরোপা জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। ৫৭ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ের পর কলকাতা মেতে ওঠে আনন্দ-উল্লাসে। ২৬ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৫২ রান করে অপরাজিত থাকেন ভেঙ্কটেশ।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। কলকাতার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে ১৪.১ ওভারে ৮ উইকেটে ৯০ রান হয়ে যায় হায়দরাবাদের। নবম উইকেটে কামিন্স-উনাদকাটের ২৩ রানের জুটি হায়দরাবাদকে ১০০ পেরোতে সাহায্য করেছে। ১৮.৩ ওভারে ১১২ রানে অলআউট হয়ে যায় কামিন্সের দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ২৪ রান করেন অধিনায়ক কামিন্স। কলকাতার সেরা বোলার আন্দ্রে রাসেল ১৯ রানে নেন ৩ উইকেট। বোলিং করেছেন ২.৩ ওভার। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন হারশিত রানা ও মিচেল স্টার্ক।
কালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ নাকি ওয়েস্ট ইন্ডিজ—কে উঠবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলবে, সেটা নিয়ে দোটানা ছিল বাছাইপর্বের শেষ দিন ১৯ এপ্রিল। শেষ পর্যন্ত সমীকরণের হিসেবে উঠে যায় বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের টিকিট কাটার পর আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে দলের কয়েকজন ক্রিকেটারদের।
১ ঘণ্টা আগেসকালে বৃষ্টি, বিকেলে আলোকস্বল্পতা—সব মিলিয়ে সিলেট টেস্টে তৃতীয় দিন খেলা হয়েছে ৪৩ ওভার। দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৯৪ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টেস্টে নিজেদের সর্বোচ্চ স্কোরও এরই মধ্যে হয়ে গেছে স্বাগতিকদের। এই স্কোর কোথায় গিয়ে থামবে সেটাই দেখার অপেক্ষা।
২ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে বৃষ্টির আভাস পাওয়া যাচ্ছিল। যদিও নির্বিঘ্নে শেষ হয় প্রথমার্ধ। কিন্তু বিরতির সময় শুরু হয় কালবৈশাখী। বৃষ্টি থামলেও মাঠ এখনো খেলার উপযোগী হয়নি। এক ঘণ্টার মতো বন্ধ রয়েছে আবাহনী লিমিটেড ও বসুন্ধরা কিংসের ফেডারেশন কাপ ফাইনাল।
২ ঘণ্টা আগে