ক্রীড়া ডেস্ক
মোস্তাফিজুর রহমান এলবিডব্লু হওয়ার পরই আফগানিস্তান ক্রিকেটারদের উল্লাস শুরু। প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালে ওঠার আনন্দে দিগ্বিদিক ছুটছেন আফগান ক্রিকেটাররা। মোস্তাফিজ যে রিভিউ নিয়েছেন, সেদিকে যে নাভিন উল হক-রশিদ খানদের খেয়ালই নেই। শেষ পর্যন্ত মোস্তাফিজের রিভিউ ব্যর্থ হলে আফগানরা নিশ্চিত করে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের টিকিট।
অ্যান্টিগায় গত রাতে অস্ট্রেলিয়াকে ২৪ রানে হারিয়ে ভারত নিশ্চিত করে সেমিফাইনাল। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ আফগানিস্তানের সমীকরণ ছিল যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশকে হারানো। সেই জয়টাও তো আফগানরা সহজে পায়নি। উপরন্তু বৃষ্টিও বারবার বাগড়া দিচ্ছিল। প্রথমে ২০ ওভারে বাংলাদেশের ১১৬ রানের লক্ষ্যে থাকলেও ১১.৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৮১ রানের সময় বৃষ্টি নামলে লক্ষ্যটা পরিবর্তন হয়ে যায়। ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৯ ওভারে ১১৪ রান। উইকেটে তখনো ছিলেন লিটন দাস। তবে এক পাশে তাঁকে (লিটন) দর্শক বানিয়ে বাংলাদেশের নাগালে থাকা জয় কেড়ে নেন নাভিন। ১৮তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে তাসকিন ও মোস্তাফিজকে ফিরিয়ে বাংলাদেশের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেন নাভিন। ডিএলএস মেথডে বাংলাদেশ হেরে যায় ৮ রানে।
বাংলাদেশের হার নিশ্চিত হওয়ার পরই আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয় আফগানিস্তান দলে। রহমানুল্লাহ গুরবাজের চোখে দেখা গেল জল। কারণ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ওয়ানডে বিশ্বকাপ—সব মিলিয়ে এটাই যে আফগানদের প্রথম সেমিফাইনাল। আফগানদের ইতিহাস গড়ার নায়ক নাভিন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩.৫ ওভারে ২৬ রানে ৪ উইকেট নিয়ে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান পেসার বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি। এমন দিনের স্বপ্নই তো দেখছিলাম। ভাষা হারিয়ে ফেলেছি আমি।’
সেমিফাইনাল খেলতে হলে ১২.১ ওভারে ১১৬ রান করতে হতো বাংলাদেশকে। সেই লক্ষ্যে শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছিল। ৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৬ রান হয়ে যায় বাংলাদেশের, যেখানে ৩ উইকেটের মধ্যে ২ উইকেট নিয়েছিলেন নাভিন। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে আফগান পেসার ফিরিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাকিব আল হাসানকে। নাভিন বলেন, ‘আমরা জানতাম যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিং করবে ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে। তাই বুঝতে পেরেছিলাম যেহেতু উইকেট নিচ্ছি, ম্যাচে আমরা আছি। এটা যে হাইস্কোরিং উইকেট নয়। যতক্ষণ না পর্যন্ত আমরা সহজে রান দিচ্ছি, জানতাম যে সুযোগ রয়েছে।’
মোস্তাফিজুর রহমান এলবিডব্লু হওয়ার পরই আফগানিস্তান ক্রিকেটারদের উল্লাস শুরু। প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালে ওঠার আনন্দে দিগ্বিদিক ছুটছেন আফগান ক্রিকেটাররা। মোস্তাফিজ যে রিভিউ নিয়েছেন, সেদিকে যে নাভিন উল হক-রশিদ খানদের খেয়ালই নেই। শেষ পর্যন্ত মোস্তাফিজের রিভিউ ব্যর্থ হলে আফগানরা নিশ্চিত করে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের টিকিট।
অ্যান্টিগায় গত রাতে অস্ট্রেলিয়াকে ২৪ রানে হারিয়ে ভারত নিশ্চিত করে সেমিফাইনাল। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ আফগানিস্তানের সমীকরণ ছিল যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশকে হারানো। সেই জয়টাও তো আফগানরা সহজে পায়নি। উপরন্তু বৃষ্টিও বারবার বাগড়া দিচ্ছিল। প্রথমে ২০ ওভারে বাংলাদেশের ১১৬ রানের লক্ষ্যে থাকলেও ১১.৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৮১ রানের সময় বৃষ্টি নামলে লক্ষ্যটা পরিবর্তন হয়ে যায়। ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৯ ওভারে ১১৪ রান। উইকেটে তখনো ছিলেন লিটন দাস। তবে এক পাশে তাঁকে (লিটন) দর্শক বানিয়ে বাংলাদেশের নাগালে থাকা জয় কেড়ে নেন নাভিন। ১৮তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে তাসকিন ও মোস্তাফিজকে ফিরিয়ে বাংলাদেশের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেন নাভিন। ডিএলএস মেথডে বাংলাদেশ হেরে যায় ৮ রানে।
বাংলাদেশের হার নিশ্চিত হওয়ার পরই আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয় আফগানিস্তান দলে। রহমানুল্লাহ গুরবাজের চোখে দেখা গেল জল। কারণ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ওয়ানডে বিশ্বকাপ—সব মিলিয়ে এটাই যে আফগানদের প্রথম সেমিফাইনাল। আফগানদের ইতিহাস গড়ার নায়ক নাভিন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩.৫ ওভারে ২৬ রানে ৪ উইকেট নিয়ে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান পেসার বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি। এমন দিনের স্বপ্নই তো দেখছিলাম। ভাষা হারিয়ে ফেলেছি আমি।’
সেমিফাইনাল খেলতে হলে ১২.১ ওভারে ১১৬ রান করতে হতো বাংলাদেশকে। সেই লক্ষ্যে শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছিল। ৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৬ রান হয়ে যায় বাংলাদেশের, যেখানে ৩ উইকেটের মধ্যে ২ উইকেট নিয়েছিলেন নাভিন। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে আফগান পেসার ফিরিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাকিব আল হাসানকে। নাভিন বলেন, ‘আমরা জানতাম যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিং করবে ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে। তাই বুঝতে পেরেছিলাম যেহেতু উইকেট নিচ্ছি, ম্যাচে আমরা আছি। এটা যে হাইস্কোরিং উইকেট নয়। যতক্ষণ না পর্যন্ত আমরা সহজে রান দিচ্ছি, জানতাম যে সুযোগ রয়েছে।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
২৯ মিনিট আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
২ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৩ ঘণ্টা আগে