ক্রীড়া ডেস্ক
৩৬ দিন পর শুরু হচ্ছে সবচেয়ে বড় ক্রিকেট বিশ্বকাপ। সবচেয়ে বড় বলতে হচ্ছে কারণ, ২০ দল নিয়ে যে আগে কখনো আইসিসির কোনো বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট হয়নি! সেটিই হতে যাচ্ছে জুনে, যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে। সেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর বা শুভেচ্ছাদূত হিসেবে থাকছেন ভারতের সাবেক অলরাউন্ডার যুবরাজ সিং।
প্রথমবারের মতন ক্রিকেট বিশ্বকাপ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাশাপাশি ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক মার্কিনিরা। ইতিহাস গড়তে যাওয়া এই বিশ্বকাপে ক্যারিবীয় ক্রিকেট কিংবদন্তি ক্রিস গেইল ও অলিম্পিকে আটবারের স্বর্ণ পদকজয়ী জ্যামাইকান স্প্রিন্টার উসাইন বোল্টের সঙ্গে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে থাকছেন যুবরাজ। প্রথমবার আগের দুজনকে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ঘোষণা দেয় আইসিসি। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিলেন ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সংস্করণের শিরোপাজয়ী যুবরাজ।
বিশ্বকাপ শুরুর ৩৬ দিন আগে যুবরাজকে অ্যাম্বাসেডর করার পেছনেও কারণ রয়েছে। ২০০৭ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক ওভারে ৩৬ রান নিয়েছিলেন তিনি। স্টুয়ার্ড ব্রডের করা ওভারে মেরেছিলেন টানা ৬ ছক্কা। যা টি-টোয়েন্টির ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর ও বিনোদনমূলক ইনিংস হিসেবে বিবেচিত করা হয়। মার্কিন মুলুকে বিশ্বকাপের প্রচারে বেশ কিছু ইভেন্টে অংশ নেবেন যুবরাজ। যার মধ্যে আছে ৯ জুন নিউইয়র্কের ভারত-পাকিস্তানের হাইভোল্টেজ ম্যাচও।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর হওয়া নিয়ে ৪২ বছর বয়সী যুবরাজ বলেছেন, ‘এক ওভারে ৬ ছক্কা মারাসহ আমার প্রিয় ক্রিকেটীয় স্মৃতির বেশ কিছু এসেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলে। তাই এই সংস্করণের অংশ হতে পেরে খুবই উচ্ছ্বসিত।’
যুবরাজকে অ্যাম্বাসেডর করা নিয়ে মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশনের আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার ক্লেয়ার ফারলং বলেছেন, ‘যুবরাজকে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর করতে পারা সম্মানের। তিনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সমার্থক। প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারে ছয়টি ছয় মেরে বিশ্বকাপ জিতেছেন তিনি। এটি টুর্নামেন্টের সবচেয়ে আইকনিক মুহূর্তও।’
৩৬ দিন পর শুরু হচ্ছে সবচেয়ে বড় ক্রিকেট বিশ্বকাপ। সবচেয়ে বড় বলতে হচ্ছে কারণ, ২০ দল নিয়ে যে আগে কখনো আইসিসির কোনো বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট হয়নি! সেটিই হতে যাচ্ছে জুনে, যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে। সেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর বা শুভেচ্ছাদূত হিসেবে থাকছেন ভারতের সাবেক অলরাউন্ডার যুবরাজ সিং।
প্রথমবারের মতন ক্রিকেট বিশ্বকাপ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাশাপাশি ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক মার্কিনিরা। ইতিহাস গড়তে যাওয়া এই বিশ্বকাপে ক্যারিবীয় ক্রিকেট কিংবদন্তি ক্রিস গেইল ও অলিম্পিকে আটবারের স্বর্ণ পদকজয়ী জ্যামাইকান স্প্রিন্টার উসাইন বোল্টের সঙ্গে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে থাকছেন যুবরাজ। প্রথমবার আগের দুজনকে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ঘোষণা দেয় আইসিসি। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিলেন ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সংস্করণের শিরোপাজয়ী যুবরাজ।
বিশ্বকাপ শুরুর ৩৬ দিন আগে যুবরাজকে অ্যাম্বাসেডর করার পেছনেও কারণ রয়েছে। ২০০৭ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক ওভারে ৩৬ রান নিয়েছিলেন তিনি। স্টুয়ার্ড ব্রডের করা ওভারে মেরেছিলেন টানা ৬ ছক্কা। যা টি-টোয়েন্টির ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর ও বিনোদনমূলক ইনিংস হিসেবে বিবেচিত করা হয়। মার্কিন মুলুকে বিশ্বকাপের প্রচারে বেশ কিছু ইভেন্টে অংশ নেবেন যুবরাজ। যার মধ্যে আছে ৯ জুন নিউইয়র্কের ভারত-পাকিস্তানের হাইভোল্টেজ ম্যাচও।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর হওয়া নিয়ে ৪২ বছর বয়সী যুবরাজ বলেছেন, ‘এক ওভারে ৬ ছক্কা মারাসহ আমার প্রিয় ক্রিকেটীয় স্মৃতির বেশ কিছু এসেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলে। তাই এই সংস্করণের অংশ হতে পেরে খুবই উচ্ছ্বসিত।’
যুবরাজকে অ্যাম্বাসেডর করা নিয়ে মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশনের আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার ক্লেয়ার ফারলং বলেছেন, ‘যুবরাজকে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর করতে পারা সম্মানের। তিনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সমার্থক। প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে এক ওভারে ছয়টি ছয় মেরে বিশ্বকাপ জিতেছেন তিনি। এটি টুর্নামেন্টের সবচেয়ে আইকনিক মুহূর্তও।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে