এবারের আইপিএলে বিধ্বংসী রূপে হাজির হয়েছেন অভিষেক শর্মা। কতটা বিধ্বংসী সেটা একটা পরিসংখ্যান দিলেই বুঝতে পারবেন আপনারা। টুর্নামেন্টে কমপক্ষে ৪০০ রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০৫.৬৪ স্ট্রাইকরেট তাঁর।
২০১.৮৯ স্ট্রাইকরেটে অভিষেকে পরেই আছেন টুর্নামেন্টে ভারতীয় ব্যাটারের ওপেনিংয়ের সঙ্গী ট্রাভিস হেড। দুজনের ব্যাটিং তাণ্ডবে দিশেহারা প্রতিপক্ষের বোলাররা। যার সর্বশেষ সাক্ষী লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বোলারর। তাঁদের ওপর রাজত্ব করেই সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে রেকর্ড জয় এনে দিয়েছে দুই ওপেনার। ঘরের মাঠে প্রতিপক্ষের দেওয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্যে তাড়া করতে নেমে ৬২ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয় পেয়েছে হায়দরাবাদ।
আইপিএলের ইতিহাসে (১০০ কিংবা তার চেয়ে বেশি রানের লক্ষ্য) রান তাড়া করার লক্ষ্যে নেমে সর্বোচ্চ বল হাতে রেখে জয় পাওয়ার রেকর্ড এটি। প্রথম ১০ ওভারে বিনা উইকেটে ১৬৭ রান টুর্নামেন্টের ইতিহাসে কোনো দলের সর্বোচ্চও। হায়দরাবাদকে এমন স্মরণীয় মুহূর্ত এনে দেওয়ার ম্যাচে ৩০ বলে ৮৯ রানের বিধ্বংসী ব্যাটিং করেছেন হেড। ২৯৬.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সমান ৮ চার ও ছক্কায় সাজিয়েছেন তিনি। তাঁর সঙ্গী অভিষেক খেলেছেন ২৮ বলে ৭৫ রানের ইনিংস। ২৬৭.৮৫ স্ট্রাইকরেটের অপরাজিত ইনিংসটিতে ৮ চারের বিপরীতে ৬ ছক্কা ছিল। রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামের হাজারো দর্শককে আনন্দ দেওয়া ইনিংসটি গ্যালারিতে বসে দেখার কথা ছিল অভিষেকের মা-বাবারও। কিন্তু হায়দরাবাদের ব্যাটার প্রতিপক্ষের বোলারদের কচুকাটা করতে ভুল না করলেও টিকিট কাটতে ভুল করেছেন। যার বলি হিসেবে তাঁর দুর্দান্ত ইনিংসটি মাঠে বসে দেখতে পারেননি ভারতীয় ব্যাটারের মা-বাবা।
ম্যাচ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাই ফোনে বাবা-মার কাছে ভিডিও কলে হয়তো ক্ষমাই চেয়ে নিয়েছেন অভিষেক। ম্যাচ শেষে ব্রডকাস্টার তাঁর কাছে জানতে চাইলে ভুল টিকিট কাটার বিষয়টি নিজের মুখে জানান ২৩ বছর বয়সী উদীয়মান ব্যাটার। তিনি বলেছেন, ‘ম্যাচের পর মা-বাবার সঙ্গে কথা বলছিলাম। ম্যাচটি দেখার কথা ছিল তাঁদের। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমি হায়দরাবাদের টিকিট কাটার বদলে অমৃতসারের টিকিট কাটি।’ অর্থাৎ, নিজেদের বাড়ির টিকিট কাটেন তিনি।
এবারের আইপিএলে বিধ্বংসী রূপে হাজির হয়েছেন অভিষেক শর্মা। কতটা বিধ্বংসী সেটা একটা পরিসংখ্যান দিলেই বুঝতে পারবেন আপনারা। টুর্নামেন্টে কমপক্ষে ৪০০ রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০৫.৬৪ স্ট্রাইকরেট তাঁর।
২০১.৮৯ স্ট্রাইকরেটে অভিষেকে পরেই আছেন টুর্নামেন্টে ভারতীয় ব্যাটারের ওপেনিংয়ের সঙ্গী ট্রাভিস হেড। দুজনের ব্যাটিং তাণ্ডবে দিশেহারা প্রতিপক্ষের বোলাররা। যার সর্বশেষ সাক্ষী লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বোলারর। তাঁদের ওপর রাজত্ব করেই সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে রেকর্ড জয় এনে দিয়েছে দুই ওপেনার। ঘরের মাঠে প্রতিপক্ষের দেওয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্যে তাড়া করতে নেমে ৬২ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয় পেয়েছে হায়দরাবাদ।
আইপিএলের ইতিহাসে (১০০ কিংবা তার চেয়ে বেশি রানের লক্ষ্য) রান তাড়া করার লক্ষ্যে নেমে সর্বোচ্চ বল হাতে রেখে জয় পাওয়ার রেকর্ড এটি। প্রথম ১০ ওভারে বিনা উইকেটে ১৬৭ রান টুর্নামেন্টের ইতিহাসে কোনো দলের সর্বোচ্চও। হায়দরাবাদকে এমন স্মরণীয় মুহূর্ত এনে দেওয়ার ম্যাচে ৩০ বলে ৮৯ রানের বিধ্বংসী ব্যাটিং করেছেন হেড। ২৯৬.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সমান ৮ চার ও ছক্কায় সাজিয়েছেন তিনি। তাঁর সঙ্গী অভিষেক খেলেছেন ২৮ বলে ৭৫ রানের ইনিংস। ২৬৭.৮৫ স্ট্রাইকরেটের অপরাজিত ইনিংসটিতে ৮ চারের বিপরীতে ৬ ছক্কা ছিল। রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামের হাজারো দর্শককে আনন্দ দেওয়া ইনিংসটি গ্যালারিতে বসে দেখার কথা ছিল অভিষেকের মা-বাবারও। কিন্তু হায়দরাবাদের ব্যাটার প্রতিপক্ষের বোলারদের কচুকাটা করতে ভুল না করলেও টিকিট কাটতে ভুল করেছেন। যার বলি হিসেবে তাঁর দুর্দান্ত ইনিংসটি মাঠে বসে দেখতে পারেননি ভারতীয় ব্যাটারের মা-বাবা।
ম্যাচ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাই ফোনে বাবা-মার কাছে ভিডিও কলে হয়তো ক্ষমাই চেয়ে নিয়েছেন অভিষেক। ম্যাচ শেষে ব্রডকাস্টার তাঁর কাছে জানতে চাইলে ভুল টিকিট কাটার বিষয়টি নিজের মুখে জানান ২৩ বছর বয়সী উদীয়মান ব্যাটার। তিনি বলেছেন, ‘ম্যাচের পর মা-বাবার সঙ্গে কথা বলছিলাম। ম্যাচটি দেখার কথা ছিল তাঁদের। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমি হায়দরাবাদের টিকিট কাটার বদলে অমৃতসারের টিকিট কাটি।’ অর্থাৎ, নিজেদের বাড়ির টিকিট কাটেন তিনি।
সিলেটের আকাশে আজ সকাল থেকেই কালো মেঘের ঘনঘটা। অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশ সময় নির্ধারিত সকাল ১০টায় খেলা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও খেলা শুরু করা যায়নি। মুষলধারায় সিলেটে আজ যে বৃষ্টি হচ্ছে...
১৯ মিনিট আগেইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে সরাসরি জায়গা করে নিতে শেফিল্ড ইউনাইটেডকে গতকাল জিততেই হতো। তবে হামজা চৌধুরীর দল ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে এমন সমীকরণ আসতেই মুখ থুবড়ে পড়েছে। এই ম্যাচে শেফিল্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে সরাসরি প্রিমিয়ার লিগে উঠল বার্নলি।
১ ঘণ্টা আগেক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
১৪ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১৫ ঘণ্টা আগে