ক্রীড়া ডেস্ক
যেকোনো টেস্ট ম্যাচ জেতার অন্যতম প্রধান শর্ত প্রতিপক্ষের ২০ উইকেট নেওয়া। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টেস্টে বাংলাদেশের তিন পেসার আর এক স্পিনার মিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এই কাজটা করেছেন ঠিকঠাকমতো। দেশের বাইরে পেস বোলারদের এমন সাফল্যে অধিনায়ক মুমিনুল কৃতিত্ব দিয়েছেন সাংবাদিকদেরও।
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ বরাবরই স্পিননির্ভর দল। পেস বোলররা টেস্টে খুব বেশি সুযোগ পান না। বিষয়টি একাধিকবার এসেছে গণমাধ্যমে। কিন্তু নিউজিল্যান্ড সফরের আগে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই পেসার ইবাদত হোসেন আর খালেদ আহমেদকে খেলিয়েছিল বাংলাদেশ। স্কোয়াডে থাকা তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম চোটে থাকায় পাকিস্তান সিরিজে খেলতে পারেননি।
নিউজিল্যান্ডের পেস-সহায়ক উইকেটে অবশ্য প্রথম টেস্টে বাংলাদেশ তিন পেসার খেলিয়েছে। তাসকিন-ইবাদত-শরীফুলরা আস্থার শতভাগ প্রতিদানও দিয়েছেন। অধিনায়ক মুমিনুল এর কৃতিত্ব দিয়েছেন সাংবাদিকদের, ‘এই টেস্ট জেতার জন্য আপনাদেরও (সাংবাদিকেরা) অনেক ভূমিকা আছে। আমরা যখন দেশে পেস বোলার খেলাতাম না, এ নিয়ে আপনারা অনেক বলতেন। কেন আমরা দেশে পেস বোলার না খেলিয়ে সব সময় দেশের বাইরে খেলাই? এখন তাই দেশেও পেস বোলারদের খেলানো হচ্ছে। খেলতে খেলতে তারা পরিপক্ব হয়েছে, অনেক অভিজ্ঞ হয়েছে, যেটার ফল এখন আমরা পাচ্ছি। পেস বোলাররা ভালো করছে। এ কারণে আমর মনে হয় এটার জন্য আপনাদেরও সাধুবাদ দিতে হয়।’
এই টেস্টে পেসারদের সঙ্গে একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার হিসেবে খেলেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দেশের বাইরে স্পিনারদের উইকেট পেতে যেখানে ঘাম ছোটে, সেখানে দারুণ বোলিং করেছেন মিরাজ। সংবাদ সম্মেলনে মুমিনুলের কণ্ঠে তাই তাঁকে নিয়েও প্রশংসা ঝরেছে, ‘ও এর আগে যখন দেশের বাইরে খেলেছে, এত অভিজ্ঞ ছিল না। এখন অনেক ম্যাচ খেলার পর ও অনেক অভিজ্ঞ। দেশের বাইরে কীভাবে বল করতে হয়, কোন জায়গায় বল করতে হয়। আমাদের দেশে বল ওরকম ঘোরে না। ফিল্ড সেটআপটাও গুরুত্বপূর্ণ। ফিল্ড সেটআপ আর কোন জায়গায় বোলিং করতে হবে এটা ও এখন ভালো জানে। এ কারণে ওকেও কৃতিত্ব দেওয়া উচিত।’
যেকোনো টেস্ট ম্যাচ জেতার অন্যতম প্রধান শর্ত প্রতিপক্ষের ২০ উইকেট নেওয়া। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টেস্টে বাংলাদেশের তিন পেসার আর এক স্পিনার মিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এই কাজটা করেছেন ঠিকঠাকমতো। দেশের বাইরে পেস বোলারদের এমন সাফল্যে অধিনায়ক মুমিনুল কৃতিত্ব দিয়েছেন সাংবাদিকদেরও।
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ বরাবরই স্পিননির্ভর দল। পেস বোলররা টেস্টে খুব বেশি সুযোগ পান না। বিষয়টি একাধিকবার এসেছে গণমাধ্যমে। কিন্তু নিউজিল্যান্ড সফরের আগে ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই পেসার ইবাদত হোসেন আর খালেদ আহমেদকে খেলিয়েছিল বাংলাদেশ। স্কোয়াডে থাকা তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম চোটে থাকায় পাকিস্তান সিরিজে খেলতে পারেননি।
নিউজিল্যান্ডের পেস-সহায়ক উইকেটে অবশ্য প্রথম টেস্টে বাংলাদেশ তিন পেসার খেলিয়েছে। তাসকিন-ইবাদত-শরীফুলরা আস্থার শতভাগ প্রতিদানও দিয়েছেন। অধিনায়ক মুমিনুল এর কৃতিত্ব দিয়েছেন সাংবাদিকদের, ‘এই টেস্ট জেতার জন্য আপনাদেরও (সাংবাদিকেরা) অনেক ভূমিকা আছে। আমরা যখন দেশে পেস বোলার খেলাতাম না, এ নিয়ে আপনারা অনেক বলতেন। কেন আমরা দেশে পেস বোলার না খেলিয়ে সব সময় দেশের বাইরে খেলাই? এখন তাই দেশেও পেস বোলারদের খেলানো হচ্ছে। খেলতে খেলতে তারা পরিপক্ব হয়েছে, অনেক অভিজ্ঞ হয়েছে, যেটার ফল এখন আমরা পাচ্ছি। পেস বোলাররা ভালো করছে। এ কারণে আমর মনে হয় এটার জন্য আপনাদেরও সাধুবাদ দিতে হয়।’
এই টেস্টে পেসারদের সঙ্গে একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার হিসেবে খেলেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দেশের বাইরে স্পিনারদের উইকেট পেতে যেখানে ঘাম ছোটে, সেখানে দারুণ বোলিং করেছেন মিরাজ। সংবাদ সম্মেলনে মুমিনুলের কণ্ঠে তাই তাঁকে নিয়েও প্রশংসা ঝরেছে, ‘ও এর আগে যখন দেশের বাইরে খেলেছে, এত অভিজ্ঞ ছিল না। এখন অনেক ম্যাচ খেলার পর ও অনেক অভিজ্ঞ। দেশের বাইরে কীভাবে বল করতে হয়, কোন জায়গায় বল করতে হয়। আমাদের দেশে বল ওরকম ঘোরে না। ফিল্ড সেটআপটাও গুরুত্বপূর্ণ। ফিল্ড সেটআপ আর কোন জায়গায় বোলিং করতে হবে এটা ও এখন ভালো জানে। এ কারণে ওকেও কৃতিত্ব দেওয়া উচিত।’
ওয়ানডে খেলেছেন ৮ টি, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকই হয়নি। নাম ডাকও তেমন ছিল না। সবশেষ বাংলাদেশ সিরিজই যেন আশীর্বাদ হলো আল্লাহ মোহাম্মদ গজনফারের। নুর আহমেদ-রহমানউল্লাহ গুরবাজদের পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) দল পেলেন এই রহস্য স্পিনার।
১ ঘণ্টা আগেশেন ওয়ার্ন নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন আড়াই বছর আগে। তবু লেগ স্পিন জাদুতে ব্যাটারদের যেভাবে নাচিয়ে ছেড়েছিলেন, তা অসংখ্য ক্রীড়াপ্রেমীর মনে গেঁথে আছে এখনো।
২ ঘণ্টা আগেব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারত অবশেষে দিশা খুঁজে পেল পার্থে। সিরিজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে ২৯৫ রানে হারিয়েছে ভারত। বিশাল জয়ে এশিয়ার দলটি ২০২৩-২৫ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রেও ফেরত পেয়েছে হারানো সিংহাসন।
৪ ঘণ্টা আগেটেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
৫ ঘণ্টা আগে