ক্রীড়া ডেস্ক
আইপিএলের ইতিহাসে আগে কখনো এমনটা হয়নি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে যাওয়ার আগে আইপিএলের ফাইনালে নেই কোনো ভারতীয় স্কোয়াডের খেলোয়াড়। এর আগে আইপিএলের পর পাঁচবার সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপ হয়েছে। তবে প্রতিটি টুর্নামেন্টে ভারতের বিশ্বকাপে দলে সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটার ছিলেন।
কিন্তু ষষ্ঠবারের ঘটনায় এসে দেখা গেছে, বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছেন এমন ১৫ ক্রিকেটারের কেউ নেই আইপিএলের ফাইনালে। আগামী ২৬ মে চেন্নাইয়ের ফাইনালে মুখোমুখি হবে কলকাতা নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। তবে দুই দলে সুযোগ পাওয়া কোনো ক্রিকেটারই ভারতের বিশ্বকাপ দলে জায়গা পাননি। দুই দলে মোট ৩২ জন দেশি খেলোয়াড় আছেন।
কলকাতার ভারতীয় খেলোয়াড়েরা হচ্ছেন অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার, ভেঙ্কটেশ আয়ার, রিংকু সিং, মনীশ পান্ডে, নিতিশ রানা, বৈভব অরোরা, হর্ষিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী, সুহাশ শর্মা, অঙ্কৃশ রঘুবংশী, শ্রীকর ভারত, অনুকূল রায়, রামনদীপ সিং, সাকিব হুসেইন ও চেতন সাকারিয়া।
হায়দরাবাদের ভারতীয় খেলোয়াড়েরা হচ্ছেন অভিষেক শর্মা, ভুবনেশ্বর কুমার, উমরান মালিক, টি নটরাজন, মায়াঙ্ক মার্কান্দে, জয়দেব উনাদকাট, আকাশ সিং, শাহবাজ আহমেদ, মায়াঙ্ক আগারওয়াল, রাহুল ত্রিপাঠী, ওয়াশিংটন সুন্দর, নিতিশ রেড্ডি, সানভির সিং, আনপ্রীত সিং, উপেন্দ্র সিং, জঠাবেধ সুব্রামানিয়ান ও আবদুল সামাদ।
এই ৩২ জনের মধ্যে শুধু রিংকু বিশ্বকাপের রিজার্ভ বেঞ্চে আছেন। অন্যদিকে বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়া ১৫ সদস্যের মধ্যে সর্বোচ্চ চার জন আছেন মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের। তাঁরা হচ্ছেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা, অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া, ব্যাটসম্যান সূর্যকুমার যাদব ও ফাস্ট বোলার যশপ্রীত বুমরা। তিনজন করে আছেন দিল্লি ক্যাপিটালস ও রাজস্থান রয়্যালস থেকে। দিল্লির তিন ক্রিকেটার হচ্ছেন ঋষভ পন্ত, অক্ষর প্যাটেল ও কুলদীপ যাদব। রাজস্থান থেকে আছেন সঞ্জু স্যামসন, যশস্বী জয়সওয়াল ও যুজবেন্দ্র চাহাল।
চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু থেকে আছেন দুজন করে ক্রিকেটার। বেঙ্গালুরুর বিরাট কোহলি ও মোহম্মদ সিরাজের বিপরীতে চেন্নাইয়ের আছেন রবীন্দ্র জাদেজা ও শিবম দুবে। আর ১৫ সদস্যের বাকি জন হচ্ছেন পাঞ্জাব কিংসের আর্শদীপ সিং।
আইপিএলের ইতিহাসে আগে কখনো এমনটা হয়নি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে যাওয়ার আগে আইপিএলের ফাইনালে নেই কোনো ভারতীয় স্কোয়াডের খেলোয়াড়। এর আগে আইপিএলের পর পাঁচবার সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপ হয়েছে। তবে প্রতিটি টুর্নামেন্টে ভারতের বিশ্বকাপে দলে সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটার ছিলেন।
কিন্তু ষষ্ঠবারের ঘটনায় এসে দেখা গেছে, বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছেন এমন ১৫ ক্রিকেটারের কেউ নেই আইপিএলের ফাইনালে। আগামী ২৬ মে চেন্নাইয়ের ফাইনালে মুখোমুখি হবে কলকাতা নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। তবে দুই দলে সুযোগ পাওয়া কোনো ক্রিকেটারই ভারতের বিশ্বকাপ দলে জায়গা পাননি। দুই দলে মোট ৩২ জন দেশি খেলোয়াড় আছেন।
কলকাতার ভারতীয় খেলোয়াড়েরা হচ্ছেন অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার, ভেঙ্কটেশ আয়ার, রিংকু সিং, মনীশ পান্ডে, নিতিশ রানা, বৈভব অরোরা, হর্ষিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী, সুহাশ শর্মা, অঙ্কৃশ রঘুবংশী, শ্রীকর ভারত, অনুকূল রায়, রামনদীপ সিং, সাকিব হুসেইন ও চেতন সাকারিয়া।
হায়দরাবাদের ভারতীয় খেলোয়াড়েরা হচ্ছেন অভিষেক শর্মা, ভুবনেশ্বর কুমার, উমরান মালিক, টি নটরাজন, মায়াঙ্ক মার্কান্দে, জয়দেব উনাদকাট, আকাশ সিং, শাহবাজ আহমেদ, মায়াঙ্ক আগারওয়াল, রাহুল ত্রিপাঠী, ওয়াশিংটন সুন্দর, নিতিশ রেড্ডি, সানভির সিং, আনপ্রীত সিং, উপেন্দ্র সিং, জঠাবেধ সুব্রামানিয়ান ও আবদুল সামাদ।
এই ৩২ জনের মধ্যে শুধু রিংকু বিশ্বকাপের রিজার্ভ বেঞ্চে আছেন। অন্যদিকে বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়া ১৫ সদস্যের মধ্যে সর্বোচ্চ চার জন আছেন মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের। তাঁরা হচ্ছেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা, অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া, ব্যাটসম্যান সূর্যকুমার যাদব ও ফাস্ট বোলার যশপ্রীত বুমরা। তিনজন করে আছেন দিল্লি ক্যাপিটালস ও রাজস্থান রয়্যালস থেকে। দিল্লির তিন ক্রিকেটার হচ্ছেন ঋষভ পন্ত, অক্ষর প্যাটেল ও কুলদীপ যাদব। রাজস্থান থেকে আছেন সঞ্জু স্যামসন, যশস্বী জয়সওয়াল ও যুজবেন্দ্র চাহাল।
চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু থেকে আছেন দুজন করে ক্রিকেটার। বেঙ্গালুরুর বিরাট কোহলি ও মোহম্মদ সিরাজের বিপরীতে চেন্নাইয়ের আছেন রবীন্দ্র জাদেজা ও শিবম দুবে। আর ১৫ সদস্যের বাকি জন হচ্ছেন পাঞ্জাব কিংসের আর্শদীপ সিং।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৮ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
১০ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
১২ ঘণ্টা আগে