নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ম্যাচ চলাকালীন আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ এবং অসদাচরণের দায়ে শাস্তির মুখে পড়েছেন মোহামেডান অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয় ও পেসার ইবাদত হোসেন। ঘটনাটি ঘটেছে আজ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনী ও মোহামেডান ম্যাচে। এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছেন হৃদয়। ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের পাশাপাশি ৩টি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন ইবাদত।
ম্যাচের অষ্টম ওভার চলার সময় আবাহনীর ব্যাটার মোহাম্মদ মিথুন ছিলেন স্ট্রাইক প্রান্তে। মোহামেডানের পেসার এবাদতের করা বল মিথুনের প্যাডে লাগে। সঙ্গে সঙ্গেই এলবিডব্লিউর জোরালো আবেদন জানান ফিল্ডাররা। কিন্তু অনফিল্ড আম্পায়ার তানভীর আহমেদ তা নাকচ করে দেন। সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হয়ে লেগ আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়ান মোহামেডান অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয়।
রাতে আসে শাস্তির ঘোষণা। ম্যাচ রেফারি নিয়ামুর রশিদ রাহুল বলেন, ‘এবাদতের বিরুদ্ধে দুটি ভিন্ন মাত্রার শাস্তি আরোপ করা হয়েছে। একটির জন্য তিনি পেয়েছেন লেভেল ২-এর ধারা ২.৫ ও ২.৮ অনুযায়ী শাস্তি এবং অন্যটি লেভেল ১-এর অধীনে। দুটি অপরাধে এবাদতকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে ৩টি ডিমেরিট পয়েন্টও।
অন্যদিকে অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছিল লেভেল ২-এর ২.৮ ধারা অনুযায়ী, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতি প্রকাশ্য বিরোধিতার কারণে। রেফারি বলেন, ‘হৃদয়ের জন্য প্রাথমিকভাবে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নির্ধারিত ছিল। তবে শুনানিতে তিনি শাস্তি মেনে নেন এবং জরিমানা মওকুফের আবেদন করেন। আমরা তা মঞ্জুর করেছি। অর্থ জরিমানা মওকুফ হলেও এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে।’
ম্যাচ রেফারি আরও বলেন, ‘আমি শুনেছি, হৃদয় ম্যাচ পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন। এটি বিসিবির আচরণবিধির পরিপন্থী। সে আট-দশ বছর ধরে ক্রিকেট খেলছে, এমন আচরণ তার জন্য অনভিপ্রেত। এ ধরনের মন্তব্য করলে বিসিবি তার বিরুদ্ধে আচরণবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সবকিছু নিয়ম মেনেই পরিচালনা করছি। তাঁরও উচিত নিয়ম মানা—এখানে কেউ কারও শত্রু নয়।’
ম্যাচ চলাকালীন আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ এবং অসদাচরণের দায়ে শাস্তির মুখে পড়েছেন মোহামেডান অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয় ও পেসার ইবাদত হোসেন। ঘটনাটি ঘটেছে আজ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনী ও মোহামেডান ম্যাচে। এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছেন হৃদয়। ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের পাশাপাশি ৩টি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন ইবাদত।
ম্যাচের অষ্টম ওভার চলার সময় আবাহনীর ব্যাটার মোহাম্মদ মিথুন ছিলেন স্ট্রাইক প্রান্তে। মোহামেডানের পেসার এবাদতের করা বল মিথুনের প্যাডে লাগে। সঙ্গে সঙ্গেই এলবিডব্লিউর জোরালো আবেদন জানান ফিল্ডাররা। কিন্তু অনফিল্ড আম্পায়ার তানভীর আহমেদ তা নাকচ করে দেন। সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হয়ে লেগ আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়ান মোহামেডান অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয়।
রাতে আসে শাস্তির ঘোষণা। ম্যাচ রেফারি নিয়ামুর রশিদ রাহুল বলেন, ‘এবাদতের বিরুদ্ধে দুটি ভিন্ন মাত্রার শাস্তি আরোপ করা হয়েছে। একটির জন্য তিনি পেয়েছেন লেভেল ২-এর ধারা ২.৫ ও ২.৮ অনুযায়ী শাস্তি এবং অন্যটি লেভেল ১-এর অধীনে। দুটি অপরাধে এবাদতকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে ৩টি ডিমেরিট পয়েন্টও।
অন্যদিকে অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছিল লেভেল ২-এর ২.৮ ধারা অনুযায়ী, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতি প্রকাশ্য বিরোধিতার কারণে। রেফারি বলেন, ‘হৃদয়ের জন্য প্রাথমিকভাবে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নির্ধারিত ছিল। তবে শুনানিতে তিনি শাস্তি মেনে নেন এবং জরিমানা মওকুফের আবেদন করেন। আমরা তা মঞ্জুর করেছি। অর্থ জরিমানা মওকুফ হলেও এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে।’
ম্যাচ রেফারি আরও বলেন, ‘আমি শুনেছি, হৃদয় ম্যাচ পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন। এটি বিসিবির আচরণবিধির পরিপন্থী। সে আট-দশ বছর ধরে ক্রিকেট খেলছে, এমন আচরণ তার জন্য অনভিপ্রেত। এ ধরনের মন্তব্য করলে বিসিবি তার বিরুদ্ধে আচরণবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সবকিছু নিয়ম মেনেই পরিচালনা করছি। তাঁরও উচিত নিয়ম মানা—এখানে কেউ কারও শত্রু নয়।’
কালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ নাকি ওয়েস্ট ইন্ডিজ—কে উঠবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলবে, সেটা নিয়ে দোটানা ছিল বাছাইপর্বের শেষ দিন ১৯ এপ্রিল। শেষ পর্যন্ত সমীকরণের হিসেবে উঠে যায় বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের টিকিট কাটার পর আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে দলের কয়েকজন ক্রিকেটারদের।
২ ঘণ্টা আগেসকালে বৃষ্টি, বিকেলে আলোকস্বল্পতা—সব মিলিয়ে সিলেট টেস্টে তৃতীয় দিন খেলা হয়েছে ৪৩ ওভার। দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৯৪ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টেস্টে নিজেদের সর্বোচ্চ স্কোরও এরই মধ্যে হয়ে গেছে স্বাগতিকদের। এই স্কোর কোথায় গিয়ে থামবে সেটাই দেখার অপেক্ষা।
২ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে বৃষ্টির আভাস পাওয়া যাচ্ছিল। যদিও নির্বিঘ্নে শেষ হয় প্রথমার্ধ। কিন্তু বিরতির সময় শুরু হয় কালবৈশাখী। বৃষ্টি থামলেও মাঠ এখনো খেলার উপযোগী হয়নি। এক ঘণ্টার মতো বন্ধ রয়েছে আবাহনী লিমিটেড ও বসুন্ধরা কিংসের ফেডারেশন কাপ ফাইনাল।
৩ ঘণ্টা আগে