নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
এই জয়ে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। একসময়ের ‘প্রিয়’ প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। ধবলধোলাই হওয়ার সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে সর্বোচ্চ ৩২১ রান করা, শেষ ম্যাচে ৪ ব্যাটারের ফিফটি পাওয়া, ষষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ (৮৪ *) ও জাকের আলীর (৬২ *) রেকর্ড ১৫০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি, তিন ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস—এসব মেহেদী হাসান মিরাজদের প্রাপ্তির দিক। কিন্তু প্রাপ্তির চেয়ে সিরিজ খোয়ানোর পাল্লাটাই কি বেশি নয়! তিন ম্যাচের একটিতেও সেভাবে ক্যারিবীয়দের বেকায়দায় ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টানা ১১টি ওয়ানডেতে জয়ের ধারায় ছিল যে দল, সেই প্রতিপক্ষের কাছেই টানা তিন হারে ধবলধোলাই মিরাজরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে নিজেদের সর্বোচ্চ ৩২১ রান করেও সেটিকে নিরাপদ রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। উইকেট যতই ব্যাটিং–স্বর্গ হোক না কেন, ৩২০ + রান হওয়া মানেই মনস্তাত্ত্বিক একটা চাপ তৈরি হওয়া। কিন্তু কেসি কার্টির ৯৫ আর আমির জাঙ্গুর হার না মানা ১০৪ রানের সুবাদে অনায়াসে তা টপকে গেল স্বাগতিকেরা। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ দোষ চাপিয়েছেন বোলারদের ওপর, ‘আমাদের বোলারদের জন্য দিনটি খুবই কঠিন ছিল। তবে আমাদের ব্যাটাররা ভালো করেছে। সৌম্য, জাকের ও মাহমুদউল্লাহ—সবাই ভালো ব্যাট করেছে। আমরা জুটি গড়তে পেরেছি। কিন্তু বোলিংয়ে মাঝের ওভারগুলোয় উইকেট নিতে পারিনি, আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা এখানেই।’
তিন স্পিনার নাসুম আহমেদ, মিরাজ ও রিশাদ হোসেন কার্যকর স্পিন বোলিংয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনজনেরই ইকোনমি রেট ৬ এর ওপরে।
ফ্ল্যাট উইকেটে ব্যাটিংয়ের শুরুটাও কি ভালো হয়েছিল দলের! ৯ রানে ২ উইকেট গায়েব। আগের দুই ম্যাচে ৬০ ও ৪৬ রান করা তানজিদ হাসান তামিম এদিন ০ করলেও লিটন করলেনটা কী! প্রথম দুই ম্যাচে ২ ও ৪ করার পর পরশু তিনি আউট হয়েছেন ০ রানে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের অন্যতম ব্যাটিং–নির্ভরতার এই ফর্ম নিয়ে নিশ্চয়ই স্বস্তিতে থাকার কথা নয় দলের।
এ বছর ৯টি ওয়ানডে খেলে মাত্র ৩ টিতেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ; যা একটা দলের জন্য ভালো কিছু নয়। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের কোন কোন জায়গার আরও কাজ করার আছে, তার একটা ভালো ধারণা পেয়েছে বাংলাদেশ। মিরাজ অন্তত তেমনই বলছেন, ‘এই সিরিজ থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি, কোন জায়গাগুলোয় উন্নতি করতে হবে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে আমরা সেসব নিয়ে কাজ করব এবং আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরব।’
দলের চাপের মধ্যেও অধিনায়ক মিরাজ পারফর্ম করেছেন, এটাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ কেন পেরেছে, কেন বাংলাদেশ পারেনি, তার ব্যাখ্যায় আশরাফুল বললেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে বাংলাদেশ যে মাঠে সিরিজ খেলেছে, সেন্ট কিটসের সেই ওয়ার্নার পার্কের বাউন্ডারি ছিল ছোট। স্বাগতিক হিসেবে তার পুরো সুবিধা নিয়েছে তারা। কিন্তু আমাদের ব্যাটাররা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি। পাশাপাশি বোলিং কম্বিনেশনেও সমস্যা ছিল। মাঝের ওভারে আক্রমণ ধরে রাখা যায়নি, যা তাদের ব্যাটারদের বড় ইনিংস গড়ার সুযোগ দিয়েছে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে ওয়ানডে ম্যাচ না থাকলেও প্রস্তুতির জন্য বিপিএলকে কাজে লাগানোর কথা বলছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ, ‘আমাদের দলের তিন চারজন (নিয়মিত) খেলোয়াড় ছিলেন না। তারা ফিরলে দলের ব্যাটিং কম্বিনেশন কেমন হবে...সামনে বিপিএল আছে। ম্যাচ প্রস্তুতি না হলেও পরিকল্পনাটা ভালো হবে বলে মনে করি আমি। আমাদের যে কোচ আছেন, তিনি হয়তো বিপিএলের শেষ পর্বের ম্যাচগুলো দেখবেন। আমার সাথে তেমনই কথা হয়েছে।’ তবে সিরিজের শেষ ম্যাচে ৩২১ করেও দল না জেতায় হতাশ হয়েছেন বিসিবি সভাপতি।
ব্যর্থতার বৃত্তে লিটন
২,৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের তিন ইনিংসের রান। সেন্ট কিটসে সিরিজে তাঁর চেয়ে কম রান করেছেন শুধু দুজন—নাহিদ রানা (৪) ও রিশাদ হোসেন (০)। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে উত্থান-পতন নতুন নয় লিটনের জন্য। বাদ পড়ার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় এক দশক কাটিয়ে দিলেও হতে পারেননি ধারাবাহিক। এবার তো ওয়ানডেতে গত সাত ম্যাচে দুই অঙ্কের রানও ছুঁতে পারেননি তিনি। অবশ্য ফর্মে ফেরার সুযোগ তিনি পাচ্ছেন উইন্ডিজেই। টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে নেতৃত্ব দেবেন তিনি।
ফর্মে মাহমুদউল্লাহ
ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে আরও ধার বেড়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের তিন ওয়ানডেতেই পেয়েছেন ফিফটি। ১৯৬.০০ গড় ও ৯৮.৪৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন সিরিজ সর্বোচ্চ ১৯৬ রান। তারপরও বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ থেকে থেকে বাঁচাতে পারেননি। গত চার ওয়ানডেতে ৫০ + ইনিংস—এমন দুর্দান্ত ফর্মে থাকা মাহমুদউল্লাহকেই আগামী বছর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পেতে চাইবে বাংলাদেশ। তবে তত দিনে তাঁর বয়স হয়ে যাবে ৩৯ বছর। অবশ্য চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তাঁর সুখস্মৃতি আছে। ওয়ানডেতে নিজের চার সেঞ্চুরির একটি যে এই টুর্নামেন্টেই (কার্ডিফে, ২০১৭) পেয়েছেন তিনি!
৩১ তম ওভারে ৫ উইকেটে ১৭১ থেকে বাংলাদেশের স্কোর শেষ পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৩২১ /৫! যা দেখে দেশের অনেক ক্রিকেটপ্রেমীই সক্রিয় হয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে—‘মন বলছে জিতব’। কিন্তু ২৫ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে যেভাবে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেটি দেখে অবশ্য উল্টো সবার মনে হয়েছে—টাগের্ট ৩৭০ হলেও জিতে যেত উইন্ডিজ!
এই জয়ে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। একসময়ের ‘প্রিয়’ প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। ধবলধোলাই হওয়ার সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে সর্বোচ্চ ৩২১ রান করা, শেষ ম্যাচে ৪ ব্যাটারের ফিফটি পাওয়া, ষষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ (৮৪ *) ও জাকের আলীর (৬২ *) রেকর্ড ১৫০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি, তিন ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস—এসব মেহেদী হাসান মিরাজদের প্রাপ্তির দিক। কিন্তু প্রাপ্তির চেয়ে সিরিজ খোয়ানোর পাল্লাটাই কি বেশি নয়! তিন ম্যাচের একটিতেও সেভাবে ক্যারিবীয়দের বেকায়দায় ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টানা ১১টি ওয়ানডেতে জয়ের ধারায় ছিল যে দল, সেই প্রতিপক্ষের কাছেই টানা তিন হারে ধবলধোলাই মিরাজরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে নিজেদের সর্বোচ্চ ৩২১ রান করেও সেটিকে নিরাপদ রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। উইকেট যতই ব্যাটিং–স্বর্গ হোক না কেন, ৩২০ + রান হওয়া মানেই মনস্তাত্ত্বিক একটা চাপ তৈরি হওয়া। কিন্তু কেসি কার্টির ৯৫ আর আমির জাঙ্গুর হার না মানা ১০৪ রানের সুবাদে অনায়াসে তা টপকে গেল স্বাগতিকেরা। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ দোষ চাপিয়েছেন বোলারদের ওপর, ‘আমাদের বোলারদের জন্য দিনটি খুবই কঠিন ছিল। তবে আমাদের ব্যাটাররা ভালো করেছে। সৌম্য, জাকের ও মাহমুদউল্লাহ—সবাই ভালো ব্যাট করেছে। আমরা জুটি গড়তে পেরেছি। কিন্তু বোলিংয়ে মাঝের ওভারগুলোয় উইকেট নিতে পারিনি, আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা এখানেই।’
তিন স্পিনার নাসুম আহমেদ, মিরাজ ও রিশাদ হোসেন কার্যকর স্পিন বোলিংয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনজনেরই ইকোনমি রেট ৬ এর ওপরে।
ফ্ল্যাট উইকেটে ব্যাটিংয়ের শুরুটাও কি ভালো হয়েছিল দলের! ৯ রানে ২ উইকেট গায়েব। আগের দুই ম্যাচে ৬০ ও ৪৬ রান করা তানজিদ হাসান তামিম এদিন ০ করলেও লিটন করলেনটা কী! প্রথম দুই ম্যাচে ২ ও ৪ করার পর পরশু তিনি আউট হয়েছেন ০ রানে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের অন্যতম ব্যাটিং–নির্ভরতার এই ফর্ম নিয়ে নিশ্চয়ই স্বস্তিতে থাকার কথা নয় দলের।
এ বছর ৯টি ওয়ানডে খেলে মাত্র ৩ টিতেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ; যা একটা দলের জন্য ভালো কিছু নয়। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে দলের কোন কোন জায়গার আরও কাজ করার আছে, তার একটা ভালো ধারণা পেয়েছে বাংলাদেশ। মিরাজ অন্তত তেমনই বলছেন, ‘এই সিরিজ থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি, কোন জায়গাগুলোয় উন্নতি করতে হবে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে আমরা সেসব নিয়ে কাজ করব এবং আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরব।’
দলের চাপের মধ্যেও অধিনায়ক মিরাজ পারফর্ম করেছেন, এটাকে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ কেন পেরেছে, কেন বাংলাদেশ পারেনি, তার ব্যাখ্যায় আশরাফুল বললেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে বাংলাদেশ যে মাঠে সিরিজ খেলেছে, সেন্ট কিটসের সেই ওয়ার্নার পার্কের বাউন্ডারি ছিল ছোট। স্বাগতিক হিসেবে তার পুরো সুবিধা নিয়েছে তারা। কিন্তু আমাদের ব্যাটাররা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি। পাশাপাশি বোলিং কম্বিনেশনেও সমস্যা ছিল। মাঝের ওভারে আক্রমণ ধরে রাখা যায়নি, যা তাদের ব্যাটারদের বড় ইনিংস গড়ার সুযোগ দিয়েছে।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে ওয়ানডে ম্যাচ না থাকলেও প্রস্তুতির জন্য বিপিএলকে কাজে লাগানোর কথা বলছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ, ‘আমাদের দলের তিন চারজন (নিয়মিত) খেলোয়াড় ছিলেন না। তারা ফিরলে দলের ব্যাটিং কম্বিনেশন কেমন হবে...সামনে বিপিএল আছে। ম্যাচ প্রস্তুতি না হলেও পরিকল্পনাটা ভালো হবে বলে মনে করি আমি। আমাদের যে কোচ আছেন, তিনি হয়তো বিপিএলের শেষ পর্বের ম্যাচগুলো দেখবেন। আমার সাথে তেমনই কথা হয়েছে।’ তবে সিরিজের শেষ ম্যাচে ৩২১ করেও দল না জেতায় হতাশ হয়েছেন বিসিবি সভাপতি।
ব্যর্থতার বৃত্তে লিটন
২,৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের তিন ইনিংসের রান। সেন্ট কিটসে সিরিজে তাঁর চেয়ে কম রান করেছেন শুধু দুজন—নাহিদ রানা (৪) ও রিশাদ হোসেন (০)। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে উত্থান-পতন নতুন নয় লিটনের জন্য। বাদ পড়ার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় এক দশক কাটিয়ে দিলেও হতে পারেননি ধারাবাহিক। এবার তো ওয়ানডেতে গত সাত ম্যাচে দুই অঙ্কের রানও ছুঁতে পারেননি তিনি। অবশ্য ফর্মে ফেরার সুযোগ তিনি পাচ্ছেন উইন্ডিজেই। টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে নেতৃত্ব দেবেন তিনি।
ফর্মে মাহমুদউল্লাহ
ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে আরও ধার বেড়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের তিন ওয়ানডেতেই পেয়েছেন ফিফটি। ১৯৬.০০ গড় ও ৯৮.৪৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন সিরিজ সর্বোচ্চ ১৯৬ রান। তারপরও বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ থেকে থেকে বাঁচাতে পারেননি। গত চার ওয়ানডেতে ৫০ + ইনিংস—এমন দুর্দান্ত ফর্মে থাকা মাহমুদউল্লাহকেই আগামী বছর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পেতে চাইবে বাংলাদেশ। তবে তত দিনে তাঁর বয়স হয়ে যাবে ৩৯ বছর। অবশ্য চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তাঁর সুখস্মৃতি আছে। ওয়ানডেতে নিজের চার সেঞ্চুরির একটি যে এই টুর্নামেন্টেই (কার্ডিফে, ২০১৭) পেয়েছেন তিনি!
চার ম্যাচের চারটিতে জয়—এমন শুরু কে না চায়! অনেক দিন পর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে সৌরভ ছড়াচ্ছে মোহামেডান। যদিও লিগের চার রাউন্ড শেষে নিজেদের নিয়ে অতি আত্মবিশ্বাসী হতে চায় না তারা। যেভাবে এগোচ্ছে, সেভাবেই জয়ের ধারাবাহিকতা রাখতে চায় দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি।
১৯ মিনিট আগেসবশেষ চার সিরিজের মধ্যে তিনবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান। তিনটিই হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার মাঠে। মোহাম্মদ রিজওয়ানের নেতৃত্বে এবার পাকিস্তান করল নতুন ইতিহাস। ২২ বছরের চেষ্টায় সফল হয়েছে এশিয়ার দলটি।
৩৬ মিনিট আগে২০১৬ সালের আগস্টের দিকে মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট স্থাপনে ১০ কোটি ১৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। কিন্তু আট বছরেই সেই ফ্লাডলাইটে ত্রুটি ধরা পড়েছে। আর ফ্লাডলাইটে ত্রুটির কারণে আজ শুরু হওয়া বিজয় দিবস হকি টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো দিবারাত্রিতে আয়োজন করতে পারছে না ফেডারেশন।
১ ঘণ্টা আগে২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে হাইব্রিড মডেলের সমাধান কদিন আগেই করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। এবার জানা গেল ভারতীয় ক্রিকেট দল তাদের ম্যাচগুলো খেলবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। যার মধ্যে থাকছে বাংলাদেশের ম্যাচও।
১ ঘণ্টা আগে