নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও সিলেট
কিছুদিন আগে সিলেটেই ব্যতিক্রম একটি দৃশ্য দেখা গিয়েছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে চা-বাগানে ট্রফি উন্মোচন করেছিলেন বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক। আজ সিলেটে শুরু হতে যাওয়া বাংলাদেশ-ভারত নারী দলের টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফিও উন্মোচিত হলো সিলেটের বিখ্যাত একটি জায়গায়। গতকাল বেলা ১টায় সুরমা নদীর তীরের ঐতিহাসিক আলী আমজদ ঘড়ির সামনে সিরিজের ট্রফি উন্মোচন করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতি ও হারমানপ্রীত কৌর।
মাঠে খেলা গড়ানোর আগে ঘুরেফিরেই আসছে অতীত। এমনিতেই ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে উত্তেজনার শেষ নেই। সবশেষ বাংলাদেশ সফরে যা কাণ্ড ঘটিয়েছেন ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত, সেটার রেশ রয়ে গেছে এখনো। সর্বশেষ বাংলাদেশ সফরে এসে নিষেধাজ্ঞার তিক্ত অভিজ্ঞতা এখনো ভোলার কথা নয় ভারতীয় অধিনায়কের। সেবার তিক্ত অভিজ্ঞতার সঙ্গে বাংলাদেশ দলের উন্নতিও দেখে গিয়েছিলেন হারমানপ্রীত। বাংলাদেশ আগের চেয়ে উন্নতি করেছে, এমন মন্তব্য করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামার আগে সিরিজ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে গতকাল হারমানপ্রীত বললেন, ‘এগুলো অতীতের খাতায় চলে গেছে (বিতর্ক)। এখন নতুন ভেন্যু, নতুন সিরিজ। এটার জন্য প্রস্তুত হচ্ছি, আমরা ভালো ক্রিকেট খেলতে চাই। বাংলাদেশ খুব ভালো দল, দ্রুতই তারা উন্নতি করছে। আমি জানি, তারা শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলবে। আমরাও এটার জন্য প্রস্তুত।’
এসব নিয়ে ভাবতে চান না বাংলাদেশের অধিনায়ক জ্যোতিও। তিনি বলেন, ‘যেটা বললেন, দ্বৈরথের কথা। অতীতে অনেক কিছু হয়ে গেছে। যা হওয়ার হয়েছে, ওটা নিয়ে আমরা বসে নেই। কিন্তু শুনতে ভালো লাগছে যে তারা বলছে, আমরা আগের চেয়ে অনেক পরিণত দল। এর মানে, তারা আমাদের হালকাভাবে নেয়নি অবশ্যই।’
২০২৩ সাল দারুণ কাটলেও এই বছরের প্রথম সিরিজ একেবারে ভালো যায়নি বাংলাদেশের। গত মাসে নিজেদের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার মেয়েদের কাছে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে তারা। অজিদের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে মানসিকভাবেই ভেঙে পড়ে দল। মানসিক দৃঢ়তা ফিরে পেতে সিলেটে যাওয়ার আগে ঢাকায় মনোচিকিৎসকের ক্লাসও করেছিলেন জ্যোতি-নাহিদা আক্তাররা। আর ভারত ২০ ওভারের ক্রিকেটে টানা ৬ সিরিজ অপরাজিত।
জ্যোতি মনে করেন, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য এটাই তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘ভারতের মতো দলের বিপক্ষে পাঁচটা টি-টোয়েন্টি ম্যাচ এবং দলটা (বাংলাদেশ) যে কঠিন সময় পার করে এসেছে; সেটা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে আমাদের ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে। আমাদের এটা বড় সুযোগ। সিলেটের মাঠ, এখানে আমাদের অনেক বড় অর্জন নেই হয়তো; কিন্তু ভালো ক্রিকেট খেলার কিছু স্মৃতি আছে।’
সিলেটের মাঠে যেকোনো সংস্করণে বাংলাদেশ-ভারতের প্রথম সাক্ষাৎ হচ্ছে আজ। স্বাগতিকেরা এ মাঠে খেলেছে শুধু দুটি টি-টোয়েন্টি। ২০২২ সালে এশিয়া কাপে পাকিস্তানের কাছে হেরেছিল ৯ উইকেটে আর থাইল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে জেতার ভালো স্মৃতি আছে। আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরেই সিলেটে আবার এ দুই দল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবে। দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হলেও জ্যোতি-কৌরদের আরেক লক্ষ্য বিশ্বকাপ প্রস্তুতি।
বিশ্বকাপ প্রসঙ্গে জ্যোতি বললেন, ‘এটা সুযোগ হিসেবে দেখছি। ভারত ভালো দল এবং পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে তারা এবার এসেছে। বিশ্বকাপে হয়তো তাদের এই দলটাই খেলবে। ওদের জন্য একটা ভালো প্রস্তুতির সুযোগ, আমাদের জন্যও।’ হারমানপ্রীতও ভাবছেন একইভাবে, ‘এটা আমাদের দারুণ সুযোগ। সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপের কন্ডিশনে মানিয়ে নেওয়ার সেরা সুযোগ।’
কিছুদিন আগে সিলেটেই ব্যতিক্রম একটি দৃশ্য দেখা গিয়েছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে চা-বাগানে ট্রফি উন্মোচন করেছিলেন বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক। আজ সিলেটে শুরু হতে যাওয়া বাংলাদেশ-ভারত নারী দলের টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফিও উন্মোচিত হলো সিলেটের বিখ্যাত একটি জায়গায়। গতকাল বেলা ১টায় সুরমা নদীর তীরের ঐতিহাসিক আলী আমজদ ঘড়ির সামনে সিরিজের ট্রফি উন্মোচন করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতি ও হারমানপ্রীত কৌর।
মাঠে খেলা গড়ানোর আগে ঘুরেফিরেই আসছে অতীত। এমনিতেই ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে উত্তেজনার শেষ নেই। সবশেষ বাংলাদেশ সফরে যা কাণ্ড ঘটিয়েছেন ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত, সেটার রেশ রয়ে গেছে এখনো। সর্বশেষ বাংলাদেশ সফরে এসে নিষেধাজ্ঞার তিক্ত অভিজ্ঞতা এখনো ভোলার কথা নয় ভারতীয় অধিনায়কের। সেবার তিক্ত অভিজ্ঞতার সঙ্গে বাংলাদেশ দলের উন্নতিও দেখে গিয়েছিলেন হারমানপ্রীত। বাংলাদেশ আগের চেয়ে উন্নতি করেছে, এমন মন্তব্য করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামার আগে সিরিজ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে গতকাল হারমানপ্রীত বললেন, ‘এগুলো অতীতের খাতায় চলে গেছে (বিতর্ক)। এখন নতুন ভেন্যু, নতুন সিরিজ। এটার জন্য প্রস্তুত হচ্ছি, আমরা ভালো ক্রিকেট খেলতে চাই। বাংলাদেশ খুব ভালো দল, দ্রুতই তারা উন্নতি করছে। আমি জানি, তারা শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলবে। আমরাও এটার জন্য প্রস্তুত।’
এসব নিয়ে ভাবতে চান না বাংলাদেশের অধিনায়ক জ্যোতিও। তিনি বলেন, ‘যেটা বললেন, দ্বৈরথের কথা। অতীতে অনেক কিছু হয়ে গেছে। যা হওয়ার হয়েছে, ওটা নিয়ে আমরা বসে নেই। কিন্তু শুনতে ভালো লাগছে যে তারা বলছে, আমরা আগের চেয়ে অনেক পরিণত দল। এর মানে, তারা আমাদের হালকাভাবে নেয়নি অবশ্যই।’
২০২৩ সাল দারুণ কাটলেও এই বছরের প্রথম সিরিজ একেবারে ভালো যায়নি বাংলাদেশের। গত মাসে নিজেদের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার মেয়েদের কাছে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে তারা। অজিদের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে মানসিকভাবেই ভেঙে পড়ে দল। মানসিক দৃঢ়তা ফিরে পেতে সিলেটে যাওয়ার আগে ঢাকায় মনোচিকিৎসকের ক্লাসও করেছিলেন জ্যোতি-নাহিদা আক্তাররা। আর ভারত ২০ ওভারের ক্রিকেটে টানা ৬ সিরিজ অপরাজিত।
জ্যোতি মনে করেন, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য এটাই তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘ভারতের মতো দলের বিপক্ষে পাঁচটা টি-টোয়েন্টি ম্যাচ এবং দলটা (বাংলাদেশ) যে কঠিন সময় পার করে এসেছে; সেটা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে আমাদের ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে। আমাদের এটা বড় সুযোগ। সিলেটের মাঠ, এখানে আমাদের অনেক বড় অর্জন নেই হয়তো; কিন্তু ভালো ক্রিকেট খেলার কিছু স্মৃতি আছে।’
সিলেটের মাঠে যেকোনো সংস্করণে বাংলাদেশ-ভারতের প্রথম সাক্ষাৎ হচ্ছে আজ। স্বাগতিকেরা এ মাঠে খেলেছে শুধু দুটি টি-টোয়েন্টি। ২০২২ সালে এশিয়া কাপে পাকিস্তানের কাছে হেরেছিল ৯ উইকেটে আর থাইল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে জেতার ভালো স্মৃতি আছে। আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরেই সিলেটে আবার এ দুই দল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবে। দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হলেও জ্যোতি-কৌরদের আরেক লক্ষ্য বিশ্বকাপ প্রস্তুতি।
বিশ্বকাপ প্রসঙ্গে জ্যোতি বললেন, ‘এটা সুযোগ হিসেবে দেখছি। ভারত ভালো দল এবং পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে তারা এবার এসেছে। বিশ্বকাপে হয়তো তাদের এই দলটাই খেলবে। ওদের জন্য একটা ভালো প্রস্তুতির সুযোগ, আমাদের জন্যও।’ হারমানপ্রীতও ভাবছেন একইভাবে, ‘এটা আমাদের দারুণ সুযোগ। সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপের কন্ডিশনে মানিয়ে নেওয়ার সেরা সুযোগ।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৪ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৬ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে