ক্রীড়া ডেস্ক
কক্সবাজার শেখ কামাল স্টেডিয়ামে উইকেট বৃষ্টির দিনে ম্যাচ জিতে নিল চট্টগ্রাম। আজ জাতীয় ক্রিকেট লিগের চতুর্থ রাউন্ডের তৃতীয় দিনে চট্টগ্রাম-বরিশালের ম্যাচে উইকেট পড়েছে ১৯টি। তবে একদিন হাতে রেখে ৮ উইকেটে চলতি মৌসুমে প্রথম জয় পেল চট্টগ্রাম। বরিশালের দেওয়া ৮৩ রানের লক্ষ্য ২ উইকেট হারিয়ে তাড়া করেছে তারা।
চট্টগ্রামের বাঁহাতি স্পিনার মো. আশরাফুল হাসান প্রথম ইনিংসেও নিয়েছিলেন বরিশালের ৪টি উইকেট। তারপরও স্কোরে জমা করেছিল তারা ৩১৮ রান। দারুণ জবাব দিয়েছে চট্টগ্রামও। আগের দিনের ৩ উইকেটে ২০২ রান থেকে আজ তাদের প্রথম ইনিংস থামে ৩১৩ রানে। ৫ রানের লিড পায় বরিশাল।
লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে আর থিতু হতে পারল না বরিশাল। দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদুতে আশরাফুল নাচালেন তাদের। এ বাঁহাতি স্পিনার ২২ রানে ৬ উইকেট নিয়ে বরিশালকে গুটিয়ে দেন ৭৭ রানে। আরেক স্পিনার নাইম হাসানও নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুই ইনিংস মিলিয়ে ম্যাচসেরা আশরাফুলের শিকার ১০ উইকেট। ৮৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে দ্রুত ২ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। তবে পারভেজ হোসেন ইমনের ৩০ বলে ৪৬ রানের কল্যাণে সহজ জয়ই পায় তারা।
সিলেটে আগের দিনের ৬ উইকেটে ২৫৪ রান থেকে গতকাল ব্যাটিংয়ে নেমে ৩১৫ রান থামে ঢাকার প্রথম ইনিংস। ১১ রানে পিছিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে ১৮৬ রান তুলেছে ঢাকা মহানগর। তাদের লিড এখন পর্যন্ত ১৭৫ রান। ৮২ রানে ফিরেছেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব।
রাজশাহীতে জয়ের সুবাস নিয়ে আজ শেষ দিন মাঠে নামবে রংপুর। প্রথম ইনিংসে রংপুর ও রাজশাহীর স্কোর ছিল সমান ১৮৯। দ্বিতীয় ইনিংসে রংপুর করেছে ২৬২ রান। ২৬৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ৬২ রান করেছে রাজশাহী।
কক্সবাজারে আরেক ম্যাচে খুলনার বিপক্ষে ২২৩ রানের লিড পেয়েছে সিলেট। প্রথম ইনিংসে ৪৯৬ রান করেছিল তারা। বিপরীতে আজ ২৭৩ রানে অলআউট হয়ে গেছে খুলনা। ৮৮ রানে ফিরে সেঞ্চুরির আক্ষেপে পুড়লেন এনামুল হক বিজয়।
কক্সবাজার শেখ কামাল স্টেডিয়ামে উইকেট বৃষ্টির দিনে ম্যাচ জিতে নিল চট্টগ্রাম। আজ জাতীয় ক্রিকেট লিগের চতুর্থ রাউন্ডের তৃতীয় দিনে চট্টগ্রাম-বরিশালের ম্যাচে উইকেট পড়েছে ১৯টি। তবে একদিন হাতে রেখে ৮ উইকেটে চলতি মৌসুমে প্রথম জয় পেল চট্টগ্রাম। বরিশালের দেওয়া ৮৩ রানের লক্ষ্য ২ উইকেট হারিয়ে তাড়া করেছে তারা।
চট্টগ্রামের বাঁহাতি স্পিনার মো. আশরাফুল হাসান প্রথম ইনিংসেও নিয়েছিলেন বরিশালের ৪টি উইকেট। তারপরও স্কোরে জমা করেছিল তারা ৩১৮ রান। দারুণ জবাব দিয়েছে চট্টগ্রামও। আগের দিনের ৩ উইকেটে ২০২ রান থেকে আজ তাদের প্রথম ইনিংস থামে ৩১৩ রানে। ৫ রানের লিড পায় বরিশাল।
লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে আর থিতু হতে পারল না বরিশাল। দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদুতে আশরাফুল নাচালেন তাদের। এ বাঁহাতি স্পিনার ২২ রানে ৬ উইকেট নিয়ে বরিশালকে গুটিয়ে দেন ৭৭ রানে। আরেক স্পিনার নাইম হাসানও নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুই ইনিংস মিলিয়ে ম্যাচসেরা আশরাফুলের শিকার ১০ উইকেট। ৮৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে দ্রুত ২ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। তবে পারভেজ হোসেন ইমনের ৩০ বলে ৪৬ রানের কল্যাণে সহজ জয়ই পায় তারা।
সিলেটে আগের দিনের ৬ উইকেটে ২৫৪ রান থেকে গতকাল ব্যাটিংয়ে নেমে ৩১৫ রান থামে ঢাকার প্রথম ইনিংস। ১১ রানে পিছিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে ১৮৬ রান তুলেছে ঢাকা মহানগর। তাদের লিড এখন পর্যন্ত ১৭৫ রান। ৮২ রানে ফিরেছেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব।
রাজশাহীতে জয়ের সুবাস নিয়ে আজ শেষ দিন মাঠে নামবে রংপুর। প্রথম ইনিংসে রংপুর ও রাজশাহীর স্কোর ছিল সমান ১৮৯। দ্বিতীয় ইনিংসে রংপুর করেছে ২৬২ রান। ২৬৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ৬২ রান করেছে রাজশাহী।
কক্সবাজারে আরেক ম্যাচে খুলনার বিপক্ষে ২২৩ রানের লিড পেয়েছে সিলেট। প্রথম ইনিংসে ৪৯৬ রান করেছিল তারা। বিপরীতে আজ ২৭৩ রানে অলআউট হয়ে গেছে খুলনা। ৮৮ রানে ফিরে সেঞ্চুরির আক্ষেপে পুড়লেন এনামুল হক বিজয়।
ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফিরতে পারতেন সৌম্য সরকার। আলজারি জোসেফের চতুর্থ বলটি হালকা সুইং করে বাইরেই যাচ্ছিল। কিন্তু উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সৌম্যের ড্রাইভ। ব্যাটের কানায় লেগে বল যায় স্লিপে থাকা ব্রেন্ডন কিংয়ের হাতে। কিং সেই সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি। শুরুতে জীবন পাওয়াটাও বৃথা যেতে দেননি সৌম্য। দলের প্রয়োজনে
৫ ঘণ্টা আগেওপেনার সৌম্য সরকার ও অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামলে উঠেছে বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে ১১০ রানের জুটি গড়ার পথে দুজনে পেয়েছেন ফিফটি।
৬ ঘণ্টা আগে২, ৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের রান। ব্যাটিংয়ে অধরাবাহিকতার বৃত্তে আটকে পড়া বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক আজ আবারও উইকেট দিয়েছেন বাজে শট খেলে।
৭ ঘণ্টা আগে