ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হারানোর দ্বারপ্রান্তে ছিল নিউজিল্যান্ড। তবে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের সুযোগ দেয়নি কিউইরা। ঘরের মাঠে ৪ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ২–২ ড্রয়ে শেষ করেছে তারা।
সর্বশেষ দুই ম্যাচে সিরিজ জয়ের সুযোগ পাওয়া ইংল্যান্ড চতুর্থ ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে কিউইদের ১৭৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছিল। তবে সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বলা যায় সহজেই জয় পেয়েছে স্বাগতিকেরা। ১৬ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পেয়েছে তারা। নিউজিল্যান্ডের জয়ের কাজ সহজ হয় পাওয়ারপ্লেতে ৭৩ রান তোলায়। যদিও তাদের শুরুটা ভালো ছিল না। দলীয় ২২ রানের মাথায় ৬ বলে ১৬ করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন ওপেনার ফিন অ্যালেন।
ফিন ফিরলেও পাওয়ারপ্লেতে রানের চাকা সচল রাখেন আরেক ওপেনার টিম সেইফার্ট। দ্বিতীয় উইকেটে ড্যারিল মিচেলের সঙ্গে ৫৩ রানের জুটি গড়েন তিনি। মিচেল ১৪ রানে আউট হওয়ার পর উইকেটরক্ষক ব্যাটারও দ্রুত ফেরেন ২ রানের জন্য ফিফটি না পাওয়ার আক্ষেপ নিয়ে। ৩২ বলে ৪৮ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কা ও ৬ চারের সৌজন্যে। তাঁদের বিদায়ের পর চতুর্থ উইকেটে জয়ের কাজটা করেন গ্লেন ফিলিপস ও মার্ক চাপম্যান। দুজনে মিলে ৫৮ রানের জুটি গড়েন। ২৫ বলে ৪২ রান করে ফিলিপস আউট হলে বাকি কাজটুকু রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়ে সারেন চাপম্যান। ২৫ বলে ৪০ অপরাজিত থাকেন তিনি। আর ৯ বলে ১৭ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন অলরাউন্ডার রবীন্দ্র।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ঝড় তোলেন জনি বেয়ারস্টো। তাঁর ৭৩ রানের ইনিংসে ভর করে ৮ উইকেটে ১৭৫ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। ৪১ বলে সাজানো ইনিংসে ৫ চারের বিপরীতে ছক্কা ছিল ৬টি। কিন্তু দুর্দান্ত ইনিংসটি দলের কাজে এল না। দল সিরিজ জিততে না পারলেও সিরি-সেরা হয়েছেন তিনি। ৪ ইনিংসে ১৭৫ রান করে। আর ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ৩০ রানে ৩ উইকেট নেওয়া মিচেল স্যান্টনার।
নিউজিল্যান্ডের জয়ে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের সিরিজ ভাগাভাগি করে নিতে হয় ইংল্যান্ডকে। ২–০তে এগিয়ে গিয়েও শেষ দুই ম্যাচ হেরে যাওয়ায় ২–২ ব্যবধানে সমতা মেনে নিতে হয় ইংলিশদের। সমান ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ আগামী ৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে। প্রথম ম্যাচে দুই দল মুখোমুখি হবে কার্ডিফে।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হারানোর দ্বারপ্রান্তে ছিল নিউজিল্যান্ড। তবে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের সুযোগ দেয়নি কিউইরা। ঘরের মাঠে ৪ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ২–২ ড্রয়ে শেষ করেছে তারা।
সর্বশেষ দুই ম্যাচে সিরিজ জয়ের সুযোগ পাওয়া ইংল্যান্ড চতুর্থ ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে কিউইদের ১৭৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছিল। তবে সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বলা যায় সহজেই জয় পেয়েছে স্বাগতিকেরা। ১৬ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পেয়েছে তারা। নিউজিল্যান্ডের জয়ের কাজ সহজ হয় পাওয়ারপ্লেতে ৭৩ রান তোলায়। যদিও তাদের শুরুটা ভালো ছিল না। দলীয় ২২ রানের মাথায় ৬ বলে ১৬ করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন ওপেনার ফিন অ্যালেন।
ফিন ফিরলেও পাওয়ারপ্লেতে রানের চাকা সচল রাখেন আরেক ওপেনার টিম সেইফার্ট। দ্বিতীয় উইকেটে ড্যারিল মিচেলের সঙ্গে ৫৩ রানের জুটি গড়েন তিনি। মিচেল ১৪ রানে আউট হওয়ার পর উইকেটরক্ষক ব্যাটারও দ্রুত ফেরেন ২ রানের জন্য ফিফটি না পাওয়ার আক্ষেপ নিয়ে। ৩২ বলে ৪৮ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কা ও ৬ চারের সৌজন্যে। তাঁদের বিদায়ের পর চতুর্থ উইকেটে জয়ের কাজটা করেন গ্লেন ফিলিপস ও মার্ক চাপম্যান। দুজনে মিলে ৫৮ রানের জুটি গড়েন। ২৫ বলে ৪২ রান করে ফিলিপস আউট হলে বাকি কাজটুকু রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়ে সারেন চাপম্যান। ২৫ বলে ৪০ অপরাজিত থাকেন তিনি। আর ৯ বলে ১৭ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন অলরাউন্ডার রবীন্দ্র।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ঝড় তোলেন জনি বেয়ারস্টো। তাঁর ৭৩ রানের ইনিংসে ভর করে ৮ উইকেটে ১৭৫ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। ৪১ বলে সাজানো ইনিংসে ৫ চারের বিপরীতে ছক্কা ছিল ৬টি। কিন্তু দুর্দান্ত ইনিংসটি দলের কাজে এল না। দল সিরিজ জিততে না পারলেও সিরি-সেরা হয়েছেন তিনি। ৪ ইনিংসে ১৭৫ রান করে। আর ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ৩০ রানে ৩ উইকেট নেওয়া মিচেল স্যান্টনার।
নিউজিল্যান্ডের জয়ে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের সিরিজ ভাগাভাগি করে নিতে হয় ইংল্যান্ডকে। ২–০তে এগিয়ে গিয়েও শেষ দুই ম্যাচ হেরে যাওয়ায় ২–২ ব্যবধানে সমতা মেনে নিতে হয় ইংলিশদের। সমান ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ আগামী ৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে। প্রথম ম্যাচে দুই দল মুখোমুখি হবে কার্ডিফে।
ওয়ানডে খেলেছেন ৮ টি, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকই হয়নি। নাম ডাকও তেমন ছিল না। সবশেষ বাংলাদেশ সিরিজই যেন আশীর্বাদ হলো আল্লাহ মোহাম্মদ গজনফারের। নুর আহমেদ-রহমানউল্লাহ গুরবাজদের পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) দল পেলেন এই রহস্য স্পিনার।
১ ঘণ্টা আগেশেন ওয়ার্ন নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন আড়াই বছর আগে। তবু লেগ স্পিন জাদুতে ব্যাটারদের যেভাবে নাচিয়ে ছেড়েছিলেন, তা অসংখ্য ক্রীড়াপ্রেমীর মনে গেঁথে আছে এখনো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারত অবশেষে দিশা খুঁজে পেল পার্থে। সিরিজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে ২৯৫ রানে হারিয়েছে ভারত। বিশাল জয়ে এশিয়ার দলটি ২০২৩-২৫ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রেও ফেরত পেয়েছে হারানো সিংহাসন।
৪ ঘণ্টা আগেটেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
৬ ঘণ্টা আগে