ক্রীড়া ডেস্ক
এশিয়া কাপে অপরাজিত থেকে গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে সুপার ফোরের ম্যাচ খেলতে নেমেছিল ভারত। সেই ধারায় তাদের ছন্দপতন হয়েছে পাকিস্তানের কাছে ৫ উইকেটে হারায়। ভারতের জয়ে ছন্দপতন ঘটলেও এশিয়া কাপে বিরাট কোহলির ব্যাট চলছে দুর্দান্ত। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টে নিজের ছন্দ ফিরে পেয়ে সমালোচনার জবাবও দিচ্ছেন মুখে। গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে তাঁকে নিয়ে করা সমালোচনার জবাব দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় ব্যাটার জানিয়েছেন, কঠিন সময় একজনই আমাকে ফোন দিয়েছিল। আর সে হলো মাহেন্দ্র সিং ধোনি।
দীর্ঘদিন ধরেই ছন্দহীনতায় ছিলেন কোহলি। তাঁর ব্যাটে রান না আসায় অনেক সাবেক ক্রিকেটারই তাঁকে বিশ্রাম নিতে বলেছিলেন। একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে অনেকে নানান কথাও বলেছেন। ১৯৮৩ সালে ভারতকে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক কপিল দেব তো ভারতীয় ব্যাটারকে বাদ দেওয়ার কথাও বলেছিলেন। ভারতের সাবেক অধিনায়ক এত দিন সবার সমালোচনা শুনেছে কিন্তু কোনো জবাব দেননি। হয়তো মনে মনে ঠিক করে রেখেছিলেন যেদিন ফর্মে ফিরবেন সেদিন ব্যাটের সঙ্গে মুখেও জবাব দেবেন। এশিয়া কাপে সেই সুযোগটা পেয়েছেন তিনি। গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ হেরে সংবাদ সম্মেলনে এসে সেই সুযোগটা কাজে লাগালেন।
কোহলি বলেছেন, ‘আপনারদের একটা বিষয় বলছি। যখন টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়ি তখন শুধু মাত্র একজন ব্যক্তির কাছ থেকে বার্তা পাই। যার সঙ্গে শুরুর দিকে আমি খেলেছি। সে হচ্ছে মাহেন্দ্র সিং ধোনি। অথচ, অনেকের কাছে আমার ফোন নম্বর ছিল। টেলিভিশনে অনেক ব্যক্তি পরামর্শ দিয়েছে, তাদের অনেক কিছু বলারও ছিল। কিন্তু তাদের কাছে আমার নম্বর থাকলেও কোনো একজনও বার্তা পাঠায়নি।’
টুর্নামেন্ট শুরুর একদিন আগে সামাজিক মাধ্যমে সাবেক অধিনায়ক ধোনির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে কোহলি জানিয়েছিলেন, তার ডেপুটি হয়েই ক্যারিয়ারের সেরা সময়টা কাটিয়েছিলেন তিনি। আর কাল জানালেন তাঁদের মধ্যে সম্পর্কটা কতটা গভীর। তিনি বলেছেন, ‘ফোন দেওয়ার বিষয়টা তখনই ঘটে যখন দুজনের মধ্যে সম্মান ও যোগাযোগ থাকে। এটির অর্থ হচ্ছে, উভয় পক্ষের মধ্যে নিরাপত্তা আছে। আমি তার কাছে কোনো কিছু চাই না। এমনকি সেও চায় না। আমি তার কাছে নিরাপত্তাহীনতায় ছিলাম না এবং সেও ছিল না।’
কোহলি সমালোচকদের উদ্দেশ্যে বলেন কিছু বলতে চাইলে সরাসরি যোগাযোগ করেন। বিশ্বের সামনে পরামর্শ দিয়ে কোনো লাভ নেই। তিনি বলেছেন, ‘এত কিছু বলার কারণ যদি আমাকে কারও সম্পর্কে কিছু বলতে হয় তাহলে ব্যক্তিগতভাবে আমি তার সঙ্গে যোগাযোগ করি। কিন্তু আপনি যদি বিশ্বের সামনে পরামর্শ দেন তাহলে তার কোনো মূল্য নেই। যদি আমার ও আমার উন্নতির জন্য কিছু বলার থাকে তাহলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আমি সত্যিই চাই যে আপনারা আমার ভালোর জন্য এমনটা করছেন। অনেক সততার সঙ্গে বাঁচি। তাই এসব দেখতে পারি। বলতে চাই না যে আমার কাছে এটা কোনো বিষয় নয়, তবে সত্যটা দেখতে পাচ্ছি। এ পন্থায় বাঁচি আছি।’
এশিয়া কাপে টানা দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন কোহলি। তিন ম্যাচে তিনি মোটে ১৫৪ রান করেছেন। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় পাকিস্তানের মোহাম্মদ রিজওয়ানের ১৯২ রানের পর কোহলি আছেন দুইয়ে।
এশিয়া কাপে অপরাজিত থেকে গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে সুপার ফোরের ম্যাচ খেলতে নেমেছিল ভারত। সেই ধারায় তাদের ছন্দপতন হয়েছে পাকিস্তানের কাছে ৫ উইকেটে হারায়। ভারতের জয়ে ছন্দপতন ঘটলেও এশিয়া কাপে বিরাট কোহলির ব্যাট চলছে দুর্দান্ত। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টে নিজের ছন্দ ফিরে পেয়ে সমালোচনার জবাবও দিচ্ছেন মুখে। গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে তাঁকে নিয়ে করা সমালোচনার জবাব দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় ব্যাটার জানিয়েছেন, কঠিন সময় একজনই আমাকে ফোন দিয়েছিল। আর সে হলো মাহেন্দ্র সিং ধোনি।
দীর্ঘদিন ধরেই ছন্দহীনতায় ছিলেন কোহলি। তাঁর ব্যাটে রান না আসায় অনেক সাবেক ক্রিকেটারই তাঁকে বিশ্রাম নিতে বলেছিলেন। একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে অনেকে নানান কথাও বলেছেন। ১৯৮৩ সালে ভারতকে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক কপিল দেব তো ভারতীয় ব্যাটারকে বাদ দেওয়ার কথাও বলেছিলেন। ভারতের সাবেক অধিনায়ক এত দিন সবার সমালোচনা শুনেছে কিন্তু কোনো জবাব দেননি। হয়তো মনে মনে ঠিক করে রেখেছিলেন যেদিন ফর্মে ফিরবেন সেদিন ব্যাটের সঙ্গে মুখেও জবাব দেবেন। এশিয়া কাপে সেই সুযোগটা পেয়েছেন তিনি। গতকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ হেরে সংবাদ সম্মেলনে এসে সেই সুযোগটা কাজে লাগালেন।
কোহলি বলেছেন, ‘আপনারদের একটা বিষয় বলছি। যখন টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়ি তখন শুধু মাত্র একজন ব্যক্তির কাছ থেকে বার্তা পাই। যার সঙ্গে শুরুর দিকে আমি খেলেছি। সে হচ্ছে মাহেন্দ্র সিং ধোনি। অথচ, অনেকের কাছে আমার ফোন নম্বর ছিল। টেলিভিশনে অনেক ব্যক্তি পরামর্শ দিয়েছে, তাদের অনেক কিছু বলারও ছিল। কিন্তু তাদের কাছে আমার নম্বর থাকলেও কোনো একজনও বার্তা পাঠায়নি।’
টুর্নামেন্ট শুরুর একদিন আগে সামাজিক মাধ্যমে সাবেক অধিনায়ক ধোনির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে কোহলি জানিয়েছিলেন, তার ডেপুটি হয়েই ক্যারিয়ারের সেরা সময়টা কাটিয়েছিলেন তিনি। আর কাল জানালেন তাঁদের মধ্যে সম্পর্কটা কতটা গভীর। তিনি বলেছেন, ‘ফোন দেওয়ার বিষয়টা তখনই ঘটে যখন দুজনের মধ্যে সম্মান ও যোগাযোগ থাকে। এটির অর্থ হচ্ছে, উভয় পক্ষের মধ্যে নিরাপত্তা আছে। আমি তার কাছে কোনো কিছু চাই না। এমনকি সেও চায় না। আমি তার কাছে নিরাপত্তাহীনতায় ছিলাম না এবং সেও ছিল না।’
কোহলি সমালোচকদের উদ্দেশ্যে বলেন কিছু বলতে চাইলে সরাসরি যোগাযোগ করেন। বিশ্বের সামনে পরামর্শ দিয়ে কোনো লাভ নেই। তিনি বলেছেন, ‘এত কিছু বলার কারণ যদি আমাকে কারও সম্পর্কে কিছু বলতে হয় তাহলে ব্যক্তিগতভাবে আমি তার সঙ্গে যোগাযোগ করি। কিন্তু আপনি যদি বিশ্বের সামনে পরামর্শ দেন তাহলে তার কোনো মূল্য নেই। যদি আমার ও আমার উন্নতির জন্য কিছু বলার থাকে তাহলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আমি সত্যিই চাই যে আপনারা আমার ভালোর জন্য এমনটা করছেন। অনেক সততার সঙ্গে বাঁচি। তাই এসব দেখতে পারি। বলতে চাই না যে আমার কাছে এটা কোনো বিষয় নয়, তবে সত্যটা দেখতে পাচ্ছি। এ পন্থায় বাঁচি আছি।’
এশিয়া কাপে টানা দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন কোহলি। তিন ম্যাচে তিনি মোটে ১৫৪ রান করেছেন। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় পাকিস্তানের মোহাম্মদ রিজওয়ানের ১৯২ রানের পর কোহলি আছেন দুইয়ে।
অ্যান্টিগায় বাংলাদেশের বোলাররা তো চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি। তাসকিন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজদের বোলিংয়ে একটু হলেও চাপে পড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটিং-বোলিং দুটিই একসঙ্গে ‘ক্লিক’ খুব কম সময়েই করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে হতাশ করেছেন
৩৫ মিনিট আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে ১৮১ রানে পিছিয়ে থেকেও গতকাল ৯ উইকেটে ২৬৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে দেয় বাংলাদেশ দল। তারপরই অনেক আলোচনা-সমালোচনা টিম ম্যানেজমেন্টের এই সিদ্ধান্তে। তাসকিন আহমেদ ১১ ও শরীফুল ইসলাম ছিলেন ৫ রানে অপরাজিত। অনেকেই মনে করেছেন, বাংলাদেশ শেষ উইকেটে হয়তো আরও কিছু রান যোগও করতে পারত।
১ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের দুই ক্রিকেট বোর্ডের যুদ্ধের কারণে মারাত্মক জটিলতা তৈরি হয়েছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে। স্বয়ং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) স্পষ্ট করে কিছু বলেনি এখন পর্যন্ত। ‘কোমা’য় থাকা এই টুর্নামেন্টের সমস্যা এবার দূর হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেওয়াইড-নো বলের ছড়াছড়ি। কখনো আবার বিস্ময়কর নো বল, বক্স থেকে এক-দেড় হাত বেরিয়ে গেল বোলারের পা। সেই নো বল করে ফিক্সিংয়ের গুঞ্জন উঠেছিল স্যাম্প আর্মির পেসার হজরত বিলালের বিরুদ্ধে। গতকাল দাসুন শানাকার ৩ বলে ৩০ রান দেওয়া—নতুন করে আবার ফিক্সিংয়ের আলোচনা আবুধাবি টি-টেন লিগে।
৩ ঘণ্টা আগে