ক্রীড়া ডেস্ক
‘এই সিরিজ জয়ের প্রেরণা কী? এমন জয়ের পেছনে?’—সংবাদ সম্মেলনে এসে প্রশ্ন শুনে একমুহূর্তও ভাবতে হলো না নাজমুল হোসেন শান্তকে। যে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করেছেন তাঁরা, সেখানে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলা এ আর এমন কি!
শান্তও জানালেন, সতীর্থদের আত্মবিশ্বাসের কারণে রাওয়ালপিন্ডিতে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। সেই প্রেরণার কথাটা বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন এভাবে, ‘ভিন্ন কিছু না, এমন সাফল্যের পেছনে আমি মনে করি, দেশের প্রত্যেক ক্রিকেটার নিজেকে যেভাবে তৈরি করেছে, দলের ক্রিকেটাররা কীভাবে দেশে তৈরি হয়েছে, এটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ক্রিকেটার বিশ্বাস করেছে, তারা পরাজিত করতে পারবে। সিরিজ শুরুর আগে আমি সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, এবার আমরা ইতিহাস গড়ব। আমি জানতাম, আমাদের ক্রিকেটাররা কীভাবে দেশে নিজেদের তৈরি করেছে। এ জন্যই আমি এই কথা বলেছিলাম। যাহোক, আমি খুশি।’
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এমন জয়ের আশা খুব কমই করেছিলেন। তবে নিজেদের ওপর যে বিশ্বাস ছিল শান্তদের, সেটির প্রমাণ তো পাওয়া গিয়েছিল সিরিজের প্রথম টেস্টে, ১০ উইকেটের জয়ে। আজ ৬ উইকেটে জিতলেন দ্বিতীয় টেস্টেও। এই টেস্টের প্রথম ইনিংসে টপ অর্ডারদের ব্যর্থতার পরও লিটন দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। দলের এমন পারফরম্যান্স নিয়ে শান্ত বলেছেন, ‘সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে—বিশ্বাস। প্রত্যেক ক্রিকেটার বিশ্বাস করেছে, আমরা যেকোনো সময় ফিরেত পারব। মিরাজ আটে ব্যাট করে। আমাদের ব্যাটিংয়ের গভীরতা আছে। আমরা সবাই বিশ্বাস করেছি। আমাদের কেউ উইকেটে সেট হতে পারলেই আমরা বড় সংগ্রহ করতে পারব। এই ব্যাপারটাই সবাই বিশ্বাস করে নিয়ে এগিয়েছে।’
প্রথম ইনিংসে দলের দুই সতীর্থের প্রথম ইনিংসের অসাধারণ ব্যাটিং-প্রশংসায় পঞ্চমুখ শান্ত। শুরুর ধাক্কায় নার্ভাস হয়ে পড়লেও বাংলাদেশ অধিনায়কের বিশ্বাস ছিল—ঘুরে দাঁড়াবে দল। সেটিই হয়েছে। এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তাঁর কথা, ‘২৬ রানে ৬ উইকেট হারানোর সময় আমরা সত্যি বলতে খুবই নার্ভাস হয়ে গিয়েছিলাম। তবে উইকেটে যাওয়ার সময় মিরাজ আমাকে বলেছিল, আমরা দলের জন্য যা করার করব। সত্যি তারা দুজন যা করেছে—অভিভূত। ড্রেসিংরুমের অবস্থা ভিন্ন ছিল সে সময়। আমি মিথ্যা বলব না, আমরা সত্যি পিছিয়ে ছিলাম। খুবই নার্ভাস ছিলাম। কিন্তু তাদের ১০-১৫ ওভার ধরে খেলায় আমরা ছন্দ পেয়ে যাই। তখন আমরা বিশ্বাস পেয়েছি, এই দুজন আমাদের দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাবে।’
‘এই সিরিজ জয়ের প্রেরণা কী? এমন জয়ের পেছনে?’—সংবাদ সম্মেলনে এসে প্রশ্ন শুনে একমুহূর্তও ভাবতে হলো না নাজমুল হোসেন শান্তকে। যে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করেছেন তাঁরা, সেখানে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলা এ আর এমন কি!
শান্তও জানালেন, সতীর্থদের আত্মবিশ্বাসের কারণে রাওয়ালপিন্ডিতে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। সেই প্রেরণার কথাটা বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন এভাবে, ‘ভিন্ন কিছু না, এমন সাফল্যের পেছনে আমি মনে করি, দেশের প্রত্যেক ক্রিকেটার নিজেকে যেভাবে তৈরি করেছে, দলের ক্রিকেটাররা কীভাবে দেশে তৈরি হয়েছে, এটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ক্রিকেটার বিশ্বাস করেছে, তারা পরাজিত করতে পারবে। সিরিজ শুরুর আগে আমি সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, এবার আমরা ইতিহাস গড়ব। আমি জানতাম, আমাদের ক্রিকেটাররা কীভাবে দেশে নিজেদের তৈরি করেছে। এ জন্যই আমি এই কথা বলেছিলাম। যাহোক, আমি খুশি।’
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এমন জয়ের আশা খুব কমই করেছিলেন। তবে নিজেদের ওপর যে বিশ্বাস ছিল শান্তদের, সেটির প্রমাণ তো পাওয়া গিয়েছিল সিরিজের প্রথম টেস্টে, ১০ উইকেটের জয়ে। আজ ৬ উইকেটে জিতলেন দ্বিতীয় টেস্টেও। এই টেস্টের প্রথম ইনিংসে টপ অর্ডারদের ব্যর্থতার পরও লিটন দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। দলের এমন পারফরম্যান্স নিয়ে শান্ত বলেছেন, ‘সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে—বিশ্বাস। প্রত্যেক ক্রিকেটার বিশ্বাস করেছে, আমরা যেকোনো সময় ফিরেত পারব। মিরাজ আটে ব্যাট করে। আমাদের ব্যাটিংয়ের গভীরতা আছে। আমরা সবাই বিশ্বাস করেছি। আমাদের কেউ উইকেটে সেট হতে পারলেই আমরা বড় সংগ্রহ করতে পারব। এই ব্যাপারটাই সবাই বিশ্বাস করে নিয়ে এগিয়েছে।’
প্রথম ইনিংসে দলের দুই সতীর্থের প্রথম ইনিংসের অসাধারণ ব্যাটিং-প্রশংসায় পঞ্চমুখ শান্ত। শুরুর ধাক্কায় নার্ভাস হয়ে পড়লেও বাংলাদেশ অধিনায়কের বিশ্বাস ছিল—ঘুরে দাঁড়াবে দল। সেটিই হয়েছে। এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তাঁর কথা, ‘২৬ রানে ৬ উইকেট হারানোর সময় আমরা সত্যি বলতে খুবই নার্ভাস হয়ে গিয়েছিলাম। তবে উইকেটে যাওয়ার সময় মিরাজ আমাকে বলেছিল, আমরা দলের জন্য যা করার করব। সত্যি তারা দুজন যা করেছে—অভিভূত। ড্রেসিংরুমের অবস্থা ভিন্ন ছিল সে সময়। আমি মিথ্যা বলব না, আমরা সত্যি পিছিয়ে ছিলাম। খুবই নার্ভাস ছিলাম। কিন্তু তাদের ১০-১৫ ওভার ধরে খেলায় আমরা ছন্দ পেয়ে যাই। তখন আমরা বিশ্বাস পেয়েছি, এই দুজন আমাদের দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাবে।’
বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী—চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান যা শুরু করেছে, তাতে এই কথাটা মনে পড়া স্বাভাবিক। কারণ দুই পক্ষই যার যার সিদ্ধান্তে অনড়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (আইসিসি)।
১ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি সাকিব আল হাসানের। তবে বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে ভেলকি দেখিয়েছেন তিনি। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে তাঁর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সও জেতাতে পারল না বাংলা টাইগার্সকে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি কিংবদন্তি হানিফ মোহাম্মদ মারা গেছেন ২০১৬ সালে।এবার তাঁর এক সতীর্থ মোহাম্মদ নাজির চলে গেলেন না ফেরার দেশে। মৃত্যুর সময় নাজিরের বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট
৩ ঘণ্টা আগে