নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জেমি সিডন্সকে ব্যাটিং কোচ করে নিয়ে আসার পর অনেকেই বলেছিলেন, এর মধ্য দিয়ে রাসেল ডমিঙ্গোর ক্ষমতার সুতাটা আরও কেটে দিয়েছে বিসিবি। কেননা, দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের বেশির ভাগই যে সিডন্সেরই প্রাক্তন ছাত্র। তাঁর হাত ধরেই তো আবির্ভাব তামিম ইকবাল-মুশফিকুর রহিমদের। এমন কাউকে নতুন করে কোচিং প্যানেলে যুক্ত করা মানে তো প্রধান কোচ ‘গুরুত্বহীন’ হয়ে যাওয়া।
তবে বিষয়টিকে সেভাবে দেখছেন না ডমিঙ্গো। আজ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বললেন, ‘দেখুন, সে (সিডন্স) অনেক অভিজ্ঞ এক কোচ। বিশ্বজুড়ে কোচিং করিয়েছে। এখানকার সিস্টেম সে জানে, অনেক খেলোয়াড়কে সে চেনে। হয়তো আমার চেয়েও ভালো জানে, কারণ আগেও সে এখানে ছিল। তাই তাঁকে পেয়ে ভালো লাগছে। কোচিং স্টাফে সে অনেক অভিজ্ঞতা বাড়িয়েছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’
কোচিং প্যানেলে কার কী কাজ, সেটিও ব্যাখ্যা করলেন ডমিঙ্গো, ‘জেমি ব্যাটিং কোচ। হ্যাঁ, সেটাই তাঁর কাজ। আমার কাছে টিম ডিরেক্টর আমার ও বোর্ড মেম্বারদের মধ্যে সম্পর্ক ধরে রাখে। দল নির্বাচন ও এসব নিয়ে কথা হয়। আমি তো আর বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে কথা বলব না লাইনআপ বা টসের সিদ্ধান্ত নিয়ে। তাই চাচাকে পেয়ে ভালো হলো। তিনি আমাকে চাপমুক্ত করেছেন।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর ডমিঙ্গোকে বোধ হয় সবচেয়ে বেশি সমালোচনা সইতে হয়েছে। মাঝখানে এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে ‘সরানো হচ্ছে’ এমন কথাও তো হয়েছিল। নতুন করে বিসিবিরে সঙ্গে নতুন চুক্তির বিষয়ে কতটা আত্মবিশ্বাসী, সেই প্রশ্নও গেল ডমিঙ্গোর কাছে। এ বিষয়ে ডমিঙ্গো বলেন, ‘এটা বিসিবির ব্যাপার। যদি আত্মবিশ্বাসী হতে হয়, তাহলে তো আন্তর্জাতিক দলকে কোচিং করাতে পারব না। গণমাধ্যম ও মানুষ যা বলে, আমি তাতে মেজাজ হারাতে পারি। কিন্তু এটা করা জরুরি নয়। আপনাদের কাজ এটা, আপনারা আমাকে বা খেলোয়াড়দের নিয়ে যা খুশি লিখতে পারেন। আমি সেটা খেলোয়াড়দের থেকে দূরে রাখি। আপনাদের যা খুশি আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন। আমি মেজাজ হারাব না। কিন্তু সত্যি বলতে, আপনারা যা লেখেন তা বেশির ভাগ সময় আমি বুঝতেই পারি না।’
জেমি সিডন্সকে ব্যাটিং কোচ করে নিয়ে আসার পর অনেকেই বলেছিলেন, এর মধ্য দিয়ে রাসেল ডমিঙ্গোর ক্ষমতার সুতাটা আরও কেটে দিয়েছে বিসিবি। কেননা, দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের বেশির ভাগই যে সিডন্সেরই প্রাক্তন ছাত্র। তাঁর হাত ধরেই তো আবির্ভাব তামিম ইকবাল-মুশফিকুর রহিমদের। এমন কাউকে নতুন করে কোচিং প্যানেলে যুক্ত করা মানে তো প্রধান কোচ ‘গুরুত্বহীন’ হয়ে যাওয়া।
তবে বিষয়টিকে সেভাবে দেখছেন না ডমিঙ্গো। আজ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বললেন, ‘দেখুন, সে (সিডন্স) অনেক অভিজ্ঞ এক কোচ। বিশ্বজুড়ে কোচিং করিয়েছে। এখানকার সিস্টেম সে জানে, অনেক খেলোয়াড়কে সে চেনে। হয়তো আমার চেয়েও ভালো জানে, কারণ আগেও সে এখানে ছিল। তাই তাঁকে পেয়ে ভালো লাগছে। কোচিং স্টাফে সে অনেক অভিজ্ঞতা বাড়িয়েছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’
কোচিং প্যানেলে কার কী কাজ, সেটিও ব্যাখ্যা করলেন ডমিঙ্গো, ‘জেমি ব্যাটিং কোচ। হ্যাঁ, সেটাই তাঁর কাজ। আমার কাছে টিম ডিরেক্টর আমার ও বোর্ড মেম্বারদের মধ্যে সম্পর্ক ধরে রাখে। দল নির্বাচন ও এসব নিয়ে কথা হয়। আমি তো আর বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে কথা বলব না লাইনআপ বা টসের সিদ্ধান্ত নিয়ে। তাই চাচাকে পেয়ে ভালো হলো। তিনি আমাকে চাপমুক্ত করেছেন।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর ডমিঙ্গোকে বোধ হয় সবচেয়ে বেশি সমালোচনা সইতে হয়েছে। মাঝখানে এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে ‘সরানো হচ্ছে’ এমন কথাও তো হয়েছিল। নতুন করে বিসিবিরে সঙ্গে নতুন চুক্তির বিষয়ে কতটা আত্মবিশ্বাসী, সেই প্রশ্নও গেল ডমিঙ্গোর কাছে। এ বিষয়ে ডমিঙ্গো বলেন, ‘এটা বিসিবির ব্যাপার। যদি আত্মবিশ্বাসী হতে হয়, তাহলে তো আন্তর্জাতিক দলকে কোচিং করাতে পারব না। গণমাধ্যম ও মানুষ যা বলে, আমি তাতে মেজাজ হারাতে পারি। কিন্তু এটা করা জরুরি নয়। আপনাদের কাজ এটা, আপনারা আমাকে বা খেলোয়াড়দের নিয়ে যা খুশি লিখতে পারেন। আমি সেটা খেলোয়াড়দের থেকে দূরে রাখি। আপনাদের যা খুশি আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন। আমি মেজাজ হারাব না। কিন্তু সত্যি বলতে, আপনারা যা লেখেন তা বেশির ভাগ সময় আমি বুঝতেই পারি না।’
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে ২০০ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট।
১৯ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে