ক্রীড়া ডেস্ক
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে লাহোর কালান্দার্সের জন্য হুমকি হয়ে উঠছিলেন রাইলি রুশো। উইকেটে এসে বোলারদের ওপর চড়াও হতে থাকেন তিনি। রিশাদ হোসেনকেও পড়তে হয় সেই ঝড়ের কবলে। তবে রুশোর সাজঘরের পথ দেখিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন বাংলাদেশের এই স্পিনার। তাঁর ঘূর্ণিতে চড়ে পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) লাহোরও পায় দারুণ এক জয়।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে কোয়েটা গ্লাডিয়েটর্সকে ৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে লাহোর৷ প্রথমবার একাদশে সুযোগ পেয়েই নিজের জাত চেনান রিশাদ। ৪ ওভারে ৩১ রানে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তিনি। দুটি করে শিকার শাহিন আফ্রিদি, আসিফ আফ্রিদি ও সিকান্দার রাজার।
লাহোরের দেওয়া ২২০ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে কোয়েটা। ৯ রানে হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। তবু কুশল মেন্ডিসকে নিয়ে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন রুশো।
পাওয়ার প্লে শেষে রিশাদকে বোলিংয়ে আনেন লাহোরের অধিনায়ক শাহিন আফ্রিদি। প্রথম ওভারে ৭ রান দেন রিশাদ। পরের ওভারে চতুর্থ বলে তাঁর গুগলিকে ছক্কায় পরিণত করেন রুশো। মনোবল শক্ত রেখে পরের বলে টপ স্পিন ডেলিভারি করেন রিশাদ। রুশো এবারও ব্যাট ঘুরিয়েছিলেন সজোরে। কিন্তু বল তাঁর ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে আঘাত হানে স্টাম্পে। ১৯ বলে ৪ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৪ রানে ফেরেন বাঁহাতি এই ব্যাটার।
তৃতীয় ওভারেও একটি ছক্কা হজম করে ৯ রান দেন রিশাদ। তবে শেষ ওভারে প্রথম বলেই বোল্ড করেন মোহাম্মদ আমিরকে। তৃতীয় বলে ছক্কা মারেন আবরার আহমেদ। কিন্তু রুশোর মতো ঠিক পরের বলেই বিদায় নিতে হয় তাঁকে। স্কয়ার লেগে থাকা মোহাম্মদ নাঈমকে ক্যাচ দেন তিনি৷ বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকটা এমন রঙিনভাবেই রাঙালেন রিশাদ। তাঁর প্রশংসায় শাহিন বলেন, ‘মাঝের ওভারে উইকেট নিতে পারে এমন বোলার চাচ্ছিলাম আমরা। এ কারণেই রিশাদকে একাদশে নেওয়া হয়। দুর্ভাগ্যবশত ডেভিড ভিসে চোটে পড়ে যায়৷ তাই রিশাদই ছিল আমাদের হাতে সেরা বিকল্প।’
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ২১৯ রান করে লাহোর। ৩৯ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করেন ওপেনার ফখর জামান। ম্যাচসেরাও হন তিনি। শেষ দিকে ১৯ বলে ৪ চার ও ৪ ছক্কায় ৫০ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন স্যাম বিলিংস। যা বোলারদের জন্য কাজ সহজ করে দেয়।
পিএসএলে লাহোরের পরের ম্যাচ মঙ্গলবার করাচি কিংসের বিপক্ষে।
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে লাহোর কালান্দার্সের জন্য হুমকি হয়ে উঠছিলেন রাইলি রুশো। উইকেটে এসে বোলারদের ওপর চড়াও হতে থাকেন তিনি। রিশাদ হোসেনকেও পড়তে হয় সেই ঝড়ের কবলে। তবে রুশোর সাজঘরের পথ দেখিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন বাংলাদেশের এই স্পিনার। তাঁর ঘূর্ণিতে চড়ে পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) লাহোরও পায় দারুণ এক জয়।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে কোয়েটা গ্লাডিয়েটর্সকে ৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে লাহোর৷ প্রথমবার একাদশে সুযোগ পেয়েই নিজের জাত চেনান রিশাদ। ৪ ওভারে ৩১ রানে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তিনি। দুটি করে শিকার শাহিন আফ্রিদি, আসিফ আফ্রিদি ও সিকান্দার রাজার।
লাহোরের দেওয়া ২২০ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে কোয়েটা। ৯ রানে হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। তবু কুশল মেন্ডিসকে নিয়ে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন রুশো।
পাওয়ার প্লে শেষে রিশাদকে বোলিংয়ে আনেন লাহোরের অধিনায়ক শাহিন আফ্রিদি। প্রথম ওভারে ৭ রান দেন রিশাদ। পরের ওভারে চতুর্থ বলে তাঁর গুগলিকে ছক্কায় পরিণত করেন রুশো। মনোবল শক্ত রেখে পরের বলে টপ স্পিন ডেলিভারি করেন রিশাদ। রুশো এবারও ব্যাট ঘুরিয়েছিলেন সজোরে। কিন্তু বল তাঁর ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে আঘাত হানে স্টাম্পে। ১৯ বলে ৪ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৪ রানে ফেরেন বাঁহাতি এই ব্যাটার।
তৃতীয় ওভারেও একটি ছক্কা হজম করে ৯ রান দেন রিশাদ। তবে শেষ ওভারে প্রথম বলেই বোল্ড করেন মোহাম্মদ আমিরকে। তৃতীয় বলে ছক্কা মারেন আবরার আহমেদ। কিন্তু রুশোর মতো ঠিক পরের বলেই বিদায় নিতে হয় তাঁকে। স্কয়ার লেগে থাকা মোহাম্মদ নাঈমকে ক্যাচ দেন তিনি৷ বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকটা এমন রঙিনভাবেই রাঙালেন রিশাদ। তাঁর প্রশংসায় শাহিন বলেন, ‘মাঝের ওভারে উইকেট নিতে পারে এমন বোলার চাচ্ছিলাম আমরা। এ কারণেই রিশাদকে একাদশে নেওয়া হয়। দুর্ভাগ্যবশত ডেভিড ভিসে চোটে পড়ে যায়৷ তাই রিশাদই ছিল আমাদের হাতে সেরা বিকল্প।’
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ২১৯ রান করে লাহোর। ৩৯ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করেন ওপেনার ফখর জামান। ম্যাচসেরাও হন তিনি। শেষ দিকে ১৯ বলে ৪ চার ও ৪ ছক্কায় ৫০ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন স্যাম বিলিংস। যা বোলারদের জন্য কাজ সহজ করে দেয়।
পিএসএলে লাহোরের পরের ম্যাচ মঙ্গলবার করাচি কিংসের বিপক্ষে।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
১২ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১৩ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১৩ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১৪ ঘণ্টা আগে