ক্রীড়া ডেস্ক
সীমিত ওভারের ক্রিকেটে আফগানিস্তান দারুণ ছন্দে থাকলেও ওয়ানডে বিশ্বকাপে এলে যেন জিততেই ভুলে যায়। ওয়ানডে বিশ্বকাপে তাদের কাছে জয় যেন ‘সোনার হরিণ।’ অবশেষে টানা ১৪ ম্যাচ হারার পর গতকাল দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে আফগানরা পেল বহুল অপেক্ষার এক জয়। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হারানোর এই জয়কে আফগানিস্তানের অনেক বড় অর্জন মনে করছেন মুজিব উর রহমান।
টস জিতে গতকাল ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইংল্যান্ড। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে আফগানিস্তান ৪৯.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে করে ২৮৪ রান। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ২৮৫ রান তাড়া করে জয় যে ইংল্যান্ডের জন্য অনেক অসম্ভব ছিল, ব্যাপারটা তা নয়। যেখানে ইংলিশ ব্যাটাররা ২০১৫ বিশ্বকাপের পর থেকে খুনে মেজাজে ব্যাটিং করছেন। ৩০০,৩৫০ এমনকি ৪০০ রানও ইংলিশরা স্কোরবোর্ডে জমা করছে হরহামেশাই। তাছাড়া এই অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামেই দক্ষিণ আফ্রিকা-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে দুই ইনিংস মিলে ৭৫৪ রান হয়েছিল।
সবকিছু যখন ইংলিশদের পক্ষে, তখন আফগান বোলাররা হয়তো মনে মনে বলছিলেন, ‘পিকচার আভি বাকি হ্যায়।’ নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো ইংল্যান্ডের ১০ উইকেটের মধ্যে ৮টিই নিয়েছেন স্পিনাররা। যার মধ্যে মুজিব নিয়েছেন তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে মুজিবের নিচু হয়ে যাওয়া বল ডিফেন্স করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান জো রুট। এরপর ৩৩ তম ওভারের শেষ বলে মুজিব বোল্ড করে দেন ক্রিস ওকসকে। সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা মুজিব দিয়েছেন ইংল্যান্ডের ইনিংসের ৩৫ তম ওভার বোলিংয়ে এসে। ওভারের দ্বিতীয় বলে ইংলিশদের সর্বোচ্চ ৬৬ রান করা হ্যারি ব্রুকের উইকেট তুলে নেন। এরপর ইংলিশরা গুটিয়ে যায় ২১৫ রানে। বোলিংয়ে ৫১ রানে ৩ উইকেট আর ব্যাটিংয়ে ২৮ রানের ইনিংস-অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন মুজিব। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান স্পিনার বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন দলকে বিশ্বকাপে হারানোর মুহূর্তটা খুব গৌরবের। দলের জন্য এটা অনেক বড় অর্জন। এ জন্য আমরা অনেক পরিশ্রম করেছি। আমরা এমন একটা বড় দলকে হারিয়েছি। ব্যাটার ও বোলারদের থেকে দারুণ পারফরম্যান্স ছিল।’
৪৪.১ ওভারে যখন আফগানিস্তানের ২৩৩ রানে ৭ উইকেট পড়ে যায় তখন ব্যাটিংয়ে আসেন মুজিব। ১৬ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ২৮ রানের ছোট এক ক্যামিও ইনিংস খেলেন। অষ্টম উইকেটে ইকরাম আলি খিলের সঙ্গে ২৫ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মুজিব। লোয়ার অর্ডারে এমন কার্যকরী ব্যাটিংয়েই আফগানিস্তান চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছে ইংল্যান্ডকে। শেষের দিকে এমন রান দলের জন্য বোনাস মনে করেন মুজিব, ‘এটা হচ্ছে ম্যানেজমেন্ট ও খেলোয়াড়দের ব্যাপার। তারা আমাকে আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে। ওই সময়ে ২০-২৫ রান দলের জন্য অনেক বড় কিছু। হেরাতে কয়েক দিন আগে ভূমিকম্পে যে কয়েক হাজার মানুষ মারা গেছেন, তা দের জন্য এই জয়।’
সীমিত ওভারের ক্রিকেটে আফগানিস্তান দারুণ ছন্দে থাকলেও ওয়ানডে বিশ্বকাপে এলে যেন জিততেই ভুলে যায়। ওয়ানডে বিশ্বকাপে তাদের কাছে জয় যেন ‘সোনার হরিণ।’ অবশেষে টানা ১৪ ম্যাচ হারার পর গতকাল দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে আফগানরা পেল বহুল অপেক্ষার এক জয়। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হারানোর এই জয়কে আফগানিস্তানের অনেক বড় অর্জন মনে করছেন মুজিব উর রহমান।
টস জিতে গতকাল ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইংল্যান্ড। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে আফগানিস্তান ৪৯.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে করে ২৮৪ রান। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ২৮৫ রান তাড়া করে জয় যে ইংল্যান্ডের জন্য অনেক অসম্ভব ছিল, ব্যাপারটা তা নয়। যেখানে ইংলিশ ব্যাটাররা ২০১৫ বিশ্বকাপের পর থেকে খুনে মেজাজে ব্যাটিং করছেন। ৩০০,৩৫০ এমনকি ৪০০ রানও ইংলিশরা স্কোরবোর্ডে জমা করছে হরহামেশাই। তাছাড়া এই অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামেই দক্ষিণ আফ্রিকা-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে দুই ইনিংস মিলে ৭৫৪ রান হয়েছিল।
সবকিছু যখন ইংলিশদের পক্ষে, তখন আফগান বোলাররা হয়তো মনে মনে বলছিলেন, ‘পিকচার আভি বাকি হ্যায়।’ নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো ইংল্যান্ডের ১০ উইকেটের মধ্যে ৮টিই নিয়েছেন স্পিনাররা। যার মধ্যে মুজিব নিয়েছেন তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে মুজিবের নিচু হয়ে যাওয়া বল ডিফেন্স করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান জো রুট। এরপর ৩৩ তম ওভারের শেষ বলে মুজিব বোল্ড করে দেন ক্রিস ওকসকে। সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা মুজিব দিয়েছেন ইংল্যান্ডের ইনিংসের ৩৫ তম ওভার বোলিংয়ে এসে। ওভারের দ্বিতীয় বলে ইংলিশদের সর্বোচ্চ ৬৬ রান করা হ্যারি ব্রুকের উইকেট তুলে নেন। এরপর ইংলিশরা গুটিয়ে যায় ২১৫ রানে। বোলিংয়ে ৫১ রানে ৩ উইকেট আর ব্যাটিংয়ে ২৮ রানের ইনিংস-অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন মুজিব। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান স্পিনার বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন দলকে বিশ্বকাপে হারানোর মুহূর্তটা খুব গৌরবের। দলের জন্য এটা অনেক বড় অর্জন। এ জন্য আমরা অনেক পরিশ্রম করেছি। আমরা এমন একটা বড় দলকে হারিয়েছি। ব্যাটার ও বোলারদের থেকে দারুণ পারফরম্যান্স ছিল।’
৪৪.১ ওভারে যখন আফগানিস্তানের ২৩৩ রানে ৭ উইকেট পড়ে যায় তখন ব্যাটিংয়ে আসেন মুজিব। ১৬ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ২৮ রানের ছোট এক ক্যামিও ইনিংস খেলেন। অষ্টম উইকেটে ইকরাম আলি খিলের সঙ্গে ২৫ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মুজিব। লোয়ার অর্ডারে এমন কার্যকরী ব্যাটিংয়েই আফগানিস্তান চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছে ইংল্যান্ডকে। শেষের দিকে এমন রান দলের জন্য বোনাস মনে করেন মুজিব, ‘এটা হচ্ছে ম্যানেজমেন্ট ও খেলোয়াড়দের ব্যাপার। তারা আমাকে আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে। ওই সময়ে ২০-২৫ রান দলের জন্য অনেক বড় কিছু। হেরাতে কয়েক দিন আগে ভূমিকম্পে যে কয়েক হাজার মানুষ মারা গেছেন, তা দের জন্য এই জয়।’
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে দুই শ’ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট। চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনেই বাংলাদেশ হেরেছে ইনিংস ও ২৭৩ রানে।
২৪ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে