নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তৃতীয় সেশনে ৯ ওভারের মধ্যে বাকি দুই উইকেটও হারিয়েছে বাংলাদেশ দল। নিজেদের পাতা স্পিন ফাঁদে নাকাল হয়ে ২০০ রানও করতে পারেনি তারা। ঢাকা টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১৭২ রানে থামল স্বাগতিকদের প্রথম ইনিংস।
দ্বিতীয় টেস্টের প্রশ্নপত্র একরকম ফাঁসই ছিল। ব্যাটারদের কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে স্পিনের বিপক্ষে। যদিও ফাস্ট বোলিং দিয়ে বোলিং আক্রমণ শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। তবে সেটির স্থায়িত্ব ছিল মাত্র ৫ ওভার পর্যন্ত। ‘ঘূর্ণিযুদ্ধে’ পেস বোলিং যেন বিলাসিতা। সময়ক্ষেপণ না করে ষষ্ঠ ওভার থেকেই এজাজ প্যাটেল ও মিচেল স্যান্টনারকে দিয়ে স্পিন আক্রমণ শুরু করে নিউজিল্যান্ড।
১১তম ওভারে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছেন দ্বিতীয় টেস্টে ফেরা স্যান্টনারই। কম গতির বল ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে খেলার চেষ্টা করেন ওপেনার জাকির হাসান। কিন্তু ব্যাটের কানায় লেগে ওপরে উঠে যায় বল। মিড অনে দারুণ ক্যাচ নেন কেন উইলিয়ামসন। ২৯ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙে বাংলাদেশ দলের। ২৪ বলে ৮ রান আসে জাকিরের ব্যাট থেকে।
পরের ওভারে আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে ফেরান প্যাটেল। শুরু থেকেই কিছুটা নড়বড়ে ছিলেন জয়। ১২ তম ওভারে প্যাটেলের বল ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে শর্ট লেগে টম লাথামের হাতে জমা পড়ে। ৪০ বলে ১৪ রানের ইনিংস খেলেছেন জয়।
দুই ওপেনারই ২৯ রানে ড্রেসিংরুমে ফেরেন। ২৯ থেকে ৪৭ রান; অর্থাৎ ১৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। ১৪ তম ওভারে প্যাটেলের বলে ইনসাইড-এজ হয়ে উইকেটকিপার টম ব্লান্ডেলকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মুমিনুল হক (৫)। পরের ওভারে স্যান্টনারের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত (৯)।
পঞ্চম উইকেটে বিপর্যয় সামলানোর চেষ্টা করছিলেন মুশফিকুর রহিম ও শাহাদাত হোসেন দিপু। ৫০ পেরোনো একটি জুটিও গড়েছিলেন দুজনে। কিন্তু মুশফিকের খামখেয়ালি এক আউটে আবারও বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ।
৪১ তম ওভারে জেমিসনের বলটা রক্ষণাত্মক খেলেছিলেন মুশফিক, বল অফ স্টাম্পের অনেক বাইরে চলে যাচ্ছিল। মুশফিকের (৩৫) মনে কী যে হলো, গ্লাভস দিয়ে বলটা আবার সরিয়ে দিতে গেলেন। এরপর যা হওয়ার সেটিই হলো, ক্রিকেটীয় আইনে সেটি ‘অবস্ট্রাক্টিং দ্য ফিল্ড’ আউট। একেবারেই অহেতুক, অপ্রয়োজনীয় এবং অবাক করা আউট। বাংলাদেশের ক্রিকেটে টেস্টে এমন আউট এবারই প্রথম।
এরপর ফিলিপসের শিকার হয়ে দ্রুত ফেরেন দিপুও (৩১)। দ্বিতীয় টেস্টেও প্রথম ইনিংসে ব্যর্থ হলে নুরুল হাসান সোহান। ৭ রান করে ফেরেন ফিলিপসের বলে স্যান্টনারকে ক্যাচ দিয়ে। এরপর ২০ রানে মেহেদী হাসান মিরাজকে ফেরান স্যান্টনার।
৫৮ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৯ রান তুলে দ্বিতীয় সেশন বিরতিতে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনের শুরুতেই তাইজুল ইসলামকেও ফেরান ফিলিপস। শেষ উইকেটে নাঈম হাসান ও শরীফুল ইসলাম গড়েছেন ইনিংসের চতুর্থ সর্বোচ্চ ১৮ রানের জুটি। ৬৭ তম ওভারে টিম সাউদির বলে শরীফুল (১০) আউট হলে ১৭২ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে স্যান্টনার ও ফিলিপস ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন।
তৃতীয় সেশনে ৯ ওভারের মধ্যে বাকি দুই উইকেটও হারিয়েছে বাংলাদেশ দল। নিজেদের পাতা স্পিন ফাঁদে নাকাল হয়ে ২০০ রানও করতে পারেনি তারা। ঢাকা টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১৭২ রানে থামল স্বাগতিকদের প্রথম ইনিংস।
দ্বিতীয় টেস্টের প্রশ্নপত্র একরকম ফাঁসই ছিল। ব্যাটারদের কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে স্পিনের বিপক্ষে। যদিও ফাস্ট বোলিং দিয়ে বোলিং আক্রমণ শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। তবে সেটির স্থায়িত্ব ছিল মাত্র ৫ ওভার পর্যন্ত। ‘ঘূর্ণিযুদ্ধে’ পেস বোলিং যেন বিলাসিতা। সময়ক্ষেপণ না করে ষষ্ঠ ওভার থেকেই এজাজ প্যাটেল ও মিচেল স্যান্টনারকে দিয়ে স্পিন আক্রমণ শুরু করে নিউজিল্যান্ড।
১১তম ওভারে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছেন দ্বিতীয় টেস্টে ফেরা স্যান্টনারই। কম গতির বল ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে খেলার চেষ্টা করেন ওপেনার জাকির হাসান। কিন্তু ব্যাটের কানায় লেগে ওপরে উঠে যায় বল। মিড অনে দারুণ ক্যাচ নেন কেন উইলিয়ামসন। ২৯ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙে বাংলাদেশ দলের। ২৪ বলে ৮ রান আসে জাকিরের ব্যাট থেকে।
পরের ওভারে আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে ফেরান প্যাটেল। শুরু থেকেই কিছুটা নড়বড়ে ছিলেন জয়। ১২ তম ওভারে প্যাটেলের বল ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে শর্ট লেগে টম লাথামের হাতে জমা পড়ে। ৪০ বলে ১৪ রানের ইনিংস খেলেছেন জয়।
দুই ওপেনারই ২৯ রানে ড্রেসিংরুমে ফেরেন। ২৯ থেকে ৪৭ রান; অর্থাৎ ১৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। ১৪ তম ওভারে প্যাটেলের বলে ইনসাইড-এজ হয়ে উইকেটকিপার টম ব্লান্ডেলকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মুমিনুল হক (৫)। পরের ওভারে স্যান্টনারের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত (৯)।
পঞ্চম উইকেটে বিপর্যয় সামলানোর চেষ্টা করছিলেন মুশফিকুর রহিম ও শাহাদাত হোসেন দিপু। ৫০ পেরোনো একটি জুটিও গড়েছিলেন দুজনে। কিন্তু মুশফিকের খামখেয়ালি এক আউটে আবারও বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ।
৪১ তম ওভারে জেমিসনের বলটা রক্ষণাত্মক খেলেছিলেন মুশফিক, বল অফ স্টাম্পের অনেক বাইরে চলে যাচ্ছিল। মুশফিকের (৩৫) মনে কী যে হলো, গ্লাভস দিয়ে বলটা আবার সরিয়ে দিতে গেলেন। এরপর যা হওয়ার সেটিই হলো, ক্রিকেটীয় আইনে সেটি ‘অবস্ট্রাক্টিং দ্য ফিল্ড’ আউট। একেবারেই অহেতুক, অপ্রয়োজনীয় এবং অবাক করা আউট। বাংলাদেশের ক্রিকেটে টেস্টে এমন আউট এবারই প্রথম।
এরপর ফিলিপসের শিকার হয়ে দ্রুত ফেরেন দিপুও (৩১)। দ্বিতীয় টেস্টেও প্রথম ইনিংসে ব্যর্থ হলে নুরুল হাসান সোহান। ৭ রান করে ফেরেন ফিলিপসের বলে স্যান্টনারকে ক্যাচ দিয়ে। এরপর ২০ রানে মেহেদী হাসান মিরাজকে ফেরান স্যান্টনার।
৫৮ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৯ রান তুলে দ্বিতীয় সেশন বিরতিতে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনের শুরুতেই তাইজুল ইসলামকেও ফেরান ফিলিপস। শেষ উইকেটে নাঈম হাসান ও শরীফুল ইসলাম গড়েছেন ইনিংসের চতুর্থ সর্বোচ্চ ১৮ রানের জুটি। ৬৭ তম ওভারে টিম সাউদির বলে শরীফুল (১০) আউট হলে ১৭২ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে স্যান্টনার ও ফিলিপস ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে