ক্রীড়া ডেস্ক
সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বোলারদের সমীহ করেই খেলেছে ব্যাটাররা। বিশ্বকাপে বাংলাদেশ যে তিন ম্যাচে জয় পেয়েছে, সেখানে ব্যাটারদের চেয়ে তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজ রহমানদের কৃতিত্বই বেশি। তবে বিশ্বকাপের পর ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে গিয়ে তাসকিনরা যেন একে অন্যের চেয়ে বাজে বল করার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন।
লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) খেলছেন তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাওহিদ হৃদয়। মেজর লিগ ক্রিকেটে (এমএলসি) খেলছেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এ দুই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলা বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা মোটেও সুবিধা করতে পারছেন না। অকাতরে রান বিলানোর কারণে চার ওভারের কোটা পূরণের সুযোগও যে মিলছে না বাংলাদেশি বোলারদের!
বিশ্বকাপে নিজের নামের সঙ্গে সুবিচার করতে না পারা সাকিবকে দিয়েই শুরু করা যাক। প্রথম ম্যাচে টেক্সাস সুপার কিংসের বিপক্ষে ৩ ওভারে ৩২ রান দিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। দ্বিতীয় ম্যাচে সান ফ্রান্সিসকোর বিপক্ষে দেন ২ ওভারে ২৭ রান। গতকালের ম্যাচেও ২ ওভারে ২৩ রান খরচ করে উইকেটহীন থাকার ধারাবাহিকতা বজায় রাখেন সাকিব।
বল হাতে বাজে সময় যাওয়া সাকিবের সুযোগ ছিল ব্যাটিংয়ে পুষিয়ে দেওয়ার। প্রথম ম্যাচে ১৩ বলে ১৮ রানের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ২৬ বলে ৩৫ রান করে সেটার চেষ্টা করেছেন তিনি। তবে গতকালের ম্যাচে ব্যাট হাতে ৭ বলে ৭ রান করে ফিরতে হয়েছে সাজঘরে।
ডাম্বুলায় গতকাল গল মার্বেলসের বিপক্ষে শুধু ২ ওভার বল করেন শরীফুল। ২৯ রান দিয়ে উইকেট-শূন্য থাকায় তাঁর হাতে আর বল তুলে দেওয়ার সাহস পাননি ক্যান্ডির অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। এবারের এলপিএলে নিজের প্রথম দুই ম্যাচে ২ উইকেট পেলেও পরের ম্যাচে ৩ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন শরীফুল। এখন পর্যন্ত ওভারপ্রতি ১১.৬১ রান দিয়ে স্বদেশি বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে খরুচে পেসার তিনি।
শরীফুলের জাতীয় দলের দুই সতীর্থ তাসকিন ও মোস্তাফিজও স্বাচ্ছন্দ্যে নেই। তিনজনের মধ্যে মন্দের ভালো তাসকিন কলম্বো স্ট্রাইকার্সের হয়ে ওভারপ্রতি ১০.২৭ রান খরচ করে ৩ ম্যাচে নিয়েছেন ৪ উইকেট। আহামরি ভালো বল করছেন না ডাম্বুলা সিক্সার্সের হয়ে খেলা মোস্তাফিজও। ওভারপ্রতি ১১.০৬ রান খরচ করেছেন কাটার মাস্টার। উইকেট চার ম্যাচে ৫টি।
ব্যাট হাতে হৃদয় অবশ্য একাদশেই নিয়মিত নন। প্রথম ম্যাচে ১ রানে আউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ পাননি। পরের ম্যাচগুলোতে তাঁকে ছাড়াই মাঠে নামে দল।
সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বোলারদের সমীহ করেই খেলেছে ব্যাটাররা। বিশ্বকাপে বাংলাদেশ যে তিন ম্যাচে জয় পেয়েছে, সেখানে ব্যাটারদের চেয়ে তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজ রহমানদের কৃতিত্বই বেশি। তবে বিশ্বকাপের পর ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে গিয়ে তাসকিনরা যেন একে অন্যের চেয়ে বাজে বল করার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন।
লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) খেলছেন তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাওহিদ হৃদয়। মেজর লিগ ক্রিকেটে (এমএলসি) খেলছেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এ দুই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলা বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা মোটেও সুবিধা করতে পারছেন না। অকাতরে রান বিলানোর কারণে চার ওভারের কোটা পূরণের সুযোগও যে মিলছে না বাংলাদেশি বোলারদের!
বিশ্বকাপে নিজের নামের সঙ্গে সুবিচার করতে না পারা সাকিবকে দিয়েই শুরু করা যাক। প্রথম ম্যাচে টেক্সাস সুপার কিংসের বিপক্ষে ৩ ওভারে ৩২ রান দিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। দ্বিতীয় ম্যাচে সান ফ্রান্সিসকোর বিপক্ষে দেন ২ ওভারে ২৭ রান। গতকালের ম্যাচেও ২ ওভারে ২৩ রান খরচ করে উইকেটহীন থাকার ধারাবাহিকতা বজায় রাখেন সাকিব।
বল হাতে বাজে সময় যাওয়া সাকিবের সুযোগ ছিল ব্যাটিংয়ে পুষিয়ে দেওয়ার। প্রথম ম্যাচে ১৩ বলে ১৮ রানের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ২৬ বলে ৩৫ রান করে সেটার চেষ্টা করেছেন তিনি। তবে গতকালের ম্যাচে ব্যাট হাতে ৭ বলে ৭ রান করে ফিরতে হয়েছে সাজঘরে।
ডাম্বুলায় গতকাল গল মার্বেলসের বিপক্ষে শুধু ২ ওভার বল করেন শরীফুল। ২৯ রান দিয়ে উইকেট-শূন্য থাকায় তাঁর হাতে আর বল তুলে দেওয়ার সাহস পাননি ক্যান্ডির অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। এবারের এলপিএলে নিজের প্রথম দুই ম্যাচে ২ উইকেট পেলেও পরের ম্যাচে ৩ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন শরীফুল। এখন পর্যন্ত ওভারপ্রতি ১১.৬১ রান দিয়ে স্বদেশি বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে খরুচে পেসার তিনি।
শরীফুলের জাতীয় দলের দুই সতীর্থ তাসকিন ও মোস্তাফিজও স্বাচ্ছন্দ্যে নেই। তিনজনের মধ্যে মন্দের ভালো তাসকিন কলম্বো স্ট্রাইকার্সের হয়ে ওভারপ্রতি ১০.২৭ রান খরচ করে ৩ ম্যাচে নিয়েছেন ৪ উইকেট। আহামরি ভালো বল করছেন না ডাম্বুলা সিক্সার্সের হয়ে খেলা মোস্তাফিজও। ওভারপ্রতি ১১.০৬ রান খরচ করেছেন কাটার মাস্টার। উইকেট চার ম্যাচে ৫টি।
ব্যাট হাতে হৃদয় অবশ্য একাদশেই নিয়মিত নন। প্রথম ম্যাচে ১ রানে আউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ পাননি। পরের ম্যাচগুলোতে তাঁকে ছাড়াই মাঠে নামে দল।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৪ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৬ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে