ক্রীড়া ডেস্ক
৩-১ ব্যবধানে ভারতকে হারিয়ে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি জিতে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু পুরো সিরিজজুড়ে যে বিতর্ক চলছিল, সেটি ট্রফি বিতরণের মঞ্চ পর্যন্ত পৌঁছেছে। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ অস্ট্রেলিয়ার হাতে ট্রফি তুলে দিয়েছেন অজি কিংবদন্তি অ্যালান বোর্ডার। স্টেডিয়ামে উপস্থিত থেকেও ডাক পাননি সুনীল গাভাস্কার। এ ব্যাপারে হতাশা প্রকাশ করেছেন ভারতীয় কিংবদন্তি।
সিরিজের সম্প্রচারকারী চ্যানেল স্টার স্পোর্টসের ধারাভাষ্যকার হিসেবেই অস্ট্রেলিয়ায় আছেন গাভাস্কার। পুরো সিরিজে টেলিভিশনের পর্দায় দেখা গেছে তাঁকে। ট্রফির নামও তো বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের হাতে আজ ট্রফি তুলে দিয়েছেন বোর্ডার। পুরস্কার বিতরণীর মঞ্চে ডাক পাননি গাভাস্কার। ১৯৯৬-৯৭ সাল থেকে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি খেলছে।
হতাশা প্রকাশ করে গাভাস্কার বলেন, ‘ফলাফল যাই হোক, ট্রফি দেওয়ার সময় মঞ্চে থাকলে ভালো লাগত। এটা তো বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতীয় ও অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার সমর্থকদের আবেগ। আমি মাঠেই ছিলাম। কিন্তু মঞ্চে যাওয়ার ডাক পেলাম না।’
তবে আয়োজক অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, অস্ট্রেলিয়া জিতলে গাভাস্কারকে ডাকা হবে না। আবার ভারত সিরিজ জিতলে ডাকা হতো না বোর্ডারকেও। তারপরও ব্যাপারটি মানতে নারাজ গাভাস্কার, ‘এবারের ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। এটি কোনো ইস্যু নয়। ওরা ভালো খেলেছে বলেই জিতেছে। শুধু ভারতীয় হওয়ায় আমি ওদের হাতে ট্রফি তুলে দেওয়ার সুযোগ পেলাম না। আমি খুশি হতাম, যদি আমার পুরোনো বন্ধু বোর্ডারের সঙ্গে মঞ্চ ভাগ নিতে পারতাম।’
পর ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমকে বলা হয়েছে, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অবশ্যই সুনীল গাভাস্কার ও অ্যালান বোর্ডারকে ডাকা উচিত ছিল। আমাদের ভুল হয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম ভারত জিতলে গাভাস্কার পুরস্কার দেবে। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে তাই বোর্ডার ট্রফি তুলে দিয়েছে জয়ী অধিনায়কের হাতে।
সিডনিতে সিরিজের শেষ টেস্টে আজ ভারতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ১০ বছর পর বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি পুনরুদ্ধার করেছে অস্ট্রেলিয়া। পাশাপাশি আগামী জুনে লর্ডসে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও নাম লিখিয়েছে তারা। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
৩-১ ব্যবধানে ভারতকে হারিয়ে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি জিতে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু পুরো সিরিজজুড়ে যে বিতর্ক চলছিল, সেটি ট্রফি বিতরণের মঞ্চ পর্যন্ত পৌঁছেছে। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ অস্ট্রেলিয়ার হাতে ট্রফি তুলে দিয়েছেন অজি কিংবদন্তি অ্যালান বোর্ডার। স্টেডিয়ামে উপস্থিত থেকেও ডাক পাননি সুনীল গাভাস্কার। এ ব্যাপারে হতাশা প্রকাশ করেছেন ভারতীয় কিংবদন্তি।
সিরিজের সম্প্রচারকারী চ্যানেল স্টার স্পোর্টসের ধারাভাষ্যকার হিসেবেই অস্ট্রেলিয়ায় আছেন গাভাস্কার। পুরো সিরিজে টেলিভিশনের পর্দায় দেখা গেছে তাঁকে। ট্রফির নামও তো বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের হাতে আজ ট্রফি তুলে দিয়েছেন বোর্ডার। পুরস্কার বিতরণীর মঞ্চে ডাক পাননি গাভাস্কার। ১৯৯৬-৯৭ সাল থেকে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি খেলছে।
হতাশা প্রকাশ করে গাভাস্কার বলেন, ‘ফলাফল যাই হোক, ট্রফি দেওয়ার সময় মঞ্চে থাকলে ভালো লাগত। এটা তো বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতীয় ও অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার সমর্থকদের আবেগ। আমি মাঠেই ছিলাম। কিন্তু মঞ্চে যাওয়ার ডাক পেলাম না।’
তবে আয়োজক অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, অস্ট্রেলিয়া জিতলে গাভাস্কারকে ডাকা হবে না। আবার ভারত সিরিজ জিতলে ডাকা হতো না বোর্ডারকেও। তারপরও ব্যাপারটি মানতে নারাজ গাভাস্কার, ‘এবারের ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। এটি কোনো ইস্যু নয়। ওরা ভালো খেলেছে বলেই জিতেছে। শুধু ভারতীয় হওয়ায় আমি ওদের হাতে ট্রফি তুলে দেওয়ার সুযোগ পেলাম না। আমি খুশি হতাম, যদি আমার পুরোনো বন্ধু বোর্ডারের সঙ্গে মঞ্চ ভাগ নিতে পারতাম।’
পর ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমকে বলা হয়েছে, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অবশ্যই সুনীল গাভাস্কার ও অ্যালান বোর্ডারকে ডাকা উচিত ছিল। আমাদের ভুল হয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম ভারত জিতলে গাভাস্কার পুরস্কার দেবে। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে তাই বোর্ডার ট্রফি তুলে দিয়েছে জয়ী অধিনায়কের হাতে।
সিডনিতে সিরিজের শেষ টেস্টে আজ ভারতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ১০ বছর পর বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি পুনরুদ্ধার করেছে অস্ট্রেলিয়া। পাশাপাশি আগামী জুনে লর্ডসে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও নাম লিখিয়েছে তারা। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ৩-২ ব্যবধানে হারল ইন্টার মিলান। সৌদি আরবের রিয়াদে আল-আউওয়াল পার্কে রোমাঞ্চকর ম্যাচে ইন্টারকে হারিয়ে ইতালিয়ান সুপার কাপের শিরোপা জিতল এসি মিলান।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথম দুই ম্যাচে শাহিন শাহ আফ্রিদিও হয়তো নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না। প্রথম ম্যাচে ৪ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে পাননি উইকেট। পরের ম্যাচে ৩ ওভারে ৩১ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। তবে মিরপুরে প্রথম পর্বে সুবিধা করতে না পারলেও সিলেট পর্বে ছন্দ খুঁজে পেতে শুরু করেছেন পাকিস্তানি পেসার। গতকাল নিজেদের তৃ
৪ ঘণ্টা আগেবিপিএলের সিলেট পর্বে গতকাল প্রথম ম্যাচেই হয়েছিল ছক্কা রেকর্ড। সিলেট স্ট্রাইকার্স-রংপুরের রাইডার্সের ম্যাচে ছক্কা হয়েছে ৩১ টি। বিপিএলের ইতিহাসে কোনো ম্যাচে এটি সর্বোচ্চ ছক্কা রেকর্ড। প্রথম ম্যাচে এ ব্যাপারে কেউ কিছু না বললেও দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেই তামিম ইকবালের চোখে ধরা পড়ল—মাঠের ছোট বাউন্ডারি।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল) ঘিরে ঢাকাসহ চট্টগ্রাম ও সিলেটের ভেন্যুতে হয়েছে ব্যাপক সংস্কার। কিন্তু সেই সংস্কারের ছোঁয়া লাগেনি সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়ামে। সিলেট পর্ব ঘিরে এখানে ৭ দলের ক্রিকেটারদের সমাগম থাকলেও সে তুলনায় জিমের সুযোগ-সুবিধা অপ্রতুল।
৬ ঘণ্টা আগে