ক্রীড়া ডেস্ক
পরপর তিনটি আইসিসি ইভেন্টে গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তান। সবশেষ তাদের সাফল্য ২০১৭ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয় এবং ২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের রানার্সআপ। দলটির এমন ধারাবাহিক বাজে পারফরম্যান্সের কারণে গত মাসে পাকিস্তানের কড়া সমালোচনা করেছিলেন ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাস্কার।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে গ্রুপপর্বে ভারতের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণই করেছিল পাকিস্তান। বাবর-রিজওয়ানদের পর গাভাস্কার বলেছিলেন, ‘এই পাকিস্তান ভারতের ‘বি’ দলকেও হারাতে পারবে না।’ গাভাস্কারের সেই কথার জবাব দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি পেসার ও পাকিস্তানের টেস্ট দলের সাবেক কোচ জেসন গিলেস্পি। তার কাছে গাভাস্কারের এ কথাকে ‘ফালতু’ মনে হয়েছে। গত বছর প্রায় ৬ মাস পাকিস্তানের দলের দায়িত্বে থাকা এই কোচ দেশটিতে অনেক প্রতিভা দেখেছেন।
গাভাস্কারের মন্তব্যকে উড়িয়ে দিয়ে পাকপ্যাশন পডকাস্টকে গিলেস্পি বলেছেন, ‘আমি এই কথাবার্তা বিশ্বাস করি না। গাভাস্কারের কিছু মন্তব্য দেখেছি, যেখানে তিনি বলেছেন যে ভারতের বি দল বা সি দলও পাকিস্তানের শীর্ষ দলকে হারাতে পারে। এটা ফালতু কথা। একদমই ফালতু।’
গিলেস্পির মতে, পাকিস্তান যেকোনো দলকে হারাতে পারে। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান পেসার বলেন, ‘যদি পাকিস্তান সঠিক খেলোয়াড়দের নির্বাচন করে, তাদের ওপর আস্থা রাখে এবং নিজেদের দক্ষতা গড়ে তোলার সুযোগ দেয়, তাহলে তারা যেকোনো দলকে হারাতে সক্ষম। এতে আমার কোনো সন্দেহ নেই।’
পাকিস্তান দল কীভাবে সাফল্য পেতে পারে সে পরামর্শও দিলেন গিলেস্পি, ‘প্রশ্নটা হলো সেরা প্রতিভাকে বাছাই করা এবং তাদের পাশে থাকার ধৈর্য ধরার। আমার মতে, পাকিস্তান ক্রিকেটে অনেক অস্থিরতা আছে। পিসিবি যদি সত্যিই পরিবর্তন চায় এবং ভালো পারফর্ম করতে চায়, তাহলে তাদের সঠিক মানুষদের দায়িত্ব দিতে হবে, সঠিক খেলোয়াড়দের দলে নিতে হবে, সঠিক নির্বাচক প্যানেল গঠন করতে হবে এবং তাদের ওপর আস্থা রাখতে হবে। তাদের সময় দিতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে যেন তারা তাদের কাজটা ঠিকমতো করতে পারে।’
গত বছরের এপ্রিলে পাকিস্তানের টেস্ট দলের দায়িত্ব নেন গিলেস্পি। এরপর পরিস্থিতি এতটাই জটিল হয়ে ওঠে যে ডিসেম্বরেই দায়িত্ব ছাড়েন। সাদা বলে পাকিস্তানের কোচের দায়িত্বে থাকা গ্যারি কারস্টেন দায়িত্ব ছাড়েন গত বছর অক্টোবরে। গিলেস্পি বলেন, ‘কোচদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। যদি কোনো কোচকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাহলে তাকে সত্যিকারের কিছু গড়ে তোলার সুযোগ দিতে হবে। না হলে ফলাফল আগের মতোই থেকে যাবে।’
পরপর তিনটি আইসিসি ইভেন্টে গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তান। সবশেষ তাদের সাফল্য ২০১৭ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয় এবং ২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের রানার্সআপ। দলটির এমন ধারাবাহিক বাজে পারফরম্যান্সের কারণে গত মাসে পাকিস্তানের কড়া সমালোচনা করেছিলেন ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাস্কার।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে গ্রুপপর্বে ভারতের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণই করেছিল পাকিস্তান। বাবর-রিজওয়ানদের পর গাভাস্কার বলেছিলেন, ‘এই পাকিস্তান ভারতের ‘বি’ দলকেও হারাতে পারবে না।’ গাভাস্কারের সেই কথার জবাব দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি পেসার ও পাকিস্তানের টেস্ট দলের সাবেক কোচ জেসন গিলেস্পি। তার কাছে গাভাস্কারের এ কথাকে ‘ফালতু’ মনে হয়েছে। গত বছর প্রায় ৬ মাস পাকিস্তানের দলের দায়িত্বে থাকা এই কোচ দেশটিতে অনেক প্রতিভা দেখেছেন।
গাভাস্কারের মন্তব্যকে উড়িয়ে দিয়ে পাকপ্যাশন পডকাস্টকে গিলেস্পি বলেছেন, ‘আমি এই কথাবার্তা বিশ্বাস করি না। গাভাস্কারের কিছু মন্তব্য দেখেছি, যেখানে তিনি বলেছেন যে ভারতের বি দল বা সি দলও পাকিস্তানের শীর্ষ দলকে হারাতে পারে। এটা ফালতু কথা। একদমই ফালতু।’
গিলেস্পির মতে, পাকিস্তান যেকোনো দলকে হারাতে পারে। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান পেসার বলেন, ‘যদি পাকিস্তান সঠিক খেলোয়াড়দের নির্বাচন করে, তাদের ওপর আস্থা রাখে এবং নিজেদের দক্ষতা গড়ে তোলার সুযোগ দেয়, তাহলে তারা যেকোনো দলকে হারাতে সক্ষম। এতে আমার কোনো সন্দেহ নেই।’
পাকিস্তান দল কীভাবে সাফল্য পেতে পারে সে পরামর্শও দিলেন গিলেস্পি, ‘প্রশ্নটা হলো সেরা প্রতিভাকে বাছাই করা এবং তাদের পাশে থাকার ধৈর্য ধরার। আমার মতে, পাকিস্তান ক্রিকেটে অনেক অস্থিরতা আছে। পিসিবি যদি সত্যিই পরিবর্তন চায় এবং ভালো পারফর্ম করতে চায়, তাহলে তাদের সঠিক মানুষদের দায়িত্ব দিতে হবে, সঠিক খেলোয়াড়দের দলে নিতে হবে, সঠিক নির্বাচক প্যানেল গঠন করতে হবে এবং তাদের ওপর আস্থা রাখতে হবে। তাদের সময় দিতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে যেন তারা তাদের কাজটা ঠিকমতো করতে পারে।’
গত বছরের এপ্রিলে পাকিস্তানের টেস্ট দলের দায়িত্ব নেন গিলেস্পি। এরপর পরিস্থিতি এতটাই জটিল হয়ে ওঠে যে ডিসেম্বরেই দায়িত্ব ছাড়েন। সাদা বলে পাকিস্তানের কোচের দায়িত্বে থাকা গ্যারি কারস্টেন দায়িত্ব ছাড়েন গত বছর অক্টোবরে। গিলেস্পি বলেন, ‘কোচদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। যদি কোনো কোচকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাহলে তাকে সত্যিকারের কিছু গড়ে তোলার সুযোগ দিতে হবে। না হলে ফলাফল আগের মতোই থেকে যাবে।’
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—অন্যতম জনপ্রিয় গানের এই ছত্রটা লিটন দাসের সঙ্গে ভালোভাবে মিলে গেছে। পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএর) খেলতে গিয়েছিলেন অনেক আশা নিয়ে। কিন্তু কোনো ম্যাচ না খেলেই দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
৪১ মিনিট আগেভুটানের নারী লিগে পারো এফসির হয়ে খেলবেন সাবিনা খাতুন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, মনিকা চাকমা ও ঋতুপর্ণা চাকমা। এক সপ্তাহ আগেই ভুটানে পৌঁছে অনুশীলন। শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা। আজ ভুটানের বিমান ধরেছেন আরও পাঁচ ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগেহায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গত রাতে অভিষেক শর্মার ব্যাটিংটা ছিল ভিডিও গেমসের মতোই। বোলারদের যেভাবে বলে কয়ে চার-ছক্কা মেরেছেন, সেটা দেখে অনেকেই তাজ্জব বনে গেছেন। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ভারতের এই তরুণ ব্যাটার তছনছ করে দিয়েছেন রেকর্ড বইয়ের পাতা।
১ ঘণ্টা আগেজয় দিয়ে শুরু করতে চেয়েছিলেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি ও কোচ সারোয়ার ইমরান। ২০২৫ মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে প্রত্যাশিত সেই জয় দিয়ে শুরু করেছে বাংলাদেশ। তবে সে ম্যাচে এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছে যে দলকে নিয়ে বেড়ে গেছে প্রত্যাশা।
২ ঘণ্টা আগে