ক্রীড়া ডেস্ক
আগামী চার বছরে আইসিসির আয়ের প্রায় ৪০ ভাগ পাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। ২০২৪-২৭ চক্রের প্রস্তাবিত মডেলে ভারত যা পাবে, তার ধারেকাছে নেই অন্য বোর্ডগুলো। এই নিয়ে ইতিমধ্যে অনেক পূর্ণ সদস্য বোর্ড অসন্তোষ প্রকাশ করলেও ভারতকে সমর্থন দিচ্ছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।
ভারতকে সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইসিবির প্রধান নির্বাহী রিচার্ড গোল্ড। দ্য ফাইনাল ওয়ার্ড পডকাস্টকে তিনি বলেছেন, ‘বুঝতে পারছি এটি (আর্থিক বৈষম্য) হচ্ছে। কিন্তু এটিও বুঝি যে, ভারত কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, তাদের ছাড়া আমরা এমন রাজস্ব আয় করতে পারতাম না।’
চাক্ষুষ বৈষম্য থাকার পর এটিকে ন্যায্য বলে দাবি করেছেন গোল্ড। নিজের দাবিকে যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যাও করেছেন তিনি। বলেছেন, ‘মূল্যটা কোথায় তৈরি হয় সেটা দেখলে বুঝতে পারবেন এটি ন্যায্যই হয়েছে। হয়তো এখানে-সেখানে কিছুটা পার্থক্য থাকবে। তবে ভারতের দাপুটে অবস্থানের কারণ হচ্ছে, তাদের লভ্যাংশ এনে দেওয়া ও খেলাকে এগিয়ে নেওয়ার সামর্থ্য। তাদের ১৪০ কোটি মানুষ, একটা খেলা, ১০টি (আইপিএল) ও একটি আন্তর্জাতিক দল আছে।’
নতুন প্রস্তাবিত এই মডেলে আইসিসির আয়ের ৮৮.৮১ ভাগ পাবে পূর্ণ সদস্যের দলগুলো বাকি ১১.১৯ ভাগ পাবে সহযোগী সদস্যরা। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেকের মতোই পাচ্ছে ভারত। আইসিসির প্রস্তাবিত এই মডেলে সহযোগী সদস্যরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দিহান। কয়েক দিন আগে এ নিয়ে কথাও বলেছেন ভানুয়াতু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী টিম কাটলার।
রয়র্টাসকে কাটলার বলেছেন, ‘নতুন মডেলে ক্রিকেটের বড় দেশগুলো বেশি রাজস্ব পাচ্ছে। প্রস্তাবিত পরিবর্তন ভারসাম্যহীনতাকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ আরও ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, যদি ক্রিকেট খেলার বৈশ্বিক তহবিলের বরাদ্দ সমানভাবে না হয়, তাহলে খেলাটি আর এগোবে না।’
আগামী চার বছরে আইসিসির আয়ের প্রায় ৪০ ভাগ পাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। ২০২৪-২৭ চক্রের প্রস্তাবিত মডেলে ভারত যা পাবে, তার ধারেকাছে নেই অন্য বোর্ডগুলো। এই নিয়ে ইতিমধ্যে অনেক পূর্ণ সদস্য বোর্ড অসন্তোষ প্রকাশ করলেও ভারতকে সমর্থন দিচ্ছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।
ভারতকে সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইসিবির প্রধান নির্বাহী রিচার্ড গোল্ড। দ্য ফাইনাল ওয়ার্ড পডকাস্টকে তিনি বলেছেন, ‘বুঝতে পারছি এটি (আর্থিক বৈষম্য) হচ্ছে। কিন্তু এটিও বুঝি যে, ভারত কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, তাদের ছাড়া আমরা এমন রাজস্ব আয় করতে পারতাম না।’
চাক্ষুষ বৈষম্য থাকার পর এটিকে ন্যায্য বলে দাবি করেছেন গোল্ড। নিজের দাবিকে যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যাও করেছেন তিনি। বলেছেন, ‘মূল্যটা কোথায় তৈরি হয় সেটা দেখলে বুঝতে পারবেন এটি ন্যায্যই হয়েছে। হয়তো এখানে-সেখানে কিছুটা পার্থক্য থাকবে। তবে ভারতের দাপুটে অবস্থানের কারণ হচ্ছে, তাদের লভ্যাংশ এনে দেওয়া ও খেলাকে এগিয়ে নেওয়ার সামর্থ্য। তাদের ১৪০ কোটি মানুষ, একটা খেলা, ১০টি (আইপিএল) ও একটি আন্তর্জাতিক দল আছে।’
নতুন প্রস্তাবিত এই মডেলে আইসিসির আয়ের ৮৮.৮১ ভাগ পাবে পূর্ণ সদস্যের দলগুলো বাকি ১১.১৯ ভাগ পাবে সহযোগী সদস্যরা। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেকের মতোই পাচ্ছে ভারত। আইসিসির প্রস্তাবিত এই মডেলে সহযোগী সদস্যরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দিহান। কয়েক দিন আগে এ নিয়ে কথাও বলেছেন ভানুয়াতু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী টিম কাটলার।
রয়র্টাসকে কাটলার বলেছেন, ‘নতুন মডেলে ক্রিকেটের বড় দেশগুলো বেশি রাজস্ব পাচ্ছে। প্রস্তাবিত পরিবর্তন ভারসাম্যহীনতাকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ আরও ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, যদি ক্রিকেট খেলার বৈশ্বিক তহবিলের বরাদ্দ সমানভাবে না হয়, তাহলে খেলাটি আর এগোবে না।’
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে ২০০ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট।
১৬ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে