ক্রীড়া ডেস্ক
তাসকিন আহমেদের বলে ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ (২) ফেরার পর জয়ের পাল্লা হেলে পড়েছিল বাংলাদেশের দিকে। কিন্তু দ্বিতীয় উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়ে আফগানিস্তানকে চাপমুক্ত করেন আরেক ওপেনার সেদিকুল্লাহ আতাল ও রহমত শাহ।
সেই জুটি ভেঙে বাংলাদেশের মনে স্বস্তি ফেরান নাসুম আহমেদ। দুর্দান্ত ক্যাচে সেদিকুল্লাহকে (৩৯) ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ। এরপর তৃতীয় উইকেটে রহমত শাহ ৪৮ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহীদির সঙ্গে। চাপ হয়ে বসা সেই জুটি ভাঙেন মোস্তাফিজুর রহমান। ইনিংসের ২৯ তম ওভারের শেষ বলে শরীফুল ইসলামকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শহীদি।
পরের ওভারের দ্বিতীয় বলে আজমতউল্লাহ ওমরজাইকে গোল্ডেন ডাক উপহার দিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন নাসুম। একই ওভারের পঞ্চম বলে গুলবাদিন নাইবের বিপক্ষেও এলবিডব্লুর আবেদন তোলেন বাংলাদেশি স্পিনার। তবে গুলবাদিন বেঁচে গেলেও একই ওভারে নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হয়ে ফেরেন রহমত। ৭৬ বলে ৫২ রান করে ফিরেছেন তিনি। ৬ বলের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছে আফগানিস্তান। ২৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান করেছে আফগানিস্তান। ব্যাটিংয়ে গুলবাদিন (০) ও মোহাম্মদ নবি (০)।
শারজায় সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে জিততে বাংলাদেশের দরকার ৫ উইকেট আর আফগানদের দরকার ১৩৪ রান। এই ম্যাচ হারলে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ নিজেদের করে নেবে আফগানিস্তান। আজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর ৭৬ রানের সুবাদে ৭ উইকেটে ২৫২ রান করে বাংলাদেশ। লেজের ব্যাটাররা না দাঁড়ালে এই স্কোরও হতো না। অভিষিক্ত জাকের আলি অনিক ও নাসুমের দারুণ ব্যাটিংয়ে এনে দিয়েছেন লড়াইয়ের পুঁজি।
ইনিংসের শেষ বলে স্ট্রেইটে ছয় মেরে দলের স্কোর আড়াই শ’ পার করেন জাকের। তার আগে মাথায় চোট পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তারপরও হার মানেননি। ২৭ বলে ১ চার ও ৩ ছয়ে খেলেছেন ৩৭ রানের অপরাজিত ইনিংস। সপ্তম উইকেটে তিনি ৪১ বলে ৪৬ রানের জুটি গড়েন নাসুমের সঙ্গে। নাসুম ২৪ বলে ২ ছয়ে করেছেন ২৫ রান।
এর আগে স্পিনার নাঙ্গেলিয়া খারোতের করা ইনিংসের ৪১ তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের (৩) বিদায়ের পর চাপে পড়ে বাংলাদেশ। দুজনেই ক্যাচ দিয়েছেন বাউন্ডারিতে। তাঁদের দ্রুত বিদায়ের পর দারুণভাবে চাপ সামাল দেন জাকের ও নাসুম। ফজলহক ফারুকির করা ইনিংসের ৪৭ তম ওভারে দারুণ ২ ছয় ও ১ চারে ১৮ রান নিয়ে উল্টো আফগানদের চাপে ফেলে দেন জাকের।
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটাও দারুণ করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ঝড়ের আভাস দিয়ে ফেরেন তানজিদ হাসান তামিম (২২)। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে আরেক ওপেনার সৌম্য সরকারের (৩৫) সঙ্গে ৭১ রানের জুটি গড়েন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক সেঞ্চুরির আশা করেছিলেন। কিন্তু বলের সঙ্গে রানের ব্যবধান কমাতে গিয়ে তুলে দেন ক্যাচ। ১১৯ বলে ৬ চার ও ১ ছয়ে ৭৭ রান করে ফেরেন শান্ত। তাঁর প্রথম ৩০ রান আসে ৩৫ বলে। কিন্তু পরের ৪২ রান করতে লেগেছে ৮২ বল।
তাসকিন আহমেদের বলে ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ (২) ফেরার পর জয়ের পাল্লা হেলে পড়েছিল বাংলাদেশের দিকে। কিন্তু দ্বিতীয় উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়ে আফগানিস্তানকে চাপমুক্ত করেন আরেক ওপেনার সেদিকুল্লাহ আতাল ও রহমত শাহ।
সেই জুটি ভেঙে বাংলাদেশের মনে স্বস্তি ফেরান নাসুম আহমেদ। দুর্দান্ত ক্যাচে সেদিকুল্লাহকে (৩৯) ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ। এরপর তৃতীয় উইকেটে রহমত শাহ ৪৮ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহীদির সঙ্গে। চাপ হয়ে বসা সেই জুটি ভাঙেন মোস্তাফিজুর রহমান। ইনিংসের ২৯ তম ওভারের শেষ বলে শরীফুল ইসলামকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শহীদি।
পরের ওভারের দ্বিতীয় বলে আজমতউল্লাহ ওমরজাইকে গোল্ডেন ডাক উপহার দিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন নাসুম। একই ওভারের পঞ্চম বলে গুলবাদিন নাইবের বিপক্ষেও এলবিডব্লুর আবেদন তোলেন বাংলাদেশি স্পিনার। তবে গুলবাদিন বেঁচে গেলেও একই ওভারে নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হয়ে ফেরেন রহমত। ৭৬ বলে ৫২ রান করে ফিরেছেন তিনি। ৬ বলের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছে আফগানিস্তান। ২৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান করেছে আফগানিস্তান। ব্যাটিংয়ে গুলবাদিন (০) ও মোহাম্মদ নবি (০)।
শারজায় সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে জিততে বাংলাদেশের দরকার ৫ উইকেট আর আফগানদের দরকার ১৩৪ রান। এই ম্যাচ হারলে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ নিজেদের করে নেবে আফগানিস্তান। আজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর ৭৬ রানের সুবাদে ৭ উইকেটে ২৫২ রান করে বাংলাদেশ। লেজের ব্যাটাররা না দাঁড়ালে এই স্কোরও হতো না। অভিষিক্ত জাকের আলি অনিক ও নাসুমের দারুণ ব্যাটিংয়ে এনে দিয়েছেন লড়াইয়ের পুঁজি।
ইনিংসের শেষ বলে স্ট্রেইটে ছয় মেরে দলের স্কোর আড়াই শ’ পার করেন জাকের। তার আগে মাথায় চোট পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তারপরও হার মানেননি। ২৭ বলে ১ চার ও ৩ ছয়ে খেলেছেন ৩৭ রানের অপরাজিত ইনিংস। সপ্তম উইকেটে তিনি ৪১ বলে ৪৬ রানের জুটি গড়েন নাসুমের সঙ্গে। নাসুম ২৪ বলে ২ ছয়ে করেছেন ২৫ রান।
এর আগে স্পিনার নাঙ্গেলিয়া খারোতের করা ইনিংসের ৪১ তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের (৩) বিদায়ের পর চাপে পড়ে বাংলাদেশ। দুজনেই ক্যাচ দিয়েছেন বাউন্ডারিতে। তাঁদের দ্রুত বিদায়ের পর দারুণভাবে চাপ সামাল দেন জাকের ও নাসুম। ফজলহক ফারুকির করা ইনিংসের ৪৭ তম ওভারে দারুণ ২ ছয় ও ১ চারে ১৮ রান নিয়ে উল্টো আফগানদের চাপে ফেলে দেন জাকের।
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটাও দারুণ করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ঝড়ের আভাস দিয়ে ফেরেন তানজিদ হাসান তামিম (২২)। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে আরেক ওপেনার সৌম্য সরকারের (৩৫) সঙ্গে ৭১ রানের জুটি গড়েন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক সেঞ্চুরির আশা করেছিলেন। কিন্তু বলের সঙ্গে রানের ব্যবধান কমাতে গিয়ে তুলে দেন ক্যাচ। ১১৯ বলে ৬ চার ও ১ ছয়ে ৭৭ রান করে ফেরেন শান্ত। তাঁর প্রথম ৩০ রান আসে ৩৫ বলে। কিন্তু পরের ৪২ রান করতে লেগেছে ৮২ বল।
সুলেমান দিয়াবাতে যে মোহামেডানের প্রাণভোমরা সেটা আরও একবার প্রমাণ করলেন তিনি। প্রিমিয়ার লিগে আজ দিয়াবাতের কাছেই হেরেছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী। কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে ঐতিহ্যের ডার্বিতে গোলের জন্য শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করে যায় আবাহনী।
৫ ঘণ্টা আগেচোটের কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যেতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত। খেলতে পারেননি দুই ম্যাচের টেস্ট ও তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। বাংলাদেশ অধিনায়ক প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে ফিরলেন ১ মাসের বেশি সময়ের পর। আর ফেরার ম্যাচেই হাসল শান্তর ব্যাট। তারপরও জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেনি তাঁর দল রাজশাহী। বরিশালের কাছে হেরেছে
৬ ঘণ্টা আগেতাঁর শেষ টেস্টের প্রথম দিন। মাঠে নেমে কি একটু আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন টিম সাউদি! হয়েছেন বৈকি! হ্যামিল্টনের সেডেন পার্কে যখন ব্যাটিংয়ে নামলেন, করতালিতে প্রকম্পিত মাঠ। সেটা আরও প্রকম্পিত হলো যখন ৬ বলের ব্যবধানে মারলেন তিন ছক্কা। গ্যালারিতে বল আছড়ে পড়লে এমনিতেই উদ্দীপ্ত হয় গ্যালারি। আর সাউদির ক্ষেত্রে তো ত
৭ ঘণ্টা আগে