নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সবার আগে বিপিএলের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। গতকাল ছিল না অনুশীলন, শিরোপাজয়ে অভ্যস্ত দলের জাকের আলী অনিক টিম হোটেলে বসে কুমিল্লাকে আরও একবার চ্যাম্পিয়ন করার স্বপ্নই নিশ্চয় বুনছিলেন।
২০২৪ বিপিএলে ফিনিশারের ভূমিকায় বেশ প্রশংসা কুড়াচ্ছেন জাকের। সেসব নিয়ে তো গল্প হলোই। এর মধ্যেই ফাইনালের লক্ষ্য জানালেন, ‘এখন অন্য কিছু নিয়ে ভাবছি না, কুমিল্লাকে চ্যাম্পিয়ন করতে চাই। এটা নিয়েই এখন ভাবছি।’
৯ ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নেমে সাতটিতে অপরাজিত। গড় ৮৯.৫, রান ১৭৯, স্ট্রাইকরেট ১৫১.৬৯। ৮ চারের সঙ্গে ছক্কা ১৪টি। গত বিপিএলে তাঁর স্ট্রাইকরেট ছিল ১২০-এর কাছাকাছি। এবার লোয়ার অর্ডারে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রতি ম্যাচেই ঝরাচ্ছেন ছক্কা-চারের বৃষ্টি। কদিন আগে কুমিল্লা কোচ সালাহ উদ্দিন তাঁকে ভাসিয়েছেন স্তুতিতে। অবশ্য জাকেরকে নিয়ে প্রশংসা করতে গিয়ে নির্বাচকদের এক হাতও নিয়েছিলেন কুমিল্লা কোচ। কোচের মন্তব্য নিয়ে কিছু বলতে না চাইলেও নিজের ব্যাটিংয়ের পরিবর্তন নিয়ে জাকের বললেন, ‘গত বছরই পাওয়ার হিটিং নিয়ে কিছু কাজ করেছিলাম। সালাহ উদ্দিন স্যার কিছু পজিশন সেটআপ দেখিয়েছেন। এক বছর ওই সেটআপ অনুযায়ী কাজ করছিলাম, সফলও হয়েছি। স্ট্রাইকরেট নিয়ে চিন্তা করি না। চিন্তা করি প্রতিদিন যে ভূমিকা দেওয়া হয়—পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলার। নিজের শক্তির ওপর বিশ্বাস আছে। যদি থিতু হতে পারি, যেকোনো পরিস্থিতিতে রান কাভার করে ফেলতে পারব।’
ফিনিশারের ভূমিকায় কখনো হিরো হওয়ার সুযোগ থাকে, কখনো আবার খলনায়কও বনে যেতে হয়। এই চ্যালেঞ্জ জাকেরের অনেক প্রিয়, ‘ফিনিশিং ভূমিকা অনেক উপভোগ করি। অপরাজিত থাকা নিয়ে চিন্তা করিনি। শেষের দিকে দলের জন্য যত দ্রুত রান করা যায়, হয়তো ব্যাপারগুলো উপভোগ করি বলেই ভালো হচ্ছে। এখন ডট বল হলেও আতঙ্কিত হই না। আমার শক্তির জায়গায় বল পেতে অপেক্ষা করি।’
জাকেরের কাছে টি-টোয়েন্টির ফিনিশিংয়ের সংজ্ঞা একটু আলাদা, ‘টি-টোয়েন্টির ফিনিশিং আর ওয়ানডের ফিনিশিং সম্পূর্ণ আলাদা। ওয়ানডেতে খেলা গভীরে নিয়ে যেতে হবে, স্ট্রাইকরেটের চেয়ে খেলা শেষ করাটা গুরুত্বপূর্ণ। আবার কখনো স্ট্রাইকরেটেরও ব্যাপার থাকে। টি-টোয়েন্টিতে থাকে ওখানে যত বেশি রান করা যায়। আক্রমণ ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। অল্প সময়ে সংক্ষিপ্ত মেজাজের খেলা, যত বেশি ভাববেন, তত পিছিয়ে যাবেন।’
টি-টোয়েন্টি সংস্করণে স্থানীয় খেলোয়াড়দের স্ট্রাইকরেট সব সময় দুর্বল। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ছাড়া দ্বিতীয় কোনো ফিনিশারের নামও আসে না দেশের ক্রিকেটে। স্ট্রাইকরেট নিয়ে জাকেরের উপলব্ধি হচ্ছে, ‘ফিনিশার তৈরি হচ্ছে না, অনেক কারণ আছে। যে ভূমিকা দেবে, ওটাই পরিপূর্ণভাবে পালনের চেষ্টা করি। ওখানেই কঠোর পরিশ্রম করি। বেশির ভাগ সময় ছয়-সাতে ব্যাটিং করছি। খেলতে খেলতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।’
চারবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার টানা সফল হওয়ার মন্ত্রটা কী? জাকের বললেন, ‘কুমিল্লার সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা ঐক্য আর খেলোয়াড়দের ওপর কুমিল্লা সব সময় আস্থা রাখে। যেখানে আস্থা এবং ঐক্য ভালো থাকে, সেখানে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।’
সবার আগে বিপিএলের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। গতকাল ছিল না অনুশীলন, শিরোপাজয়ে অভ্যস্ত দলের জাকের আলী অনিক টিম হোটেলে বসে কুমিল্লাকে আরও একবার চ্যাম্পিয়ন করার স্বপ্নই নিশ্চয় বুনছিলেন।
২০২৪ বিপিএলে ফিনিশারের ভূমিকায় বেশ প্রশংসা কুড়াচ্ছেন জাকের। সেসব নিয়ে তো গল্প হলোই। এর মধ্যেই ফাইনালের লক্ষ্য জানালেন, ‘এখন অন্য কিছু নিয়ে ভাবছি না, কুমিল্লাকে চ্যাম্পিয়ন করতে চাই। এটা নিয়েই এখন ভাবছি।’
৯ ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নেমে সাতটিতে অপরাজিত। গড় ৮৯.৫, রান ১৭৯, স্ট্রাইকরেট ১৫১.৬৯। ৮ চারের সঙ্গে ছক্কা ১৪টি। গত বিপিএলে তাঁর স্ট্রাইকরেট ছিল ১২০-এর কাছাকাছি। এবার লোয়ার অর্ডারে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রতি ম্যাচেই ঝরাচ্ছেন ছক্কা-চারের বৃষ্টি। কদিন আগে কুমিল্লা কোচ সালাহ উদ্দিন তাঁকে ভাসিয়েছেন স্তুতিতে। অবশ্য জাকেরকে নিয়ে প্রশংসা করতে গিয়ে নির্বাচকদের এক হাতও নিয়েছিলেন কুমিল্লা কোচ। কোচের মন্তব্য নিয়ে কিছু বলতে না চাইলেও নিজের ব্যাটিংয়ের পরিবর্তন নিয়ে জাকের বললেন, ‘গত বছরই পাওয়ার হিটিং নিয়ে কিছু কাজ করেছিলাম। সালাহ উদ্দিন স্যার কিছু পজিশন সেটআপ দেখিয়েছেন। এক বছর ওই সেটআপ অনুযায়ী কাজ করছিলাম, সফলও হয়েছি। স্ট্রাইকরেট নিয়ে চিন্তা করি না। চিন্তা করি প্রতিদিন যে ভূমিকা দেওয়া হয়—পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলার। নিজের শক্তির ওপর বিশ্বাস আছে। যদি থিতু হতে পারি, যেকোনো পরিস্থিতিতে রান কাভার করে ফেলতে পারব।’
ফিনিশারের ভূমিকায় কখনো হিরো হওয়ার সুযোগ থাকে, কখনো আবার খলনায়কও বনে যেতে হয়। এই চ্যালেঞ্জ জাকেরের অনেক প্রিয়, ‘ফিনিশিং ভূমিকা অনেক উপভোগ করি। অপরাজিত থাকা নিয়ে চিন্তা করিনি। শেষের দিকে দলের জন্য যত দ্রুত রান করা যায়, হয়তো ব্যাপারগুলো উপভোগ করি বলেই ভালো হচ্ছে। এখন ডট বল হলেও আতঙ্কিত হই না। আমার শক্তির জায়গায় বল পেতে অপেক্ষা করি।’
জাকেরের কাছে টি-টোয়েন্টির ফিনিশিংয়ের সংজ্ঞা একটু আলাদা, ‘টি-টোয়েন্টির ফিনিশিং আর ওয়ানডের ফিনিশিং সম্পূর্ণ আলাদা। ওয়ানডেতে খেলা গভীরে নিয়ে যেতে হবে, স্ট্রাইকরেটের চেয়ে খেলা শেষ করাটা গুরুত্বপূর্ণ। আবার কখনো স্ট্রাইকরেটেরও ব্যাপার থাকে। টি-টোয়েন্টিতে থাকে ওখানে যত বেশি রান করা যায়। আক্রমণ ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। অল্প সময়ে সংক্ষিপ্ত মেজাজের খেলা, যত বেশি ভাববেন, তত পিছিয়ে যাবেন।’
টি-টোয়েন্টি সংস্করণে স্থানীয় খেলোয়াড়দের স্ট্রাইকরেট সব সময় দুর্বল। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ছাড়া দ্বিতীয় কোনো ফিনিশারের নামও আসে না দেশের ক্রিকেটে। স্ট্রাইকরেট নিয়ে জাকেরের উপলব্ধি হচ্ছে, ‘ফিনিশার তৈরি হচ্ছে না, অনেক কারণ আছে। যে ভূমিকা দেবে, ওটাই পরিপূর্ণভাবে পালনের চেষ্টা করি। ওখানেই কঠোর পরিশ্রম করি। বেশির ভাগ সময় ছয়-সাতে ব্যাটিং করছি। খেলতে খেলতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।’
চারবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার টানা সফল হওয়ার মন্ত্রটা কী? জাকের বললেন, ‘কুমিল্লার সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা ঐক্য আর খেলোয়াড়দের ওপর কুমিল্লা সব সময় আস্থা রাখে। যেখানে আস্থা এবং ঐক্য ভালো থাকে, সেখানে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।’
বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
১২ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেইচ্ছে প্রকাশ করেও সাকিব আল হাসান মিরপুরে খেলতে পারেননি তাঁর বিদায়ী টেস্ট ৷ দুবাইয়ে এসেও ঢাকায় আসতে পারেননি ৷ আজ বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, সাকিবের খেলার সম্ভাবনা নেই আসন্ন আফগানিস্তান সিরিজেও।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের হতশ্রী ব্যাটিং তো নতুন কিছু নয়। টেস্টে যেখানে ব্যাটারদের ধৈর্ষ, স্কিলের ‘টেস্ট’ হওয়ার কথা, সেখানে বাংলাদেশ ব্যর্থ হচ্ছে বারবার। চট্টগ্রামে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই টপাটপ উইকেট হারাতে শুরু করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
৩ ঘণ্টা আগে