ক্রীড়া ডেস্ক
এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রথম ম্যাচে ছিলেন নিষ্প্রভ। তবে প্রিমিয়ার লিগে ফিরতেই স্বরূপে ফিরলেন আর্লিং হালান্ড। পেলেন গোলের দেখা। গতকাল ঘরের মাঠ ইতিহাদে আর্সেনালের বিপক্ষে ৯ মিনিটে ম্যানচেস্টার সিটিকে এগিয়ে দেন নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার। ম্যাচটিতে অবশ্য শেষ মুহূর্তের গোলে হার এড়িয়েছে গত চারবারের লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হলেও গোল করে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর একটি রেকর্ড ভাগ বসিয়েছেন হালান্ড। ইউরোপের নির্দিষ্ট এক ক্লাবের দ্রুততম ১০০ গোল পেলেন তিনি। ২০১১ সালে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে এই কীর্তি গড়তে রোনালদোর লেগেছিল ১০৫ ম্যাচ। সিটির জার্সিতে সমান ম্যাচ লাগল হালান্ডেরও।
হালান্ড প্রতি ৮৫ মিনিট পর পর একটি গোল করেছেন প্রিমিয়ার লিগে এসে। এ মৌসুমের প্রথম পাঁচ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা—১০। ইউরোপের শীর্ষ লিগে এমন দুর্দান্ত শুরু করতে পেরেছিলেন অ্যাস্টন ভিলার পোঙ্গো ওয়ারিং, ১৯৩০ সালে।
পেশাদারি ক্লাব ক্যারিয়ারে হালান্ডের গোলসংখ্যা দাঁড়াল—২৩৫। মোলদে, রেড বুল সালজবার্গ, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ও ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে এই গোল করেছেন তিনি। আর নরওয়ের হয়ে করেছেন ৩২ গোল। হালান্ডের যেভাবে দিনদিন গোলক্ষুধা বাড়ছে, মনে হচ্ছে একদিন তিনিই গোলের রেকর্ড সবাইকে ছাড়িয়ে যাবেন।
শততম গোলের সময় হালান্ডের বয়স ছিল ২৪ বছর ৬৩ দিন। এ বয়সে শীর্ষ লিগের ফুটবলে তাঁর চেয়ে বেশি গোল করতে পারেননি কেউ। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ২৭১ ম্যাচে করেছেন ২৩৫ গোল। ২৪ বছর বয়সে আধুনিক ফুটবলের দুই মহাতারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর (স্পোর্টিং সিপি ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) গোলসংখ্যা ছিল ৩১৩ ম্যাচে ১১৭। বার্সেলোনার হয়ে লিওনেল মেসি করেন ২৭৪ ম্যাচে ১৮৪ গোল।
সিটির হয়ে ১৯তম খেলোয়াড় হিসেবে শততম গোল পেলেন হালান্ড। আর কোচ পেপ গার্দিওলার অধীনে মেসি (২১১), সার্জিও আগুয়েরো (১২৪) ও রহিম স্টার্লিংয়ের (১২০) পর চতুর্থ ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরি করলেন হালান্ড।
২০২২-২৩ মৌসুম থেকে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে হালান্ডের চেয়ে বেশি গোল করতে পারেননি কেউ। ৯১ গোল নিয়ে এ তালিকার দুইয়ে আছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তিনে থাকা হ্যারি কেইনের গোল ৮৬। হালান্ড তাঁর ১০০ গোলের ৭৩টি করেছেন বাম পায়ে, ডান পায়ে করেছেন ১৪ গোল আর ১২ গোল করেছেন হেডে। ব্যাক সাইড দিয়ে করেছেন ১ গোল। তার মধ্যে সিটির জার্সিতে ১১টি ভিন্ন ক্লাবের বিপক্ষে এক ম্যাচে ৪ বা তার বেশি গোল করেছেন। প্রিয় প্রতিপক্ষ উলভস। ক্লাবটির বিপক্ষে ৪ ম্যাচে ৮ গোল করেছেন তিনি।
ডর্টমুন্ডের হয়ে ৮৯ ম্যাচে ৮৬ গোল করে ৫১ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ২০২২ সালে ইতিহাদে আসেন হালান্ড। এরপর সিটির হয়ে প্রিমিয়ার লিগে করেছেন ৭১ ম্যাচে ৭৩ গোল। চ্যাম্পিয়নস লিগে ২১ ম্যাচে ১৮ ও এফএ কাপে ৭ ম্যাচে ৮ ও কারাবো কাপে ১ গোল করেছেন তিনি। তার মধ্যে ২০ পেনাল্টি নিয়ে ১৮ গোল করেছেন হালান্ড।
এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রথম ম্যাচে ছিলেন নিষ্প্রভ। তবে প্রিমিয়ার লিগে ফিরতেই স্বরূপে ফিরলেন আর্লিং হালান্ড। পেলেন গোলের দেখা। গতকাল ঘরের মাঠ ইতিহাদে আর্সেনালের বিপক্ষে ৯ মিনিটে ম্যানচেস্টার সিটিকে এগিয়ে দেন নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার। ম্যাচটিতে অবশ্য শেষ মুহূর্তের গোলে হার এড়িয়েছে গত চারবারের লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হলেও গোল করে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর একটি রেকর্ড ভাগ বসিয়েছেন হালান্ড। ইউরোপের নির্দিষ্ট এক ক্লাবের দ্রুততম ১০০ গোল পেলেন তিনি। ২০১১ সালে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে এই কীর্তি গড়তে রোনালদোর লেগেছিল ১০৫ ম্যাচ। সিটির জার্সিতে সমান ম্যাচ লাগল হালান্ডেরও।
হালান্ড প্রতি ৮৫ মিনিট পর পর একটি গোল করেছেন প্রিমিয়ার লিগে এসে। এ মৌসুমের প্রথম পাঁচ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা—১০। ইউরোপের শীর্ষ লিগে এমন দুর্দান্ত শুরু করতে পেরেছিলেন অ্যাস্টন ভিলার পোঙ্গো ওয়ারিং, ১৯৩০ সালে।
পেশাদারি ক্লাব ক্যারিয়ারে হালান্ডের গোলসংখ্যা দাঁড়াল—২৩৫। মোলদে, রেড বুল সালজবার্গ, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ও ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে এই গোল করেছেন তিনি। আর নরওয়ের হয়ে করেছেন ৩২ গোল। হালান্ডের যেভাবে দিনদিন গোলক্ষুধা বাড়ছে, মনে হচ্ছে একদিন তিনিই গোলের রেকর্ড সবাইকে ছাড়িয়ে যাবেন।
শততম গোলের সময় হালান্ডের বয়স ছিল ২৪ বছর ৬৩ দিন। এ বয়সে শীর্ষ লিগের ফুটবলে তাঁর চেয়ে বেশি গোল করতে পারেননি কেউ। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ২৭১ ম্যাচে করেছেন ২৩৫ গোল। ২৪ বছর বয়সে আধুনিক ফুটবলের দুই মহাতারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর (স্পোর্টিং সিপি ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) গোলসংখ্যা ছিল ৩১৩ ম্যাচে ১১৭। বার্সেলোনার হয়ে লিওনেল মেসি করেন ২৭৪ ম্যাচে ১৮৪ গোল।
সিটির হয়ে ১৯তম খেলোয়াড় হিসেবে শততম গোল পেলেন হালান্ড। আর কোচ পেপ গার্দিওলার অধীনে মেসি (২১১), সার্জিও আগুয়েরো (১২৪) ও রহিম স্টার্লিংয়ের (১২০) পর চতুর্থ ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরি করলেন হালান্ড।
২০২২-২৩ মৌসুম থেকে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে হালান্ডের চেয়ে বেশি গোল করতে পারেননি কেউ। ৯১ গোল নিয়ে এ তালিকার দুইয়ে আছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তিনে থাকা হ্যারি কেইনের গোল ৮৬। হালান্ড তাঁর ১০০ গোলের ৭৩টি করেছেন বাম পায়ে, ডান পায়ে করেছেন ১৪ গোল আর ১২ গোল করেছেন হেডে। ব্যাক সাইড দিয়ে করেছেন ১ গোল। তার মধ্যে সিটির জার্সিতে ১১টি ভিন্ন ক্লাবের বিপক্ষে এক ম্যাচে ৪ বা তার বেশি গোল করেছেন। প্রিয় প্রতিপক্ষ উলভস। ক্লাবটির বিপক্ষে ৪ ম্যাচে ৮ গোল করেছেন তিনি।
ডর্টমুন্ডের হয়ে ৮৯ ম্যাচে ৮৬ গোল করে ৫১ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ২০২২ সালে ইতিহাদে আসেন হালান্ড। এরপর সিটির হয়ে প্রিমিয়ার লিগে করেছেন ৭১ ম্যাচে ৭৩ গোল। চ্যাম্পিয়নস লিগে ২১ ম্যাচে ১৮ ও এফএ কাপে ৭ ম্যাচে ৮ ও কারাবো কাপে ১ গোল করেছেন তিনি। তার মধ্যে ২০ পেনাল্টি নিয়ে ১৮ গোল করেছেন হালান্ড।
মুলতানে পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টেস্টের প্রথম দিনের অর্ধেকটা সময় কেড়ে নিয়েছে বাজে আবহাওয়া। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৬ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে পাকিস্তান। তবে পঞ্চম উইকেটে সৌদ শাকিল ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৯৭ রানের জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামলে ওঠে তাঁরা। তবে আজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু হতেও দেরি...
১১ মিনিট আগেআকাশে উড়তে থাকা রংপুর রাইডার্সকে মাটিতে নামিয়ে আনার দারুণ একটা সুযোগ পেয়েছিল চিটাগং কিংস। ১৬৪ রানেই তারা আটকে দিয়েছিল রংপুর রাইডার্সকে। কিন্তু ঘরের মাঠ, গ্যালারিভর্তি দর্শকের সমর্থন নিয়েও ব্যাটিংয়ে অনুজ্জ্বল চিটাগং; ২০ ওভার খেললেও ৮ উইকেটে ১৩১ রানের বেশি তুলতে পারেনি তারা। তাতে রংপুর রাইডার্সের জয় ৩
১২ ঘণ্টা আগেবোঝাই যাচ্ছিল, একটা অস্বস্তিতে আছেন। শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল তাঁর। চিকিৎসা বিরতি নিয়ে ইনহেলার সেবন করতেও দেখা গেল। তারপরও তৃতীয় রাউন্ডে সরাসরি সেটে হারিয়ে দিলেন চেক প্রজাতন্ত্রের টমাস ম্যাচাককে।
১৪ ঘণ্টা আগেপয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দুই দলের লড়াই যেমন হওয়ার উচিত, ঠিক তেমনই হলো রংপুরের ইনিংস পর্যন্ত। আলিস আল ইসলাম-বিনুরা ফার্নান্দোদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের বিপক্ষে ৬৯ রানেই ৪ উইকেট হারিয়েছিল রংপুর। ধুঁকতে ধুঁকতে ১৪ ওভারে রান তুলতে পেরেছিল কেবল...
১৪ ঘণ্টা আগে