ক্রীড়া ডেস্ক
চ্যাম্পিয়নস লিগে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়েও ২-১ গোলে জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। জয়টি এসেছে আর্লিং হালান্ডের অ্যাক্রোবেটিক গোলের সৌজন্যে। সাবেক ক্লাবের বিপক্ষে হালান্ডের এই অবিশ্বাস্য গোলটি দেখে কোচ পেপ গার্দিওলার মনে পড়েছে গুরু ইয়োহান ক্রুইফের কথা। সিটি স্ট্রাইকারের গোলটিকে গুরুর করা গোলের সঙ্গে তুলনা করেছেন গার্দিওলা।
নেদারল্যান্ডস ও বার্সেলোনার ফুটবল কিংবদন্তি ক্রুইফ হচ্ছেন গার্দিওলার গুরু ও পরামর্শক। যাঁর ছোঁয়ায় বর্তমানে তিনি টিকিটাকা ফুটবলকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন ম্যান সিটির কোচ। শিষ্যের কল্যাণে সেই গুরুকে অন্য রকমভাবে মনে পড়ল গার্দিওলার। তিনি বলেছেন, ‘যাঁরা আমাকে চেনেন তাঁরা জানবেন একজন ব্যক্তি, শিক্ষক, কোচ, পরামর্শক ও সবকিছু মিলিয়ে আমার ওপর ক্রুইফের কতটা প্রভাব আছে। অনেক বছর আগে তিনি ক্যাম্প ন্যুতে অবিশ্বাস্য এক গোল করেছিলেন অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে। যা ঠিক হালান্ডের মতোই। যে মুহূর্তে সে গোলটি করেছিল মনে পড়েছিল ঠিক একই রকম। জোয়াও কানসালো অবিশ্বাস্যও এক অ্যাসিস্ট করেছিল।’
ক্রুইফ গোলটি করেছিলেন ১৯৭৩ সালে বার্সেলোনার হয়ে। সাধারণত এমন গোল খুব একটা দেখা যায় না। কালেভদ্রে জ্বালাতন ইব্রামোভিচের পায়ে এমন অবিশ্বাস্য গোল দেখা যায়। এমন গোল করার জন্য সুইডিশ স্ট্রাইকার বিশেষ কৌশলও রপ্ত করেছেন। ইব্রামোভিচকে বন্ধু সম্বোধন করে তাঁর সঙ্গেও হালান্ডকে তুলনা করেছেন গার্দিওলা। তিনি বলেছেন, ‘মনে পড়ে আমার বন্ধু ইব্রার অবিশ্বাস্য দক্ষতার কথা। সেও শূন্যে পা রেখে খেলতে পারে। হালান্ডও অনেকটা তার মতো। আমার মনে হয় এটি সহজাত। এটি সে নমনীয়তার কারণে পেরেছে।’
নিজেদের মাঠ ইতিহাদ স্টেডিয়ামে খেলতে নেমে ৫৬ মিনিটে প্রতিপক্ষের মিডফিল্ডার জুড বেলিংহামের গোলে পিছিয়ে পড়ে ম্যানচেস্টার সিটি। তবে ৮০ মিনিটে গোলটি শোধ করেন ম্যান সিটি ডিফেন্ডার জন স্টোনস। আর ম্যাচের সময় শেষ হওয়ার ঠিক ছয় মিনিট আগে অবিশ্বাস্য গোলটি করেন হালান্ড। ৮৪ মিনিটের সময় কানসালো দুর্দান্ত এক বাতাসে ভাসানো পাস দেন সিটির স্ট্রাইকারের উদ্দেশ্যে। বলটি নওরোজিয়ান ফুটবলারকে ছাড়িয়ে যাওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে হালান্ড শূন্যে বাঁ পা ছড়িয়ে গোলটি করেন। যা দেখে পুরো স্টেডিয়াম হতবাক। অ্যাক্রোবেটিক এই গোলসহ সিটির হয়ে এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচে ১৩ গোল করলেন ইউরোপে ‘গোল মেশিন’ তকমা পাওয়া এই স্ট্রাইকার।
চ্যাম্পিয়নস লিগে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়েও ২-১ গোলে জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। জয়টি এসেছে আর্লিং হালান্ডের অ্যাক্রোবেটিক গোলের সৌজন্যে। সাবেক ক্লাবের বিপক্ষে হালান্ডের এই অবিশ্বাস্য গোলটি দেখে কোচ পেপ গার্দিওলার মনে পড়েছে গুরু ইয়োহান ক্রুইফের কথা। সিটি স্ট্রাইকারের গোলটিকে গুরুর করা গোলের সঙ্গে তুলনা করেছেন গার্দিওলা।
নেদারল্যান্ডস ও বার্সেলোনার ফুটবল কিংবদন্তি ক্রুইফ হচ্ছেন গার্দিওলার গুরু ও পরামর্শক। যাঁর ছোঁয়ায় বর্তমানে তিনি টিকিটাকা ফুটবলকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন ম্যান সিটির কোচ। শিষ্যের কল্যাণে সেই গুরুকে অন্য রকমভাবে মনে পড়ল গার্দিওলার। তিনি বলেছেন, ‘যাঁরা আমাকে চেনেন তাঁরা জানবেন একজন ব্যক্তি, শিক্ষক, কোচ, পরামর্শক ও সবকিছু মিলিয়ে আমার ওপর ক্রুইফের কতটা প্রভাব আছে। অনেক বছর আগে তিনি ক্যাম্প ন্যুতে অবিশ্বাস্য এক গোল করেছিলেন অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে। যা ঠিক হালান্ডের মতোই। যে মুহূর্তে সে গোলটি করেছিল মনে পড়েছিল ঠিক একই রকম। জোয়াও কানসালো অবিশ্বাস্যও এক অ্যাসিস্ট করেছিল।’
ক্রুইফ গোলটি করেছিলেন ১৯৭৩ সালে বার্সেলোনার হয়ে। সাধারণত এমন গোল খুব একটা দেখা যায় না। কালেভদ্রে জ্বালাতন ইব্রামোভিচের পায়ে এমন অবিশ্বাস্য গোল দেখা যায়। এমন গোল করার জন্য সুইডিশ স্ট্রাইকার বিশেষ কৌশলও রপ্ত করেছেন। ইব্রামোভিচকে বন্ধু সম্বোধন করে তাঁর সঙ্গেও হালান্ডকে তুলনা করেছেন গার্দিওলা। তিনি বলেছেন, ‘মনে পড়ে আমার বন্ধু ইব্রার অবিশ্বাস্য দক্ষতার কথা। সেও শূন্যে পা রেখে খেলতে পারে। হালান্ডও অনেকটা তার মতো। আমার মনে হয় এটি সহজাত। এটি সে নমনীয়তার কারণে পেরেছে।’
নিজেদের মাঠ ইতিহাদ স্টেডিয়ামে খেলতে নেমে ৫৬ মিনিটে প্রতিপক্ষের মিডফিল্ডার জুড বেলিংহামের গোলে পিছিয়ে পড়ে ম্যানচেস্টার সিটি। তবে ৮০ মিনিটে গোলটি শোধ করেন ম্যান সিটি ডিফেন্ডার জন স্টোনস। আর ম্যাচের সময় শেষ হওয়ার ঠিক ছয় মিনিট আগে অবিশ্বাস্য গোলটি করেন হালান্ড। ৮৪ মিনিটের সময় কানসালো দুর্দান্ত এক বাতাসে ভাসানো পাস দেন সিটির স্ট্রাইকারের উদ্দেশ্যে। বলটি নওরোজিয়ান ফুটবলারকে ছাড়িয়ে যাওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে হালান্ড শূন্যে বাঁ পা ছড়িয়ে গোলটি করেন। যা দেখে পুরো স্টেডিয়াম হতবাক। অ্যাক্রোবেটিক এই গোলসহ সিটির হয়ে এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচে ১৩ গোল করলেন ইউরোপে ‘গোল মেশিন’ তকমা পাওয়া এই স্ট্রাইকার।
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে দুই শ’ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট। চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনেই বাংলাদেশ হেরেছে ইনিংস ও ২৭৩ রানে।
২৫ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে