নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৯৭৩ সালে প্রথম বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আগামীকাল বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করবে সকারুরা। মাইলফলকের সামনে নিজেও দাঁড়িয়ে অস্ট্রেলিয়া ফুটবল দলের কোচ গ্রাহাম আর্নল্ডও।
অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল দলের কোচ হিসেবে আগামীকাল সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচে ডাগআউটে দাঁড়ানোর কীর্তি গড়বেন আর্নল্ড। সংবাদ সম্মেলনে তাই আর্নল্ডকে শুভেচ্ছা জানানোর ধুম। যত প্রশ্ন অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল দলকে নিয়েই। আগামীকাল যে বাংলাদেশ নামের একটা দলের সঙ্গে খেলা আছে, শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশি একজন সাংবাদিক বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে টনক নড়ল অজি কোচের।
দুই দলের পার্থক্য এতটাই অসম যে অস্ট্রেলিয়ান গণমাধ্যম বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে খুব বেশি আগ্রহই দেখায়নি। বাংলাদেশের ফুটবল দল কেমন, তাদের নিয়ে অস্ট্রেলিয়া দলের কী চিন্তা-ভাবনা, সেটা বিষয়টা বাংলাদেশি সাংবাদিক মনে করিয়ে দিতেই প্রসঙ্গ বদল হলো। অস্ট্রেলিয়ান কোচ জানালেন নিজের ভাবনা।
অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের র্যাঙ্কিংয়ের পার্থক্য ১৫৬। ২০১৫ সালে এই বাংলাদেশকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে দুই লেগ মিলিয়ে ৯ গোল দিয়েছিল সকারুরা। তবে শেষ কয়েক মাসে ইতিবাচক ফুটবলের হাওয়া বাংলাদেশে। আর্নল্ড মনে করিয়ে দিলেন সেটাই। জানালেন, প্রাক বাছাইয়ে মালদ্বীপের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটা তিনি দেখেছেন।
বাংলাদেশ দলের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আর্নল্ড আজ সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘মালদ্বীপের বিপক্ষে বাংলাদেশের খেলা দেখেছি। তাদের ভালো খেলার সংকল্প আছে, ভালো লড়াই করে এসেছে। ছেলেদের বলেছি, আমাদের নিজেদের খেলায় মনোনিবেশ করতে হবে, একই সঙ্গে প্রতিপক্ষকে শ্রদ্ধা করতে হবে। প্রতিপক্ষকে হারাতে আমাদের যেটা করণীয়, সেটাই আমরা করব।’
দুই দলের র্যাঙ্কিং কোনো পার্থক্য গড়ে না বলে আর্নল্ডের মন্তব্য, ‘এটা মানসিকতার ব্যাপার। যখন আপনি সকারুদের জার্সি পরবেন, জাতীয় দলের জার্সি পরবেন, তখন আপনাকে সেরাটাই দিতে হবে। কেননা, সুযোগ খুব সীমিত। আমরা দেশের জন্য খেলব, তবে প্রতিপক্ষকে শ্রদ্ধাও করব। জাতিকে গর্বিত করার মানসিকতা নিয়ে মাঠে নামব আমরা।’
১৯৭৩ সালে প্রথম বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আগামীকাল বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করবে সকারুরা। মাইলফলকের সামনে নিজেও দাঁড়িয়ে অস্ট্রেলিয়া ফুটবল দলের কোচ গ্রাহাম আর্নল্ডও।
অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল দলের কোচ হিসেবে আগামীকাল সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচে ডাগআউটে দাঁড়ানোর কীর্তি গড়বেন আর্নল্ড। সংবাদ সম্মেলনে তাই আর্নল্ডকে শুভেচ্ছা জানানোর ধুম। যত প্রশ্ন অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল দলকে নিয়েই। আগামীকাল যে বাংলাদেশ নামের একটা দলের সঙ্গে খেলা আছে, শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশি একজন সাংবাদিক বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে টনক নড়ল অজি কোচের।
দুই দলের পার্থক্য এতটাই অসম যে অস্ট্রেলিয়ান গণমাধ্যম বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে খুব বেশি আগ্রহই দেখায়নি। বাংলাদেশের ফুটবল দল কেমন, তাদের নিয়ে অস্ট্রেলিয়া দলের কী চিন্তা-ভাবনা, সেটা বিষয়টা বাংলাদেশি সাংবাদিক মনে করিয়ে দিতেই প্রসঙ্গ বদল হলো। অস্ট্রেলিয়ান কোচ জানালেন নিজের ভাবনা।
অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের র্যাঙ্কিংয়ের পার্থক্য ১৫৬। ২০১৫ সালে এই বাংলাদেশকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে দুই লেগ মিলিয়ে ৯ গোল দিয়েছিল সকারুরা। তবে শেষ কয়েক মাসে ইতিবাচক ফুটবলের হাওয়া বাংলাদেশে। আর্নল্ড মনে করিয়ে দিলেন সেটাই। জানালেন, প্রাক বাছাইয়ে মালদ্বীপের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটা তিনি দেখেছেন।
বাংলাদেশ দলের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আর্নল্ড আজ সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘মালদ্বীপের বিপক্ষে বাংলাদেশের খেলা দেখেছি। তাদের ভালো খেলার সংকল্প আছে, ভালো লড়াই করে এসেছে। ছেলেদের বলেছি, আমাদের নিজেদের খেলায় মনোনিবেশ করতে হবে, একই সঙ্গে প্রতিপক্ষকে শ্রদ্ধা করতে হবে। প্রতিপক্ষকে হারাতে আমাদের যেটা করণীয়, সেটাই আমরা করব।’
দুই দলের র্যাঙ্কিং কোনো পার্থক্য গড়ে না বলে আর্নল্ডের মন্তব্য, ‘এটা মানসিকতার ব্যাপার। যখন আপনি সকারুদের জার্সি পরবেন, জাতীয় দলের জার্সি পরবেন, তখন আপনাকে সেরাটাই দিতে হবে। কেননা, সুযোগ খুব সীমিত। আমরা দেশের জন্য খেলব, তবে প্রতিপক্ষকে শ্রদ্ধাও করব। জাতিকে গর্বিত করার মানসিকতা নিয়ে মাঠে নামব আমরা।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৫ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৭ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে