নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দর্শকেরা আশায় ছিল সুন্দর ফুটবল দেখার। বাংলাদেশ ফুটবল দলও চেয়েছিল বড় জয় দিয়ে দিনটা রাঙাতে। কিন্তু আশা আর চাওয়া কিছুই পূরণ হয়নি। উল্টো আজ বাংলাদেশ নিজেদের দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচে অপ্রীতিকর একটা হারের সঙ্গী হলো। থিম্পুর চাংলিমিথান স্টেডিয়ামে ম্যাচের অন্তিম সময়ে গোল খেয়ে স্বাগতিক ভুটানের কাছে ১-০ ব্যবধানে হারলেন জামাল ভূঁইয়ারা।
এর আগে ২০১৬ সালে এএফসি এশিয়ান কাপে একই ভেন্যুতে ভুটানের কাছে হেরেছিল বাংলাদেশ। এত দিন ওই একটা হার বাদে বাকি ১৫ ম্যাচেই ছিল ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশের দাপট। কিন্তু আট বছর পর একই ভেন্যুতে আরও একবার বাংলাদেশকে পেতে হলো হারের তিক্ততা। এবার ভুটানের জয়ের নায়ক বদলি খেলোয়াড় ওয়াংচুক কিংগা। যাঁর সৌজন্যে দুই ম্যাচের সিরিজ ১-১–এ সমতা আনল আতসুশি নাকামুরার ছাত্ররা।
এ দিন ভুটান আর ছেড়ে খেলেনি। ম্যাচ শুরুর প্রথম মিনিট থেকেই বাংলাদেশকে চাপে রাখে তারা। খানিকটা গোছানো আক্রমণও করতে দেখা যায় স্বাগতিকদের। যদিও সেসব আক্রমণ প্রথম ৪৫ মিনিটে বাংলাদেশের রক্ষণ দেয়ালে ফাটল ধরাতে পারেনি। এটা ঠিক প্রথমার্ধে তাদের কয়েকটি আক্রমণের মধ্যে তিনটি ছিল বেশ ভয় জাগানিয়া। যদি সেগুলো ব্যর্থ না হতো তাহলে লিড নিয়েই বিরতিতে যেতে পারত ভুটান। যার মধ্যে ২১তম মিনিটে সতীর্থের দারুণ একটা ক্রসে ওয়াংডি নিমা পা ছোঁয়াতে পারলে বিপদ হয়ে যেত বাংলাদেশের জন্য। এরপর ৩২তম মিনিটে আরও একবার বাংলাদেশের রক্ষণ কাঁপায় ভুটানের খেলোয়াড়রা। সেটা কোনোমতে আটকে দেন গোলকিপার মিতুল। মূলত গোলমুখে অহেতুক কারিকুরি করতে গিয়ে বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন সোহেল রানা। তাঁর বল ধরে ডান দিক দিয়ে বক্সে ঢোকার চেষ্টা করেন ভুটানের নামগিল। শেষ পর্যন্ত তাঁর জোরালো শট ক্লিয়ার করেন মিতুল। এ যাত্রায়ও বেঁচে যায় অতিথিরা। দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের ধার আরও বাড়ান তাঁরা। দেরিতে হলেও তার ফলও আসে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ এদিন প্রথম ৪৫ মিনিট একেবারে ম্যাড়মেড়ে পারফর্ম করে। বারবার গোলমুখে বল নিয়ে গিয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি তারা। যার মধ্য ছিল সহজ কয়েকটি সুযোগ। এই যেমন প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে সোহেল রানার থ্রু থেকে বক্সে ঢুকে গিয়েছিলেন শাহরিয়ার ইমন। কিন্তু তাঁর শট দুর্দান্ত প্রচেষ্টায় ব্লক করে দেন প্রতিপক্ষ দলের আগুয়ান ইয়েশি গেলশেন। ম্যাচের সময় যত গড়ায় তত বাংলাদেশের ছন্দে হেরফের দেখা যায়। কখনো মাঝমাঠ থেকে বলের নিয়ন্ত্রণ হারানো, আবার কখনো আক্রমণে উঠে খেই হারিয়ে ফেলা। এমনকি আগের ম্যাচে গোল করা শেখ মোরসালিনও এদিন স্বাভাবিক পারফরর্ম করতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত গোল করা দূরে থাক গোল হজম করেই ফেলে বাংলাদেশ। অথচ প্রথম ম্যাচের পাঁচ মিনিটেই গোল আদায় করে নিয়েছিল বাংলাদেশ। সেদিন মূলত বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের অবদানের সঙ্গে যোগ হয় ভুটানের গোলকিপারের দুভার্গ্য। কারণ, বলটা গ্লাভসে বন্দী করতে পারলে সুযোগটা পেতেন না মোরসালিন। যা হোক, সেই ভুল থেকেই হয়তো নিজেদের নতুন করে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতের রসদ পেয়ে যায় ভুটান।
দর্শকেরা আশায় ছিল সুন্দর ফুটবল দেখার। বাংলাদেশ ফুটবল দলও চেয়েছিল বড় জয় দিয়ে দিনটা রাঙাতে। কিন্তু আশা আর চাওয়া কিছুই পূরণ হয়নি। উল্টো আজ বাংলাদেশ নিজেদের দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচে অপ্রীতিকর একটা হারের সঙ্গী হলো। থিম্পুর চাংলিমিথান স্টেডিয়ামে ম্যাচের অন্তিম সময়ে গোল খেয়ে স্বাগতিক ভুটানের কাছে ১-০ ব্যবধানে হারলেন জামাল ভূঁইয়ারা।
এর আগে ২০১৬ সালে এএফসি এশিয়ান কাপে একই ভেন্যুতে ভুটানের কাছে হেরেছিল বাংলাদেশ। এত দিন ওই একটা হার বাদে বাকি ১৫ ম্যাচেই ছিল ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশের দাপট। কিন্তু আট বছর পর একই ভেন্যুতে আরও একবার বাংলাদেশকে পেতে হলো হারের তিক্ততা। এবার ভুটানের জয়ের নায়ক বদলি খেলোয়াড় ওয়াংচুক কিংগা। যাঁর সৌজন্যে দুই ম্যাচের সিরিজ ১-১–এ সমতা আনল আতসুশি নাকামুরার ছাত্ররা।
এ দিন ভুটান আর ছেড়ে খেলেনি। ম্যাচ শুরুর প্রথম মিনিট থেকেই বাংলাদেশকে চাপে রাখে তারা। খানিকটা গোছানো আক্রমণও করতে দেখা যায় স্বাগতিকদের। যদিও সেসব আক্রমণ প্রথম ৪৫ মিনিটে বাংলাদেশের রক্ষণ দেয়ালে ফাটল ধরাতে পারেনি। এটা ঠিক প্রথমার্ধে তাদের কয়েকটি আক্রমণের মধ্যে তিনটি ছিল বেশ ভয় জাগানিয়া। যদি সেগুলো ব্যর্থ না হতো তাহলে লিড নিয়েই বিরতিতে যেতে পারত ভুটান। যার মধ্যে ২১তম মিনিটে সতীর্থের দারুণ একটা ক্রসে ওয়াংডি নিমা পা ছোঁয়াতে পারলে বিপদ হয়ে যেত বাংলাদেশের জন্য। এরপর ৩২তম মিনিটে আরও একবার বাংলাদেশের রক্ষণ কাঁপায় ভুটানের খেলোয়াড়রা। সেটা কোনোমতে আটকে দেন গোলকিপার মিতুল। মূলত গোলমুখে অহেতুক কারিকুরি করতে গিয়ে বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন সোহেল রানা। তাঁর বল ধরে ডান দিক দিয়ে বক্সে ঢোকার চেষ্টা করেন ভুটানের নামগিল। শেষ পর্যন্ত তাঁর জোরালো শট ক্লিয়ার করেন মিতুল। এ যাত্রায়ও বেঁচে যায় অতিথিরা। দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের ধার আরও বাড়ান তাঁরা। দেরিতে হলেও তার ফলও আসে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ এদিন প্রথম ৪৫ মিনিট একেবারে ম্যাড়মেড়ে পারফর্ম করে। বারবার গোলমুখে বল নিয়ে গিয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি তারা। যার মধ্য ছিল সহজ কয়েকটি সুযোগ। এই যেমন প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে সোহেল রানার থ্রু থেকে বক্সে ঢুকে গিয়েছিলেন শাহরিয়ার ইমন। কিন্তু তাঁর শট দুর্দান্ত প্রচেষ্টায় ব্লক করে দেন প্রতিপক্ষ দলের আগুয়ান ইয়েশি গেলশেন। ম্যাচের সময় যত গড়ায় তত বাংলাদেশের ছন্দে হেরফের দেখা যায়। কখনো মাঝমাঠ থেকে বলের নিয়ন্ত্রণ হারানো, আবার কখনো আক্রমণে উঠে খেই হারিয়ে ফেলা। এমনকি আগের ম্যাচে গোল করা শেখ মোরসালিনও এদিন স্বাভাবিক পারফরর্ম করতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত গোল করা দূরে থাক গোল হজম করেই ফেলে বাংলাদেশ। অথচ প্রথম ম্যাচের পাঁচ মিনিটেই গোল আদায় করে নিয়েছিল বাংলাদেশ। সেদিন মূলত বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের অবদানের সঙ্গে যোগ হয় ভুটানের গোলকিপারের দুভার্গ্য। কারণ, বলটা গ্লাভসে বন্দী করতে পারলে সুযোগটা পেতেন না মোরসালিন। যা হোক, সেই ভুল থেকেই হয়তো নিজেদের নতুন করে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতের রসদ পেয়ে যায় ভুটান।
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে দুই শ’ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট। চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনেই বাংলাদেশ হেরেছে ইনিংস ও ২৭৩ রানে।
২৪ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে