ক্রীড়া ডেস্ক
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের অন্যতম সফল দল বার্সেলোনা। এখন পর্যন্ত পাঁচবার চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছে বার্সা।
তবে বার্সা সবচেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছে ২০০৫ সালের পরে। এই সময়ের মধ্যে চারটি চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জিতেছে তারা। ২০০৩-০৪ মৌসুমের পর সব আসরে সরাসরি সুযোগও পেয়েছে তারা। তবে সেই ভুলে যাওয়া স্মৃতি এই মৌসুমে আবার ফিরে আসার হুমকি দেখছে কাতালান জায়ান্টরা।
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সার পরের ম্যাচ বায়ার্ন মিউনিখের সঙ্গে। এই ম্যাচে হেরে গেলে বিদায় নিতে হতে পারে বার্সাকে। বার্সা হারলে আর বেনফিকা জিতলে বিদায় নিতে হবে কাতালান ক্লাবটিকেই। এমনকি ড্র করলেও থাকবে শঙ্কা। যে কারণে এখন চোখ রাঙাচ্ছে ২০ বছর আগের দুঃস্মৃতি।
পেপ গার্দিওলার অধীনে সবচেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছে বার্সা। লিওনেল মেসি, জাভি হার্নান্দেজ ও আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে নিয়ে ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা দলটি গড়ে তুলেছিলেন গার্দিওলা। কিন্তু বার্সা গ্রুপ পর্ব থেকে শেষবার বাদ পড়ার দুঃস্বপ্নের সঙ্গে জড়িয়ে আছে জাভি ও গার্দিওলার নাম।
২০০০-০১ মৌসুমে বার্সা যখন চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ থেকে বাদ পড়ে, সেবার অধিনায়কত্বের আর্মব্যান্ড ছিল গার্দিওলার হাতেই। যদিও সেবার চোটে পড়ে কোনো ম্যাচ খেলা হয়নি গার্দিওলার। তবে গার্দিওলা না পারলেও ঠিকই মাঠে নেমে ব্যর্থতার সাক্ষী হয়েছেন দলের তরুণ সদস্য জাভি। সমীকরণ না মিললে আরেকবার বার্সার বিদায়ের সাক্ষী হতে পারেন জাভি।
শুধু গার্দিওলা ও জাভিই নন, গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়া সেই দলে ছিলেন একাধিক ক্লাব কিংবদন্তিও। সেই তালিকায় ছিলেন প্যাটট্রিক ক্লুইভার্ট, কার্লোস পুয়োল, রিভালদো ও লুইস এনরিকের মতো তারকারাও। সেবার বার্সাকে টপকে নকআউটে গিয়েছিল এসি মিলান ও লিডস ইউনাইটেড।
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের অন্যতম সফল দল বার্সেলোনা। এখন পর্যন্ত পাঁচবার চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছে বার্সা।
তবে বার্সা সবচেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছে ২০০৫ সালের পরে। এই সময়ের মধ্যে চারটি চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জিতেছে তারা। ২০০৩-০৪ মৌসুমের পর সব আসরে সরাসরি সুযোগও পেয়েছে তারা। তবে সেই ভুলে যাওয়া স্মৃতি এই মৌসুমে আবার ফিরে আসার হুমকি দেখছে কাতালান জায়ান্টরা।
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সার পরের ম্যাচ বায়ার্ন মিউনিখের সঙ্গে। এই ম্যাচে হেরে গেলে বিদায় নিতে হতে পারে বার্সাকে। বার্সা হারলে আর বেনফিকা জিতলে বিদায় নিতে হবে কাতালান ক্লাবটিকেই। এমনকি ড্র করলেও থাকবে শঙ্কা। যে কারণে এখন চোখ রাঙাচ্ছে ২০ বছর আগের দুঃস্মৃতি।
পেপ গার্দিওলার অধীনে সবচেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছে বার্সা। লিওনেল মেসি, জাভি হার্নান্দেজ ও আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে নিয়ে ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা দলটি গড়ে তুলেছিলেন গার্দিওলা। কিন্তু বার্সা গ্রুপ পর্ব থেকে শেষবার বাদ পড়ার দুঃস্বপ্নের সঙ্গে জড়িয়ে আছে জাভি ও গার্দিওলার নাম।
২০০০-০১ মৌসুমে বার্সা যখন চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ থেকে বাদ পড়ে, সেবার অধিনায়কত্বের আর্মব্যান্ড ছিল গার্দিওলার হাতেই। যদিও সেবার চোটে পড়ে কোনো ম্যাচ খেলা হয়নি গার্দিওলার। তবে গার্দিওলা না পারলেও ঠিকই মাঠে নেমে ব্যর্থতার সাক্ষী হয়েছেন দলের তরুণ সদস্য জাভি। সমীকরণ না মিললে আরেকবার বার্সার বিদায়ের সাক্ষী হতে পারেন জাভি।
শুধু গার্দিওলা ও জাভিই নন, গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়া সেই দলে ছিলেন একাধিক ক্লাব কিংবদন্তিও। সেই তালিকায় ছিলেন প্যাটট্রিক ক্লুইভার্ট, কার্লোস পুয়োল, রিভালদো ও লুইস এনরিকের মতো তারকারাও। সেবার বার্সাকে টপকে নকআউটে গিয়েছিল এসি মিলান ও লিডস ইউনাইটেড।
বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২৪ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেইচ্ছে প্রকাশ করেও সাকিব আল হাসান মিরপুরে খেলতে পারেননি তাঁর বিদায়ী টেস্ট ৷ দুবাইয়ে এসেও ঢাকায় আসতে পারেননি ৷ আজ বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, সাকিবের খেলার সম্ভাবনা নেই আসন্ন আফগানিস্তান সিরিজেও।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের হতশ্রী ব্যাটিং তো নতুন কিছু নয়। টেস্টে যেখানে ব্যাটারদের ধৈর্য, স্কিলের ‘টেস্ট’ হওয়ার কথা, সেখানে বাংলাদেশ ব্যর্থ হচ্ছে বারবার। চট্টগ্রামে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই টপাটপ উইকেট হারাতে শুরু করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
৩ ঘণ্টা আগে