ক্রীড়া ডেস্ক
লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মধ্যে ব্যালন ডি’অর নিয়ে চলে তুমুল প্রতিযোগিতা। একবার মেসি পান তো, আরেক বার রোনালদো। তবে এবার ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় নেই মেসি-রোনালদোর কেউই। ২০০৩ সালের পর যা ঘটল প্রথমবার।
এ বছর ব্যালন ডি’অরের জন্য ৩০ জনের প্রাথমিক তালিকা গত রাতে প্রকাশ করেছেন পুরস্কারটির আয়োজকেরা। মেসি কিংবা রোনালদো, সংক্ষিপ্ত এই তালিকাতেই এবার জায়গা পাননি কেউ। ২৮ অক্টোবর দেওয়া হবে ফ্রান্সের থিয়েটার দু শ্যাতেলেতে এই পুরস্কার। ৩০ জনের সেই সংক্ষিপ্ত তালিকায় ব্যালন ডি’অর জয়ের দাবিদার একাধিক ফুটবলার। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রদ্রি, জুড বেলিংহাম, কিলিয়ান এমবাপ্পে, আর্লিং হালান্ড, টনি ক্রুস, লামিন ইয়ামাল ও হ্যারি কেইনের মধ্যে চলবে দারুণ প্রতিযোগিতা। যেখানে রিয়াল মাদ্রিদকে গত মৌসুমে লা লিগা ও চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতাতে অবদান রেখেছেন ভিনিসিয়ুস, বেলিংহাম ও ক্রুস। ইউরোর পর ক্রুস তো পেশাদার ফুটবল থেকেই অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন।
ক্রুস, ভিনিসিয়ুস, বেলিংহাম, ভালভার্দে, কারভাহাল, আন্তনিও রুডিগার, এমবাপ্পে—রিয়াল মাদ্রিদ থেকে সর্বোচ্চ ৭ ফুটবলার জায়গা পেয়েছেন ব্যালন ডি’অরে ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায়। এমবাপ্পে সদ্য রিয়ালে এলেও তিনি সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন পিএসজি ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে। রুবেন দিয়াস, ফিল ফোডেন, হালান্ড ও রদ্রি—ম্যানচেস্টার সিটি থেকে জায়গা পেয়েছেন এই চার ফুটবলার। আর্সেনাল থেকেও আছেন চার ফুটবলার। স্পেনের ইউরোজয়ী দল থেকে ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন কারভাহাল, আলেহান্দ্রো গ্রিমালদো, দানি ওলমো, রদ্রি, নিকো উইলিয়ামস, ইয়ামালরা। যেখানে ইয়ামাল তো ২০২৪ ইউরোতে অনেক পুরোনো রেকর্ড ভেঙে নিজের নামে করেছেন।
লাওতারো মার্তিনেজ, এমিলিয়ানো মার্তিনেজ—আর্জেন্টিনার এই দুই মার্তিনেজও আছেন ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায়। এ বছরের জুলাইয়ে আর্জেন্টিনা যে রেকর্ড ১৬তম কোপা আমেরিকা জিতেছে, তাতে তাঁদের অবদান অনেক বেশি। সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা না পাওয়া মেসিও ছিলেন আলবিসেলেস্তেদের কোপা জয়ী দলে। পিএসজি ছেড়ে গত বছর ইন্টার মায়ামিতে পাড়ি জমান তিনি। শুরুর বছরই লিগস কাপ জিতে মায়ামির প্রথম কোনো মেজর শিরোপা জয়ে অবদান রাখেন। সর্বোচ্চ ৮ বার ব্যালন ডি’অর জেতেন মেসি। তিনি প্রথম এই পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পান ২০০৬ সালে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ বার ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদো এখন খেলছেন আল নাসরে। তিনি প্রথম মনোনয়ন পান ২০০৪ সালে।
মেয়েদের ব্যালন ডি’অর জয়ের তালিকায় আছেন স্পেনের পাঁচ ফুটবলার আইতানা বোনমাতি, মারিওনা ক্যালদেন্তে, পাত্রি গুইজারো, সালমা পারালুয়েলো ও অ্যালেক্সিয়া পুতেলা। যেখানে সবশেষ তিন বছরের মধ্যে পুতেলা দুই বার জিতেছেন ব্যালন ডি’অর। বোনমাতি জিতেছেন এক বার। মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকায় আছেন যুক্তরাষ্ট্র নারী দলের অধিনায়ক লিন্ডসে হোরান ও গোলরক্ষক অ্যালিসা নাহের। আরও তিন মার্কিন নারী ফুটবলার হলেন ট্রিনিটি রডম্যান, সোফিয়া স্মিথ ও ম্যালরি সোয়ানসন।
বেলিংহাম গত বছরই বরুসিয়া ডর্টমুন্ড থেকে রিয়ালে আসেন। ‘রয়্যাল মাদ্রিদে’ অভিষেক মৌসুমে ৪৩ ম্যাচে ২৩ গোলের পাশাপাশি ১৩ গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন। ইংল্যান্ডকে ইউরোর ফাইনালে তুলতেও অসামান্য অবদান রেখেছেন বেলিংহাম। রিয়ালে গত মৌসুমে ভিনিসিয়ুস ৩৯ ম্যাচে করেছেন ২৪ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ১১ গোলে। চ্যাম্পিয়নস লিগের গত মৌসুমে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও পেয়েছেন ব্রাজিলিয়ান এই উইঙ্গার।
লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মধ্যে ব্যালন ডি’অর নিয়ে চলে তুমুল প্রতিযোগিতা। একবার মেসি পান তো, আরেক বার রোনালদো। তবে এবার ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় নেই মেসি-রোনালদোর কেউই। ২০০৩ সালের পর যা ঘটল প্রথমবার।
এ বছর ব্যালন ডি’অরের জন্য ৩০ জনের প্রাথমিক তালিকা গত রাতে প্রকাশ করেছেন পুরস্কারটির আয়োজকেরা। মেসি কিংবা রোনালদো, সংক্ষিপ্ত এই তালিকাতেই এবার জায়গা পাননি কেউ। ২৮ অক্টোবর দেওয়া হবে ফ্রান্সের থিয়েটার দু শ্যাতেলেতে এই পুরস্কার। ৩০ জনের সেই সংক্ষিপ্ত তালিকায় ব্যালন ডি’অর জয়ের দাবিদার একাধিক ফুটবলার। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রদ্রি, জুড বেলিংহাম, কিলিয়ান এমবাপ্পে, আর্লিং হালান্ড, টনি ক্রুস, লামিন ইয়ামাল ও হ্যারি কেইনের মধ্যে চলবে দারুণ প্রতিযোগিতা। যেখানে রিয়াল মাদ্রিদকে গত মৌসুমে লা লিগা ও চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতাতে অবদান রেখেছেন ভিনিসিয়ুস, বেলিংহাম ও ক্রুস। ইউরোর পর ক্রুস তো পেশাদার ফুটবল থেকেই অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন।
ক্রুস, ভিনিসিয়ুস, বেলিংহাম, ভালভার্দে, কারভাহাল, আন্তনিও রুডিগার, এমবাপ্পে—রিয়াল মাদ্রিদ থেকে সর্বোচ্চ ৭ ফুটবলার জায়গা পেয়েছেন ব্যালন ডি’অরে ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায়। এমবাপ্পে সদ্য রিয়ালে এলেও তিনি সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন পিএসজি ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে। রুবেন দিয়াস, ফিল ফোডেন, হালান্ড ও রদ্রি—ম্যানচেস্টার সিটি থেকে জায়গা পেয়েছেন এই চার ফুটবলার। আর্সেনাল থেকেও আছেন চার ফুটবলার। স্পেনের ইউরোজয়ী দল থেকে ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন কারভাহাল, আলেহান্দ্রো গ্রিমালদো, দানি ওলমো, রদ্রি, নিকো উইলিয়ামস, ইয়ামালরা। যেখানে ইয়ামাল তো ২০২৪ ইউরোতে অনেক পুরোনো রেকর্ড ভেঙে নিজের নামে করেছেন।
লাওতারো মার্তিনেজ, এমিলিয়ানো মার্তিনেজ—আর্জেন্টিনার এই দুই মার্তিনেজও আছেন ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায়। এ বছরের জুলাইয়ে আর্জেন্টিনা যে রেকর্ড ১৬তম কোপা আমেরিকা জিতেছে, তাতে তাঁদের অবদান অনেক বেশি। সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা না পাওয়া মেসিও ছিলেন আলবিসেলেস্তেদের কোপা জয়ী দলে। পিএসজি ছেড়ে গত বছর ইন্টার মায়ামিতে পাড়ি জমান তিনি। শুরুর বছরই লিগস কাপ জিতে মায়ামির প্রথম কোনো মেজর শিরোপা জয়ে অবদান রাখেন। সর্বোচ্চ ৮ বার ব্যালন ডি’অর জেতেন মেসি। তিনি প্রথম এই পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পান ২০০৬ সালে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ বার ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদো এখন খেলছেন আল নাসরে। তিনি প্রথম মনোনয়ন পান ২০০৪ সালে।
মেয়েদের ব্যালন ডি’অর জয়ের তালিকায় আছেন স্পেনের পাঁচ ফুটবলার আইতানা বোনমাতি, মারিওনা ক্যালদেন্তে, পাত্রি গুইজারো, সালমা পারালুয়েলো ও অ্যালেক্সিয়া পুতেলা। যেখানে সবশেষ তিন বছরের মধ্যে পুতেলা দুই বার জিতেছেন ব্যালন ডি’অর। বোনমাতি জিতেছেন এক বার। মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকায় আছেন যুক্তরাষ্ট্র নারী দলের অধিনায়ক লিন্ডসে হোরান ও গোলরক্ষক অ্যালিসা নাহের। আরও তিন মার্কিন নারী ফুটবলার হলেন ট্রিনিটি রডম্যান, সোফিয়া স্মিথ ও ম্যালরি সোয়ানসন।
বেলিংহাম গত বছরই বরুসিয়া ডর্টমুন্ড থেকে রিয়ালে আসেন। ‘রয়্যাল মাদ্রিদে’ অভিষেক মৌসুমে ৪৩ ম্যাচে ২৩ গোলের পাশাপাশি ১৩ গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন। ইংল্যান্ডকে ইউরোর ফাইনালে তুলতেও অসামান্য অবদান রেখেছেন বেলিংহাম। রিয়ালে গত মৌসুমে ভিনিসিয়ুস ৩৯ ম্যাচে করেছেন ২৪ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ১১ গোলে। চ্যাম্পিয়নস লিগের গত মৌসুমে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও পেয়েছেন ব্রাজিলিয়ান এই উইঙ্গার।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে